পাংশা (রাজবাড়ী) প্রতিনিধি
রাজবাড়ী-কুষ্টিয়া আঞ্চলিক মহাসড়কের দুই পাশের বেশ খানিক অংশ ময়লার স্তুপ গড়ে উঠেছে। একই অবস্থা পাংশা শহরে প্রবেশের একমাত্র সড়কেরও। স্থানীয়রা বলছেন, মাঝেমধ্যেই স্তুপ দুটিতে আগুন জ্বালানো হয়। আগুনের ধোঁয়ায় অন্ধকার হয়ে থাকে সড়ক দুটির বেশ কিছু অংশ। এতে একদিকে যেমন দুর্ঘটনার আশঙ্কা বেড়েছে, তেমনি স্তুপ দুটি থেকে ছড়ানো দুর্গন্ধে বিপাকে পড়েছেন পথচারী, আশপাশের দোকানি ও স্থানীয় বাসিন্দারা।
গতকাল সরেজমিনে দেখা গেছে, পাংশা পৌর এলাকার কলেজ মোড়ে রাজবাড়ী-কুষ্টিয়া মহাসড়কের পাশ দিয়ে প্রায় ১০০ মিটার জায়গায় ময়লা-আবর্জনা স্তূপ করে রাখা হয়েছে। আবার কলেজ মোড় থেকে পৌর শহরে প্রবেশের সড়কটির পাশ দিয়ে প্রায় ৮০ মিটার জায়গাজুড়ে আরেকটি ময়লার স্তুপ। স্তুপ দুটির পাশেই উপজেলা মুক্তিযোদ্ধা কমপ্লেক্স ভবন, অসংখ্য ব্যবসাপ্রতিষ্ঠান এবং বেশ কয়েকটি বসতবাড়ি রয়েছে। স্তুপের পাশ দিয়ে পথচারীরা রুমাল বা হাত দিয়ে মুখ চেপে পার হচ্ছেন।
স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে, ময়লা-আবর্জনা পোড়ানোর জন্য প্রায়ই ময়লার এ দুটি স্তুপে আগুন জ্বালানো হয়। আগুনের ধোঁয়ায় অন্ধকার হয়ে যায় সড়কের বেশ কিছু অংশ। একবার আগুন দিলে ৩-৪ দিন ধরে জ্বলে। এ এ সময় বিপরীত দিক থেকে আসা কোনো যানবাহন দেখা যায় না।
স্থানীয় ব্যবসায়ীরা বলেন, ‘স্তুপ দুটিতে প্রায়ই আগুন দিয়ে ময়লা-আবর্জনা পোড়ানো হয়। যেদিন আগুন দেওয়া হয়, সেদিন আগুনের ধোঁয়ায় টেকা যায় না। মাঝেমধ্যে ধোঁয়া এত বেশি হয় যে সড়কে চলা গাড়িগুলো চোখে পড়ে না। এতে যেকোনো সময় বড় ধরনের দুর্ঘটনা ঘটতে পারে।’
মহাসড়কের এক বাসচালক বলেন, ‘প্রতিনিয়ত এ সড়কে গাড়ি চালাই। এ সড়কে যে গতিতে গাড়ি চলে আর ময়লার স্তুপ দুটিতে আগুন ধরানোর ফলে যে পরিমাণ ধোঁয়ার সৃষ্টি হয়, তাতে বিপরীত পাশ থেকে আসা যানবাহন মোটেই দেখা যায় না। এতে যখন-তখন বড় ধরনের দুর্ঘটনা ঘটতে পারে।’
একাধিক এলাকাবাসী বলেন, ‘ময়লার দুর্গন্ধে এই এলাকায় বসবাস করা কঠিন হয়ে দাঁড়িয়েছে। তার ওপর আবার ধোঁয়া। কী যে বিপদের মধ্যে আছি, তা বলে বোঝানো যাবে না।’
পাংশা পৌর মেয়র মো. ওয়াজেদ আলী মণ্ডল বলেন, ‘স্তুপ করে রাখা ময়লা-আবর্জনা থেকে দুর্গন্ধ ছড়ায়। দুর্গন্ধ কমানোর জন্যই রাতে আগুন দেওয়া হয়। একবার আগুন দিলে কয়েক দিন ধরে জ্বলতে থাকে। স্তুপ থেকে ছড়ানো দুর্গন্ধ এবং ধোঁয়ার বিষয়ে এলাকাবাসী আমার কাছে কোনো অভিযোগ করেনি। অভিযোগ দিলে ব্যবস্থা নেওয়া হবে।’
রাজবাড়ী-কুষ্টিয়া আঞ্চলিক মহাসড়কের দুই পাশের বেশ খানিক অংশ ময়লার স্তুপ গড়ে উঠেছে। একই অবস্থা পাংশা শহরে প্রবেশের একমাত্র সড়কেরও। স্থানীয়রা বলছেন, মাঝেমধ্যেই স্তুপ দুটিতে আগুন জ্বালানো হয়। আগুনের ধোঁয়ায় অন্ধকার হয়ে থাকে সড়ক দুটির বেশ কিছু অংশ। এতে একদিকে যেমন দুর্ঘটনার আশঙ্কা বেড়েছে, তেমনি স্তুপ দুটি থেকে ছড়ানো দুর্গন্ধে বিপাকে পড়েছেন পথচারী, আশপাশের দোকানি ও স্থানীয় বাসিন্দারা।
গতকাল সরেজমিনে দেখা গেছে, পাংশা পৌর এলাকার কলেজ মোড়ে রাজবাড়ী-কুষ্টিয়া মহাসড়কের পাশ দিয়ে প্রায় ১০০ মিটার জায়গায় ময়লা-আবর্জনা স্তূপ করে রাখা হয়েছে। আবার কলেজ মোড় থেকে পৌর শহরে প্রবেশের সড়কটির পাশ দিয়ে প্রায় ৮০ মিটার জায়গাজুড়ে আরেকটি ময়লার স্তুপ। স্তুপ দুটির পাশেই উপজেলা মুক্তিযোদ্ধা কমপ্লেক্স ভবন, অসংখ্য ব্যবসাপ্রতিষ্ঠান এবং বেশ কয়েকটি বসতবাড়ি রয়েছে। স্তুপের পাশ দিয়ে পথচারীরা রুমাল বা হাত দিয়ে মুখ চেপে পার হচ্ছেন।
স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে, ময়লা-আবর্জনা পোড়ানোর জন্য প্রায়ই ময়লার এ দুটি স্তুপে আগুন জ্বালানো হয়। আগুনের ধোঁয়ায় অন্ধকার হয়ে যায় সড়কের বেশ কিছু অংশ। একবার আগুন দিলে ৩-৪ দিন ধরে জ্বলে। এ এ সময় বিপরীত দিক থেকে আসা কোনো যানবাহন দেখা যায় না।
স্থানীয় ব্যবসায়ীরা বলেন, ‘স্তুপ দুটিতে প্রায়ই আগুন দিয়ে ময়লা-আবর্জনা পোড়ানো হয়। যেদিন আগুন দেওয়া হয়, সেদিন আগুনের ধোঁয়ায় টেকা যায় না। মাঝেমধ্যে ধোঁয়া এত বেশি হয় যে সড়কে চলা গাড়িগুলো চোখে পড়ে না। এতে যেকোনো সময় বড় ধরনের দুর্ঘটনা ঘটতে পারে।’
মহাসড়কের এক বাসচালক বলেন, ‘প্রতিনিয়ত এ সড়কে গাড়ি চালাই। এ সড়কে যে গতিতে গাড়ি চলে আর ময়লার স্তুপ দুটিতে আগুন ধরানোর ফলে যে পরিমাণ ধোঁয়ার সৃষ্টি হয়, তাতে বিপরীত পাশ থেকে আসা যানবাহন মোটেই দেখা যায় না। এতে যখন-তখন বড় ধরনের দুর্ঘটনা ঘটতে পারে।’
একাধিক এলাকাবাসী বলেন, ‘ময়লার দুর্গন্ধে এই এলাকায় বসবাস করা কঠিন হয়ে দাঁড়িয়েছে। তার ওপর আবার ধোঁয়া। কী যে বিপদের মধ্যে আছি, তা বলে বোঝানো যাবে না।’
পাংশা পৌর মেয়র মো. ওয়াজেদ আলী মণ্ডল বলেন, ‘স্তুপ করে রাখা ময়লা-আবর্জনা থেকে দুর্গন্ধ ছড়ায়। দুর্গন্ধ কমানোর জন্যই রাতে আগুন দেওয়া হয়। একবার আগুন দিলে কয়েক দিন ধরে জ্বলতে থাকে। স্তুপ থেকে ছড়ানো দুর্গন্ধ এবং ধোঁয়ার বিষয়ে এলাকাবাসী আমার কাছে কোনো অভিযোগ করেনি। অভিযোগ দিলে ব্যবস্থা নেওয়া হবে।’
বিআরটিসির বাস দিয়ে চালু করা বিশেষায়িত বাস র্যাপিড ট্রানজিট (বিআরটি) লেনে অনুমতি না নিয়েই চলছে বেসরকারি কোম্পানির কিছু বাস। ঢুকে পড়ছে সিএনজিচালিত অটোরিকশা, ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা। উল্টো পথে চলছে মোটরসাইকেল। অন্যদিকে বিআরটিসির মাত্র ১০টি বাস চলাচল করায় সোয়া চার হাজার কোটি টাকার এই প্রকল্প থেকে...
৫ দিন আগেগাজীপুর মহানগরের বোর্ডবাজার এলাকার ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীরা পিকনিকে যাচ্ছিলেন শ্রীপুরের মাটির মায়া ইকো রিসোর্টে। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক থেকে বাসগুলো গ্রামের সরু সড়কে ঢোকার পর বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে যায় বিআরটিসির একটি দোতলা বাস...
২৪ নভেম্বর ২০২৪ঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
২০ নভেম্বর ২০২৪দেশের পরিবহন খাতের অন্যতম নিয়ন্ত্রণকারী ঢাকা সড়ক পরিবহন মালিক সমিতির কমিটির বৈধতা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। সাইফুল আলমের নেতৃত্বাধীন এ কমিটিকে নিবন্ধন দেয়নি শ্রম অধিদপ্তর। তবে এটি কার্যক্রম চালাচ্ছে। কমিটির নেতারা অংশ নিচ্ছেন ঢাকা পরিবহন সমন্বয় কর্তৃপক্ষ (ডিটিসিএ) ও বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্তৃপক্ষের...
২০ নভেম্বর ২০২৪