শিবগঞ্জ (বগুড়া) প্রতিনিধি
বগুড়ার শিবগঞ্জে বাণিজ্যিকভাবে চাষ করা হচ্ছে নেপিয়ার ঘাস। এতে অর্থনৈতিকভাবে লাভবান হচ্ছেন কৃষক ও খামারিরা। কৃষকেরা বলছেন, খড়ের দামের তুলনায় দাম কম ও পুষ্টিমান ভালো হওয়ায় খামারিরা গবাদিপশুর খাদ্য হিসেবে নেপিয়ার ঘাস ব্যবহার করছেন। এ ঘাস চাষাবাদে তেমন পরিশ্রম করতে হয় না। উৎপাদন খরচ কম হওয়ায় অল্প পুঁজি বিনিয়োগ করে লাভবান হওয়া যায়।
উপজেলা কৃষি অধিদপ্তরের তথ্য মতে, শিবগঞ্জে বর্তমানে প্রায় ১০০ হেক্টর জমিতে নেপিয়ার ঘাস চাষ হচ্ছে। গত বছর হয়েছিল ৭০ হেক্টরে। এ ঘাস ৪ ফুট থেকে সাড়ে ৬ ফুট পর্যন্ত লম্বা হয়ে থাকে।
উপজেলা প্রাণিসম্পদ কার্যালয়ের তথ্য মতে, উপজেলায় প্রায় ২৫০ জন খামারি গোখাদ্য হিসেবে নেপিয়ার ঘাস ব্যবহার করছেন।
কৃষি কর্মকর্তারা বলছেন, নেপিয়ার ঘাস বহুবর্ষজীবী উদ্ভিদ। এ ঘাস একবার চাষ করার পর কয়েক বছর ধরে ফলন পাওয়া যায়। এ ঘাস সব ধরনের মাটিতেই জন্মে। তবে বেলে দোআঁশ মাটিতে এর ফলন সবচেয়ে বেশি।
উপজেলার মোকামতলা এলাকার নেপিয়ার ঘাস চাষি সেকেন্দার আলী জানান, তিনি ৩৩ শতক জমিতে নেপিয়ার ঘাস লাগিয়েছেন। এর আগের বছর এই জমি থেকে প্রায় ৩০ হাজার টাকা লাভ করেছেন। এবারও ভালো ফলনের বিষয়ে আশাবাদী তিনি।
উপজেলার রহবল এলাকার কৃষক ফারুক হোসেন বলেন, নেপিয়ার ঘাস লাগানোর ৩ মাস পর কাটার উপযোগী হয়। প্রতি তিন সপ্তাহ পর পর ঘাস কাটা যায়। প্রথম বছর ফলন কিছুটা কম হয় কিন্তু পরবর্তী ২-৩ বছরে ফলন বেড়ে যায়। বছরে সাধারণত ৮-১০ বার ঘাস কাটা যায়। গড়ে প্রতি বিঘায় বছরে ১০ মেট্রিক টন কাঁচা ঘাস পাওয়া সম্ভব।
খামারি জাফর জানান, তাঁর খামারে ২০টি গরু আছে। অন্যান্য খাবারের পাশাপাশি গরুকে দিনে অনেক বেশি নেপিয়ার ঘাস খাওয়াতে হয়। নিজের এক বিঘা জমিতে নেপিয়ার ঘাস লাগিয়েছেন বলে জানান তিনি।
আলাদীপুর এলাকার খামারি জাহাঙ্গীর বলেন, গবাদিপশুর জন্য নেপিয়ার ঘাস খুবই পুষ্টিকর খাবার। এ ঘাস খাওয়ালে অল্প দিনের মধ্যে গরু মোটাতাজা হয় এবং অধিক দুধ পাওয়া যায়।
উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা আল মুজাহিদ সরকার বলেন, উপজেলায় নেপিয়ার ঘাস চাষে আগ্রহী হয়ে উঠছেন চাষিরা। এ বিষয়ে উপজেলা কৃষি অফিসের পক্ষ থেকে কৃষকদের দিক-নির্দেশনা দেওয়া হচ্ছে বলে জানান তিনি।
বগুড়ার শিবগঞ্জে বাণিজ্যিকভাবে চাষ করা হচ্ছে নেপিয়ার ঘাস। এতে অর্থনৈতিকভাবে লাভবান হচ্ছেন কৃষক ও খামারিরা। কৃষকেরা বলছেন, খড়ের দামের তুলনায় দাম কম ও পুষ্টিমান ভালো হওয়ায় খামারিরা গবাদিপশুর খাদ্য হিসেবে নেপিয়ার ঘাস ব্যবহার করছেন। এ ঘাস চাষাবাদে তেমন পরিশ্রম করতে হয় না। উৎপাদন খরচ কম হওয়ায় অল্প পুঁজি বিনিয়োগ করে লাভবান হওয়া যায়।
উপজেলা কৃষি অধিদপ্তরের তথ্য মতে, শিবগঞ্জে বর্তমানে প্রায় ১০০ হেক্টর জমিতে নেপিয়ার ঘাস চাষ হচ্ছে। গত বছর হয়েছিল ৭০ হেক্টরে। এ ঘাস ৪ ফুট থেকে সাড়ে ৬ ফুট পর্যন্ত লম্বা হয়ে থাকে।
উপজেলা প্রাণিসম্পদ কার্যালয়ের তথ্য মতে, উপজেলায় প্রায় ২৫০ জন খামারি গোখাদ্য হিসেবে নেপিয়ার ঘাস ব্যবহার করছেন।
কৃষি কর্মকর্তারা বলছেন, নেপিয়ার ঘাস বহুবর্ষজীবী উদ্ভিদ। এ ঘাস একবার চাষ করার পর কয়েক বছর ধরে ফলন পাওয়া যায়। এ ঘাস সব ধরনের মাটিতেই জন্মে। তবে বেলে দোআঁশ মাটিতে এর ফলন সবচেয়ে বেশি।
উপজেলার মোকামতলা এলাকার নেপিয়ার ঘাস চাষি সেকেন্দার আলী জানান, তিনি ৩৩ শতক জমিতে নেপিয়ার ঘাস লাগিয়েছেন। এর আগের বছর এই জমি থেকে প্রায় ৩০ হাজার টাকা লাভ করেছেন। এবারও ভালো ফলনের বিষয়ে আশাবাদী তিনি।
উপজেলার রহবল এলাকার কৃষক ফারুক হোসেন বলেন, নেপিয়ার ঘাস লাগানোর ৩ মাস পর কাটার উপযোগী হয়। প্রতি তিন সপ্তাহ পর পর ঘাস কাটা যায়। প্রথম বছর ফলন কিছুটা কম হয় কিন্তু পরবর্তী ২-৩ বছরে ফলন বেড়ে যায়। বছরে সাধারণত ৮-১০ বার ঘাস কাটা যায়। গড়ে প্রতি বিঘায় বছরে ১০ মেট্রিক টন কাঁচা ঘাস পাওয়া সম্ভব।
খামারি জাফর জানান, তাঁর খামারে ২০টি গরু আছে। অন্যান্য খাবারের পাশাপাশি গরুকে দিনে অনেক বেশি নেপিয়ার ঘাস খাওয়াতে হয়। নিজের এক বিঘা জমিতে নেপিয়ার ঘাস লাগিয়েছেন বলে জানান তিনি।
আলাদীপুর এলাকার খামারি জাহাঙ্গীর বলেন, গবাদিপশুর জন্য নেপিয়ার ঘাস খুবই পুষ্টিকর খাবার। এ ঘাস খাওয়ালে অল্প দিনের মধ্যে গরু মোটাতাজা হয় এবং অধিক দুধ পাওয়া যায়।
উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা আল মুজাহিদ সরকার বলেন, উপজেলায় নেপিয়ার ঘাস চাষে আগ্রহী হয়ে উঠছেন চাষিরা। এ বিষয়ে উপজেলা কৃষি অফিসের পক্ষ থেকে কৃষকদের দিক-নির্দেশনা দেওয়া হচ্ছে বলে জানান তিনি।
ঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
৩ দিন আগেদেশের পরিবহন খাতের অন্যতম নিয়ন্ত্রণকারী ঢাকা সড়ক পরিবহন মালিক সমিতির কমিটির বৈধতা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। সাইফুল আলমের নেতৃত্বাধীন এ কমিটিকে নিবন্ধন দেয়নি শ্রম অধিদপ্তর। তবে এটি কার্যক্রম চালাচ্ছে। কমিটির নেতারা অংশ নিচ্ছেন ঢাকা পরিবহন সমন্বয় কর্তৃপক্ষ (ডিটিসিএ) ও বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্তৃপক্ষের...
৩ দিন আগেআলুর দাম নিয়ন্ত্রণে ব্যর্থ হয়ে এবার নিজেই বিক্রির উদ্যোগ নিয়েছে সরকার। বাজার স্থিতিশীল রাখতে ট্রেডিং করপোরেশন অব বাংলাদেশের (টিসিবি) মাধ্যমে রাজধানীতে ভ্রাম্যমাণ ট্রাকের মাধ্যমে ভর্তুকি মূল্যে আলু বিক্রি করা হবে। একজন গ্রাহক ৪০ টাকা দরে সর্বোচ্চ তিন কেজি আলু কিনতে পারবেন...
৩ দিন আগেসপ্তাহখানেক আগে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ফেসবুকে অনেকের ওয়াল বিষাদময় হয়ে উঠেছিল ফুলের মতো ছোট্ট শিশু মুনতাহাকে হত্যার ঘটনায়। ৫ বছর বয়সী সিলেটের এই শিশুকে অপহরণের পর হত্যা করে লাশ গুম করতে ডোবায় ফেলে রাখা হয়েছিল। প্রতিবেশী গৃহশিক্ষকের পরিকল্পনায় অপহরণের পর তাকে নির্মমভাবে হত্যা করা হয়...
৩ দিন আগে