আজিজুর রহমান, চৌগাছা
যশোরের চৌগাছায় কপোতাক্ষ নদ থেকে অবৈধভাবে বালু তোলা বন্ধে এবার থানায় মামলা করেছে ভূমি প্রশাসন। মামলায় তিনজনকে আসামি করা হয়েছে। তাঁদের বারবার নিষেধ এবং অভিযান চালানোর পরও বালু লুট বন্ধ না হওয়ায় এই পদক্ষেপ নিয়েছে প্রশাসন। তবে মামলা হলেও গতকাল মঙ্গলবার উপজেলার পেটভরা, হাজরাখানা, কোমরপুর ও দিঘলসিংহার বিভিন্ন স্থান থেকে কপোতাক্ষ নদের বালু উত্তোলন করা হয়েছে বলে স্থানীয়রা জানিয়েছেন।
গত রোববার দিবাগত রাতে উপজেলার হাকিমপুর ইউনিয়ন সহকারী ভূমি কর্মকর্তা মো. দলিল উদ্দিন থানায় এই মামলা করেন। আসামিরা হলেন উপজেলার পাতিবিলা গ্রামের রওশন আলী (৫০) ও রাশেদুল ইসলাম (৫২) এবং তজবীজপুর গ্রামের মিজানুর রহমান (৫৫)।
মামলার এজাহারে দলিল উদ্দিন বলেন, ‘উল্লেখিত আসামিরা খুব খারাপ প্রকৃতির লোক। গত বুধবার (৯ ফেব্রুয়ারি) উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা ও নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট ইরুফা সুলতানা তাঁর নিয়মিত কাজের অংশ হিসেবে তজবীজপুর গ্রামের কপোতাক্ষ নদের তীরে ভ্রাম্যমাণ আদালত পরিচালনা করেন। আদালত পরিচালনাকালে আমিসহ অন্যান্য লোকজনের উপস্থিতিতে আমার কর্ম এলাকা তাহেরপুর মৌজার কপোতাক্ষ নদের পূর্ব পাশ থেকে বর্ণিত আসামিরা অবৈধভাবে বালু ও মাটি উত্তোলন করছিলেন। এ সময় উত্তোলনের কাজে ব্যবহৃত পাম্পসহ দুটি শ্যালো মেশিন, একটি লোহার তৈরি টেনার মেশিন ঘটনাস্থলে রেখে পালিয়ে যান আসামিরা। পরে নদ থেকে অবৈধভাবে উত্তোলন করা বালু, দুটি মেশিনসহ বালু উত্তোলনের সরঞ্জাম জব্দ করা হয়।’
মামলার এজাহারে আরও বলা হয়, ‘সেসময় বালু উত্তোলনকারীরা পালিয়ে যান। উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তার নির্দেশে চৌগাছা থানার উপপরিদর্শক বিকাশ চন্দ্র সরকার সাক্ষীদের উপস্থিতিতে উল্লেখিত মেশিন জব্দ করেন। তবে তাৎক্ষণিকভাবে আসামিদের গ্রেপ্তার করা সম্ভব হয়নি। আসামিরা কর্তৃপক্ষের বিনা অনুমতিতে অবৈধভাবে নদের বালু ও মাটি উত্তোলন করে বালুমহাল ও মাটি ব্যবস্থাপনা আইন ২০১০ এর ১৫-১ ধারার অপরাধ করায় উক্ত ধারায় নিয়মিত মামলা নথিভুক্ত করার অনুরোধ করা হলো।’
এর আগে ভৈরব নদ থেকে মাটি বিক্রির অভিযোগে উপজেলার ঝিনাইকুন্ড গ্রামের কয়েকজনের নাম উল্লেখ করে মামলা করেন ওই ইউনিয়নের ভূমি সহকারী কর্মকর্তা। তবে সে মামলায় কেউ এখনো গ্রেপ্তার হয়নি। তখনো ইউএনওর অভিযানের সময় মাটি বহনকারী ট্রাক, মোটরসাইকেলসহ বিভিন্ন সরঞ্জামাদি ফেলে পালিয়ে যান মাটি উত্তোলনকারীরা। এর আগেও নিয়ামতপুর, রোস্তমপুরসহ বিভিন্ন স্থানে ভৈরব থেকে মাটি বিক্রির সময় ভ্রাম্যমাণ আদালত চালিয়ে শাস্তি দেয় উপজেলা প্রশাসন। বেশ কয়েকবার মাটি বহনকারী ট্রাকসহ সরঞ্জামাদি জব্দ করা হয়।
স্থানীয়রা জানান, বেশ কিছুদিন ধরে কপোতাক্ষ নদের চৌগাছা অংশের অন্তত ৮ স্থানে ১৫ / ২০টি ড্রেজার মেশিন বসিয়ে বালু তুলে বিক্রি করছেন অসাধু প্রভাবশালী ব্যক্তিরা। এই অবৈধ বালু উত্তোলন বন্ধের জন্য চৌগাছা সদর ইউনিয়নের দিঘলসিংহা গ্রামের ইউনিয়ন পরিষদ (ইউপি) সদস্য বায়েজিদ হোসেন গত ২ ফেব্রুয়ারি উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তার কাছে চারজনের নাম উল্লেখ করে লিখিত অভিযোগ করেন।
অভিযোগ পেয়ে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা প্রাথমিকভাবে সতর্ক করলেও বালু উত্তোলন অব্যাহত রাখে তাঁরা। পরে ৯ ফেব্রুয়ারি উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা ইরুফা সুলতানার নেতৃত্বে উপজেলার তাহেরপুর এলাকায় অভিযান চালিয়ে বালু উত্তোলনের কাজে ব্যবহৃত দুটি ড্রেজার মেশিনসহ বিভিন্ন সরঞ্জাম জব্দ করা হয়।
নদের পাশে কৃষি জমির মালিকেরা জানান, যাঁরা বালু লুট করছেন, তাঁরা সবাই উপজেলার বিভিন্ন রাজনৈতিক দলের প্রভাবশালীদের ছত্র ছায়ায় থাকেন। এঁদের কেউ কিছু বলতে পারেন না।
হাকিমপুর ইউনিয়ন ভূমি সহকারী কর্মকর্তা দলীল উদ্দীন বলেন, ‘নদের বালু চুরির ঘটনায় উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তার নির্দেশে তিনজনের নাম উল্লেখ করে থানায় মামলা করা হয়েছে।’
চৌগাছা থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) সাইফুল ইসলাম সবুজ বলেন, ‘বালু উত্তোলনের কাজে ব্যবহৃত দুটি মেশিনসহ বিভিন্ন সরঞ্জাম জব্দ এবং বালু উত্তোলনকারীদের বিরুদ্ধে মামলা নথিভুক্ত করা হয়েছে। তাঁদের গ্রেপ্তারের চেষ্টা চলছে।’
চৌগাছা উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) ইরুফা সুলতানা বলেন, ‘অবৈধভাবে বালু উত্তোলনকারীদের বিরুদ্ধে ভ্রাম্যমাণ আদালত পরিচালনা করা হয়েছে। ফৌজদারি মামলা করা হয়েছে। এই বালু চুরি ঠেকাতে আরও ভ্রাম্যমাণ আদালত পরিচালনা করা হবে এবং মামলা করা হবে।’
২০২১-২২ অর্থ বছরে কপোতাক্ষ নদের চৌগাছা অংশে খননকাজের দরপত্র গ্রহণ করা হয়। সম্প্রতি ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠান ও পানি উন্নয়ন বোর্ড যশোরের কর্মকর্তারা খননকাজ শুরু করার লক্ষ্যে নদের চৌগাছা শহরের অংশে সীমানা চিহ্ন দেওয়া শুরু করেন। নদ খননের পর আর নদ থেকে বালু তোলা যাবে না ভেবে চৌগাছার অসাধু ব্যক্তিরা কপোতাক্ষ নদের বিভিন্ন স্থানে মেশিন বসিয়ে বালু উত্তোলন শুরু করেন।
যশোরের চৌগাছায় কপোতাক্ষ নদ থেকে অবৈধভাবে বালু তোলা বন্ধে এবার থানায় মামলা করেছে ভূমি প্রশাসন। মামলায় তিনজনকে আসামি করা হয়েছে। তাঁদের বারবার নিষেধ এবং অভিযান চালানোর পরও বালু লুট বন্ধ না হওয়ায় এই পদক্ষেপ নিয়েছে প্রশাসন। তবে মামলা হলেও গতকাল মঙ্গলবার উপজেলার পেটভরা, হাজরাখানা, কোমরপুর ও দিঘলসিংহার বিভিন্ন স্থান থেকে কপোতাক্ষ নদের বালু উত্তোলন করা হয়েছে বলে স্থানীয়রা জানিয়েছেন।
গত রোববার দিবাগত রাতে উপজেলার হাকিমপুর ইউনিয়ন সহকারী ভূমি কর্মকর্তা মো. দলিল উদ্দিন থানায় এই মামলা করেন। আসামিরা হলেন উপজেলার পাতিবিলা গ্রামের রওশন আলী (৫০) ও রাশেদুল ইসলাম (৫২) এবং তজবীজপুর গ্রামের মিজানুর রহমান (৫৫)।
মামলার এজাহারে দলিল উদ্দিন বলেন, ‘উল্লেখিত আসামিরা খুব খারাপ প্রকৃতির লোক। গত বুধবার (৯ ফেব্রুয়ারি) উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা ও নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট ইরুফা সুলতানা তাঁর নিয়মিত কাজের অংশ হিসেবে তজবীজপুর গ্রামের কপোতাক্ষ নদের তীরে ভ্রাম্যমাণ আদালত পরিচালনা করেন। আদালত পরিচালনাকালে আমিসহ অন্যান্য লোকজনের উপস্থিতিতে আমার কর্ম এলাকা তাহেরপুর মৌজার কপোতাক্ষ নদের পূর্ব পাশ থেকে বর্ণিত আসামিরা অবৈধভাবে বালু ও মাটি উত্তোলন করছিলেন। এ সময় উত্তোলনের কাজে ব্যবহৃত পাম্পসহ দুটি শ্যালো মেশিন, একটি লোহার তৈরি টেনার মেশিন ঘটনাস্থলে রেখে পালিয়ে যান আসামিরা। পরে নদ থেকে অবৈধভাবে উত্তোলন করা বালু, দুটি মেশিনসহ বালু উত্তোলনের সরঞ্জাম জব্দ করা হয়।’
মামলার এজাহারে আরও বলা হয়, ‘সেসময় বালু উত্তোলনকারীরা পালিয়ে যান। উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তার নির্দেশে চৌগাছা থানার উপপরিদর্শক বিকাশ চন্দ্র সরকার সাক্ষীদের উপস্থিতিতে উল্লেখিত মেশিন জব্দ করেন। তবে তাৎক্ষণিকভাবে আসামিদের গ্রেপ্তার করা সম্ভব হয়নি। আসামিরা কর্তৃপক্ষের বিনা অনুমতিতে অবৈধভাবে নদের বালু ও মাটি উত্তোলন করে বালুমহাল ও মাটি ব্যবস্থাপনা আইন ২০১০ এর ১৫-১ ধারার অপরাধ করায় উক্ত ধারায় নিয়মিত মামলা নথিভুক্ত করার অনুরোধ করা হলো।’
এর আগে ভৈরব নদ থেকে মাটি বিক্রির অভিযোগে উপজেলার ঝিনাইকুন্ড গ্রামের কয়েকজনের নাম উল্লেখ করে মামলা করেন ওই ইউনিয়নের ভূমি সহকারী কর্মকর্তা। তবে সে মামলায় কেউ এখনো গ্রেপ্তার হয়নি। তখনো ইউএনওর অভিযানের সময় মাটি বহনকারী ট্রাক, মোটরসাইকেলসহ বিভিন্ন সরঞ্জামাদি ফেলে পালিয়ে যান মাটি উত্তোলনকারীরা। এর আগেও নিয়ামতপুর, রোস্তমপুরসহ বিভিন্ন স্থানে ভৈরব থেকে মাটি বিক্রির সময় ভ্রাম্যমাণ আদালত চালিয়ে শাস্তি দেয় উপজেলা প্রশাসন। বেশ কয়েকবার মাটি বহনকারী ট্রাকসহ সরঞ্জামাদি জব্দ করা হয়।
স্থানীয়রা জানান, বেশ কিছুদিন ধরে কপোতাক্ষ নদের চৌগাছা অংশের অন্তত ৮ স্থানে ১৫ / ২০টি ড্রেজার মেশিন বসিয়ে বালু তুলে বিক্রি করছেন অসাধু প্রভাবশালী ব্যক্তিরা। এই অবৈধ বালু উত্তোলন বন্ধের জন্য চৌগাছা সদর ইউনিয়নের দিঘলসিংহা গ্রামের ইউনিয়ন পরিষদ (ইউপি) সদস্য বায়েজিদ হোসেন গত ২ ফেব্রুয়ারি উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তার কাছে চারজনের নাম উল্লেখ করে লিখিত অভিযোগ করেন।
অভিযোগ পেয়ে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা প্রাথমিকভাবে সতর্ক করলেও বালু উত্তোলন অব্যাহত রাখে তাঁরা। পরে ৯ ফেব্রুয়ারি উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা ইরুফা সুলতানার নেতৃত্বে উপজেলার তাহেরপুর এলাকায় অভিযান চালিয়ে বালু উত্তোলনের কাজে ব্যবহৃত দুটি ড্রেজার মেশিনসহ বিভিন্ন সরঞ্জাম জব্দ করা হয়।
নদের পাশে কৃষি জমির মালিকেরা জানান, যাঁরা বালু লুট করছেন, তাঁরা সবাই উপজেলার বিভিন্ন রাজনৈতিক দলের প্রভাবশালীদের ছত্র ছায়ায় থাকেন। এঁদের কেউ কিছু বলতে পারেন না।
হাকিমপুর ইউনিয়ন ভূমি সহকারী কর্মকর্তা দলীল উদ্দীন বলেন, ‘নদের বালু চুরির ঘটনায় উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তার নির্দেশে তিনজনের নাম উল্লেখ করে থানায় মামলা করা হয়েছে।’
চৌগাছা থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) সাইফুল ইসলাম সবুজ বলেন, ‘বালু উত্তোলনের কাজে ব্যবহৃত দুটি মেশিনসহ বিভিন্ন সরঞ্জাম জব্দ এবং বালু উত্তোলনকারীদের বিরুদ্ধে মামলা নথিভুক্ত করা হয়েছে। তাঁদের গ্রেপ্তারের চেষ্টা চলছে।’
চৌগাছা উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) ইরুফা সুলতানা বলেন, ‘অবৈধভাবে বালু উত্তোলনকারীদের বিরুদ্ধে ভ্রাম্যমাণ আদালত পরিচালনা করা হয়েছে। ফৌজদারি মামলা করা হয়েছে। এই বালু চুরি ঠেকাতে আরও ভ্রাম্যমাণ আদালত পরিচালনা করা হবে এবং মামলা করা হবে।’
২০২১-২২ অর্থ বছরে কপোতাক্ষ নদের চৌগাছা অংশে খননকাজের দরপত্র গ্রহণ করা হয়। সম্প্রতি ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠান ও পানি উন্নয়ন বোর্ড যশোরের কর্মকর্তারা খননকাজ শুরু করার লক্ষ্যে নদের চৌগাছা শহরের অংশে সীমানা চিহ্ন দেওয়া শুরু করেন। নদ খননের পর আর নদ থেকে বালু তোলা যাবে না ভেবে চৌগাছার অসাধু ব্যক্তিরা কপোতাক্ষ নদের বিভিন্ন স্থানে মেশিন বসিয়ে বালু উত্তোলন শুরু করেন।
গাজীপুর মহানগরের বোর্ডবাজার এলাকার ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীরা পিকনিকে যাচ্ছিলেন শ্রীপুরের মাটির মায়া ইকো রিসোর্টে। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক থেকে বাসগুলো গ্রামের সরু সড়কে ঢোকার পর বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে যায় বিআরটিসির একটি দোতলা বাস...
৪৩ মিনিট আগেঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
৪ দিন আগেদেশের পরিবহন খাতের অন্যতম নিয়ন্ত্রণকারী ঢাকা সড়ক পরিবহন মালিক সমিতির কমিটির বৈধতা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। সাইফুল আলমের নেতৃত্বাধীন এ কমিটিকে নিবন্ধন দেয়নি শ্রম অধিদপ্তর। তবে এটি কার্যক্রম চালাচ্ছে। কমিটির নেতারা অংশ নিচ্ছেন ঢাকা পরিবহন সমন্বয় কর্তৃপক্ষ (ডিটিসিএ) ও বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্তৃপক্ষের...
৪ দিন আগেআলুর দাম নিয়ন্ত্রণে ব্যর্থ হয়ে এবার নিজেই বিক্রির উদ্যোগ নিয়েছে সরকার। বাজার স্থিতিশীল রাখতে ট্রেডিং করপোরেশন অব বাংলাদেশের (টিসিবি) মাধ্যমে রাজধানীতে ভ্রাম্যমাণ ট্রাকের মাধ্যমে ভর্তুকি মূল্যে আলু বিক্রি করা হবে। একজন গ্রাহক ৪০ টাকা দরে সর্বোচ্চ তিন কেজি আলু কিনতে পারবেন...
৪ দিন আগে