সৌগত বসু, ঢাকা
প্রস্তাবিত আউটার রিং রোড (বৃত্তাকার সড়ক) আর রাজধানী ঢাকার লাগোয়া থাকছে না। বড় বড় অবকাঠামো গড়ে ওঠায় এবং নদীর পাড় দখল হয়ে যাওয়ায় নকশা বদলাতে হচ্ছে। সড়কটি এখন হবে রাজধানীর অনেক বাইরে। এতে সড়কের দৈর্ঘ্য বাড়ার পাশাপাশি বাড়বে নির্মাণ ব্যয় ও সময়। সড়কের দৈর্ঘ্য হবে ১৭৮ কিলোমিটার এবং ব্যয় ১৫ হাজার কোটি টাকা থেকে বেড়ে হবে আগের চেয়ে তিন গুণ। সম্ভাব্য সংশ্লিষ্ট সূত্রে এসব তথ্য জানা গেছে।
বিশেষজ্ঞরা বলছেন, সময়মতো করা হলে আউটার রিং রোড আগের জায়গাতেই করা যেত। তবে নতুন নকশায় সড়ক নির্মাণের খরচ বাড়লেও আগের জায়গাতে না হওয়ায় ভূমি অধিগ্রহণ ও স্থাপনা উচ্ছেদের খরচ কমবে।
যানজট নিরসনে রাজধানীকে ঘিরে তিনটি বৃত্তাকার সড়ক (রিং রোড) নির্মাণের যে পরিকল্পনা সরকার নিয়েছে, তার একটি আউটার রিং রোড। অন্য দুটি হলো ইনার রিং রোড ও মিডল রিং রোড। এর মধ্যে ইনার ও আউটার রিং রোডের নকশা আগেই তৈরি করা হয়েছিল। আউটার রিং রোডের দৈর্ঘ্য ছিল ১৩২ কিলোমিটার। সম্ভাব্য ব্যয় ধরা হয়েছিল ১৫ হাজার কোটি টাকা। আউটার রিং রোডে যুক্ত থাকবে জাতীয় সব মহাসড়ক। যানবাহন আউটার রিং রোড হয়ে মিডল ও ইনার রিং রোডে ঢুকবে।
সূত্র বলেছে, ইতিমধ্যে আউটার রিং রোডের প্রস্তাবিত স্থানে বড় বড় অবকাঠামো গড়ে ওঠায় নকশা বদলাতে হচ্ছে। নতুন এই নকশা তৈরি করছে ঢাকা পরিবহন সমন্বয় কর্তৃপক্ষ (ডিটিসিএ)। আগামী মার্চে নকশা সম্পন্ন হতে পারে। ২০২০ সালের জুলাইয়ে আউটার রিং রোডের সম্ভাব্যতা সমীক্ষা শুরু হয়। গত বছরের ডিসেম্বরে এই সমীক্ষা শেষ হওয়ার কথা থাকলেও আরও ছয় মাস সময় বেড়েছে। আগের আউটার রিং রোডের পাশেই এখন মিডল রিং রোড করা হবে। আউটার ও মিডল রিং রোড নির্মাণকাজ বাস্তবায়ন করবে সড়ক ও জনপথ (সওজ) অধিদপ্তর। ইনার রিং রোড করছে ঢাকার দুই সিটি করপোরেশন, সড়ক ও মহাসড়ক বিভাগ এবং সেতু কর্তৃপক্ষ।
ঢাকা আউটার রিং রোড; ইস্টার্ন, ওয়েস্টার্ন, নর্দান পার্ট প্রকল্পের সূত্র বলছে, পুরোনো ২০০৫ সালের সংশোধিত কৌশলগত পরিবহন পরিকল্পনায় (আরএসটিপি) থাকা নকশা অনুযায়ী সম্ভাব্যতা সমীক্ষার কারণে সময় লাগছে। ২০০৫ সালের প্রান্তকরণের (অ্যালাইনমেন্ট) মাত্র ছয় ভাগ এখন বাস্তবায়নযোগ্য। সেই অ্যালাইনমেন্ট বরাবর বেশির ভাগ এলাকায় ৬ তলা থেকে ১০ তলা ভবন হয়েছে। নদীর পাড়ের জায়গাগুলো দখল হয়ে গেছে। এ জন্য আরও বাইরে দিয়ে জরিপ করতে হয়েছে। নতুন নকশা তৈরি করতে হচ্ছে।
ডিটিসিএ সূত্র বলছে, ২০০৫ সালের আরএসটিপিতে ৮ লেনের ও ২৪০-৩০০ ফুট প্রস্থের আউটার বৃত্তাকার সড়কের দৈর্ঘ্য ছিল ১৩২ কিলোমিটার। এর মধ্যে ৪৮ কিলোমিটার নতুন করে নির্মাণ করতে হতো। বাকি ৮৫ কিলোমিটার বিদ্যমান সড়ককে উপযোগী করে গড়ে তোলার কথা বলা হয়েছিল। তবে নতুন নকশায় সড়কে আগের চেয়ে দুই-তিন কিলোমিটার দূরে সরে গেছে। সড়কের দৈর্ঘ্য বেড়ে হচ্ছে ১৭৮ কিলোমিটার। নতুন অ্যালাইনমেন্টের এই সড়কের পুরোটাই নির্মাণ করতে হবে। শুরুতে এটি ছিল হেমায়েতপুর-কালাকান্দি-তৃতীয় শীতলক্ষ্যা সেতু-মদনপুর-ভুলতা (ঢাকা বাইপাস হয়ে)-কড্ডা (গাজীপুর)-বাইপাইল (ঢাকা ইপিজেড)-হেমায়েতপুর পর্যন্ত। এখন হেমায়েতপুর থেকে সরে সিংগাইর ও নারায়ণগঞ্জের শেষ সীমানায় যাচ্ছে। প্রকল্পের জন্য এখন জমি চিহ্নিত করার কাজ চলছে। তবে অ্যালাইনমেন্ট চূড়ান্ত করা হয়নি।
ডিটিসিএ বলছে, পাবলিক-প্রাইভেট পার্টনারশিপের (পিপিপি) অধীনে প্রকল্পটি বাস্তবায়ন হবে দুই পর্বে। প্রথমে ২০২৮ সালের মধ্যে এই সড়ক চলাচলের জন্য উন্মুক্ত করে দেওয়ার লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করা হলেও তা হচ্ছে না। খসড়া বিশদ অঞ্চল পরিকল্পনায়ও (ড্যাপ) আউটার রিং রোড বাস্তবায়নের সুপারিশ করা হয়েছে। ইনার ও মিডল রিং রোডের কাজ শেষে আউটার অংশের কাজ শুরু হবে।
সওজ অধিদপ্তরের ঢাকা জোনের অতিরিক্ত প্রকৌশলী মো. সবুজ উদ্দিন খান আজকের পত্রিকাকে বলেন, আগের আউটার রিং রোডের যে নকশার কথা বলা হচ্ছে, সেটি এখন মিডল রিং রোডের জন্য ব্যবহার করা হবে। আউটার রিং রোড রাজধানীর বাইরে হবে। এটি ১০ বছর মেয়াদি পরিকল্পনা। আগে আরএসটিপিতে মিডল রিং রোড ছিল না। পরে সমীক্ষা করে এটা করা হয়েছে।
ডিটিসিএ সূত্র বলছে, রাস্তার জন্য নির্বাচন করা এলাকার ছবি ড্রোনের সাহায্যে তুলে রাখা হচ্ছে। তাঁরা নতুন নকশা প্রকাশে সময় নিতে চান। কারণ, নকশা প্রকাশ হলে ওই সব এলাকার জমি দ্রুত হাতবদল ও ভরাট হওয়ার আশঙ্কা রয়েছে। এতে ওই জমি অধিগ্রহণে সরকারকে কয়েক গুণ দাম দিতে হবে।
ঢাকা আউটার রিং রোডের সম্ভাব্যতা সমীক্ষা প্রকল্পের ব্যবস্থাপক ডি এম গিয়াস মালিক আজকের পত্রিকাকে বলেন, তাঁরা মার্চের মধ্যেই অ্যালাইনমেন্টের কাজ শেষ করবেন। নকশা শেষ হলে বলা যাবে সড়কের দৈর্ঘ্য কতটা বাড়বে। তিনি বলেন, নকশা শেষ হলে চার সিটি করপোরেশনের (ঢাকার দুটি, গাজীপুর ও নারায়ণগঞ্জ) মেয়র, সওজ অধিদপ্তর, জেলা প্রশাসক ও সংশ্লিষ্ট অংশীজনদের নিয়ে কর্মশালা করা হবে। এতে অ্যালাইনমেন্ট নিয়ে কোনো সমস্যা থাকলে সেটি ঠিক করা যাবে।
বাংলাদেশ প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয়ের (বুয়েট) পুরকৌশল বিভাগের অধ্যাপক ও এই প্রকল্পের সদস্য ড. মো. হাদিউজ্জামান বলেন, আগের জায়গায় চাইলে আউটার রিং রোড করা যেত। কিন্তু সময় থাকতে সেটি করা হয়নি। এখন সড়কটি অনেক বাইরে চলে যাচ্ছে। প্রকল্প ব্যয় বাড়বে। তবে আগের অ্যালাইনমেন্ট থেকে এখানে খরচ কম হবে।
প্রস্তাবিত আউটার রিং রোড (বৃত্তাকার সড়ক) আর রাজধানী ঢাকার লাগোয়া থাকছে না। বড় বড় অবকাঠামো গড়ে ওঠায় এবং নদীর পাড় দখল হয়ে যাওয়ায় নকশা বদলাতে হচ্ছে। সড়কটি এখন হবে রাজধানীর অনেক বাইরে। এতে সড়কের দৈর্ঘ্য বাড়ার পাশাপাশি বাড়বে নির্মাণ ব্যয় ও সময়। সড়কের দৈর্ঘ্য হবে ১৭৮ কিলোমিটার এবং ব্যয় ১৫ হাজার কোটি টাকা থেকে বেড়ে হবে আগের চেয়ে তিন গুণ। সম্ভাব্য সংশ্লিষ্ট সূত্রে এসব তথ্য জানা গেছে।
বিশেষজ্ঞরা বলছেন, সময়মতো করা হলে আউটার রিং রোড আগের জায়গাতেই করা যেত। তবে নতুন নকশায় সড়ক নির্মাণের খরচ বাড়লেও আগের জায়গাতে না হওয়ায় ভূমি অধিগ্রহণ ও স্থাপনা উচ্ছেদের খরচ কমবে।
যানজট নিরসনে রাজধানীকে ঘিরে তিনটি বৃত্তাকার সড়ক (রিং রোড) নির্মাণের যে পরিকল্পনা সরকার নিয়েছে, তার একটি আউটার রিং রোড। অন্য দুটি হলো ইনার রিং রোড ও মিডল রিং রোড। এর মধ্যে ইনার ও আউটার রিং রোডের নকশা আগেই তৈরি করা হয়েছিল। আউটার রিং রোডের দৈর্ঘ্য ছিল ১৩২ কিলোমিটার। সম্ভাব্য ব্যয় ধরা হয়েছিল ১৫ হাজার কোটি টাকা। আউটার রিং রোডে যুক্ত থাকবে জাতীয় সব মহাসড়ক। যানবাহন আউটার রিং রোড হয়ে মিডল ও ইনার রিং রোডে ঢুকবে।
সূত্র বলেছে, ইতিমধ্যে আউটার রিং রোডের প্রস্তাবিত স্থানে বড় বড় অবকাঠামো গড়ে ওঠায় নকশা বদলাতে হচ্ছে। নতুন এই নকশা তৈরি করছে ঢাকা পরিবহন সমন্বয় কর্তৃপক্ষ (ডিটিসিএ)। আগামী মার্চে নকশা সম্পন্ন হতে পারে। ২০২০ সালের জুলাইয়ে আউটার রিং রোডের সম্ভাব্যতা সমীক্ষা শুরু হয়। গত বছরের ডিসেম্বরে এই সমীক্ষা শেষ হওয়ার কথা থাকলেও আরও ছয় মাস সময় বেড়েছে। আগের আউটার রিং রোডের পাশেই এখন মিডল রিং রোড করা হবে। আউটার ও মিডল রিং রোড নির্মাণকাজ বাস্তবায়ন করবে সড়ক ও জনপথ (সওজ) অধিদপ্তর। ইনার রিং রোড করছে ঢাকার দুই সিটি করপোরেশন, সড়ক ও মহাসড়ক বিভাগ এবং সেতু কর্তৃপক্ষ।
ঢাকা আউটার রিং রোড; ইস্টার্ন, ওয়েস্টার্ন, নর্দান পার্ট প্রকল্পের সূত্র বলছে, পুরোনো ২০০৫ সালের সংশোধিত কৌশলগত পরিবহন পরিকল্পনায় (আরএসটিপি) থাকা নকশা অনুযায়ী সম্ভাব্যতা সমীক্ষার কারণে সময় লাগছে। ২০০৫ সালের প্রান্তকরণের (অ্যালাইনমেন্ট) মাত্র ছয় ভাগ এখন বাস্তবায়নযোগ্য। সেই অ্যালাইনমেন্ট বরাবর বেশির ভাগ এলাকায় ৬ তলা থেকে ১০ তলা ভবন হয়েছে। নদীর পাড়ের জায়গাগুলো দখল হয়ে গেছে। এ জন্য আরও বাইরে দিয়ে জরিপ করতে হয়েছে। নতুন নকশা তৈরি করতে হচ্ছে।
ডিটিসিএ সূত্র বলছে, ২০০৫ সালের আরএসটিপিতে ৮ লেনের ও ২৪০-৩০০ ফুট প্রস্থের আউটার বৃত্তাকার সড়কের দৈর্ঘ্য ছিল ১৩২ কিলোমিটার। এর মধ্যে ৪৮ কিলোমিটার নতুন করে নির্মাণ করতে হতো। বাকি ৮৫ কিলোমিটার বিদ্যমান সড়ককে উপযোগী করে গড়ে তোলার কথা বলা হয়েছিল। তবে নতুন নকশায় সড়কে আগের চেয়ে দুই-তিন কিলোমিটার দূরে সরে গেছে। সড়কের দৈর্ঘ্য বেড়ে হচ্ছে ১৭৮ কিলোমিটার। নতুন অ্যালাইনমেন্টের এই সড়কের পুরোটাই নির্মাণ করতে হবে। শুরুতে এটি ছিল হেমায়েতপুর-কালাকান্দি-তৃতীয় শীতলক্ষ্যা সেতু-মদনপুর-ভুলতা (ঢাকা বাইপাস হয়ে)-কড্ডা (গাজীপুর)-বাইপাইল (ঢাকা ইপিজেড)-হেমায়েতপুর পর্যন্ত। এখন হেমায়েতপুর থেকে সরে সিংগাইর ও নারায়ণগঞ্জের শেষ সীমানায় যাচ্ছে। প্রকল্পের জন্য এখন জমি চিহ্নিত করার কাজ চলছে। তবে অ্যালাইনমেন্ট চূড়ান্ত করা হয়নি।
ডিটিসিএ বলছে, পাবলিক-প্রাইভেট পার্টনারশিপের (পিপিপি) অধীনে প্রকল্পটি বাস্তবায়ন হবে দুই পর্বে। প্রথমে ২০২৮ সালের মধ্যে এই সড়ক চলাচলের জন্য উন্মুক্ত করে দেওয়ার লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করা হলেও তা হচ্ছে না। খসড়া বিশদ অঞ্চল পরিকল্পনায়ও (ড্যাপ) আউটার রিং রোড বাস্তবায়নের সুপারিশ করা হয়েছে। ইনার ও মিডল রিং রোডের কাজ শেষে আউটার অংশের কাজ শুরু হবে।
সওজ অধিদপ্তরের ঢাকা জোনের অতিরিক্ত প্রকৌশলী মো. সবুজ উদ্দিন খান আজকের পত্রিকাকে বলেন, আগের আউটার রিং রোডের যে নকশার কথা বলা হচ্ছে, সেটি এখন মিডল রিং রোডের জন্য ব্যবহার করা হবে। আউটার রিং রোড রাজধানীর বাইরে হবে। এটি ১০ বছর মেয়াদি পরিকল্পনা। আগে আরএসটিপিতে মিডল রিং রোড ছিল না। পরে সমীক্ষা করে এটা করা হয়েছে।
ডিটিসিএ সূত্র বলছে, রাস্তার জন্য নির্বাচন করা এলাকার ছবি ড্রোনের সাহায্যে তুলে রাখা হচ্ছে। তাঁরা নতুন নকশা প্রকাশে সময় নিতে চান। কারণ, নকশা প্রকাশ হলে ওই সব এলাকার জমি দ্রুত হাতবদল ও ভরাট হওয়ার আশঙ্কা রয়েছে। এতে ওই জমি অধিগ্রহণে সরকারকে কয়েক গুণ দাম দিতে হবে।
ঢাকা আউটার রিং রোডের সম্ভাব্যতা সমীক্ষা প্রকল্পের ব্যবস্থাপক ডি এম গিয়াস মালিক আজকের পত্রিকাকে বলেন, তাঁরা মার্চের মধ্যেই অ্যালাইনমেন্টের কাজ শেষ করবেন। নকশা শেষ হলে বলা যাবে সড়কের দৈর্ঘ্য কতটা বাড়বে। তিনি বলেন, নকশা শেষ হলে চার সিটি করপোরেশনের (ঢাকার দুটি, গাজীপুর ও নারায়ণগঞ্জ) মেয়র, সওজ অধিদপ্তর, জেলা প্রশাসক ও সংশ্লিষ্ট অংশীজনদের নিয়ে কর্মশালা করা হবে। এতে অ্যালাইনমেন্ট নিয়ে কোনো সমস্যা থাকলে সেটি ঠিক করা যাবে।
বাংলাদেশ প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয়ের (বুয়েট) পুরকৌশল বিভাগের অধ্যাপক ও এই প্রকল্পের সদস্য ড. মো. হাদিউজ্জামান বলেন, আগের জায়গায় চাইলে আউটার রিং রোড করা যেত। কিন্তু সময় থাকতে সেটি করা হয়নি। এখন সড়কটি অনেক বাইরে চলে যাচ্ছে। প্রকল্প ব্যয় বাড়বে। তবে আগের অ্যালাইনমেন্ট থেকে এখানে খরচ কম হবে।
গাজীপুর মহানগরের বোর্ডবাজার এলাকার ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীরা পিকনিকে যাচ্ছিলেন শ্রীপুরের মাটির মায়া ইকো রিসোর্টে। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক থেকে বাসগুলো গ্রামের সরু সড়কে ঢোকার পর বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে যায় বিআরটিসির একটি দোতলা বাস...
৯ ঘণ্টা আগেঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
৪ দিন আগেদেশের পরিবহন খাতের অন্যতম নিয়ন্ত্রণকারী ঢাকা সড়ক পরিবহন মালিক সমিতির কমিটির বৈধতা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। সাইফুল আলমের নেতৃত্বাধীন এ কমিটিকে নিবন্ধন দেয়নি শ্রম অধিদপ্তর। তবে এটি কার্যক্রম চালাচ্ছে। কমিটির নেতারা অংশ নিচ্ছেন ঢাকা পরিবহন সমন্বয় কর্তৃপক্ষ (ডিটিসিএ) ও বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্তৃপক্ষের...
৪ দিন আগেআলুর দাম নিয়ন্ত্রণে ব্যর্থ হয়ে এবার নিজেই বিক্রির উদ্যোগ নিয়েছে সরকার। বাজার স্থিতিশীল রাখতে ট্রেডিং করপোরেশন অব বাংলাদেশের (টিসিবি) মাধ্যমে রাজধানীতে ভ্রাম্যমাণ ট্রাকের মাধ্যমে ভর্তুকি মূল্যে আলু বিক্রি করা হবে। একজন গ্রাহক ৪০ টাকা দরে সর্বোচ্চ তিন কেজি আলু কিনতে পারবেন...
৪ দিন আগে