নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
দাম নির্ধারণ, আমদানি, শুল্কছাড়—এসব পদক্ষেপেও অতি মুনাফার রাশ টানা যাচ্ছে না। বরং পদক্ষেপ নেওয়ার পর উল্টো পণ্যের দাম আরেক দফা বেড়েছে বা বাড়ছে। বাড়তি দাম দিতে গিয়ে পকেট খালি হচ্ছে ক্রেতার। কমছে খাদ্যতালিকা।
আলু, পেঁয়াজ, চিনির দাম বাড়ছেই। সরকারের কোনো পদক্ষেপই দাম কমাতে পারছে না। ঊর্ধ্বমুখী দামের এই বাজারে গতকাল শুক্রবার ক্রেতাদের একমাত্র স্বস্তি—সবজির দাম সামান্য কমেছে।
ডিম, আলু, পেঁয়াজের দাম নির্ধারণ করে দেওয়ার প্রায় দেড় মাস পরও কোনো প্রভাব নেই। ভারত থেকে আলু আমদানি শুরু হলেও দাম কমছে না। চিনি আমদানিতে শুল্ক অর্ধেক করলেও দাম উল্টো বেড়েছে। এদিকে ভারত পেঁয়াজ রপ্তানিতে দাম বেঁধে দেওয়ার খবরে দাম চড়াচ্ছেন ব্যবসায়ীরা। পাইকারি ও খুচরা ব্যবসায়ীরা এ ক্ষেত্রে একই কাতারে।
গতকাল রাজধানীর রামপুরা, মেরাদিয়া, কচুক্ষেত, মোহাম্মদপুর ও খিলগাঁও বাজার ঘুরে দেখা যায়, প্রতি কেজি পুরোনো আলু বিক্রি হচ্ছে ৬০-৭০ টাকায়। নতুন আলু ১৪০-১৮০ টাকা। সরকার ৫০ হাজার টনের বেশি আলু আমদানির অনুমতি দিয়েছে। আমদানির আলু দেশে ঢুকছে। এরপরও দাম কমছে না কেন—এই প্রশ্নে মোহাম্মদপুরের সবজি বিক্রেতা সোবহান মিয়া বলেন, আমদানির আলু এখনো বাজারে আসেনি। আগামী সপ্তাহে দাম কমতে পারে।
দাম নিয়ন্ত্রণে গত বুধবার অপরিশোধিত ও পরিশোধিত চিনির আমদানি শুল্ক কমিয়ে অর্ধেক করেছে এনবিআর। কিন্তু এরপর বাজারে চিনির দাম আরও বেড়েছে। খুচরায় গত সপ্তাহের চেয়ে কেজিতে ৫ টাকা বেড়ে ১৪০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে।
সপ্তাহের ব্যবধানে সবচেয়ে বেশি বেড়েছে পেঁয়াজের দাম। কেজিতে ৩০-৪০ টাকা বেড়েছে। গতকাল খুচরায় দেশি পেঁয়াজ ১৩০-১৫০ টাকায় বিক্রি হয়। ভারত থেকে আমদানি করা পেঁয়াজের দামও ১০০ টাকার বেশি।
সরকার গত ১৪ সেপ্টেম্বর প্রতিটি ডিমের দাম ১২ টাকা অর্থাৎ প্রতি ডজন ১৪৪ টাকা নির্ধারণ করে দেয়। তবে গতকাল এক ডজন ডিম বিক্রি হয় ১৫০-১৬৫ টাকায়।
ব্রয়লার মুরগি আগের সপ্তাহের মতোই, ১৯০-২০০ টাকা কেজি। সোনালিকা মুরগি ৩২০-৩৩০ ও দেশি মুরগি ৫২০-৫৩০ টাকা কেজি।
তবে সবজির দাম আর চড়া হয়নি। কোনো কোনোটির দাম কেজিতে ৫-১০ টাকা কমে এখনো চড়া দামেই বিক্রি হচ্ছে। গতকাল প্রতি কেজি চিচিঙ্গা ৭৫-৮৫, শালগম ১০০, বেগুন জাতভেদে ৮০-১৩০, করলা জাতভেদে ৮০-১০০, ঝিঙা ৮০-৮৫, মিষ্টিকুমড়া ৬৫-৭০, পেঁপে ৪০, শিম ১৪০-১৫০, টমেটো ১২০-১৪০, পটোল ৬০-৭০, মুলা ৮০-৯০, ঢ্যাঁড়স ৭০-৮০, শসা ৬০-৭০, কাঁচা মরিচ ২০০, বরবটি ১২০-১৩০ টাকা ছিল। প্রতিটি ফুলকপি ৫০-৬৫ টাকা, বাঁধাকপি ৬৫-৭০ টাকা।
রামপুরা বাজারে সবজি কিনতে আসা ব্যাংক কর্মকর্তা শাহানা পারভিন বলেন, সামান্য কমলেও সবজির দাম গত বছরের এ সময়ের তুলনায় প্রায় দ্বিগুণ। তবে স্বস্তি এটুকুই, হরতাল-অবরোধের পরও গত সপ্তাহের তুলনায় দাম একটু কমেছে।
সয়াবিন তেল আগের মতোই পাঁচ লিটারের বোতল ৭৯০-৮০০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে। গরুর মাংস প্রতি কেজি ৭৮০-৮০০ ও খাসির মাংস ১ হাজার ১০০ টাকা।
দাম নির্ধারণ, আমদানি, শুল্কছাড়—এসব পদক্ষেপেও অতি মুনাফার রাশ টানা যাচ্ছে না। বরং পদক্ষেপ নেওয়ার পর উল্টো পণ্যের দাম আরেক দফা বেড়েছে বা বাড়ছে। বাড়তি দাম দিতে গিয়ে পকেট খালি হচ্ছে ক্রেতার। কমছে খাদ্যতালিকা।
আলু, পেঁয়াজ, চিনির দাম বাড়ছেই। সরকারের কোনো পদক্ষেপই দাম কমাতে পারছে না। ঊর্ধ্বমুখী দামের এই বাজারে গতকাল শুক্রবার ক্রেতাদের একমাত্র স্বস্তি—সবজির দাম সামান্য কমেছে।
ডিম, আলু, পেঁয়াজের দাম নির্ধারণ করে দেওয়ার প্রায় দেড় মাস পরও কোনো প্রভাব নেই। ভারত থেকে আলু আমদানি শুরু হলেও দাম কমছে না। চিনি আমদানিতে শুল্ক অর্ধেক করলেও দাম উল্টো বেড়েছে। এদিকে ভারত পেঁয়াজ রপ্তানিতে দাম বেঁধে দেওয়ার খবরে দাম চড়াচ্ছেন ব্যবসায়ীরা। পাইকারি ও খুচরা ব্যবসায়ীরা এ ক্ষেত্রে একই কাতারে।
গতকাল রাজধানীর রামপুরা, মেরাদিয়া, কচুক্ষেত, মোহাম্মদপুর ও খিলগাঁও বাজার ঘুরে দেখা যায়, প্রতি কেজি পুরোনো আলু বিক্রি হচ্ছে ৬০-৭০ টাকায়। নতুন আলু ১৪০-১৮০ টাকা। সরকার ৫০ হাজার টনের বেশি আলু আমদানির অনুমতি দিয়েছে। আমদানির আলু দেশে ঢুকছে। এরপরও দাম কমছে না কেন—এই প্রশ্নে মোহাম্মদপুরের সবজি বিক্রেতা সোবহান মিয়া বলেন, আমদানির আলু এখনো বাজারে আসেনি। আগামী সপ্তাহে দাম কমতে পারে।
দাম নিয়ন্ত্রণে গত বুধবার অপরিশোধিত ও পরিশোধিত চিনির আমদানি শুল্ক কমিয়ে অর্ধেক করেছে এনবিআর। কিন্তু এরপর বাজারে চিনির দাম আরও বেড়েছে। খুচরায় গত সপ্তাহের চেয়ে কেজিতে ৫ টাকা বেড়ে ১৪০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে।
সপ্তাহের ব্যবধানে সবচেয়ে বেশি বেড়েছে পেঁয়াজের দাম। কেজিতে ৩০-৪০ টাকা বেড়েছে। গতকাল খুচরায় দেশি পেঁয়াজ ১৩০-১৫০ টাকায় বিক্রি হয়। ভারত থেকে আমদানি করা পেঁয়াজের দামও ১০০ টাকার বেশি।
সরকার গত ১৪ সেপ্টেম্বর প্রতিটি ডিমের দাম ১২ টাকা অর্থাৎ প্রতি ডজন ১৪৪ টাকা নির্ধারণ করে দেয়। তবে গতকাল এক ডজন ডিম বিক্রি হয় ১৫০-১৬৫ টাকায়।
ব্রয়লার মুরগি আগের সপ্তাহের মতোই, ১৯০-২০০ টাকা কেজি। সোনালিকা মুরগি ৩২০-৩৩০ ও দেশি মুরগি ৫২০-৫৩০ টাকা কেজি।
তবে সবজির দাম আর চড়া হয়নি। কোনো কোনোটির দাম কেজিতে ৫-১০ টাকা কমে এখনো চড়া দামেই বিক্রি হচ্ছে। গতকাল প্রতি কেজি চিচিঙ্গা ৭৫-৮৫, শালগম ১০০, বেগুন জাতভেদে ৮০-১৩০, করলা জাতভেদে ৮০-১০০, ঝিঙা ৮০-৮৫, মিষ্টিকুমড়া ৬৫-৭০, পেঁপে ৪০, শিম ১৪০-১৫০, টমেটো ১২০-১৪০, পটোল ৬০-৭০, মুলা ৮০-৯০, ঢ্যাঁড়স ৭০-৮০, শসা ৬০-৭০, কাঁচা মরিচ ২০০, বরবটি ১২০-১৩০ টাকা ছিল। প্রতিটি ফুলকপি ৫০-৬৫ টাকা, বাঁধাকপি ৬৫-৭০ টাকা।
রামপুরা বাজারে সবজি কিনতে আসা ব্যাংক কর্মকর্তা শাহানা পারভিন বলেন, সামান্য কমলেও সবজির দাম গত বছরের এ সময়ের তুলনায় প্রায় দ্বিগুণ। তবে স্বস্তি এটুকুই, হরতাল-অবরোধের পরও গত সপ্তাহের তুলনায় দাম একটু কমেছে।
সয়াবিন তেল আগের মতোই পাঁচ লিটারের বোতল ৭৯০-৮০০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে। গরুর মাংস প্রতি কেজি ৭৮০-৮০০ ও খাসির মাংস ১ হাজার ১০০ টাকা।
গাজীপুর মহানগরের বোর্ডবাজার এলাকার ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীরা পিকনিকে যাচ্ছিলেন শ্রীপুরের মাটির মায়া ইকো রিসোর্টে। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক থেকে বাসগুলো গ্রামের সরু সড়কে ঢোকার পর বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে যায় বিআরটিসির একটি দোতলা বাস...
১ দিন আগেঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
৫ দিন আগেদেশের পরিবহন খাতের অন্যতম নিয়ন্ত্রণকারী ঢাকা সড়ক পরিবহন মালিক সমিতির কমিটির বৈধতা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। সাইফুল আলমের নেতৃত্বাধীন এ কমিটিকে নিবন্ধন দেয়নি শ্রম অধিদপ্তর। তবে এটি কার্যক্রম চালাচ্ছে। কমিটির নেতারা অংশ নিচ্ছেন ঢাকা পরিবহন সমন্বয় কর্তৃপক্ষ (ডিটিসিএ) ও বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্তৃপক্ষের...
৫ দিন আগেআলুর দাম নিয়ন্ত্রণে ব্যর্থ হয়ে এবার নিজেই বিক্রির উদ্যোগ নিয়েছে সরকার। বাজার স্থিতিশীল রাখতে ট্রেডিং করপোরেশন অব বাংলাদেশের (টিসিবি) মাধ্যমে রাজধানীতে ভ্রাম্যমাণ ট্রাকের মাধ্যমে ভর্তুকি মূল্যে আলু বিক্রি করা হবে। একজন গ্রাহক ৪০ টাকা দরে সর্বোচ্চ তিন কেজি আলু কিনতে পারবেন...
৫ দিন আগে