রাতুল মন্ডল, শ্রীপুর
গাজীপুরের শ্রীপুর উপজেলার প্রহলাদপুর ইউনিয়নের দমদমা গ্রামের আওয়ামী লীগ নেতা মো. আকরাম হোসেন বাদশা। ২০১০ সাল থেকে দুই বিঘা জমিতে শুরু করেন মাছের খামার। আজ তা বেড়ে ২০০ বিঘায় দাঁড়িয়েছে।
মো. আকরাম হোসেন বাদশা বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় উপকমিটির সদস্য। তিনি গাজীপুর-৩ আসনের সাংসদ মুহাম্মদ ইকবাল হোসেন সবুজের বড় ভাই। তাঁর বাবার নাম মো. ইসমাঈল হোসেন বাগমারা। মৎস্য চাষের পাশাপাশি গরুর খামার, হাঁসের খামার রয়েছে তাঁর। আকরাম হোসেন বাদশা এ বছর ২০০ বিঘা পুকুরে মাছের চাষ করেছেন। মাছ বিক্রি শুরু করেছেন। তাঁর পুকুরে রুই, কাতলা, কার্প, তেলাপিয়া, শিং, মাগুরসহ বিভিন্ন প্রজাতির ছোট-বড় মাছ রয়েছে।
জানা যায়, নিজের পুকুরের পাশাপাশি মানুষের পুকুর ভাড়া নিয়ে এ বছর ব্যাপকভাবে মাছ চাষ করেছেন। এ বছর মাছের উৎপাদনও সন্তোষজনক।
মাছের চাষ করে উৎপাদিত যে অর্থ আয় করেন তা থেকে শতকরা ৮০ শতাংশ সমাজের, অসহায় হতদরিদ্র, শিক্ষাবঞ্চিত, বিশেষ করে প্রতিবন্ধীদের মধ্যে অকাতরে বিলিয়ে দেন। বাকি ২০ শতাংশ টাকা পরিবারের সদস্যের চাহিদা পূরণ করেন। আকরাম হোসেন বাদশা অত্যন্ত সাদামাটা জীবন-যাপন করেন। অনাহারী শিশুর দুধ নেই, এমন খবরে রাতের আঁধারেও ছোট যান অভুক্ত শিশুর বাড়িতে। প্রতিবন্ধী কোনো পরিবার টাকার অভাবে চিকিৎসা খরচ বহন করতে পারছে না পরিবার এমন খবরে সঙ্গে সঙ্গে ছুটে যান তাঁর বাড়িতে। বাড়িয়ে দেন সহায়তায় হাত। এভাবেই মৎস্য খামার থেকে উৎপাদিত অর্থ অসহায় হতদরিদ্র পরিবারের মাঝে বিলিয়ে দেন আকরাম হোসেন বাদশা।
আওয়ামী লীগ নেতা মো. আকমার হোসেন বাদশা বলেন, ‘২০১০ সালের দিকে ২ বিঘা জমিতে মাছ চাষের মধ্য দিয়ে যাত্রা শুরু হয়। বর্তমানে এখন তা বেড়ে ২০০ বিঘায় দাঁড়িয়েছে। আগামী বছরগুলোতে আরও বৃদ্ধি পাবে। মাছ বিক্রি করে উৎপাদিত অর্থের ৮০ শতাংশ অর্থ গরিব, অসহায়, হতদরিদ্র, শিক্ষাবঞ্চিত মানুষের মধ্যে বিতরণ করি।’
প্রতিবন্ধীদের চিকিৎসাসেবায় তিনি সবচেয়ে বেশি গুরুত্ব দিয়ে থাকেন। বিভিন্ন ইউনিয়নের ক্যানসার আক্রান্ত রোগীকে চিকিৎসা করে স্বাভাবিক জীবনে ফিরিয়ে দিয়েছেন। শত শত প্রতিবন্ধী মানুষের চিকিৎসা করে সুস্থ করেছেন। এ ছাড়া করোনাকালীন সময়ে দুই হাত খুলে সহায়তা করেছেন। শীতকালে শীতবস্ত্র বিতরণ করেছেন। তিনি আরও জানান, মাছ চাষের পাশাপাশি গরুর খামার, হাস মুরগির খাবার রয়েছে তাঁর।
গাজীপুরের শ্রীপুর উপজেলার প্রহলাদপুর ইউনিয়নের দমদমা গ্রামের আওয়ামী লীগ নেতা মো. আকরাম হোসেন বাদশা। ২০১০ সাল থেকে দুই বিঘা জমিতে শুরু করেন মাছের খামার। আজ তা বেড়ে ২০০ বিঘায় দাঁড়িয়েছে।
মো. আকরাম হোসেন বাদশা বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় উপকমিটির সদস্য। তিনি গাজীপুর-৩ আসনের সাংসদ মুহাম্মদ ইকবাল হোসেন সবুজের বড় ভাই। তাঁর বাবার নাম মো. ইসমাঈল হোসেন বাগমারা। মৎস্য চাষের পাশাপাশি গরুর খামার, হাঁসের খামার রয়েছে তাঁর। আকরাম হোসেন বাদশা এ বছর ২০০ বিঘা পুকুরে মাছের চাষ করেছেন। মাছ বিক্রি শুরু করেছেন। তাঁর পুকুরে রুই, কাতলা, কার্প, তেলাপিয়া, শিং, মাগুরসহ বিভিন্ন প্রজাতির ছোট-বড় মাছ রয়েছে।
জানা যায়, নিজের পুকুরের পাশাপাশি মানুষের পুকুর ভাড়া নিয়ে এ বছর ব্যাপকভাবে মাছ চাষ করেছেন। এ বছর মাছের উৎপাদনও সন্তোষজনক।
মাছের চাষ করে উৎপাদিত যে অর্থ আয় করেন তা থেকে শতকরা ৮০ শতাংশ সমাজের, অসহায় হতদরিদ্র, শিক্ষাবঞ্চিত, বিশেষ করে প্রতিবন্ধীদের মধ্যে অকাতরে বিলিয়ে দেন। বাকি ২০ শতাংশ টাকা পরিবারের সদস্যের চাহিদা পূরণ করেন। আকরাম হোসেন বাদশা অত্যন্ত সাদামাটা জীবন-যাপন করেন। অনাহারী শিশুর দুধ নেই, এমন খবরে রাতের আঁধারেও ছোট যান অভুক্ত শিশুর বাড়িতে। প্রতিবন্ধী কোনো পরিবার টাকার অভাবে চিকিৎসা খরচ বহন করতে পারছে না পরিবার এমন খবরে সঙ্গে সঙ্গে ছুটে যান তাঁর বাড়িতে। বাড়িয়ে দেন সহায়তায় হাত। এভাবেই মৎস্য খামার থেকে উৎপাদিত অর্থ অসহায় হতদরিদ্র পরিবারের মাঝে বিলিয়ে দেন আকরাম হোসেন বাদশা।
আওয়ামী লীগ নেতা মো. আকমার হোসেন বাদশা বলেন, ‘২০১০ সালের দিকে ২ বিঘা জমিতে মাছ চাষের মধ্য দিয়ে যাত্রা শুরু হয়। বর্তমানে এখন তা বেড়ে ২০০ বিঘায় দাঁড়িয়েছে। আগামী বছরগুলোতে আরও বৃদ্ধি পাবে। মাছ বিক্রি করে উৎপাদিত অর্থের ৮০ শতাংশ অর্থ গরিব, অসহায়, হতদরিদ্র, শিক্ষাবঞ্চিত মানুষের মধ্যে বিতরণ করি।’
প্রতিবন্ধীদের চিকিৎসাসেবায় তিনি সবচেয়ে বেশি গুরুত্ব দিয়ে থাকেন। বিভিন্ন ইউনিয়নের ক্যানসার আক্রান্ত রোগীকে চিকিৎসা করে স্বাভাবিক জীবনে ফিরিয়ে দিয়েছেন। শত শত প্রতিবন্ধী মানুষের চিকিৎসা করে সুস্থ করেছেন। এ ছাড়া করোনাকালীন সময়ে দুই হাত খুলে সহায়তা করেছেন। শীতকালে শীতবস্ত্র বিতরণ করেছেন। তিনি আরও জানান, মাছ চাষের পাশাপাশি গরুর খামার, হাস মুরগির খাবার রয়েছে তাঁর।
পর্দার নায়িকারা নিজেদের বয়স আড়ালে রাখা পছন্দ করেন। এ ক্ষেত্রে ব্যতিক্রম আজমেরী হক বাঁধন। প্রতিবছর নিজের জন্মদিনে জানান দেন তাঁর বয়স। গতকাল ছিল বাঁধনের ৪১তম জন্মদিন। সোশ্যাল মিডিয়ায় নিজেই জানালেন এই তথ্য।
২ দিন আগে১০ বছরের বেশি সময় ধরে শোবিজে কাজ করছেন অভিনেত্রী শবনম ফারিয়া। নাটকের পাশাপাশি ওটিটিতে দেখা গেছে তাঁকে। সরকারি অনুদানের ‘দেবী’ নামের একটি সিনেমায়ও অভিনয় করেছেন। প্রশংসিত হলেও সিনেমায় আর দেখা মেলেনি তাঁর। ছোট পর্দাতেও অনেক দিন ধরে অনিয়মিত তিনি। এবার শবনম ফারিয়া হাজির হচ্ছেন নতুন পরিচয়ে। কমেডি রিয়েলিটি
২ দিন আগেআমাদের লোকসংস্কৃতির অন্যতম ঐতিহ্য যাত্রাপালা। গণমানুষের সংস্কৃতি হিসেবে বিবেচিত এই যাত্রাপালা নিয়ে শিল্পকলা একাডেমি আয়োজন করছে ‘যাত্রা উৎসব-২০২৪’। আগামী ১ নভেম্বর সোহরাওয়ার্দী উদ্যানের মুক্তমঞ্চে শুরু হবে ৭ দিনব্যাপী এই উৎসব।
২ দিন আগে‘বঙ্গবন্ধু’ পদবি বিলীন হবে না। হতে পারে না। যেমনটি ‘দেশবন্ধু’ চিত্তরঞ্জন দাশের পদবি বিলীন হয়নি। ইতিহাসে এসব পদবি অম্লান ও অক্ষয়। বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ব্যক্তিত্ব ছিল অনন্যসাধারণ। আপনজনকে তো অবশ্যই, শত্রুপক্ষের লোকেরাও ব্যক্তিগত পর্যায়ে তাঁর প্রতি আকৃষ্ট হতেন। পাকিস্তানি সেনাবাহিনীর উচ্চপদের
২ দিন আগে