নিজস্ব প্রতিবেদক, রাজশাহী
রাজশাহী আঞ্চলিক হাঁস-মুরগি খামারে সরকারের লোকসান বাড়াচ্ছে বুড়ো মুরগি। সরকারি এই খামারে প্রায় ৮০০ মুরগির প্রজননক্ষমতা হ্রাস পেয়েছে। কমেছে ডিমের উৎপাদন। তারপরও এসব মুরগি বিক্রি না করে পোষা হচ্ছে। ফলে সরকারের ক্ষতির পরিমাণ বাড়ছে।
রাজশাহীর গোদাগাড়ী উপজেলার রাজাবাড়ীহাট এলাকায় অবস্থিত সরকারি এই খামার। খামারটিতে উৎপাদিত ডিম হ্যাচারিতে দিয়ে মুরগির ছানা তোলা হয়। সাধারণ খামারিদের কাছে এক দিনের ছানা বিক্রি করা হয় ১০ টাকায়। ছানা উৎপাদন হবে না এমন ডিম বিক্রি করা হয় ৬ টাকা দরে। সাধারণ খামারিদের সুবিধার্থে এত কম দরে ছানা ও ডিম বিক্রি করার কারণে এমনিতেই লোকসান হয়। এখন ডিমের উৎপাদন কমার কারণে লোকসান আরও বাড়ছে।
খামার সূত্রে জানা গেছে, ৬ থেকে ১৫ মাস বয়স পর্যন্ত মুরগি সবচেয়ে বেশি ডিম পাড়ে। রাজশাহী আঞ্চলিক হাঁস-মুরগি খামারে এখন ডিম দেওয়া লেয়ার মুরগি আছে ৮০০টি। খামারের মুরগিগুলোর বয়স ২০ মাস পার হওয়ায় প্রতিদিন ডিমের উৎপাদন ২৫০ থেকে ৩০০ হচ্ছে। এসব ডিমের ছানা উৎপাদন ক্ষমতাও ৪০ শতাংশে নেমে গেছে। কম ডিম এবং ডিমের ছানা উৎপাদন না হওয়ায় লোকসান বাড়ছে খামারের।
খামারের এক কর্মচারী বলেন, মাঝবয়সী মুরগির ডিমগুলোর মধ্যে হ্যাচারিতে অন্তত ৮০ শতাংশের বাচ্চা ওঠে। মুরগির বয়স যত বাড়ে, বাচ্চা ওঠার হারও তত কমে। এখন বুড়ো মুরগির ডিমে বাচ্চা ওঠার হার ৪০ শতাংশে নেমেছে। বাচ্চা ওঠার হার ৫০ শতাংশে নেমে গেলেই মুরগি বিক্রি করে দেওয়ার জন্য সরকারের নির্দেশনা আছে। কিন্তু এখনো বুড়ো মুরগিগুলো বিক্রি করা হয়নি।
এখন প্রতিদিন যে ডিম পাওয়া যাচ্ছে এর সবই হ্যাচারিতে দেওয়া যাচ্ছে না। যা দেওয়া হচ্ছে তারও প্রায় ৬০ শতাংশ নষ্ট হয়ে যাচ্ছে। বুড়ো মুরগির কারণে খামারে সরকারের লোকসান বাড়ছে।
জানতে চাইলে খামারের উপপরিচালক মহিব্বুর রহমান তা স্বীকার করেছেন। তিনি বলেন, ‘এই খামার তো জনস্বার্থে পরিচালনা করা হয়। লোকসান হলেও চলে। তবে মুরগির বয়স হয়ে যাওয়ার কারণে লোকসানটা একটু বেশি হচ্ছে। এসব মুরগি কিছুদিন পর মাংসের জন্য বিক্রি করে দেব। তখন আবার স্বাভাবিকভাবে ডিম-ছানা উৎপাদন হবে।’ তিনি জানান, কিছুদিন আগে জয়পুরহাট থেকে মুরগি আনা হয়েছে। এগুলো বড় হচ্ছে। এই মুরগিগুলো যখন ডিম দেওয়া শুরু করবে, তখন বুড়ো মুরগিগুলো বিক্রি করে দেওয়া হবে।
রাজশাহী আঞ্চলিক হাঁস-মুরগি খামারে সরকারের লোকসান বাড়াচ্ছে বুড়ো মুরগি। সরকারি এই খামারে প্রায় ৮০০ মুরগির প্রজননক্ষমতা হ্রাস পেয়েছে। কমেছে ডিমের উৎপাদন। তারপরও এসব মুরগি বিক্রি না করে পোষা হচ্ছে। ফলে সরকারের ক্ষতির পরিমাণ বাড়ছে।
রাজশাহীর গোদাগাড়ী উপজেলার রাজাবাড়ীহাট এলাকায় অবস্থিত সরকারি এই খামার। খামারটিতে উৎপাদিত ডিম হ্যাচারিতে দিয়ে মুরগির ছানা তোলা হয়। সাধারণ খামারিদের কাছে এক দিনের ছানা বিক্রি করা হয় ১০ টাকায়। ছানা উৎপাদন হবে না এমন ডিম বিক্রি করা হয় ৬ টাকা দরে। সাধারণ খামারিদের সুবিধার্থে এত কম দরে ছানা ও ডিম বিক্রি করার কারণে এমনিতেই লোকসান হয়। এখন ডিমের উৎপাদন কমার কারণে লোকসান আরও বাড়ছে।
খামার সূত্রে জানা গেছে, ৬ থেকে ১৫ মাস বয়স পর্যন্ত মুরগি সবচেয়ে বেশি ডিম পাড়ে। রাজশাহী আঞ্চলিক হাঁস-মুরগি খামারে এখন ডিম দেওয়া লেয়ার মুরগি আছে ৮০০টি। খামারের মুরগিগুলোর বয়স ২০ মাস পার হওয়ায় প্রতিদিন ডিমের উৎপাদন ২৫০ থেকে ৩০০ হচ্ছে। এসব ডিমের ছানা উৎপাদন ক্ষমতাও ৪০ শতাংশে নেমে গেছে। কম ডিম এবং ডিমের ছানা উৎপাদন না হওয়ায় লোকসান বাড়ছে খামারের।
খামারের এক কর্মচারী বলেন, মাঝবয়সী মুরগির ডিমগুলোর মধ্যে হ্যাচারিতে অন্তত ৮০ শতাংশের বাচ্চা ওঠে। মুরগির বয়স যত বাড়ে, বাচ্চা ওঠার হারও তত কমে। এখন বুড়ো মুরগির ডিমে বাচ্চা ওঠার হার ৪০ শতাংশে নেমেছে। বাচ্চা ওঠার হার ৫০ শতাংশে নেমে গেলেই মুরগি বিক্রি করে দেওয়ার জন্য সরকারের নির্দেশনা আছে। কিন্তু এখনো বুড়ো মুরগিগুলো বিক্রি করা হয়নি।
এখন প্রতিদিন যে ডিম পাওয়া যাচ্ছে এর সবই হ্যাচারিতে দেওয়া যাচ্ছে না। যা দেওয়া হচ্ছে তারও প্রায় ৬০ শতাংশ নষ্ট হয়ে যাচ্ছে। বুড়ো মুরগির কারণে খামারে সরকারের লোকসান বাড়ছে।
জানতে চাইলে খামারের উপপরিচালক মহিব্বুর রহমান তা স্বীকার করেছেন। তিনি বলেন, ‘এই খামার তো জনস্বার্থে পরিচালনা করা হয়। লোকসান হলেও চলে। তবে মুরগির বয়স হয়ে যাওয়ার কারণে লোকসানটা একটু বেশি হচ্ছে। এসব মুরগি কিছুদিন পর মাংসের জন্য বিক্রি করে দেব। তখন আবার স্বাভাবিকভাবে ডিম-ছানা উৎপাদন হবে।’ তিনি জানান, কিছুদিন আগে জয়পুরহাট থেকে মুরগি আনা হয়েছে। এগুলো বড় হচ্ছে। এই মুরগিগুলো যখন ডিম দেওয়া শুরু করবে, তখন বুড়ো মুরগিগুলো বিক্রি করে দেওয়া হবে।
ঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
৩ দিন আগেদেশের পরিবহন খাতের অন্যতম নিয়ন্ত্রণকারী ঢাকা সড়ক পরিবহন মালিক সমিতির কমিটির বৈধতা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। সাইফুল আলমের নেতৃত্বাধীন এ কমিটিকে নিবন্ধন দেয়নি শ্রম অধিদপ্তর। তবে এটি কার্যক্রম চালাচ্ছে। কমিটির নেতারা অংশ নিচ্ছেন ঢাকা পরিবহন সমন্বয় কর্তৃপক্ষ (ডিটিসিএ) ও বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্তৃপক্ষের...
৩ দিন আগেআলুর দাম নিয়ন্ত্রণে ব্যর্থ হয়ে এবার নিজেই বিক্রির উদ্যোগ নিয়েছে সরকার। বাজার স্থিতিশীল রাখতে ট্রেডিং করপোরেশন অব বাংলাদেশের (টিসিবি) মাধ্যমে রাজধানীতে ভ্রাম্যমাণ ট্রাকের মাধ্যমে ভর্তুকি মূল্যে আলু বিক্রি করা হবে। একজন গ্রাহক ৪০ টাকা দরে সর্বোচ্চ তিন কেজি আলু কিনতে পারবেন...
৩ দিন আগেসপ্তাহখানেক আগে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ফেসবুকে অনেকের ওয়াল বিষাদময় হয়ে উঠেছিল ফুলের মতো ছোট্ট শিশু মুনতাহাকে হত্যার ঘটনায়। ৫ বছর বয়সী সিলেটের এই শিশুকে অপহরণের পর হত্যা করে লাশ গুম করতে ডোবায় ফেলে রাখা হয়েছিল। প্রতিবেশী গৃহশিক্ষকের পরিকল্পনায় অপহরণের পর তাকে নির্মমভাবে হত্যা করা হয়...
৩ দিন আগে