কামাল হোসেন, কয়রা প্রতিনিধি
সুন্দরবনে মাছ শিকারসহ সব ধরনের বনজ দ্রব্য আহরণে তিন মাসের নিষেধাজ্ঞা দিয়েছে বন বিভাগ। এ নিষেধাজ্ঞা অমান্য করেই সুন্দরবন সংলগ্ন খুলনার কয়রায় কিছু মাছ ব্যবসায়ীর ইন্ধনে বিভিন্ন খালে বিষ দিয়ে মাছ শিকার চলছে। তাদের এ কাজে বন বিভাগের স্থানীয় কর্মকর্তারাও জড়িত রয়েছেন বলে অভিযোগ রয়েছে।
নিষেধাজ্ঞা অমান্য করে সুন্দরবনে প্রবেশ করে মাছ ধরার অপরাধে গত ৪ জুন চার জেলেকে আটক করেছে বন বিভাগ। এদিকে গতকাল বন বিভাগের অভিযানে কোন জেলেকে আটক করতে না পারলেও ৭০ কেজি মাছ জব্দ করা হয়েছে।
অনুসন্ধানে জানা যায়, সুন্দরবনকে কেন্দ্র করে অবৈধ কিছু ব্যবসায়ী সিন্ডিকেট গড়ে উঠেছে। এসব সিন্ডিকেটের নেতারা বন বিভাগকে ম্যানেজ করে দীর্ঘদিন তাদের অবৈধ ব্যবসা টিকিয়ে রেখেছে। এদের অনেকেই বনদস্যুদের পৃষ্ঠপোষক হিসেবে পরিচিত এবং একাধিক মামলার আসামি। আবার অনেকেই অবৈধ ব্যবসা ঠিক রাখতে সুন্দরবনকেন্দ্রিক সিএমসি কমিটিতে নাম লিখিয়েছেন। কোম্পানি নামধারী এ সিন্ডিকেট দীর্ঘদিন সুন্দরবনকেন্দ্রিক সব অবৈধ ব্যবসা চালিয়ে আসছে। সম্প্রতি নিষেধাজ্ঞা থাকায় কোনো সাধারণ জেলে বাওয়ালি সুন্দরবনে প্রবেশ করতে না পারলেও কোম্পানি নামধারী ব্যবসায়ীরা তাদের অবৈধ কার্যক্রম চালু রেখেছেন।
আরও জানা গেছে,, পশ্চিম সুন্দরবনের খুলনা রেঞ্জের বানিয়াখালি, কাশিয়াবাদ, কোবাদাক স্টেশনের অসাধু বনরক্ষীদের প্রত্যক্ষ সহযোগিতায় চলছে মৎস্য আহরণ। অভিযোগ রয়েছে সিন্ডিকেটের বাইরে কোন জেলে মাছ ধরতে সুন্দরবনে গেলে তাদের বন বিভাগের কর্মকর্তা ও পুলিশ দিয়ে মাছসহ ধরিয়ে দেওয়া হয়। তবে সিন্ডিকেটের মাধ্যমে যারা মাছ ধরছে তারা নির্দ্বিধায় মাছ ধরছে কোন ঝুঁকি ছাড়া।
কয়রার মহেশ্বরীপুরের শেখেরকোনা, কালিবাড়ি, তেঁতুলতলাসহ এলাকার অসাধু জেলেরা প্রতিনিয়ত নিষিদ্ধ ঘন ফাঁসের ভেষালি জাল ও কর্ড বিষ নিয়ে সুন্দরবনে প্রবেশ করে মাছ শিকার করছে। গহিন বনের নলবুনি, খড়খুড়ি, মার্কি, আদাচাকি, দুধমুখ, পিনমারা, চালকি, গেড়া, নাটুয়া ভারানি, মোল্লাখালি, জোলাখালি, বজবজা, খাসিটানা, গেওয়াখালি, ভোমরখালি, পাথকষ্টা সহ অন্যান্য খাল ও ভারানিতে চিংড়িসহ অন্য প্রজাতির মাছ শিকার করছে তারা। অবৈধ জেলেরা তাদের আহরণ করা চিংড়ি ভোররাতে উপজেলা সদরের দেউলিয়া মৎস্য আড়ত, চাঁদালি মৎস্য সেটে বেচাবিক্রি করছে বলে সূত্রে নিশ্চিত হওয়া গেছে। স্থানীয় শুঁটকির ফড়িয়ারা এ সব চিংড়ি মাছ জেলেদের কাছ থেকে ক্রয় করে সুন্দরবনের সন্নিকটে অবৈধভাবে গড়ে ওঠা কয়েকটি খটিঘরে নিয়ে আগুনে শুকিয়ে উচ্চমূল্যে বেচাবিক্রি করে ফায়দা লুটে নিচ্ছে।
সুন্দরবনে মাছ শিকারসহ সব ধরনের বনজ দ্রব্য আহরণে তিন মাসের নিষেধাজ্ঞা দিয়েছে বন বিভাগ। এ নিষেধাজ্ঞা অমান্য করেই সুন্দরবন সংলগ্ন খুলনার কয়রায় কিছু মাছ ব্যবসায়ীর ইন্ধনে বিভিন্ন খালে বিষ দিয়ে মাছ শিকার চলছে। তাদের এ কাজে বন বিভাগের স্থানীয় কর্মকর্তারাও জড়িত রয়েছেন বলে অভিযোগ রয়েছে।
নিষেধাজ্ঞা অমান্য করে সুন্দরবনে প্রবেশ করে মাছ ধরার অপরাধে গত ৪ জুন চার জেলেকে আটক করেছে বন বিভাগ। এদিকে গতকাল বন বিভাগের অভিযানে কোন জেলেকে আটক করতে না পারলেও ৭০ কেজি মাছ জব্দ করা হয়েছে।
অনুসন্ধানে জানা যায়, সুন্দরবনকে কেন্দ্র করে অবৈধ কিছু ব্যবসায়ী সিন্ডিকেট গড়ে উঠেছে। এসব সিন্ডিকেটের নেতারা বন বিভাগকে ম্যানেজ করে দীর্ঘদিন তাদের অবৈধ ব্যবসা টিকিয়ে রেখেছে। এদের অনেকেই বনদস্যুদের পৃষ্ঠপোষক হিসেবে পরিচিত এবং একাধিক মামলার আসামি। আবার অনেকেই অবৈধ ব্যবসা ঠিক রাখতে সুন্দরবনকেন্দ্রিক সিএমসি কমিটিতে নাম লিখিয়েছেন। কোম্পানি নামধারী এ সিন্ডিকেট দীর্ঘদিন সুন্দরবনকেন্দ্রিক সব অবৈধ ব্যবসা চালিয়ে আসছে। সম্প্রতি নিষেধাজ্ঞা থাকায় কোনো সাধারণ জেলে বাওয়ালি সুন্দরবনে প্রবেশ করতে না পারলেও কোম্পানি নামধারী ব্যবসায়ীরা তাদের অবৈধ কার্যক্রম চালু রেখেছেন।
আরও জানা গেছে,, পশ্চিম সুন্দরবনের খুলনা রেঞ্জের বানিয়াখালি, কাশিয়াবাদ, কোবাদাক স্টেশনের অসাধু বনরক্ষীদের প্রত্যক্ষ সহযোগিতায় চলছে মৎস্য আহরণ। অভিযোগ রয়েছে সিন্ডিকেটের বাইরে কোন জেলে মাছ ধরতে সুন্দরবনে গেলে তাদের বন বিভাগের কর্মকর্তা ও পুলিশ দিয়ে মাছসহ ধরিয়ে দেওয়া হয়। তবে সিন্ডিকেটের মাধ্যমে যারা মাছ ধরছে তারা নির্দ্বিধায় মাছ ধরছে কোন ঝুঁকি ছাড়া।
কয়রার মহেশ্বরীপুরের শেখেরকোনা, কালিবাড়ি, তেঁতুলতলাসহ এলাকার অসাধু জেলেরা প্রতিনিয়ত নিষিদ্ধ ঘন ফাঁসের ভেষালি জাল ও কর্ড বিষ নিয়ে সুন্দরবনে প্রবেশ করে মাছ শিকার করছে। গহিন বনের নলবুনি, খড়খুড়ি, মার্কি, আদাচাকি, দুধমুখ, পিনমারা, চালকি, গেড়া, নাটুয়া ভারানি, মোল্লাখালি, জোলাখালি, বজবজা, খাসিটানা, গেওয়াখালি, ভোমরখালি, পাথকষ্টা সহ অন্যান্য খাল ও ভারানিতে চিংড়িসহ অন্য প্রজাতির মাছ শিকার করছে তারা। অবৈধ জেলেরা তাদের আহরণ করা চিংড়ি ভোররাতে উপজেলা সদরের দেউলিয়া মৎস্য আড়ত, চাঁদালি মৎস্য সেটে বেচাবিক্রি করছে বলে সূত্রে নিশ্চিত হওয়া গেছে। স্থানীয় শুঁটকির ফড়িয়ারা এ সব চিংড়ি মাছ জেলেদের কাছ থেকে ক্রয় করে সুন্দরবনের সন্নিকটে অবৈধভাবে গড়ে ওঠা কয়েকটি খটিঘরে নিয়ে আগুনে শুকিয়ে উচ্চমূল্যে বেচাবিক্রি করে ফায়দা লুটে নিচ্ছে।
ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের কুমিল্লা এলাকায় যাত্রীবাহী বাসে ডাকাতি বেড়েই চলছে। এ কারণে চালক ও যাত্রীদের কাছে আতঙ্কের নাম হয়ে উঠছে এই সড়ক। ডাকাতির শিকার বেশি হচ্ছেন প্রবাসফেরত লোকজন। ডাকাতেরা অস্ত্র ঠেকিয়ে লুট করে নিচ্ছে সর্বস্ব। আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর পরিচয়েও ঘটছে ডাকাতির ঘটনা।
৭ দিন আগেবিআরটিসির বাস দিয়ে চালু করা বিশেষায়িত বাস র্যাপিড ট্রানজিট (বিআরটি) লেনে অনুমতি না নিয়েই চলছে বেসরকারি কোম্পানির কিছু বাস। ঢুকে পড়ছে সিএনজিচালিত অটোরিকশা, ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা। উল্টো পথে চলছে মোটরসাইকেল। অন্যদিকে বিআরটিসির মাত্র ১০টি বাস চলাচল করায় সোয়া চার হাজার কোটি টাকার এই প্রকল্প থেকে...
১৬ জানুয়ারি ২০২৫গাজীপুর মহানগরের বোর্ডবাজার এলাকার ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীরা পিকনিকে যাচ্ছিলেন শ্রীপুরের মাটির মায়া ইকো রিসোর্টে। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক থেকে বাসগুলো গ্রামের সরু সড়কে ঢোকার পর বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে যায় বিআরটিসির একটি দোতলা বাস...
২৪ নভেম্বর ২০২৪ঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
২০ নভেম্বর ২০২৪