আয়শা সিদ্দিকা আকাশী, মাদারীপুর
ইতিহাস-ঐতিহ্য ধরে রাখতে মাদারীপুরে গড়ে তোলা জাদুঘর উদ্বোধনের ৯ মাস পেরিয়ে গেলেও এখনো দর্শনার্থীদের জন্য খুলে দেওয়া হয়নি। উদ্বোধনের পর মূল ফটকে যে নামফলক ছিল, সেটিও খুলে ফেলা হয়েছে। ফলে মাদারীপুর শহরের ঐতিহ্যবাহী শকুনি লেকপাড়ের পুরোনো ট্রেজারি ভবনে যে এখন একটি জাদুঘর রয়েছে, সেটিও বোঝার উপায় নেই।
চলতি বছরের ৩১ মার্চ মাদারীপুরের এই জাদুঘর উদ্বোধন করা হয়। মূলত বাংলাদেশ ও পৃথিবীর প্রাচীন নিদর্শন, ঐতিহ্য, ইতিহাস, উপমহাদেশের ঐতিহাসিক ব্যক্তির সংক্ষিপ্ত জীবনীসহ নানা বিলুপ্তপ্রায় জিনিসপত্র সংরক্ষণে এই জাদুঘর স্থাপন করা হয়। উদ্বোধনের সময় কিছু মনীষীর ছবি ও সংক্ষিপ্ত জীবনী, কিছু প্রাচীন ঐতিহ্য, পুরোনো ফ্যাক্স মেশিন, টাইপিং মেশিনসহ বেশ কিছু পুরোনো জিনিসপত্র রাখা হলেও, তা পর্যাপ্ত নয়। এ ছাড়া এরপর আর কোনো কার্যক্রমও চোখে পড়েনি।
নামফলকও নেই
জাদুঘর যে ভবনে গড়ে তোলা হচ্ছে, দেড় থেকে দুই মাস আগেও এ ভবনের গেটে জঙ্গল ছিল। ‘মাদারীপুর মিউজিয়াম’ লেখা সাইনবোর্ডটিও লতাপাতায় ভরেছিল। সম্প্রতি জাদুঘরের গেটের সামনের লতাপাতাগুলো কেটে পরিষ্কার করা হয়েছে। তবে এ সময় সেই লেখা সাইনবোর্ডটিও খুলে ফেলা হয়েছে। ফলে নতুন কেউ সেখানে গেলে বুঝতেই পারবেন না এটি একটি জাদুঘর।
সম্প্রতি এর প্রমাণও পাওয়া গেল। জাদুঘরের পাশে লেকপাড়ে ঘুরতে আসা কয়েকজনকে জিজ্ঞেস করা হয়েছিল, সেখানে একটি জাদুঘর আছে, এটা জানেন কি না। এই প্রশ্নের উত্তরে অধিকাংশই বলেন, না, তাঁরা বিষয়টি জানেন না।
মাদারীপুরের উন্নয়ন সংস্থা দেশগ্রামের পরিচালক এ বি এম বজলুর রহমান খান বলেন, প্রতিদিনই এই লেকপাড়ে শহরসহ আশপাশের বিভিন্ন এলাকার কয়েক শ দর্শনার্থী আসেন। তাই এটি জনসাধারণের জন্য খুলে দেওয়া হলে এবং সংগ্রহশালা বাড়ানো হলে জনসাধারণের বিনোদনের একটি নতুন জায়গা হতে পারত এ জাদুঘর।
মাদারীপুরের ইতিহাস গবেষক সুবল বিশ্বাস বলেন, ‘মাদারীপুরের ইতিহাস ও ঐতিহ্য সংরক্ষণের জন্য যে জাদুঘরটি রয়েছে, সেটি খোলা থাকলে বর্তমান প্রজন্ম দেখে-শুনে বুঝতে পারত এবং সম্যক ধারণা নিতে পারত। জাদুঘরটি উদ্বোধন করার পর থেকে বন্ধই আছে। এটি চালুর দাবি জানাই।’
এ নিয়ে কথা হয় মাদারীপুরের জেলা প্রশাসক মো. মারুফুর রশীদ খানের সঙ্গে। তিনি বলেন, ‘মাদারীপুরের একজন চিত্রশিল্পীর ছেলে মিউজিয়ামের জন্য তার বাবার আঁকা কিছু ছবি দেওয়ার কথা আছে। সেগুলো হাতে পেলেই আমরা মিউজিয়াম চালু করব।’
ইতিহাস-ঐতিহ্য ধরে রাখতে মাদারীপুরে গড়ে তোলা জাদুঘর উদ্বোধনের ৯ মাস পেরিয়ে গেলেও এখনো দর্শনার্থীদের জন্য খুলে দেওয়া হয়নি। উদ্বোধনের পর মূল ফটকে যে নামফলক ছিল, সেটিও খুলে ফেলা হয়েছে। ফলে মাদারীপুর শহরের ঐতিহ্যবাহী শকুনি লেকপাড়ের পুরোনো ট্রেজারি ভবনে যে এখন একটি জাদুঘর রয়েছে, সেটিও বোঝার উপায় নেই।
চলতি বছরের ৩১ মার্চ মাদারীপুরের এই জাদুঘর উদ্বোধন করা হয়। মূলত বাংলাদেশ ও পৃথিবীর প্রাচীন নিদর্শন, ঐতিহ্য, ইতিহাস, উপমহাদেশের ঐতিহাসিক ব্যক্তির সংক্ষিপ্ত জীবনীসহ নানা বিলুপ্তপ্রায় জিনিসপত্র সংরক্ষণে এই জাদুঘর স্থাপন করা হয়। উদ্বোধনের সময় কিছু মনীষীর ছবি ও সংক্ষিপ্ত জীবনী, কিছু প্রাচীন ঐতিহ্য, পুরোনো ফ্যাক্স মেশিন, টাইপিং মেশিনসহ বেশ কিছু পুরোনো জিনিসপত্র রাখা হলেও, তা পর্যাপ্ত নয়। এ ছাড়া এরপর আর কোনো কার্যক্রমও চোখে পড়েনি।
নামফলকও নেই
জাদুঘর যে ভবনে গড়ে তোলা হচ্ছে, দেড় থেকে দুই মাস আগেও এ ভবনের গেটে জঙ্গল ছিল। ‘মাদারীপুর মিউজিয়াম’ লেখা সাইনবোর্ডটিও লতাপাতায় ভরেছিল। সম্প্রতি জাদুঘরের গেটের সামনের লতাপাতাগুলো কেটে পরিষ্কার করা হয়েছে। তবে এ সময় সেই লেখা সাইনবোর্ডটিও খুলে ফেলা হয়েছে। ফলে নতুন কেউ সেখানে গেলে বুঝতেই পারবেন না এটি একটি জাদুঘর।
সম্প্রতি এর প্রমাণও পাওয়া গেল। জাদুঘরের পাশে লেকপাড়ে ঘুরতে আসা কয়েকজনকে জিজ্ঞেস করা হয়েছিল, সেখানে একটি জাদুঘর আছে, এটা জানেন কি না। এই প্রশ্নের উত্তরে অধিকাংশই বলেন, না, তাঁরা বিষয়টি জানেন না।
মাদারীপুরের উন্নয়ন সংস্থা দেশগ্রামের পরিচালক এ বি এম বজলুর রহমান খান বলেন, প্রতিদিনই এই লেকপাড়ে শহরসহ আশপাশের বিভিন্ন এলাকার কয়েক শ দর্শনার্থী আসেন। তাই এটি জনসাধারণের জন্য খুলে দেওয়া হলে এবং সংগ্রহশালা বাড়ানো হলে জনসাধারণের বিনোদনের একটি নতুন জায়গা হতে পারত এ জাদুঘর।
মাদারীপুরের ইতিহাস গবেষক সুবল বিশ্বাস বলেন, ‘মাদারীপুরের ইতিহাস ও ঐতিহ্য সংরক্ষণের জন্য যে জাদুঘরটি রয়েছে, সেটি খোলা থাকলে বর্তমান প্রজন্ম দেখে-শুনে বুঝতে পারত এবং সম্যক ধারণা নিতে পারত। জাদুঘরটি উদ্বোধন করার পর থেকে বন্ধই আছে। এটি চালুর দাবি জানাই।’
এ নিয়ে কথা হয় মাদারীপুরের জেলা প্রশাসক মো. মারুফুর রশীদ খানের সঙ্গে। তিনি বলেন, ‘মাদারীপুরের একজন চিত্রশিল্পীর ছেলে মিউজিয়ামের জন্য তার বাবার আঁকা কিছু ছবি দেওয়ার কথা আছে। সেগুলো হাতে পেলেই আমরা মিউজিয়াম চালু করব।’
ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের কুমিল্লা এলাকায় যাত্রীবাহী বাসে ডাকাতি বেড়েই চলছে। এ কারণে চালক ও যাত্রীদের কাছে আতঙ্কের নাম হয়ে উঠছে এই সড়ক। ডাকাতির শিকার বেশি হচ্ছেন প্রবাসফেরত লোকজন। ডাকাতেরা অস্ত্র ঠেকিয়ে লুট করে নিচ্ছে সর্বস্ব। আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর পরিচয়েও ঘটছে ডাকাতির ঘটনা।
১৭ দিন আগেবিআরটিসির বাস দিয়ে চালু করা বিশেষায়িত বাস র্যাপিড ট্রানজিট (বিআরটি) লেনে অনুমতি না নিয়েই চলছে বেসরকারি কোম্পানির কিছু বাস। ঢুকে পড়ছে সিএনজিচালিত অটোরিকশা, ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা। উল্টো পথে চলছে মোটরসাইকেল। অন্যদিকে বিআরটিসির মাত্র ১০টি বাস চলাচল করায় সোয়া চার হাজার কোটি টাকার এই প্রকল্প থেকে...
১৬ জানুয়ারি ২০২৫গাজীপুর মহানগরের বোর্ডবাজার এলাকার ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীরা পিকনিকে যাচ্ছিলেন শ্রীপুরের মাটির মায়া ইকো রিসোর্টে। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক থেকে বাসগুলো গ্রামের সরু সড়কে ঢোকার পর বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে যায় বিআরটিসির একটি দোতলা বাস...
২৪ নভেম্বর ২০২৪ঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
২০ নভেম্বর ২০২৪