মো. শামীমুল ইসলাম, আগৈলঝাড়া
আগৈলঝাড়া উপজেলায় কোরবানির ঈদ সামনে রেখে প্রস্তুত করা হয়েছে প্রায় ৫৫ মণ ওজনের ষাঁড় টাইগারকে। বিশাল আকৃতির এই গরুটির দাম হাঁকাচ্ছেন মালিক ৩৫ লাখ টাকা।
আসন্ন পবিত্র ঈদুল আজহা উপলক্ষে পশু মোটাতাজাকরণ চলছে উপজেলার বিভিন্ন খামারে। এসব পশুর মধ্যে অন্যতম চার বছর বয়সী বিশালাকৃতির ষাঁড় টাইগার। উচ্চতায় সাড়ে ৬ ফুট। টাইগারকে উপজেলার রাজিহার ইউনিয়নের বাশাইল গ্রামের শামীম সিকদারের খামারে কোরবানির ঈদে বিক্রির জন্য প্রস্তুত করা হয়েছে। বাজারের অবস্থা বিবেচনা করে চাহিদার কাছাকাছি এলেই গরুটি বিক্রি করবেন বলে জানান খামারি শামীম। তাঁর খামারে বর্তমানে ২০৬টি বিভিন্ন আকারের ছোট-বড় দেশি ষাঁড় রয়েছে। খামার থেকে নিয়মিত বিভিন্ন স্থানের লোকজন ছোট-বড় ষাঁড় কিনে নিচ্ছেন। বিভিন্ন স্থান থেকে ব্যবসায়ী, ক্রেতা ও দর্শনার্থীরা আসছেন টাইগারকে দেখতে।
শামীম সিকদার জানান, চার বছর আগে চিটাগাং সিন্ধি ও হোলস্টেইন ফ্রিজিয়ান গরুর প্রজননে জন্ম টাইগারের। তবে বিশাল আকারের ষাঁড়টি বিক্রির ব্যাপারে দুশ্চিন্তায় পড়ে গেছেন শামীম। কারণ, এত বড় গরু এই এলাকায় বিক্রি করা মুশকিল। তিনি নিজেই প্রতিদিন টাইগারের গোসল করা থেকে শুরু করে সবকিছু দেখভাল করেন। টাইগার সম্পূর্ণ দেশীয় খাবার খায়। বর্তমানে প্রতিদিন আড়াই কেজি গুড়, ৫ কেজি ভুসি, ২ কেজি ডালের ভুসি, ২ কেজি ধানের কুড়া, ১ কেজি ভুট্টার গুঁড়া, ২ কেজি গমের ভুসি, ৫ কেজি তিলের খৈল, ১০ কেজি চালের গুঁড়া, ঘাস এবং ২ কেজি খুদের ভাত খায়।
শামীম সিকদার আরও জানান, মহামারি করোনা বর্তমানে আবার বৃদ্ধি পাওয়ায় হাট-বাজারে ষাঁড়টি বিক্রির জন্য না নিয়ে খামারেই বেচতে চান। আর বাড়িতে বসে বিক্রি করতে না পারলে কোরবানির হাটে ঢাকায় নিয়ে যেতে চান তিনি।
উপজেলা প্রাণিসম্পদ কর্মকর্তা ডা. মনিরুজ্জামান তরফদার বলেন, ‘আমাদের প্রাণিসম্পদ অধিদপ্তরের তত্ত্বাবধানে একেবারেই প্রাকৃতিক ও নির্ভেজাল পদ্ধতিতে অনেকেই গরু লালনপালন করেছেন বিভিন্ন খামারি। এখন সবচেয়ে বড় সমস্যা হলো, এ ধরনের ষাঁড় বা দামি গরু সাধারণত ঢাকাসহ বাইরের ক্রেতাদের বেশি আকৃষ্ট করে।
আগৈলঝাড়া উপজেলায় কোরবানির ঈদ সামনে রেখে প্রস্তুত করা হয়েছে প্রায় ৫৫ মণ ওজনের ষাঁড় টাইগারকে। বিশাল আকৃতির এই গরুটির দাম হাঁকাচ্ছেন মালিক ৩৫ লাখ টাকা।
আসন্ন পবিত্র ঈদুল আজহা উপলক্ষে পশু মোটাতাজাকরণ চলছে উপজেলার বিভিন্ন খামারে। এসব পশুর মধ্যে অন্যতম চার বছর বয়সী বিশালাকৃতির ষাঁড় টাইগার। উচ্চতায় সাড়ে ৬ ফুট। টাইগারকে উপজেলার রাজিহার ইউনিয়নের বাশাইল গ্রামের শামীম সিকদারের খামারে কোরবানির ঈদে বিক্রির জন্য প্রস্তুত করা হয়েছে। বাজারের অবস্থা বিবেচনা করে চাহিদার কাছাকাছি এলেই গরুটি বিক্রি করবেন বলে জানান খামারি শামীম। তাঁর খামারে বর্তমানে ২০৬টি বিভিন্ন আকারের ছোট-বড় দেশি ষাঁড় রয়েছে। খামার থেকে নিয়মিত বিভিন্ন স্থানের লোকজন ছোট-বড় ষাঁড় কিনে নিচ্ছেন। বিভিন্ন স্থান থেকে ব্যবসায়ী, ক্রেতা ও দর্শনার্থীরা আসছেন টাইগারকে দেখতে।
শামীম সিকদার জানান, চার বছর আগে চিটাগাং সিন্ধি ও হোলস্টেইন ফ্রিজিয়ান গরুর প্রজননে জন্ম টাইগারের। তবে বিশাল আকারের ষাঁড়টি বিক্রির ব্যাপারে দুশ্চিন্তায় পড়ে গেছেন শামীম। কারণ, এত বড় গরু এই এলাকায় বিক্রি করা মুশকিল। তিনি নিজেই প্রতিদিন টাইগারের গোসল করা থেকে শুরু করে সবকিছু দেখভাল করেন। টাইগার সম্পূর্ণ দেশীয় খাবার খায়। বর্তমানে প্রতিদিন আড়াই কেজি গুড়, ৫ কেজি ভুসি, ২ কেজি ডালের ভুসি, ২ কেজি ধানের কুড়া, ১ কেজি ভুট্টার গুঁড়া, ২ কেজি গমের ভুসি, ৫ কেজি তিলের খৈল, ১০ কেজি চালের গুঁড়া, ঘাস এবং ২ কেজি খুদের ভাত খায়।
শামীম সিকদার আরও জানান, মহামারি করোনা বর্তমানে আবার বৃদ্ধি পাওয়ায় হাট-বাজারে ষাঁড়টি বিক্রির জন্য না নিয়ে খামারেই বেচতে চান। আর বাড়িতে বসে বিক্রি করতে না পারলে কোরবানির হাটে ঢাকায় নিয়ে যেতে চান তিনি।
উপজেলা প্রাণিসম্পদ কর্মকর্তা ডা. মনিরুজ্জামান তরফদার বলেন, ‘আমাদের প্রাণিসম্পদ অধিদপ্তরের তত্ত্বাবধানে একেবারেই প্রাকৃতিক ও নির্ভেজাল পদ্ধতিতে অনেকেই গরু লালনপালন করেছেন বিভিন্ন খামারি। এখন সবচেয়ে বড় সমস্যা হলো, এ ধরনের ষাঁড় বা দামি গরু সাধারণত ঢাকাসহ বাইরের ক্রেতাদের বেশি আকৃষ্ট করে।
পর্দার নায়িকারা নিজেদের বয়স আড়ালে রাখা পছন্দ করেন। এ ক্ষেত্রে ব্যতিক্রম আজমেরী হক বাঁধন। প্রতিবছর নিজের জন্মদিনে জানান দেন তাঁর বয়স। গতকাল ছিল বাঁধনের ৪১তম জন্মদিন। সোশ্যাল মিডিয়ায় নিজেই জানালেন এই তথ্য।
২ দিন আগে১০ বছরের বেশি সময় ধরে শোবিজে কাজ করছেন অভিনেত্রী শবনম ফারিয়া। নাটকের পাশাপাশি ওটিটিতে দেখা গেছে তাঁকে। সরকারি অনুদানের ‘দেবী’ নামের একটি সিনেমায়ও অভিনয় করেছেন। প্রশংসিত হলেও সিনেমায় আর দেখা মেলেনি তাঁর। ছোট পর্দাতেও অনেক দিন ধরে অনিয়মিত তিনি। এবার শবনম ফারিয়া হাজির হচ্ছেন নতুন পরিচয়ে। কমেডি রিয়েলিটি
২ দিন আগেআমাদের লোকসংস্কৃতির অন্যতম ঐতিহ্য যাত্রাপালা। গণমানুষের সংস্কৃতি হিসেবে বিবেচিত এই যাত্রাপালা নিয়ে শিল্পকলা একাডেমি আয়োজন করছে ‘যাত্রা উৎসব-২০২৪’। আগামী ১ নভেম্বর সোহরাওয়ার্দী উদ্যানের মুক্তমঞ্চে শুরু হবে ৭ দিনব্যাপী এই উৎসব।
২ দিন আগে‘বঙ্গবন্ধু’ পদবি বিলীন হবে না। হতে পারে না। যেমনটি ‘দেশবন্ধু’ চিত্তরঞ্জন দাশের পদবি বিলীন হয়নি। ইতিহাসে এসব পদবি অম্লান ও অক্ষয়। বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ব্যক্তিত্ব ছিল অনন্যসাধারণ। আপনজনকে তো অবশ্যই, শত্রুপক্ষের লোকেরাও ব্যক্তিগত পর্যায়ে তাঁর প্রতি আকৃষ্ট হতেন। পাকিস্তানি সেনাবাহিনীর উচ্চপদের
২ দিন আগে