মহিউদ্দিন রানা, ঈশ্বরগঞ্জ
ময়মনসিংহের ঈশ্বরগঞ্জে পবিত্র ঈদুল আজহা সামনে রেখে কোরবানির হাটে বিক্রির জন্য প্রস্তুত করা হয়েছে ‘কালো মহারাজ’। আনুমানিক ওজন ২৫ মণ। ষাঁড়টি উপজেলার রাজিবপুর ইউনিয়নের ভাটিচর নওপাড়া গ্রামের মো. কাজল মিয়ার খামারে পালিত হচ্ছে। মালিক গরুটির দাম হাঁকাচ্ছেন ১৫ লাখ টাকা।
জানা গেছে, অস্ট্রেলিয়ান ফ্রিজিয়ান জাতের এই ষাঁড় এখন পর্যন্ত উপজেলার সবচেয়ে বড় ষাঁড় বলে মনে করা হচ্ছে। উচ্চতায় ৬ ফুট এবং লম্বায় ৯ ফুটের এই ষাঁড় দেখতে প্রতিনিয়ত দূরদূরান্ত থেকে ছুটে আসেন মানুষ।
আসছেন ক্রেতারাও। গরুর মালিক গরুটির দাম হাঁকছেন ১৫ লাখ টাকা। এটি উপজেলার সবচেয়ে বড় আকার এবং ওজনের গরু বলে দাবি তাঁর।
খামারি কাজল মিয়া বলেন, ষাঁড়টির বয়স ৩ বছরের মত হয়েছে। এটি তাঁর নিজের গাভির ঘরের বাছুর। তাঁর স্ত্রী সেলিনা আক্তারের সার্বিক তত্ত্বাবধানে তিনি নিজে এবং দুই ছেলে নীরব ও মাজহারুল লালনপালন করেছে গরুটি।
কাজল আরও বলেন, গরুটিকে প্রতিদিন আঙুর, আপেল, কমলা, মাল্টা, মিষ্টি আলু, চিড়া, গুড়, ভুসি, কলাসহ প্রতিদিন সকালে ১০ কেজি করে কালো জিরার চাল খাওয়ানো হয়। প্রতিদিন গরুর পেছনে ১ হাজার ৫০০ টাকার মতো খরচ হয় বলে জানান কাজল।
কাজল বলেন, ‘আমার অনেক দিনের শখ উপজেলার মধ্যে সবচেয়ে বড় গরুটি আমার খামারে হবে। আল্লাহ আমার ইচ্ছেটা পূরণ করেছে। আমি খোঁজ নিয়ে দেখেছি আমার গরুটিই পুরো উপজেলার মধ্যে সবচেয়ে বড়। গরুটির রং কালো বলে এর নাম রেখেছি ‘কালো মহারাজ’।
কাজলের স্ত্রী সেলিনা আক্তার বলেন, ‘গরুটি খুবই শান্ত প্রকৃতির। গরুটিকে আমি আমার সন্তানদের মতো লালনপালন করেছি। আমার সন্তানদের যেমন আদর-স্নেহ করি, ঠিক তেমনি গরুটিকেও করছি’।
স্থানীয় অধিবাসী জয়নাল আবেদীন বলেন, ‘কালো মহারাজের মতো এত বড় গরু আমাদের এলাকায় আর একটিও নেই। আমরা এই গরু দেখে খুবই উৎসাহিত হচ্ছি। ভবিষ্যতে চেষ্টা করব এমন একটি গরু পালন করতে’।
উপজেলা প্রাণীসম্পদ কর্মকর্তা আবু সাদাত মোহাম্মদ সায়েম বলেন, ‘বড় গরুর চাহিদা তুলনামূলকভাবে কম। সে ক্ষেত্রে গরুর মালিকের প্রতি আহ্বান থাকবে তিনি যেন আগেভাগেই ঢাকাসহ বিভিন্ন অনলাইন পশুর হাটে তাঁর গরুর প্রচার-প্রচারণা চালায়’। এ ছাড়া গরুর কোনো ধরনের সমস্যা দেখা দিলে খামারিকে দ্রুত প্রাণীসম্পদ কার্যালয়ে যোগাযোগ করার আহ্বান জানান তিনি।’
ময়মনসিংহের ঈশ্বরগঞ্জে পবিত্র ঈদুল আজহা সামনে রেখে কোরবানির হাটে বিক্রির জন্য প্রস্তুত করা হয়েছে ‘কালো মহারাজ’। আনুমানিক ওজন ২৫ মণ। ষাঁড়টি উপজেলার রাজিবপুর ইউনিয়নের ভাটিচর নওপাড়া গ্রামের মো. কাজল মিয়ার খামারে পালিত হচ্ছে। মালিক গরুটির দাম হাঁকাচ্ছেন ১৫ লাখ টাকা।
জানা গেছে, অস্ট্রেলিয়ান ফ্রিজিয়ান জাতের এই ষাঁড় এখন পর্যন্ত উপজেলার সবচেয়ে বড় ষাঁড় বলে মনে করা হচ্ছে। উচ্চতায় ৬ ফুট এবং লম্বায় ৯ ফুটের এই ষাঁড় দেখতে প্রতিনিয়ত দূরদূরান্ত থেকে ছুটে আসেন মানুষ।
আসছেন ক্রেতারাও। গরুর মালিক গরুটির দাম হাঁকছেন ১৫ লাখ টাকা। এটি উপজেলার সবচেয়ে বড় আকার এবং ওজনের গরু বলে দাবি তাঁর।
খামারি কাজল মিয়া বলেন, ষাঁড়টির বয়স ৩ বছরের মত হয়েছে। এটি তাঁর নিজের গাভির ঘরের বাছুর। তাঁর স্ত্রী সেলিনা আক্তারের সার্বিক তত্ত্বাবধানে তিনি নিজে এবং দুই ছেলে নীরব ও মাজহারুল লালনপালন করেছে গরুটি।
কাজল আরও বলেন, গরুটিকে প্রতিদিন আঙুর, আপেল, কমলা, মাল্টা, মিষ্টি আলু, চিড়া, গুড়, ভুসি, কলাসহ প্রতিদিন সকালে ১০ কেজি করে কালো জিরার চাল খাওয়ানো হয়। প্রতিদিন গরুর পেছনে ১ হাজার ৫০০ টাকার মতো খরচ হয় বলে জানান কাজল।
কাজল বলেন, ‘আমার অনেক দিনের শখ উপজেলার মধ্যে সবচেয়ে বড় গরুটি আমার খামারে হবে। আল্লাহ আমার ইচ্ছেটা পূরণ করেছে। আমি খোঁজ নিয়ে দেখেছি আমার গরুটিই পুরো উপজেলার মধ্যে সবচেয়ে বড়। গরুটির রং কালো বলে এর নাম রেখেছি ‘কালো মহারাজ’।
কাজলের স্ত্রী সেলিনা আক্তার বলেন, ‘গরুটি খুবই শান্ত প্রকৃতির। গরুটিকে আমি আমার সন্তানদের মতো লালনপালন করেছি। আমার সন্তানদের যেমন আদর-স্নেহ করি, ঠিক তেমনি গরুটিকেও করছি’।
স্থানীয় অধিবাসী জয়নাল আবেদীন বলেন, ‘কালো মহারাজের মতো এত বড় গরু আমাদের এলাকায় আর একটিও নেই। আমরা এই গরু দেখে খুবই উৎসাহিত হচ্ছি। ভবিষ্যতে চেষ্টা করব এমন একটি গরু পালন করতে’।
উপজেলা প্রাণীসম্পদ কর্মকর্তা আবু সাদাত মোহাম্মদ সায়েম বলেন, ‘বড় গরুর চাহিদা তুলনামূলকভাবে কম। সে ক্ষেত্রে গরুর মালিকের প্রতি আহ্বান থাকবে তিনি যেন আগেভাগেই ঢাকাসহ বিভিন্ন অনলাইন পশুর হাটে তাঁর গরুর প্রচার-প্রচারণা চালায়’। এ ছাড়া গরুর কোনো ধরনের সমস্যা দেখা দিলে খামারিকে দ্রুত প্রাণীসম্পদ কার্যালয়ে যোগাযোগ করার আহ্বান জানান তিনি।’
পর্দার নায়িকারা নিজেদের বয়স আড়ালে রাখা পছন্দ করেন। এ ক্ষেত্রে ব্যতিক্রম আজমেরী হক বাঁধন। প্রতিবছর নিজের জন্মদিনে জানান দেন তাঁর বয়স। গতকাল ছিল বাঁধনের ৪১তম জন্মদিন। সোশ্যাল মিডিয়ায় নিজেই জানালেন এই তথ্য।
২ দিন আগে১০ বছরের বেশি সময় ধরে শোবিজে কাজ করছেন অভিনেত্রী শবনম ফারিয়া। নাটকের পাশাপাশি ওটিটিতে দেখা গেছে তাঁকে। সরকারি অনুদানের ‘দেবী’ নামের একটি সিনেমায়ও অভিনয় করেছেন। প্রশংসিত হলেও সিনেমায় আর দেখা মেলেনি তাঁর। ছোট পর্দাতেও অনেক দিন ধরে অনিয়মিত তিনি। এবার শবনম ফারিয়া হাজির হচ্ছেন নতুন পরিচয়ে। কমেডি রিয়েলিটি
২ দিন আগেআমাদের লোকসংস্কৃতির অন্যতম ঐতিহ্য যাত্রাপালা। গণমানুষের সংস্কৃতি হিসেবে বিবেচিত এই যাত্রাপালা নিয়ে শিল্পকলা একাডেমি আয়োজন করছে ‘যাত্রা উৎসব-২০২৪’। আগামী ১ নভেম্বর সোহরাওয়ার্দী উদ্যানের মুক্তমঞ্চে শুরু হবে ৭ দিনব্যাপী এই উৎসব।
২ দিন আগে‘বঙ্গবন্ধু’ পদবি বিলীন হবে না। হতে পারে না। যেমনটি ‘দেশবন্ধু’ চিত্তরঞ্জন দাশের পদবি বিলীন হয়নি। ইতিহাসে এসব পদবি অম্লান ও অক্ষয়। বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ব্যক্তিত্ব ছিল অনন্যসাধারণ। আপনজনকে তো অবশ্যই, শত্রুপক্ষের লোকেরাও ব্যক্তিগত পর্যায়ে তাঁর প্রতি আকৃষ্ট হতেন। পাকিস্তানি সেনাবাহিনীর উচ্চপদের
২ দিন আগে