টাঙ্গাইল প্রতিনিধি
টাঙ্গাইলে মুজিববর্ষে আশ্রয়ণ প্রকল্প-২ এর আওতায় তৃতীয় ধাপে প্রধানমন্ত্রীর ঈদ উপহার হিসেবে ঘর পেল ৩০৯টি ভূমি ও গৃহহীন পরিবার। গতকাল মঙ্গলবার সকালে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা গণভবন থেকে ভিডিও কনফারেন্সের মাধ্যমে ঘর হস্তান্তর কার্যক্রমের উদ্বোধন করেন। পরে প্রতিটি উপজেলার নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) উপকারভোগীদের হাতে ঘরের চাবি ও কবুলিয়ত দলিল তুলে দেন।
জেলা প্রশাসন সূত্রে জানা গেছে, টাঙ্গাইল সদর উপজেলায় ৫০টি, ধনবাড়ীতে ২০টি, গোপালপুরে ১৫টি, মধুপুরে ২০টি, ঘাটাইলে ৬১টি, কালিহাতীতে ১৮টি, ভূঞাপুরে ১৫টি, দেলদুয়ারে ৩৫টি, নাগরপুরে ২২টি, মির্জাপুরে ১৮টি, এবং সখীপুর উপজেলায় ৩৫টি পরিবারকে ঘর দেওয়া হয়েছে।
এর আগে প্রথম পর্যায়ে ১ হাজার ১৭৪, দ্বিতীয় পর্যায়ে ১ হাজার ১৩০ পরিবারকে ঘর দেওয়া হয়। এবার তৃতীয় পর্যায়ে ঘর দেওয়া হলো ৩০৯টি। সব মিলিয়ে ২ হাজার ৬১৩টি পরিবার ঘর পেল।
ঘর পাওয়া টাঙ্গাইল সদর উপজেলার দ্যাইনা ইউনিয়নের বাসাচর গ্রামের মনিরা আক্তার বলেন, ‘আমাদের কোনো জায়গা জমি এবং ঘর নেই। ঠিকমতো দুবেলা খাওয়া দাওয়া করতে পারি না। প্রধানমন্ত্রীর কারণে ঘর পেয়েছি। এতে আমি খুবই খুশি এবং আনন্দিত।’
মনিরা আক্তার নামের এক বৃদ্ধা বলেন, ‘বিনা মূল্যে ঘর পাব কখনো চিন্তাও করতে পারেনি। ঘর পেরে আমি অনেক খুশি।’
জেলা প্রশাসক আতাউল গণি বলেন, মুজিব বর্ষে টাঙ্গাইল জেলায় কেউ গৃহহীন থাকবে না। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার প্রচেষ্টায় সব গৃহহীনদের ঘর দেওয়া হচ্ছে। ৩য় ধাপে প্রধানমন্ত্রীর ঈদ উপহার হিসেবে টাঙ্গাইলে বরাদ্দ করা ৬৮৯টি ঘরের মধ্যে ৩০৯টি ঘর দেওয়া হয়েছে। পর্যায়ক্রমে বাকি ঘরগুলোও দেওয়া হবে। যদি কোনো গৃহহীন ঘর না পায় তাহলে পরবর্তীতে ওই ব্যক্তিকে ঘর দেওয়া হবে।
ঘর হস্তান্তর উপলক্ষে জেলা প্রশাসকের হলরুমে এক অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়। এ সময় প্রধান অতিথি ছিলেন জেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি ফজলুর রহমান খান ফারুক। জেলা প্রশাসক ড. মো. আতাউল গনির সভাপতিত্বে বিশেষ অতিথি ছিলেন পুলিশ সুপার টাঙ্গাইল সরকার মোহাম্মদ কায়সার, জেলা পরিষদের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা খোন্দকার ফরহাদ আহমদ, টাঙ্গাইল পৌরসভার মেয়র এসএম সিরাজুল হক আলমগীর, সিভিল সার্জন আবুল ফজল মো. সাহাবুদ্দিন খান, অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (সার্বিক) আমিনুল ইসলাম, উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান শাহজাহান আনছারী, টাঙ্গাইল প্রেসক্লাবের সভাপতি জাফর আহমেদসহ বিভিন্ন সরকারি দপ্তরের কর্মকর্তা, জনপ্রতিনিধি, রাজনৈতিক নেতা এবং ও উপকারভোগীরা উপস্থিত ছিলেন।
টাঙ্গাইলে মুজিববর্ষে আশ্রয়ণ প্রকল্প-২ এর আওতায় তৃতীয় ধাপে প্রধানমন্ত্রীর ঈদ উপহার হিসেবে ঘর পেল ৩০৯টি ভূমি ও গৃহহীন পরিবার। গতকাল মঙ্গলবার সকালে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা গণভবন থেকে ভিডিও কনফারেন্সের মাধ্যমে ঘর হস্তান্তর কার্যক্রমের উদ্বোধন করেন। পরে প্রতিটি উপজেলার নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) উপকারভোগীদের হাতে ঘরের চাবি ও কবুলিয়ত দলিল তুলে দেন।
জেলা প্রশাসন সূত্রে জানা গেছে, টাঙ্গাইল সদর উপজেলায় ৫০টি, ধনবাড়ীতে ২০টি, গোপালপুরে ১৫টি, মধুপুরে ২০টি, ঘাটাইলে ৬১টি, কালিহাতীতে ১৮টি, ভূঞাপুরে ১৫টি, দেলদুয়ারে ৩৫টি, নাগরপুরে ২২টি, মির্জাপুরে ১৮টি, এবং সখীপুর উপজেলায় ৩৫টি পরিবারকে ঘর দেওয়া হয়েছে।
এর আগে প্রথম পর্যায়ে ১ হাজার ১৭৪, দ্বিতীয় পর্যায়ে ১ হাজার ১৩০ পরিবারকে ঘর দেওয়া হয়। এবার তৃতীয় পর্যায়ে ঘর দেওয়া হলো ৩০৯টি। সব মিলিয়ে ২ হাজার ৬১৩টি পরিবার ঘর পেল।
ঘর পাওয়া টাঙ্গাইল সদর উপজেলার দ্যাইনা ইউনিয়নের বাসাচর গ্রামের মনিরা আক্তার বলেন, ‘আমাদের কোনো জায়গা জমি এবং ঘর নেই। ঠিকমতো দুবেলা খাওয়া দাওয়া করতে পারি না। প্রধানমন্ত্রীর কারণে ঘর পেয়েছি। এতে আমি খুবই খুশি এবং আনন্দিত।’
মনিরা আক্তার নামের এক বৃদ্ধা বলেন, ‘বিনা মূল্যে ঘর পাব কখনো চিন্তাও করতে পারেনি। ঘর পেরে আমি অনেক খুশি।’
জেলা প্রশাসক আতাউল গণি বলেন, মুজিব বর্ষে টাঙ্গাইল জেলায় কেউ গৃহহীন থাকবে না। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার প্রচেষ্টায় সব গৃহহীনদের ঘর দেওয়া হচ্ছে। ৩য় ধাপে প্রধানমন্ত্রীর ঈদ উপহার হিসেবে টাঙ্গাইলে বরাদ্দ করা ৬৮৯টি ঘরের মধ্যে ৩০৯টি ঘর দেওয়া হয়েছে। পর্যায়ক্রমে বাকি ঘরগুলোও দেওয়া হবে। যদি কোনো গৃহহীন ঘর না পায় তাহলে পরবর্তীতে ওই ব্যক্তিকে ঘর দেওয়া হবে।
ঘর হস্তান্তর উপলক্ষে জেলা প্রশাসকের হলরুমে এক অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়। এ সময় প্রধান অতিথি ছিলেন জেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি ফজলুর রহমান খান ফারুক। জেলা প্রশাসক ড. মো. আতাউল গনির সভাপতিত্বে বিশেষ অতিথি ছিলেন পুলিশ সুপার টাঙ্গাইল সরকার মোহাম্মদ কায়সার, জেলা পরিষদের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা খোন্দকার ফরহাদ আহমদ, টাঙ্গাইল পৌরসভার মেয়র এসএম সিরাজুল হক আলমগীর, সিভিল সার্জন আবুল ফজল মো. সাহাবুদ্দিন খান, অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (সার্বিক) আমিনুল ইসলাম, উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান শাহজাহান আনছারী, টাঙ্গাইল প্রেসক্লাবের সভাপতি জাফর আহমেদসহ বিভিন্ন সরকারি দপ্তরের কর্মকর্তা, জনপ্রতিনিধি, রাজনৈতিক নেতা এবং ও উপকারভোগীরা উপস্থিত ছিলেন।
পর্দার নায়িকারা নিজেদের বয়স আড়ালে রাখা পছন্দ করেন। এ ক্ষেত্রে ব্যতিক্রম আজমেরী হক বাঁধন। প্রতিবছর নিজের জন্মদিনে জানান দেন তাঁর বয়স। গতকাল ছিল বাঁধনের ৪১তম জন্মদিন। সোশ্যাল মিডিয়ায় নিজেই জানালেন এই তথ্য।
২ দিন আগে১০ বছরের বেশি সময় ধরে শোবিজে কাজ করছেন অভিনেত্রী শবনম ফারিয়া। নাটকের পাশাপাশি ওটিটিতে দেখা গেছে তাঁকে। সরকারি অনুদানের ‘দেবী’ নামের একটি সিনেমায়ও অভিনয় করেছেন। প্রশংসিত হলেও সিনেমায় আর দেখা মেলেনি তাঁর। ছোট পর্দাতেও অনেক দিন ধরে অনিয়মিত তিনি। এবার শবনম ফারিয়া হাজির হচ্ছেন নতুন পরিচয়ে। কমেডি রিয়েলিটি
২ দিন আগেআমাদের লোকসংস্কৃতির অন্যতম ঐতিহ্য যাত্রাপালা। গণমানুষের সংস্কৃতি হিসেবে বিবেচিত এই যাত্রাপালা নিয়ে শিল্পকলা একাডেমি আয়োজন করছে ‘যাত্রা উৎসব-২০২৪’। আগামী ১ নভেম্বর সোহরাওয়ার্দী উদ্যানের মুক্তমঞ্চে শুরু হবে ৭ দিনব্যাপী এই উৎসব।
২ দিন আগে‘বঙ্গবন্ধু’ পদবি বিলীন হবে না। হতে পারে না। যেমনটি ‘দেশবন্ধু’ চিত্তরঞ্জন দাশের পদবি বিলীন হয়নি। ইতিহাসে এসব পদবি অম্লান ও অক্ষয়। বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ব্যক্তিত্ব ছিল অনন্যসাধারণ। আপনজনকে তো অবশ্যই, শত্রুপক্ষের লোকেরাও ব্যক্তিগত পর্যায়ে তাঁর প্রতি আকৃষ্ট হতেন। পাকিস্তানি সেনাবাহিনীর উচ্চপদের
২ দিন আগে