আজাদুল আদনান, ঢাকা
খাবারের ট্রলির চারপাশে রোগীদের ভিড়। জনপ্রতি তিনটি বাটি বরাদ্দ। এক বাটিতে ছোট ছোট মুরগির মাংস, পাশেরটিতে লাউ, অন্যটিতে পাতলা ডাল। এর মধ্যে বাটি নিয়ে কয়েকজন খাওয়াও শুরু করলেন। প্রথম দেখায় মনে হবে, কত আকাঙ্ক্ষা নিয়ে খাচ্ছেন! কাছে গেলেই কানে আসবে নানা গুঞ্জন। খাবার নিয়ে রোগীদের আক্ষেপের শেষ নেই।
রাজধানীর বক্ষব্যাধি ইনস্টিটিউট ও হাসপাতালের প্রতিদিনের চিত্র এটি। ৫ সেপ্টেম্বর খাবারের সেই লাইনে অন্যদের সঙ্গে দাঁড়িয়ে ছিলেন মো. বাবুল মিয়া। যক্ষ্মায় আক্রান্ত হয়ে মাসখানেক চিকিৎসাধীন তিনি। শ্বাসকষ্টের পাশাপাশি থেকে থেকে রক্তবমি হয় ৩২ বছর বয়সী নরসিংদীর এই বাসিন্দার। খাবার নিয়ে এত কী কথা? জানতে চাইলে ক্ষোভ নিয়ে বাবুল বলেন, ‘রোগী তো দূরের কথা, সুস্থ মানুষও এই খাবার খেতে পারবে না। একটু-আধটু খেয়ে পেটের ক্ষুধা মেটাই।
বেশির ভাগই ফেলে দিই। দুপুর আর রাতের খাবারের মান খুবই খারাপ। কোনো অভিযোগ দিয়ে কাজ হয় না।’ আবার অনেককেই খাবার নিতে দেখা গেল না। শ্বাসকষ্ট নিয়ে পাঁচ দিন এই হাসপাতালে ভর্তি থাকলেও এখনো এক দিনও হাসপাতালের খাবার খেতে পারেননি বলে জানান ইকবাল হোসেন (৩৬)।
দেশের সরকারি হাসপাতালগুলোতে রোগীদের খাবারের জন্য সরকারের পক্ষ থেকে নির্দিষ্ট বরাদ্দ থাকে। গত এক দশকে দেশে পণ্যের দাম বেড়েছে, কিন্তু বাড়েনি রোগীপ্রতি সরকারি বরাদ্দ। ২০১৩ সালে একজন রোগীর খাবারের জন্য যে পরিমাণ বরাদ্দ দেওয়া হতো, ২০২২ সালে এসেও তা বাড়েনি। যে কারণে খাবারের মান কমেছে বলে জানায় কর্তৃপক্ষ। হাসপাতালের স্টোরের দায়িত্বে থাকা মো. শওকত আলী বলেন, খাবার ভালো নয় বলে অনেকে অভিযোগ দেন। কিন্তু কিছু তো করার নেই। চাহিদা অনুযায়ী বরাদ্দের পরিমাণ খুবই কম।
স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের তথ্যানুযায়ী, সর্বনিম্ন বাজারদরে রোগীপ্রতি ১২৫ টাকা বরাদ্দ। ভ্যাট বাদ দিয়ে রোগীদের জন্য বরাদ্দ ১০৬ টাকা। এর মধ্যে রয়েছে ঠিকাদারের লাভের হিসাব।
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক এক বাবুর্চি জানান, এমনিতেই বরাদ্দ কম। তা ছাড়া, ঠিকাদারেরা কম যান না। ব্যবসাটা ঠিকঠাক হচ্ছে কি না, সেটা নিয়ে তাঁদের চিন্তা, রোগীদের নিয়ে খুব একটা নয়। তবে এই অভিযোগ অস্বীকার করেন হাসপাতালটিতে রোগীদের খাবার সরবরাহকারী ঠিকাদার মো. রিয়াজ। তাঁর দাবি, খাদ্যপণ্যের দাম বাড়ায় লোকসানে আছেন তিনি। ঠিকাদার রিয়াজ বলেন, ‘কম টাকার মধ্যে যতটুকু পারি, সেটাই দিই আমি।’
বক্ষব্যাধি হাসপাতালের পরিচালক ডা. মো. খায়রুল আনাম বলেন, ‘সব সময় ৬৭০ জন রোগী ভর্তি থাকেন। খাবারের যে অবস্থা তাতে আমাদেরও খারাপ লাগে। এত অল্প (১০৬ টাকা) টাকা দিয়ে এক বেলার খাবারও হয় না, সেখানে তিন বেলা খাবার দিতে হয়। স্বাভাবিকভাবে বৈচিত্র্যপূর্ণ পুষ্টিকর ও সুষম খাবারের চাহিদা মেটানো সম্ভব হয় না।’
সংশ্লিষ্ট সূত্রে জানা গেছে, এই অবস্থা কেবল ঢাকার হাসপাতালগুলোরই নয়, সমান বরাদ্দে পরিচালিত উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সেও একই অবস্থা। কোথাও কোথাও ঠিকাদারদের ইচ্ছেমতো খাবার সরবরাহের অভিযোগও রয়েছে। একাধিক হাসপাতাল সূত্রে জানা গেছে, সাশ্রয়ী মূল্যে কে ভালো খাবার দিতে পারবেন, সে জন্য প্রতিবছর টেন্ডার ডাকা হয়। ১০ লাখ কিংবা তারও বেশি টাকা জামানত নিয়ে এক বছরের জন্য নির্দিষ্ট ঠিকাদারকে দায়িত্ব দেন।
স্বাস্থ্যসেবা নিশ্চিতে দেশে মোট ৫১৭টি স্বাস্থ্য প্রতিষ্ঠানে প্রায় অর্ধলাখ শয্যা রয়েছে। যাদের সিংহভাগ প্রতিষ্ঠানেই শয্যার অন্তত দ্বিগুণ রোগী ভর্তি থাকেন। এসব হাসপাতালে ভর্তি রোগীদের খাবারের জন্য ২০১৩ সালে বরাদ্দ ৭৫ টাকা থেকে ১২৫ টাকা করা হয়। মাঝে প্রায় এক দশকে জিনিসপত্রের দাম বাড়লেও বরাদ্দ রয়ে গেছে ওই একই জায়গায়। এ ছাড়া সরকারি তালিকা অনুযায়ী খাবার দেওয়ার কথা থাকলেও, তা পুরোপুরি মানতে পারছে না হাসপাতালগুলো।
ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের পরিচালক ব্রিগেডিয়ার জেনারেল মো. নাজমুল হক বলেন, এত কম বরাদ্দে আদর্শমান ঠিক রাখা সম্ভব নয়। শয্যার বাইরে
থাকা রোগীদের খাবার দেওয়ার সরকারি অনুমোদন নেই। তারপরও দেওয়া হচ্ছে।
বাংলাদেশ জাতীয় পুষ্টি পরিষদের মহাপরিচালক ডা. হাসান শাহরিয়ার কবীর আজকের পত্রিকাকে বলেন, রোগীদের স্বাস্থ্য ঠিক রাখতে পুষ্টিকর খাবার খুবই জরুরি। এমনিতেই তাদের শারীরিক নানা জটিলতা থাকে, সেখানে সুষম খাবার না খেতে পারলে তারা আরও ভেঙে পড়েন। কিন্তু যে বরাদ্দ রাখা হয়েছে, সেটিতে কখনোই ক্যালরির চাহিদা পূরণ সম্ভব নয়। দ্রুত বরাদ্দ বাড়ানো উচিত।
স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের অতিরিক্ত মহাপরিচালক অধ্যাপক ডা. আহমেদুল কবীর জানান, রোগীদের সুষম খাদ্যের কথা ভেবে বর্তমান বরাদ্দের দ্বিগুণ (২৫০ টাকা) করে স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ে প্রস্তাব পাঠানো হয়েছে। তা পাস হলে সমস্যা কমে আসবে।
খাবারের ট্রলির চারপাশে রোগীদের ভিড়। জনপ্রতি তিনটি বাটি বরাদ্দ। এক বাটিতে ছোট ছোট মুরগির মাংস, পাশেরটিতে লাউ, অন্যটিতে পাতলা ডাল। এর মধ্যে বাটি নিয়ে কয়েকজন খাওয়াও শুরু করলেন। প্রথম দেখায় মনে হবে, কত আকাঙ্ক্ষা নিয়ে খাচ্ছেন! কাছে গেলেই কানে আসবে নানা গুঞ্জন। খাবার নিয়ে রোগীদের আক্ষেপের শেষ নেই।
রাজধানীর বক্ষব্যাধি ইনস্টিটিউট ও হাসপাতালের প্রতিদিনের চিত্র এটি। ৫ সেপ্টেম্বর খাবারের সেই লাইনে অন্যদের সঙ্গে দাঁড়িয়ে ছিলেন মো. বাবুল মিয়া। যক্ষ্মায় আক্রান্ত হয়ে মাসখানেক চিকিৎসাধীন তিনি। শ্বাসকষ্টের পাশাপাশি থেকে থেকে রক্তবমি হয় ৩২ বছর বয়সী নরসিংদীর এই বাসিন্দার। খাবার নিয়ে এত কী কথা? জানতে চাইলে ক্ষোভ নিয়ে বাবুল বলেন, ‘রোগী তো দূরের কথা, সুস্থ মানুষও এই খাবার খেতে পারবে না। একটু-আধটু খেয়ে পেটের ক্ষুধা মেটাই।
বেশির ভাগই ফেলে দিই। দুপুর আর রাতের খাবারের মান খুবই খারাপ। কোনো অভিযোগ দিয়ে কাজ হয় না।’ আবার অনেককেই খাবার নিতে দেখা গেল না। শ্বাসকষ্ট নিয়ে পাঁচ দিন এই হাসপাতালে ভর্তি থাকলেও এখনো এক দিনও হাসপাতালের খাবার খেতে পারেননি বলে জানান ইকবাল হোসেন (৩৬)।
দেশের সরকারি হাসপাতালগুলোতে রোগীদের খাবারের জন্য সরকারের পক্ষ থেকে নির্দিষ্ট বরাদ্দ থাকে। গত এক দশকে দেশে পণ্যের দাম বেড়েছে, কিন্তু বাড়েনি রোগীপ্রতি সরকারি বরাদ্দ। ২০১৩ সালে একজন রোগীর খাবারের জন্য যে পরিমাণ বরাদ্দ দেওয়া হতো, ২০২২ সালে এসেও তা বাড়েনি। যে কারণে খাবারের মান কমেছে বলে জানায় কর্তৃপক্ষ। হাসপাতালের স্টোরের দায়িত্বে থাকা মো. শওকত আলী বলেন, খাবার ভালো নয় বলে অনেকে অভিযোগ দেন। কিন্তু কিছু তো করার নেই। চাহিদা অনুযায়ী বরাদ্দের পরিমাণ খুবই কম।
স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের তথ্যানুযায়ী, সর্বনিম্ন বাজারদরে রোগীপ্রতি ১২৫ টাকা বরাদ্দ। ভ্যাট বাদ দিয়ে রোগীদের জন্য বরাদ্দ ১০৬ টাকা। এর মধ্যে রয়েছে ঠিকাদারের লাভের হিসাব।
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক এক বাবুর্চি জানান, এমনিতেই বরাদ্দ কম। তা ছাড়া, ঠিকাদারেরা কম যান না। ব্যবসাটা ঠিকঠাক হচ্ছে কি না, সেটা নিয়ে তাঁদের চিন্তা, রোগীদের নিয়ে খুব একটা নয়। তবে এই অভিযোগ অস্বীকার করেন হাসপাতালটিতে রোগীদের খাবার সরবরাহকারী ঠিকাদার মো. রিয়াজ। তাঁর দাবি, খাদ্যপণ্যের দাম বাড়ায় লোকসানে আছেন তিনি। ঠিকাদার রিয়াজ বলেন, ‘কম টাকার মধ্যে যতটুকু পারি, সেটাই দিই আমি।’
বক্ষব্যাধি হাসপাতালের পরিচালক ডা. মো. খায়রুল আনাম বলেন, ‘সব সময় ৬৭০ জন রোগী ভর্তি থাকেন। খাবারের যে অবস্থা তাতে আমাদেরও খারাপ লাগে। এত অল্প (১০৬ টাকা) টাকা দিয়ে এক বেলার খাবারও হয় না, সেখানে তিন বেলা খাবার দিতে হয়। স্বাভাবিকভাবে বৈচিত্র্যপূর্ণ পুষ্টিকর ও সুষম খাবারের চাহিদা মেটানো সম্ভব হয় না।’
সংশ্লিষ্ট সূত্রে জানা গেছে, এই অবস্থা কেবল ঢাকার হাসপাতালগুলোরই নয়, সমান বরাদ্দে পরিচালিত উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সেও একই অবস্থা। কোথাও কোথাও ঠিকাদারদের ইচ্ছেমতো খাবার সরবরাহের অভিযোগও রয়েছে। একাধিক হাসপাতাল সূত্রে জানা গেছে, সাশ্রয়ী মূল্যে কে ভালো খাবার দিতে পারবেন, সে জন্য প্রতিবছর টেন্ডার ডাকা হয়। ১০ লাখ কিংবা তারও বেশি টাকা জামানত নিয়ে এক বছরের জন্য নির্দিষ্ট ঠিকাদারকে দায়িত্ব দেন।
স্বাস্থ্যসেবা নিশ্চিতে দেশে মোট ৫১৭টি স্বাস্থ্য প্রতিষ্ঠানে প্রায় অর্ধলাখ শয্যা রয়েছে। যাদের সিংহভাগ প্রতিষ্ঠানেই শয্যার অন্তত দ্বিগুণ রোগী ভর্তি থাকেন। এসব হাসপাতালে ভর্তি রোগীদের খাবারের জন্য ২০১৩ সালে বরাদ্দ ৭৫ টাকা থেকে ১২৫ টাকা করা হয়। মাঝে প্রায় এক দশকে জিনিসপত্রের দাম বাড়লেও বরাদ্দ রয়ে গেছে ওই একই জায়গায়। এ ছাড়া সরকারি তালিকা অনুযায়ী খাবার দেওয়ার কথা থাকলেও, তা পুরোপুরি মানতে পারছে না হাসপাতালগুলো।
ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের পরিচালক ব্রিগেডিয়ার জেনারেল মো. নাজমুল হক বলেন, এত কম বরাদ্দে আদর্শমান ঠিক রাখা সম্ভব নয়। শয্যার বাইরে
থাকা রোগীদের খাবার দেওয়ার সরকারি অনুমোদন নেই। তারপরও দেওয়া হচ্ছে।
বাংলাদেশ জাতীয় পুষ্টি পরিষদের মহাপরিচালক ডা. হাসান শাহরিয়ার কবীর আজকের পত্রিকাকে বলেন, রোগীদের স্বাস্থ্য ঠিক রাখতে পুষ্টিকর খাবার খুবই জরুরি। এমনিতেই তাদের শারীরিক নানা জটিলতা থাকে, সেখানে সুষম খাবার না খেতে পারলে তারা আরও ভেঙে পড়েন। কিন্তু যে বরাদ্দ রাখা হয়েছে, সেটিতে কখনোই ক্যালরির চাহিদা পূরণ সম্ভব নয়। দ্রুত বরাদ্দ বাড়ানো উচিত।
স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের অতিরিক্ত মহাপরিচালক অধ্যাপক ডা. আহমেদুল কবীর জানান, রোগীদের সুষম খাদ্যের কথা ভেবে বর্তমান বরাদ্দের দ্বিগুণ (২৫০ টাকা) করে স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ে প্রস্তাব পাঠানো হয়েছে। তা পাস হলে সমস্যা কমে আসবে।
১০ বছর ধরে নিজের আত্মজীবনী লিখেছেন বরেণ্য অভিনেতা, নাট্যকার ও নির্মাতা আবুল হায়াত। নাম দিয়েছেন ‘রবি পথ’। অবশেষে প্রকাশ হচ্ছে তাঁর আত্মজীবনী। আগামী ২ নভেম্বর বাংলাদেশ শিল্পকলা একাডেমিতে আয়োজন করা হয়েছে রবি পথের মোড়ক উন্মোচন অনুষ্ঠান।
১ ঘণ্টা আগেএকদিন ভোরবেলা জাকারবার্গ লক্ষ করলেন যে পৃথিবীতে একটা ছোট্ট দেশে তাঁর সবচেয়ে বেশি ব্যবসা হচ্ছে। সামনের ফ্লোরটায় দেখলেন দেশটা ছোট বটে, কিন্তু জনসংখ্যা বেশি। আর এই দেশের জনসংখ্যার মধ্যে প্রায় অর্ধেক মানুষ ফেসবুক ব্যবহার করে। ফেসবুকে দেখতে পেলেন অসংখ্য বার্তা—সবই রাজনৈতিক এবং ছবিতে এ বিষয়ে বিপুল জনগণের
২ ঘণ্টা আগেঅন্তর্বর্তী সরকারের স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের ২৩ অক্টোবর এক প্রজ্ঞাপনের মাধ্যমে বাংলাদেশ ছাত্রলীগকে নিষিদ্ধ ঘোষণা করা হয়েছে। ওই সংগঠনের বিরুদ্ধে অভিযোগ—বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের সময় তাদের নেতা-কর্মীরা ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে সশস্ত্র হামলা পরিচালনা করে অসংখ্য আন্দোলনকারীকে হত্যা ও অনেকের জীবন বি
২ ঘণ্টা আগেইংরেজি সাহিত্যের অন্যতম রোমান্টিক কবি ছিলেন জন কিটস। কবিতা ছাড়া কিটস কোনো গদ্য লেখার চেষ্টা করেননি। তাঁর কাব্যজীবন ছিল মাত্র ছয় বছরের। অর্থাৎ উনিশ থেকে চব্বিশ বছর বয়স পর্যন্ত। মৃত্যুর মাত্র চার বছর আগে তাঁর কবিতাগুলো প্রকাশিত হয়। তৎকালীন সমালোচকদের দ্বারা কিটসের কবিতা খুব একটা আলোচিত হয়নি। তবে মৃত্য
২ ঘণ্টা আগে