শারীরিকভাবে সুস্থ থাকতে খাবার গ্রহণের গুরুত্বের বিষয়টি সবার জানা। তবে এটা জানতে হবে, মানসিক স্বাস্থ্য ভালো রাখতেও খাবারের ব্যাপক ভূমিকা রয়েছে। যুক্তরাষ্ট্রের ন্যাশনাল লাইব্রেরি অব মেডিসিন থেকে এ বিষয়ে একটি গবেষণাপত্র প্রকাশিত হয়।
দীর্ঘ সময় কাজের চাপে মস্তিষ্কের কার্যক্ষমতা ধরে রাখা কঠিন হয়ে যায়। এমন সময় স্বাস্থ্যকর স্ন্যাক্স হতে পারে আপনার সেরা সঙ্গী। এগুলো শুধু ক্ষুধা মেটাবে না, বরং মস্তিষ্ককে উদ্দীপিত করে মনোযোগ ধরে রাখতে সাহায্য করবে।
নারকেলের দুধ শুধু রান্নায় স্বাদ বৃদ্ধি করে না, এটি আমাদের স্বাস্থ্যের জন্য বেশ উপকারী। নারকেলের দুধে এমন কিছু পুষ্টিগুণ রয়েছে—যা ওজন নিয়ন্ত্রণ, হৃৎপিণ্ডের যত্ন এবং হজম ক্ষমতা বাড়াতে সাহায্য করে।
টমেটো একটি পুষ্টিকর খাবার যা আমাদের শরীরের জন্য অনেক উপকারি। স্বাস্থ্যকর খাদ্য হিসেবে টমেটো খাবারের তালিকায় রাখতে পারলে ভালো। এটি হৃদরোগের ঝুঁকি কমাতে, ত্বকে বয়সের ছাপ কমাতে এবং ক্যান্সারের ঝুঁকি মোকাবিলায় সাহায্য করে। এখানে টমেটো খাওয়ার উপকারিতাগুলো দেওয়া
সুস্থভাবে জীবনযাপন করার জন্য দেহের পুষ্টির চাহিদা মেটাতে হয়। সাধারণত পুষ্টির কথা ভাবলে মনে করি সবটুকুই আমার খাদ্য থেকেই অর্জন করি। তবে এই ধারণাটি ভুল বললেন বিজ্ঞানীরা। নতুন গবেষণায় বলা যায়, মানুষ কিছু পুষ্টি বায়ু থেকেও শোষণ করতে পারে!
প্যাকেটজাত খাদ্য ও পানীয়ের গায়ে পুষ্টি উপাদান সংক্রান্ত তথ্য সহজ করে ও প্যাকেটের সামনের অংশে লেখার জন্য নির্দেশনা দিয়েছে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা (ডব্লিউএইচও)। একই সঙ্গে সতর্কতামূলক যেসব বার্তা এসব প্যাকেটের গায়ে দেওয়া থাকে সেগুলোকেও আরও বড় করে প্রদর্শন করার ব্যবস্থা নেওয়ার নির্দেশনা দেওয়া
সকালে উঠেই ফ্রিজ খুলে এক বাটি ভাত দেখতে পেলে মন খুশি হওয়ার সঙ্গে সঙ্গে একটু বিরক্তও লাগে। কারণ ভাত দেখতে আগের মতো হলেও এর স্বাদ গত রাতের মতো নেই। খাওয়ার উপযোগী করতে একে গরম করতে হবে। সে সময় মনে হতে পারে, খাবারের স্বাদের ক্ষেত্রে তাপমাত্রা কেন এতটা পার্থক্য তৈরি করে কেন! ঠান্ডা ভাত খেতে ভালো লাগে না
ওজন কমাতে হলে অনেক কসরত, অনেক কায়দা করতে হয়। অনেকের উপদেশ-নির্দেশ ইত্যাদি শুনতে হয়। কায়দা-কসরত করুন আর না-ই করুন, কারও উপদেশ শুনুন আর না-ই শুনুন, মানতে হবে খাদ্যবিধি। সাজাতে হবে হেলদি প্লেট। কড়া ডায়েট না করে বরং সঠিক সময়ে, সঠিক পরিমাণে পুষ্টিকর খাবার খাওয়া চাই।
কৃষি হচ্ছে বাংলাদেশের আসল জায়গা, কৃষি না হলে বাংলাদেশ চলবে না বলে মন্তব্য করেছেন অর্থমন্ত্রী আবুল হাসান মাহমুদ আলী। তিনি বলেন, ‘দেশকে এগিয়ে নিতে হলে কৃষিকে সামনে রেখেই কাজ করতে হবে। কেননা কৃষিই আমাদের দেশের প্রাণ।’
চিপস হয় সাধারণত আলু থেকে। জাপানিরা কচু থেকেও সুস্বাদু চিপস তৈরি করেন। তবে দেশে তৈরি হচ্ছে জাতীয় ফল কাঁঠালের চিপস। বাজারের হরেক রকম মুখরোচক চিপসের স্বাস্থ্যঝুঁকি নিয়ে তুমুল আলোচনার মাঝে এটিকে স্বস্তিদায়ক বলছেন সংশ্লিষ্টরা।
অরগানিক ডিম, ব্রাউন ডিম, ভিটামিন ই সমৃদ্ধ ডিম, ফলিক অ্যাসিড সমৃদ্ধ ডিম ও ওমেগা ৩ সমৃদ্ধ ডিম—এমন নানা নামে ব্র্যান্ডিং করা হয়। সাধারণ ডিমের চেয়ে অনেক বেশি দামে বিক্রি হয় এগুলো। কিন্তু জাতীয় ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ অধিদপ্তরের অভিযানে বিক্রেতারা এসব দাবির সপক্ষে কোনো প্রমাণ দেখা পারেনি।
ঘূর্ণিঝড় রিমালের আঘাতে দেশের উপকূলীয় অঞ্চলের ৮৪ লাখের বেশি মানুষ স্বাস্থ্য, পুষ্টি, স্যানিটেশন ও নিরাপত্তাহীনতার ঝুঁকিতে পড়েছে। এসব জনগোষ্ঠীর মধ্যে মারাত্মক ঝুঁকিতে রয়েছে ৩২ লাখ শিশু। আজ সোমবার গণমাধ্যমে পাঠানো এক বিবৃতিতে এ বিষয়ে উদ্বেগ জানিয়েছে বাংলাদেশে ইউনিসেফ প্রতিনিধি শেলডন ইয়েট।
দীর্ঘায়ু ও সুস্থতার জন্য বয়স বাড়ার জৈবিক প্রক্রিয়াগুলো সম্পর্কে জানা জরুরি। এ জন্য বিজ্ঞানীরা প্রতিনিয়ত বিভিন্ন গবেষণা পরিচালনা করেন। নতুন এক গবেষণায় খাদ্যের পুষ্টি উপাদানের সঙ্গে মস্তিষ্কের বয়স বাড়ার গতি কমানোর যোগসূত্র পেয়েছেন যুক্তরাষ্ট্রের বিজ্ঞানীরা।
বিশ্বের অধিকাংশ মানুষের প্রধান খাদ্য ভাত। ফলে সর্বোচ্চ পুষ্টি নিশ্চিত করতে নতুন নতুন জাত আবিষ্কারে গবেষণা চলছে। বাংলাদেশেও জিংক ও ভিটামিন ‘এ’ সমৃদ্ধ ধানের জাত এসেছে। তবে এ ক্ষেত্রে সবচেয়ে এগিয়ে রয়েছে জাপান।
বাংলাদেশের নির্বাচনে ভারতের হস্তক্ষেপের অভিযোগ এনে দেশের সোশ্যাল মিডিয়ায় ভারতীয় পণ্য বয়কটের ডাক দিয়ে শুরু হয় ‘ইন্ডিয়া আউট’ বা ভারতীয় পণ্য বয়কটের ক্যাম্পেইন। সম্প্রতি এই ক্যাম্পেইন ঘিরেই ‘হিন্দুস্তানকে বয়কটের ফল, ৭৩% বাংলাদেশি পুষ্টিকর খাবার পাচ্ছে না’—এমন শিরোনামে একটি ভিডিও প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে ভ
হাড়ের স্বাস্থ্য সুস্থ রাখতে স্বাস্থ্যকর খাদ্যতালিকা অনুসরণ করা উচিত। পুষ্টিকর খাদ্যাভ্যাস শক্তিশালী হাড়ের জন্য একটি ব্লিডিং ব্লক তৈরি করে। এটি পরে হাড়জনিত বিভিন্ন সমস্যা, যেমন অস্টিওপোরোসিস, আর্থ্রাইটিস কিংবা রিউমা-আর্থ্রাইটিস হওয়ার ঝুঁকি কমাতে সাহায্য করে। হাড় সুস্থ রাখতে বেশ কিছু ভিটামিন ও খনিজের
উত্তর গাজার মানুষ প্রতিদিন গড়ে মাত্র ২৪৫ ক্যালরির খাবার খেয়ে বেঁচে থাকতে বাধ্য হচ্ছে। একজন প্রাপ্তবয়স্ক মানুষের প্রতিদিন যে পরিমাণ শক্তি ও পুষ্টির চাহিদা রয়েছে, তার মাত্র ১২ শতাংশ পূরণ করে এই ২৪৫ ক্যালরির খাবার। গতকাল বুধবার প্রকাশিত এক বিবৃতিতে এ তথ্য দিয়েছে আন্তর্জাতিক এনজিও অক্সফাম।