কালীগঞ্জ (লালমনিরহাট) প্রতিনিধি
লালমনিরহাটের কালীগঞ্জ উপজেলায় ১২ জন বীর মুক্তিযোদ্ধা ও তাঁদের পরিবারের জন্য আবাসন (বীর নিবাস) নির্মাণকাজ দ্রুতগতিতে চলছে। অসচ্ছল বীর মুক্তিযোদ্ধাদের জন্য বীর নিবাস নির্মাণ প্রকল্পের আওতায় এসব বাড়ি নির্মাণ করা হচ্ছে।
কালীগঞ্জ উপজেলা প্রশাসন সূত্র জানায়, মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের প্রজ্ঞাপন মোতাবেক গঠিত কমিটি কালীগঞ্জ উপজেলার বীর মুক্তিযোদ্ধাদের মধ্য থেকে অসচ্ছল ও বাড়ি পাওয়ার উপযুক্তদের বাছাই করে। প্রথম পর্যায়ে বীর নিবাস পাচ্ছেন কালীগঞ্জের আটটি ইউনিয়নের বীর মুক্তিযোদ্ধাদের মধ্যে ভোটমারী ইউনিয়নের মো. নজরুল ইসলাম, মো. জোবেদ আলী, মো. ছকির উদ্দিন। মদাতী ইউনিয়নে মো. মিজানুর রহমান, মো. আব্দুল হামিদ, মো. মাহাতাব উদ্দিন। তুষভান্ডার ইউনিয়নে মো. সৈয়দ আলী, মো. আলা উদ্দিন। চন্দ্রপুর ইউনিয়নে শ্রী শশি মোহন। চলবলা ইউনিয়নে মো. মহুবর রহমান, মো. মোবারক আলী এবং কাকিনা ইউনিয়নে মো. আলতাব হোসেন।
স্থানীয় সাংসদ ও সমাজকল্যাণমন্ত্রী নুরুজ্জামান আহমেদ ৩০ জানুয়ারি ১২টি বীর নিবাস নির্মাণের ভার্চুয়ালে উদ্বোধন করেন।
মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের উদ্যোগে ২০২১-২২ অর্থবছরে বীর মুক্তিযোদ্ধা ও মুক্তিযোদ্ধার পরিবারের জন্য আবাসন (বীর নিবাস) নির্মাণে প্রতিটি বাড়ি ১ দশমিক ৭৫ শতাংশ জমির ওপর তৈরি করা হচ্ছে। ১৩ লাখ ৪৩ হাজার ৬১৮ টাকা ব্যয়ে নির্মিত প্রতিটি বাড়িতে দুটি বেডরুম, একটি রান্নাঘর, দুটি ওয়াসরুম, একটি করে ডাইনিই ও ড্রয়িং রুম এবং পানির জন্য একটি পানির পাম্প রয়েছে।
বীর নিবাসের নির্মাণকাজ করছেন কালীগঞ্জের ঠিকাদার মুন্না কনস্ট্রাকশন নামের একটি ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠান। ইতিমধ্যে এসব বাড়ি নির্মাণের জন্য ১ কোটি ৬১ লাখ ২৩ হাজার ৪১২ টাকা বরাদ্দ দিয়েছে সরকার।
উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মো. আব্দুল মান্নান বলেন, প্রতিনিয়ত কাজের তদারকি করা হচ্ছে।
লালমনিরহাটের কালীগঞ্জ উপজেলায় ১২ জন বীর মুক্তিযোদ্ধা ও তাঁদের পরিবারের জন্য আবাসন (বীর নিবাস) নির্মাণকাজ দ্রুতগতিতে চলছে। অসচ্ছল বীর মুক্তিযোদ্ধাদের জন্য বীর নিবাস নির্মাণ প্রকল্পের আওতায় এসব বাড়ি নির্মাণ করা হচ্ছে।
কালীগঞ্জ উপজেলা প্রশাসন সূত্র জানায়, মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের প্রজ্ঞাপন মোতাবেক গঠিত কমিটি কালীগঞ্জ উপজেলার বীর মুক্তিযোদ্ধাদের মধ্য থেকে অসচ্ছল ও বাড়ি পাওয়ার উপযুক্তদের বাছাই করে। প্রথম পর্যায়ে বীর নিবাস পাচ্ছেন কালীগঞ্জের আটটি ইউনিয়নের বীর মুক্তিযোদ্ধাদের মধ্যে ভোটমারী ইউনিয়নের মো. নজরুল ইসলাম, মো. জোবেদ আলী, মো. ছকির উদ্দিন। মদাতী ইউনিয়নে মো. মিজানুর রহমান, মো. আব্দুল হামিদ, মো. মাহাতাব উদ্দিন। তুষভান্ডার ইউনিয়নে মো. সৈয়দ আলী, মো. আলা উদ্দিন। চন্দ্রপুর ইউনিয়নে শ্রী শশি মোহন। চলবলা ইউনিয়নে মো. মহুবর রহমান, মো. মোবারক আলী এবং কাকিনা ইউনিয়নে মো. আলতাব হোসেন।
স্থানীয় সাংসদ ও সমাজকল্যাণমন্ত্রী নুরুজ্জামান আহমেদ ৩০ জানুয়ারি ১২টি বীর নিবাস নির্মাণের ভার্চুয়ালে উদ্বোধন করেন।
মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের উদ্যোগে ২০২১-২২ অর্থবছরে বীর মুক্তিযোদ্ধা ও মুক্তিযোদ্ধার পরিবারের জন্য আবাসন (বীর নিবাস) নির্মাণে প্রতিটি বাড়ি ১ দশমিক ৭৫ শতাংশ জমির ওপর তৈরি করা হচ্ছে। ১৩ লাখ ৪৩ হাজার ৬১৮ টাকা ব্যয়ে নির্মিত প্রতিটি বাড়িতে দুটি বেডরুম, একটি রান্নাঘর, দুটি ওয়াসরুম, একটি করে ডাইনিই ও ড্রয়িং রুম এবং পানির জন্য একটি পানির পাম্প রয়েছে।
বীর নিবাসের নির্মাণকাজ করছেন কালীগঞ্জের ঠিকাদার মুন্না কনস্ট্রাকশন নামের একটি ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠান। ইতিমধ্যে এসব বাড়ি নির্মাণের জন্য ১ কোটি ৬১ লাখ ২৩ হাজার ৪১২ টাকা বরাদ্দ দিয়েছে সরকার।
উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মো. আব্দুল মান্নান বলেন, প্রতিনিয়ত কাজের তদারকি করা হচ্ছে।
পর্দার নায়িকারা নিজেদের বয়স আড়ালে রাখা পছন্দ করেন। এ ক্ষেত্রে ব্যতিক্রম আজমেরী হক বাঁধন। প্রতিবছর নিজের জন্মদিনে জানান দেন তাঁর বয়স। গতকাল ছিল বাঁধনের ৪১তম জন্মদিন। সোশ্যাল মিডিয়ায় নিজেই জানালেন এই তথ্য।
২ দিন আগে১০ বছরের বেশি সময় ধরে শোবিজে কাজ করছেন অভিনেত্রী শবনম ফারিয়া। নাটকের পাশাপাশি ওটিটিতে দেখা গেছে তাঁকে। সরকারি অনুদানের ‘দেবী’ নামের একটি সিনেমায়ও অভিনয় করেছেন। প্রশংসিত হলেও সিনেমায় আর দেখা মেলেনি তাঁর। ছোট পর্দাতেও অনেক দিন ধরে অনিয়মিত তিনি। এবার শবনম ফারিয়া হাজির হচ্ছেন নতুন পরিচয়ে। কমেডি রিয়েলিটি
২ দিন আগেআমাদের লোকসংস্কৃতির অন্যতম ঐতিহ্য যাত্রাপালা। গণমানুষের সংস্কৃতি হিসেবে বিবেচিত এই যাত্রাপালা নিয়ে শিল্পকলা একাডেমি আয়োজন করছে ‘যাত্রা উৎসব-২০২৪’। আগামী ১ নভেম্বর সোহরাওয়ার্দী উদ্যানের মুক্তমঞ্চে শুরু হবে ৭ দিনব্যাপী এই উৎসব।
২ দিন আগে‘বঙ্গবন্ধু’ পদবি বিলীন হবে না। হতে পারে না। যেমনটি ‘দেশবন্ধু’ চিত্তরঞ্জন দাশের পদবি বিলীন হয়নি। ইতিহাসে এসব পদবি অম্লান ও অক্ষয়। বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ব্যক্তিত্ব ছিল অনন্যসাধারণ। আপনজনকে তো অবশ্যই, শত্রুপক্ষের লোকেরাও ব্যক্তিগত পর্যায়ে তাঁর প্রতি আকৃষ্ট হতেন। পাকিস্তানি সেনাবাহিনীর উচ্চপদের
২ দিন আগে