পটুয়াখালী ও কলাপাড়া প্রতিনিধি
মহান বিজয় দিবসসহ ছুটি ঘিরে পর্যটকদের পদচারণে মুখর কুয়াকাটা সমুদ্রসৈকত। হাজার পর্যটক ছুটে এসেছেন মনোমুগ্ধকর সমুদ্রসৈকত কুয়াকাটায়।
গতকাল শুক্রবার সৈকতের বিভিন্ন পয়েন্টে ঘুরে দেখা গেছে, সৈকতে আনন্দ উল্লাসে মেতেছে নানা বয়সের মানুষ। ছোট বাচ্চারা বালিয়াড়িতে গা মিশিয়ে আনন্দ করছে, মধ্য বয়সীরা গভীর সমুদ্রে গোসলে মেতেছেন, আর বয়স্করা ছাতার নিচে বেঞ্চে বসে উপভোগ করছেন বিশাল সমুদ্রের জলরাশি ও গর্জন।
ঢাকার উত্তরা থেকে পরিবার নিয়ে ঘুরতে আসা পর্যটক আহমেদ হাসান বলেন, `দুই দিনের ছুটিতে পরিবারের সবাইকে নিয়ে কুয়াকাটা এসেছি, বিশেষ করে বাচ্চাদের নিয়ে এইবার ভ্রমণ। ওরা লাফালাফি, দুষ্টুমিসহ বেশ আনন্দ করছে।’
লাবনী আক্তার নামে এক পর্যটক বলেন, `বিজয় দিবসের দিনে কুয়াকাটায় আমরা বিজয় উদ্যাপন করার জন্য পরিবার নিয়ে এসেছি। ইটপাথরের শহরে বসবাসে আমরা খুব ক্লান্ত হয়ে পড়েছি, তাই নিজেদের একটু স্বস্তি দিতে সমুদ্রের বুকে চলে এসেছি। বিজয় দিবসের উল্লাসটা এখানে উপভোগ করছি।’
দুই দিনের ছুটিতে অনেক আগে থেকেই বুকিং হয়ে গেছে কুয়াকাটার বেশির ভাগ হোটেল-মোটেল। আর বেশি পর্যটক হওয়ায় বিগত দিনের ব্যবসার ক্ষতি কাটিয়ে উঠতে পারবেন ব্যবসায়ীরা, এমনটাই জানিয়েছেন পর্যটনসংশ্লিষ্টরা।
ট্যুর অপারেটরস অ্যাসোসিয়েশন অব কুয়াকাটা (টোয়াক) সভাপতি রুমান ইমতিয়াজ তুষার বলেন, ডিসেম্বরের শুরুতে পর্যটকের আগমন কম হলেও বিজয় দিবসের বন্ধ থেকে আগমনটা বেড়েছে। ২৩ ডিসেম্বরসহ বেশ কয়েকটি ছুটিতে অসংখ্য বুকিং রয়েছে। দেশের রাজনৈতিক পরিস্থিতি ভালো থাকলে সবচেয়ে বেশি পর্যটকের আগমন ঘটবে কুয়াকাটায়।
ট্যুরিস্ট পুলিশ কুয়াকাটা জোন সহকারী পুলিশ সুপার আব্দুল খালেক বলেন, আগামী দুই দিনের ছুটিতে অসংখ্য পর্যটকের আগমন হবে কুয়াকাটায়। যে কারণে আগে থেকেই ট্যুরিস্ট পুলিশের কয়েকটি টিম মোতায়েন রয়েছে। সার্বক্ষণিক নজরদারি ও মাইকিং করে পর্যটকদের নিরাপদে থাকার নির্দেশ দেওয়া হচ্ছে।
মহান বিজয় দিবসসহ ছুটি ঘিরে পর্যটকদের পদচারণে মুখর কুয়াকাটা সমুদ্রসৈকত। হাজার পর্যটক ছুটে এসেছেন মনোমুগ্ধকর সমুদ্রসৈকত কুয়াকাটায়।
গতকাল শুক্রবার সৈকতের বিভিন্ন পয়েন্টে ঘুরে দেখা গেছে, সৈকতে আনন্দ উল্লাসে মেতেছে নানা বয়সের মানুষ। ছোট বাচ্চারা বালিয়াড়িতে গা মিশিয়ে আনন্দ করছে, মধ্য বয়সীরা গভীর সমুদ্রে গোসলে মেতেছেন, আর বয়স্করা ছাতার নিচে বেঞ্চে বসে উপভোগ করছেন বিশাল সমুদ্রের জলরাশি ও গর্জন।
ঢাকার উত্তরা থেকে পরিবার নিয়ে ঘুরতে আসা পর্যটক আহমেদ হাসান বলেন, `দুই দিনের ছুটিতে পরিবারের সবাইকে নিয়ে কুয়াকাটা এসেছি, বিশেষ করে বাচ্চাদের নিয়ে এইবার ভ্রমণ। ওরা লাফালাফি, দুষ্টুমিসহ বেশ আনন্দ করছে।’
লাবনী আক্তার নামে এক পর্যটক বলেন, `বিজয় দিবসের দিনে কুয়াকাটায় আমরা বিজয় উদ্যাপন করার জন্য পরিবার নিয়ে এসেছি। ইটপাথরের শহরে বসবাসে আমরা খুব ক্লান্ত হয়ে পড়েছি, তাই নিজেদের একটু স্বস্তি দিতে সমুদ্রের বুকে চলে এসেছি। বিজয় দিবসের উল্লাসটা এখানে উপভোগ করছি।’
দুই দিনের ছুটিতে অনেক আগে থেকেই বুকিং হয়ে গেছে কুয়াকাটার বেশির ভাগ হোটেল-মোটেল। আর বেশি পর্যটক হওয়ায় বিগত দিনের ব্যবসার ক্ষতি কাটিয়ে উঠতে পারবেন ব্যবসায়ীরা, এমনটাই জানিয়েছেন পর্যটনসংশ্লিষ্টরা।
ট্যুর অপারেটরস অ্যাসোসিয়েশন অব কুয়াকাটা (টোয়াক) সভাপতি রুমান ইমতিয়াজ তুষার বলেন, ডিসেম্বরের শুরুতে পর্যটকের আগমন কম হলেও বিজয় দিবসের বন্ধ থেকে আগমনটা বেড়েছে। ২৩ ডিসেম্বরসহ বেশ কয়েকটি ছুটিতে অসংখ্য বুকিং রয়েছে। দেশের রাজনৈতিক পরিস্থিতি ভালো থাকলে সবচেয়ে বেশি পর্যটকের আগমন ঘটবে কুয়াকাটায়।
ট্যুরিস্ট পুলিশ কুয়াকাটা জোন সহকারী পুলিশ সুপার আব্দুল খালেক বলেন, আগামী দুই দিনের ছুটিতে অসংখ্য পর্যটকের আগমন হবে কুয়াকাটায়। যে কারণে আগে থেকেই ট্যুরিস্ট পুলিশের কয়েকটি টিম মোতায়েন রয়েছে। সার্বক্ষণিক নজরদারি ও মাইকিং করে পর্যটকদের নিরাপদে থাকার নির্দেশ দেওয়া হচ্ছে।
পর্দার নায়িকারা নিজেদের বয়স আড়ালে রাখা পছন্দ করেন। এ ক্ষেত্রে ব্যতিক্রম আজমেরী হক বাঁধন। প্রতিবছর নিজের জন্মদিনে জানান দেন তাঁর বয়স। গতকাল ছিল বাঁধনের ৪১তম জন্মদিন। সোশ্যাল মিডিয়ায় নিজেই জানালেন এই তথ্য।
২ দিন আগে১০ বছরের বেশি সময় ধরে শোবিজে কাজ করছেন অভিনেত্রী শবনম ফারিয়া। নাটকের পাশাপাশি ওটিটিতে দেখা গেছে তাঁকে। সরকারি অনুদানের ‘দেবী’ নামের একটি সিনেমায়ও অভিনয় করেছেন। প্রশংসিত হলেও সিনেমায় আর দেখা মেলেনি তাঁর। ছোট পর্দাতেও অনেক দিন ধরে অনিয়মিত তিনি। এবার শবনম ফারিয়া হাজির হচ্ছেন নতুন পরিচয়ে। কমেডি রিয়েলিটি
২ দিন আগেআমাদের লোকসংস্কৃতির অন্যতম ঐতিহ্য যাত্রাপালা। গণমানুষের সংস্কৃতি হিসেবে বিবেচিত এই যাত্রাপালা নিয়ে শিল্পকলা একাডেমি আয়োজন করছে ‘যাত্রা উৎসব-২০২৪’। আগামী ১ নভেম্বর সোহরাওয়ার্দী উদ্যানের মুক্তমঞ্চে শুরু হবে ৭ দিনব্যাপী এই উৎসব।
২ দিন আগে‘বঙ্গবন্ধু’ পদবি বিলীন হবে না। হতে পারে না। যেমনটি ‘দেশবন্ধু’ চিত্তরঞ্জন দাশের পদবি বিলীন হয়নি। ইতিহাসে এসব পদবি অম্লান ও অক্ষয়। বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ব্যক্তিত্ব ছিল অনন্যসাধারণ। আপনজনকে তো অবশ্যই, শত্রুপক্ষের লোকেরাও ব্যক্তিগত পর্যায়ে তাঁর প্রতি আকৃষ্ট হতেন। পাকিস্তানি সেনাবাহিনীর উচ্চপদের
২ দিন আগে