মিজানুর রহমান, তানোর (রাজশাহী)
রাজশাহীর তানোর উপজেলায় প্রায় ৬০ বিঘা জমির ওপর পুরোনো কয়েকটি পুকুর ভরাট করা হচ্ছে। কয়েক দিন ধরে রাতে এই ভরাটের কাজ চলছে। জানা গেছে, সেখানে বিনোদন কেন্দ্র (পার্ক) নির্মাণের উদ্যোগ নিয়েছে একটি প্রভাবশালী চক্র।
সরেজমিন দেখা গেছে, উপজেলার চাঁন্দুড়িয়া ইউনিয়নের হাড়দো নাইচ গার্ডেন-সংলগ্ন এলাকায় ওই পুকুর ভরাটের কাজ চলছে। পাশের এলাকা থেকে ডাম্প ট্রাকে মাটি এনে ফেলা হচ্ছে পুকুরে। স্থানীয় বাসিন্দাদের সঙ্গে আলাপ করে জানা যায়, কয়েক দিন ধরেই রাতে এভাবে ভরাট করা হচ্ছে।
খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, ছোট-বড় ওই পুকুরগুলোর আয়তন ছিল প্রায় ৬০ বিঘা। মাস দুয়েক আগে নাইচ গার্ডেনের মালিক হাসান কবিরের কাছ থেকে রাজশাহী নগরীর কলেজশিক্ষক জুয়েল নিজের ও স্ত্রীর নামে পুকুরগুলো কিনে নেন। মাছ চাষের জন্য পুকুর কিনলেও জুয়েল ওই জায়গায় বিনোদন কেন্দ্র গড়ে তুলতে ইতিমধ্যে কর্মযজ্ঞ শুরু করেছেন।
প্রাকৃতিক জলাধার সংরক্ষণ আইন, ২০০০ অনুযায়ী, কোনো পুকুর, জলাশয়, খাল ও লেক ভরাট করা শাস্তিযোগ্য অপরাধ। পরিবেশ সংরক্ষণ আইনেও (২০১০ সালে সংশোধিত) যেকোনো ধরনের জলাশয় ভরাট করা নিষিদ্ধ।
এ বিষয়ে সুশাসনের জন্য নাগরিক (সুজন) তানোর উপজেলা শাখার সভাপতি মফিজ উদ্দিন বলেন, মুক্ত জলাশয় উদ্ধার করা না গেলে পরিবেশের চরম বিপর্যয় ঘটবে। পুকুর ভরাট না করেও বিনোদন কেন্দ্রটি অন্যত্র করা যেত।
ওই পুকুরের ভরাটকাজে নিয়োজিত ম্যানেজার সেলিম আজকের পত্রিকাকে বলেন, মূলত ঝামেলা এড়াতে রাতে পুকুরগুলো ভরাট করা হচ্ছে। ভরাটের আগে জমির শ্রেণি কেমন ছিল, জানতে চাইলে তিনি বলেন, কাগজ-কলমে এটি ধানি জমি। তবে পুকুরে পানি ছিল।
পুকুর ভরাটের বিষয়ে জুয়েলের কাছে মোবাইল ফোনে জানতে চাইলে বলেন, ‘এখন আমি কোচিং সেন্টারে ক্লাসে আছি, এ বিষয়ে আপনার সঙ্গে পরে কথা হবে।’
রাজশাহী পরিবেশ অধিদপ্তরের সহকারী পরিচালক কবির হোসেন বলেন, ‘জমির শ্রেণি কী, সেটা না দেখে কিছু বলা যাবে না। তবে পুকুর হলে সেটা ভরাটের কোনো সুযোগ নেই। সরেজমিন তদন্ত করে আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হবে।’
এ নিয়ে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা পঙ্কজ চন্দ্র দেবনাথ গত বৃহস্পতিবার দুপুরে পুকুর ভরাট করা স্থানে অভিযান চালিয়ে কাউকে পাননি। পরে পাশের চান্দুড়িয়া ইউনিয়নের পৃথক দুটি স্থানে মাটি কাটার যন্ত্র ধ্বংস করে দেন।
রাজশাহীর তানোর উপজেলায় প্রায় ৬০ বিঘা জমির ওপর পুরোনো কয়েকটি পুকুর ভরাট করা হচ্ছে। কয়েক দিন ধরে রাতে এই ভরাটের কাজ চলছে। জানা গেছে, সেখানে বিনোদন কেন্দ্র (পার্ক) নির্মাণের উদ্যোগ নিয়েছে একটি প্রভাবশালী চক্র।
সরেজমিন দেখা গেছে, উপজেলার চাঁন্দুড়িয়া ইউনিয়নের হাড়দো নাইচ গার্ডেন-সংলগ্ন এলাকায় ওই পুকুর ভরাটের কাজ চলছে। পাশের এলাকা থেকে ডাম্প ট্রাকে মাটি এনে ফেলা হচ্ছে পুকুরে। স্থানীয় বাসিন্দাদের সঙ্গে আলাপ করে জানা যায়, কয়েক দিন ধরেই রাতে এভাবে ভরাট করা হচ্ছে।
খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, ছোট-বড় ওই পুকুরগুলোর আয়তন ছিল প্রায় ৬০ বিঘা। মাস দুয়েক আগে নাইচ গার্ডেনের মালিক হাসান কবিরের কাছ থেকে রাজশাহী নগরীর কলেজশিক্ষক জুয়েল নিজের ও স্ত্রীর নামে পুকুরগুলো কিনে নেন। মাছ চাষের জন্য পুকুর কিনলেও জুয়েল ওই জায়গায় বিনোদন কেন্দ্র গড়ে তুলতে ইতিমধ্যে কর্মযজ্ঞ শুরু করেছেন।
প্রাকৃতিক জলাধার সংরক্ষণ আইন, ২০০০ অনুযায়ী, কোনো পুকুর, জলাশয়, খাল ও লেক ভরাট করা শাস্তিযোগ্য অপরাধ। পরিবেশ সংরক্ষণ আইনেও (২০১০ সালে সংশোধিত) যেকোনো ধরনের জলাশয় ভরাট করা নিষিদ্ধ।
এ বিষয়ে সুশাসনের জন্য নাগরিক (সুজন) তানোর উপজেলা শাখার সভাপতি মফিজ উদ্দিন বলেন, মুক্ত জলাশয় উদ্ধার করা না গেলে পরিবেশের চরম বিপর্যয় ঘটবে। পুকুর ভরাট না করেও বিনোদন কেন্দ্রটি অন্যত্র করা যেত।
ওই পুকুরের ভরাটকাজে নিয়োজিত ম্যানেজার সেলিম আজকের পত্রিকাকে বলেন, মূলত ঝামেলা এড়াতে রাতে পুকুরগুলো ভরাট করা হচ্ছে। ভরাটের আগে জমির শ্রেণি কেমন ছিল, জানতে চাইলে তিনি বলেন, কাগজ-কলমে এটি ধানি জমি। তবে পুকুরে পানি ছিল।
পুকুর ভরাটের বিষয়ে জুয়েলের কাছে মোবাইল ফোনে জানতে চাইলে বলেন, ‘এখন আমি কোচিং সেন্টারে ক্লাসে আছি, এ বিষয়ে আপনার সঙ্গে পরে কথা হবে।’
রাজশাহী পরিবেশ অধিদপ্তরের সহকারী পরিচালক কবির হোসেন বলেন, ‘জমির শ্রেণি কী, সেটা না দেখে কিছু বলা যাবে না। তবে পুকুর হলে সেটা ভরাটের কোনো সুযোগ নেই। সরেজমিন তদন্ত করে আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হবে।’
এ নিয়ে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা পঙ্কজ চন্দ্র দেবনাথ গত বৃহস্পতিবার দুপুরে পুকুর ভরাট করা স্থানে অভিযান চালিয়ে কাউকে পাননি। পরে পাশের চান্দুড়িয়া ইউনিয়নের পৃথক দুটি স্থানে মাটি কাটার যন্ত্র ধ্বংস করে দেন।
পর্দার নায়িকারা নিজেদের বয়স আড়ালে রাখা পছন্দ করেন। এ ক্ষেত্রে ব্যতিক্রম আজমেরী হক বাঁধন। প্রতিবছর নিজের জন্মদিনে জানান দেন তাঁর বয়স। গতকাল ছিল বাঁধনের ৪১তম জন্মদিন। সোশ্যাল মিডিয়ায় নিজেই জানালেন এই তথ্য।
২ দিন আগে১০ বছরের বেশি সময় ধরে শোবিজে কাজ করছেন অভিনেত্রী শবনম ফারিয়া। নাটকের পাশাপাশি ওটিটিতে দেখা গেছে তাঁকে। সরকারি অনুদানের ‘দেবী’ নামের একটি সিনেমায়ও অভিনয় করেছেন। প্রশংসিত হলেও সিনেমায় আর দেখা মেলেনি তাঁর। ছোট পর্দাতেও অনেক দিন ধরে অনিয়মিত তিনি। এবার শবনম ফারিয়া হাজির হচ্ছেন নতুন পরিচয়ে। কমেডি রিয়েলিটি
২ দিন আগেআমাদের লোকসংস্কৃতির অন্যতম ঐতিহ্য যাত্রাপালা। গণমানুষের সংস্কৃতি হিসেবে বিবেচিত এই যাত্রাপালা নিয়ে শিল্পকলা একাডেমি আয়োজন করছে ‘যাত্রা উৎসব-২০২৪’। আগামী ১ নভেম্বর সোহরাওয়ার্দী উদ্যানের মুক্তমঞ্চে শুরু হবে ৭ দিনব্যাপী এই উৎসব।
২ দিন আগে‘বঙ্গবন্ধু’ পদবি বিলীন হবে না। হতে পারে না। যেমনটি ‘দেশবন্ধু’ চিত্তরঞ্জন দাশের পদবি বিলীন হয়নি। ইতিহাসে এসব পদবি অম্লান ও অক্ষয়। বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ব্যক্তিত্ব ছিল অনন্যসাধারণ। আপনজনকে তো অবশ্যই, শত্রুপক্ষের লোকেরাও ব্যক্তিগত পর্যায়ে তাঁর প্রতি আকৃষ্ট হতেন। পাকিস্তানি সেনাবাহিনীর উচ্চপদের
২ দিন আগে