লালমনিরহাট প্রতিনিধি
তিস্তার প্রবল স্রোতে লালমনিরহাটের কালীগঞ্জ উপজেলার রুদ্রেশ্বর মিলনবাজার এলাকায় কাকিনা-রংপুর সড়কের ভেঙে যাওয়া অংশের মেরামত কাজ এখনো শুরু হয়নি। এতে ঝুঁকি নিয়ে চলাচল করছেন মানুষ। যেকোনো মুহূর্তে দুর্ঘটনার আশঙ্কা করছেন স্থানীয়রা।
জানা গেছে, লালমনিরহাটের পাটগ্রাম, হাতীবান্ধা, কালীগঞ্জ ও আদিতমারী উপজেলার হাজার হাজার চাকরিজীবী, ছাত্রছাত্রী ও সাধারণ মানুষসহ রোগী প্রতিদিন কাকিনা-রংপুর সড়ক ব্যবহার করে বিভাগীয় শহর রংপুরে যাতায়াত করেন। গত বছরের ২০ অক্টোবর তিস্তার পানির তীব্র স্রোতে সড়কটির রুদ্রেশ্বর মিলনবাজার এলাকায় ৮০ মিটারের মতো অংশ ভেঙে যায় এবং আশপাশের ২০০ মিটার মতো স্থান ক্ষতিগ্রস্ত হয়। ফলে ওই সড়ক দিয়ে তিন দিন সম্পূর্ণ যোগাযোগ বন্ধ থাকে। পরবর্তীতে সড়কটির পাশের কাঁচা অংশ যানবাহন চলাচলের জন্য খুলে দেওয়া হয়। এরপর থেকে ঝুঁকি নিয়ে যানবাহন চলাচল করলেও বড় ধরনের দুর্ঘটনার আশঙ্কা দেখা দিয়েছে।
রাস্তাটির ভাঙা অংশের দুপাশে বড় মোড় থাকায় রাতের বেলা কুয়াশায় ঝুঁকি আরও বেড়ে যায়। এ ছাড়া রাস্তাটির একপাশ দিয়ে যাতায়াত করতে হয় ফলে অপর পাশের যানবাহনগুলো পারাপারের অপেক্ষায় থাকতে হয়। ফলে অফিসগামী ব্যক্তি, ছাত্রছাত্রীসহ বিভাগীয় নগরী রংপুরে জরুরি রোগীবাহী অ্যাম্বুলেন্সগুলোর কোনো না কোনো বিড়ম্বনায় পড়তে হয়। যাত্রীদের দাবি দ্রুত সড়কটি মেরামত করা হোক।
লালমনিরহাট থেকে রংপুরগামী মাইক্রো ড্রাইভার আরিফ মিয়া বলেন, ‘দিনে খুব কষ্ট করে ভয়ের মধ্য দিয়ে রাস্তাটি পারাপার হতে হয়। কিন্তু রাতে কুয়াশার কারণে কিছুই দেখা যায় না। তখন খুব ভয় হয় রাস্তা থেকে গাড়ি উল্টে পড়ে যায় কিনা। রাস্তাটি দ্রুত মেরামত করার দাবি করছি।’
লালমনিরহাট এলজিইডির নির্বাহী প্রকৌশলী আশরাফ আলী খান বলেন, ‘সড়কটি মেরামতের জন্য দুটি প্রাক্কলন রক্ষণাবেক্ষণ ইউনিটে পাঠানো হয়েছে প্রাক্কলন অনুমোদন হলে টেন্ডার আহ্বান করে দ্রুত সময়ের মধ্যে কাজ শুরু করা হবে।’
তিস্তার প্রবল স্রোতে লালমনিরহাটের কালীগঞ্জ উপজেলার রুদ্রেশ্বর মিলনবাজার এলাকায় কাকিনা-রংপুর সড়কের ভেঙে যাওয়া অংশের মেরামত কাজ এখনো শুরু হয়নি। এতে ঝুঁকি নিয়ে চলাচল করছেন মানুষ। যেকোনো মুহূর্তে দুর্ঘটনার আশঙ্কা করছেন স্থানীয়রা।
জানা গেছে, লালমনিরহাটের পাটগ্রাম, হাতীবান্ধা, কালীগঞ্জ ও আদিতমারী উপজেলার হাজার হাজার চাকরিজীবী, ছাত্রছাত্রী ও সাধারণ মানুষসহ রোগী প্রতিদিন কাকিনা-রংপুর সড়ক ব্যবহার করে বিভাগীয় শহর রংপুরে যাতায়াত করেন। গত বছরের ২০ অক্টোবর তিস্তার পানির তীব্র স্রোতে সড়কটির রুদ্রেশ্বর মিলনবাজার এলাকায় ৮০ মিটারের মতো অংশ ভেঙে যায় এবং আশপাশের ২০০ মিটার মতো স্থান ক্ষতিগ্রস্ত হয়। ফলে ওই সড়ক দিয়ে তিন দিন সম্পূর্ণ যোগাযোগ বন্ধ থাকে। পরবর্তীতে সড়কটির পাশের কাঁচা অংশ যানবাহন চলাচলের জন্য খুলে দেওয়া হয়। এরপর থেকে ঝুঁকি নিয়ে যানবাহন চলাচল করলেও বড় ধরনের দুর্ঘটনার আশঙ্কা দেখা দিয়েছে।
রাস্তাটির ভাঙা অংশের দুপাশে বড় মোড় থাকায় রাতের বেলা কুয়াশায় ঝুঁকি আরও বেড়ে যায়। এ ছাড়া রাস্তাটির একপাশ দিয়ে যাতায়াত করতে হয় ফলে অপর পাশের যানবাহনগুলো পারাপারের অপেক্ষায় থাকতে হয়। ফলে অফিসগামী ব্যক্তি, ছাত্রছাত্রীসহ বিভাগীয় নগরী রংপুরে জরুরি রোগীবাহী অ্যাম্বুলেন্সগুলোর কোনো না কোনো বিড়ম্বনায় পড়তে হয়। যাত্রীদের দাবি দ্রুত সড়কটি মেরামত করা হোক।
লালমনিরহাট থেকে রংপুরগামী মাইক্রো ড্রাইভার আরিফ মিয়া বলেন, ‘দিনে খুব কষ্ট করে ভয়ের মধ্য দিয়ে রাস্তাটি পারাপার হতে হয়। কিন্তু রাতে কুয়াশার কারণে কিছুই দেখা যায় না। তখন খুব ভয় হয় রাস্তা থেকে গাড়ি উল্টে পড়ে যায় কিনা। রাস্তাটি দ্রুত মেরামত করার দাবি করছি।’
লালমনিরহাট এলজিইডির নির্বাহী প্রকৌশলী আশরাফ আলী খান বলেন, ‘সড়কটি মেরামতের জন্য দুটি প্রাক্কলন রক্ষণাবেক্ষণ ইউনিটে পাঠানো হয়েছে প্রাক্কলন অনুমোদন হলে টেন্ডার আহ্বান করে দ্রুত সময়ের মধ্যে কাজ শুরু করা হবে।’
পর্দার নায়িকারা নিজেদের বয়স আড়ালে রাখা পছন্দ করেন। এ ক্ষেত্রে ব্যতিক্রম আজমেরী হক বাঁধন। প্রতিবছর নিজের জন্মদিনে জানান দেন তাঁর বয়স। গতকাল ছিল বাঁধনের ৪১তম জন্মদিন। সোশ্যাল মিডিয়ায় নিজেই জানালেন এই তথ্য।
২ দিন আগে১০ বছরের বেশি সময় ধরে শোবিজে কাজ করছেন অভিনেত্রী শবনম ফারিয়া। নাটকের পাশাপাশি ওটিটিতে দেখা গেছে তাঁকে। সরকারি অনুদানের ‘দেবী’ নামের একটি সিনেমায়ও অভিনয় করেছেন। প্রশংসিত হলেও সিনেমায় আর দেখা মেলেনি তাঁর। ছোট পর্দাতেও অনেক দিন ধরে অনিয়মিত তিনি। এবার শবনম ফারিয়া হাজির হচ্ছেন নতুন পরিচয়ে। কমেডি রিয়েলিটি
২ দিন আগেআমাদের লোকসংস্কৃতির অন্যতম ঐতিহ্য যাত্রাপালা। গণমানুষের সংস্কৃতি হিসেবে বিবেচিত এই যাত্রাপালা নিয়ে শিল্পকলা একাডেমি আয়োজন করছে ‘যাত্রা উৎসব-২০২৪’। আগামী ১ নভেম্বর সোহরাওয়ার্দী উদ্যানের মুক্তমঞ্চে শুরু হবে ৭ দিনব্যাপী এই উৎসব।
২ দিন আগে‘বঙ্গবন্ধু’ পদবি বিলীন হবে না। হতে পারে না। যেমনটি ‘দেশবন্ধু’ চিত্তরঞ্জন দাশের পদবি বিলীন হয়নি। ইতিহাসে এসব পদবি অম্লান ও অক্ষয়। বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ব্যক্তিত্ব ছিল অনন্যসাধারণ। আপনজনকে তো অবশ্যই, শত্রুপক্ষের লোকেরাও ব্যক্তিগত পর্যায়ে তাঁর প্রতি আকৃষ্ট হতেন। পাকিস্তানি সেনাবাহিনীর উচ্চপদের
২ দিন আগে