মীর রাকিব হাসান
হুমায়ুন ফরীদি বাংলাদেশের সেরা অভিনেতাদের মধ্যে একজন। আমার সৌভাগ্য আমি উনাকে ছাত্রজীবন থেকে পেয়েছি। আমরা জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়াশোনা করেছি। তাঁর সঙ্গে যখন পরিচয়, তখন তিনি ঢাকা থিয়েটারে অলরেডি জয়েন করেছেন। দু-একটা নাটকেও অভিনয় করেছেন।
আমার অভিনয়ের শুরুটাও নাটকীয়ভাবে হয় তাঁর হাত ধরে। তিনিই আমাকে প্রথম প্রধান চরিত্রে অভিনয়ের সুযোগ দিয়েছিলেন। সেটা ছিল ১৯৮০ সালে, আমাদের হলের নাট্যোৎসব প্রতিযোগিতার একটি নাটকে।
আমি যখন ঢাকা থিয়েটারে যোগ দিই, তখন থেকে তিনি আমাকে নানা পরামর্শ দিতেন। একসঙ্গে নাটকের ওয়ার্কশপ করতাম। ওনার সঙ্গে সহশিল্পী হয়ে কাজ শুরু করেছি ‘কেরামত মঙ্গল’ নাটকে। টেলিভিশনেও একসঙ্গে বেশ কিছু কাজ করার সৌভাগ্য হয়েছে। তবে আমার সবচেয়ে বড় পাওয়া—যাঁর কাছ থেকে কাজ শিখেছি, তিনি আমার পরিচালনায় অনেক নাটকে অভিনয় করেছেন। ধারাবাহিক ‘স্পর্শের বাইরে’ থেকে শুরু করে পরবর্তী সময়ে অনেক নাটকে আমি ফরীদি ভাইকে নিয়ে কাজ করেছি।
কারণ, আমার ওই জায়গাটা ছিল, যেখানে ফরীদি ভাই, সুবর্ণা, আসাদ ভাই—তাঁরা কখনো না করতে পারতেন না। তাই আমি এই সুযোগটা নিতাম। ফরীদি ভাইকে বলতাম, আপনাকে এই নাটকে অভিনয় করতে হবে, রাজি হতে দ্বিতীয়বার ভাবতেন না। সময়মতো আসতেন সব সময়। শিডিউল নিয়ে কখনো ভোগাননি। এই জীবনে আমাকে যদি কেউ ভালো অভিনেতা বলেন, এর অনেকটা কৃতিত্ব ওনার।
তাঁর মতো প্রাণবন্ত মানুষ আমি খুব কম দেখেছি। ভীষণ সাবলীল ছিলেন। হাসি-আড্ডায় চারপাশ মাতিয়ে রাখতেন। অনেক কঠিন চরিত্র যখন পেতাম, ওনার সঙ্গে পরামর্শ করতাম। অভিনয়ের ক্ষেত্রে ফরীদি ভাই আমার প্রধান পরামর্শদাতা ছিলেন। এখন আর জিজ্ঞেস করার মানুষ নেই। তাই তাঁর বলে যাওয়া কথাগুলোই স্মরণ করতে থাকি।
হুমায়ুন ফরীদি বাংলাদেশের সেরা অভিনেতাদের মধ্যে একজন। আমার সৌভাগ্য আমি উনাকে ছাত্রজীবন থেকে পেয়েছি। আমরা জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়াশোনা করেছি। তাঁর সঙ্গে যখন পরিচয়, তখন তিনি ঢাকা থিয়েটারে অলরেডি জয়েন করেছেন। দু-একটা নাটকেও অভিনয় করেছেন।
আমার অভিনয়ের শুরুটাও নাটকীয়ভাবে হয় তাঁর হাত ধরে। তিনিই আমাকে প্রথম প্রধান চরিত্রে অভিনয়ের সুযোগ দিয়েছিলেন। সেটা ছিল ১৯৮০ সালে, আমাদের হলের নাট্যোৎসব প্রতিযোগিতার একটি নাটকে।
আমি যখন ঢাকা থিয়েটারে যোগ দিই, তখন থেকে তিনি আমাকে নানা পরামর্শ দিতেন। একসঙ্গে নাটকের ওয়ার্কশপ করতাম। ওনার সঙ্গে সহশিল্পী হয়ে কাজ শুরু করেছি ‘কেরামত মঙ্গল’ নাটকে। টেলিভিশনেও একসঙ্গে বেশ কিছু কাজ করার সৌভাগ্য হয়েছে। তবে আমার সবচেয়ে বড় পাওয়া—যাঁর কাছ থেকে কাজ শিখেছি, তিনি আমার পরিচালনায় অনেক নাটকে অভিনয় করেছেন। ধারাবাহিক ‘স্পর্শের বাইরে’ থেকে শুরু করে পরবর্তী সময়ে অনেক নাটকে আমি ফরীদি ভাইকে নিয়ে কাজ করেছি।
কারণ, আমার ওই জায়গাটা ছিল, যেখানে ফরীদি ভাই, সুবর্ণা, আসাদ ভাই—তাঁরা কখনো না করতে পারতেন না। তাই আমি এই সুযোগটা নিতাম। ফরীদি ভাইকে বলতাম, আপনাকে এই নাটকে অভিনয় করতে হবে, রাজি হতে দ্বিতীয়বার ভাবতেন না। সময়মতো আসতেন সব সময়। শিডিউল নিয়ে কখনো ভোগাননি। এই জীবনে আমাকে যদি কেউ ভালো অভিনেতা বলেন, এর অনেকটা কৃতিত্ব ওনার।
তাঁর মতো প্রাণবন্ত মানুষ আমি খুব কম দেখেছি। ভীষণ সাবলীল ছিলেন। হাসি-আড্ডায় চারপাশ মাতিয়ে রাখতেন। অনেক কঠিন চরিত্র যখন পেতাম, ওনার সঙ্গে পরামর্শ করতাম। অভিনয়ের ক্ষেত্রে ফরীদি ভাই আমার প্রধান পরামর্শদাতা ছিলেন। এখন আর জিজ্ঞেস করার মানুষ নেই। তাই তাঁর বলে যাওয়া কথাগুলোই স্মরণ করতে থাকি।
পর্দার নায়িকারা নিজেদের বয়স আড়ালে রাখা পছন্দ করেন। এ ক্ষেত্রে ব্যতিক্রম আজমেরী হক বাঁধন। প্রতিবছর নিজের জন্মদিনে জানান দেন তাঁর বয়স। গতকাল ছিল বাঁধনের ৪১তম জন্মদিন। সোশ্যাল মিডিয়ায় নিজেই জানালেন এই তথ্য।
২ দিন আগে১০ বছরের বেশি সময় ধরে শোবিজে কাজ করছেন অভিনেত্রী শবনম ফারিয়া। নাটকের পাশাপাশি ওটিটিতে দেখা গেছে তাঁকে। সরকারি অনুদানের ‘দেবী’ নামের একটি সিনেমায়ও অভিনয় করেছেন। প্রশংসিত হলেও সিনেমায় আর দেখা মেলেনি তাঁর। ছোট পর্দাতেও অনেক দিন ধরে অনিয়মিত তিনি। এবার শবনম ফারিয়া হাজির হচ্ছেন নতুন পরিচয়ে। কমেডি রিয়েলিটি
২ দিন আগেআমাদের লোকসংস্কৃতির অন্যতম ঐতিহ্য যাত্রাপালা। গণমানুষের সংস্কৃতি হিসেবে বিবেচিত এই যাত্রাপালা নিয়ে শিল্পকলা একাডেমি আয়োজন করছে ‘যাত্রা উৎসব-২০২৪’। আগামী ১ নভেম্বর সোহরাওয়ার্দী উদ্যানের মুক্তমঞ্চে শুরু হবে ৭ দিনব্যাপী এই উৎসব।
২ দিন আগে‘বঙ্গবন্ধু’ পদবি বিলীন হবে না। হতে পারে না। যেমনটি ‘দেশবন্ধু’ চিত্তরঞ্জন দাশের পদবি বিলীন হয়নি। ইতিহাসে এসব পদবি অম্লান ও অক্ষয়। বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ব্যক্তিত্ব ছিল অনন্যসাধারণ। আপনজনকে তো অবশ্যই, শত্রুপক্ষের লোকেরাও ব্যক্তিগত পর্যায়ে তাঁর প্রতি আকৃষ্ট হতেন। পাকিস্তানি সেনাবাহিনীর উচ্চপদের
২ দিন আগে