বিনোদন ডেস্ক
ওয়েব সিরিজ ‘আরিয়া’র মাধ্যমে ওয়েব দুনিয়ায় পা রেখেছিলেন সুস্মিতা সেন। সেই সিরিজের দ্বিতীয় সিজন দিয়েই পর্দায় ফিরলেন তিনি। ১০ ডিসেম্বর ডিজনি হটস্টারে মুক্তি পেল এই হিন্দি সিরিজ। দ্বিতীয় সিজনে আরও নতুন চ্যালেঞ্জের মুখোমুখি হয়েছ আরিয়া, অর্থাৎ সুস্মিতা সেন। প্রথম সিজনের মতো চমক, অপ্রত্যাশিত মৃত্যু, থ্রিলারের টান টান উত্তেজনা, কী হয়, কী হয় ভাব এই সিজনে নেই। এই সিজন বরং আরও অনেক পারিবারিক, সম্পর্কের টানাপোড়েন, মাতৃত্বের টান–সব মিলিয়ে আরও একটু ঘরোয়া।
সিরিজের শুরুতে নিজের পরিবারের বিরুদ্ধে আদালতে সাক্ষ্য দিতে আসে আরিয়া এবং শেষ মুহূর্তে বেঁকে বসে। একদিকে আরিয়ার নিজের ভাই সংগ্রাম, অন্যদিকে শাখাওয়াতের মৃত্যুর প্রতিশোধ নিতে মরিয়া আরিয়ার বাবা, আবার ৩০০ কোটি টাকা ফিরে পেতে তৎপর রাশিয়ার একটি মাফিয়া–এই তিন পক্ষের সঙ্গে আরিয়ার লড়াই। তবে এই সিজনের অনেকটা জুড়ে মা হিসেবেই দেখা যায় আরিয়াকে।
সিরিজের শেষ দৃশ্যে আরিয়া যুদ্ধংদেহী মূর্তি ধারণ করে। যে দৃশ্যে সুস্মিতাকে দারুণ মানিয়েছে। সিরিজটি মূলত একজন মায়ের জীবনযুদ্ধের লড়াই। যেখানে সেই মা তাঁর পরিবারকে রক্ষার জন্য সব করতে প্রস্তুত।
দ্বিতীয় সিজন মুক্তি পাওয়ার আগে রিভিউ করেছেন সুস্মিতার দুই মেয়ে রেনে ও আলিশা। এক সাক্ষাৎকারে সুস্মিতা বলেন, ‘সিজন টু নিয়ে ওরা বেশ উত্তেজিত। কারণ ওরা জানে কী আসছে। ওরা জানে মা নিজের মতো করে ফিরতে পেরে কতটা খুশি। ওরাই আমার ভালো কাজের শক্তি।’
সুস্মিতা আরও বলেন, ‘এই সিরিজে অভিনয় করতে গিয়ে শুধু পেশাদার জগতে নয়, ব্যক্তিজীবনেও আমি অনেক চ্যালেঞ্জের সম্মুখীন হয়েছি। এই সিরিজের জন্য আমি যতটা পরিশ্রম করেছি, পুরো ক্যারিয়ারে কোনো ছবির জন্যও এত পরিশ্রম করিনি। একটি ভালো গল্পের অপেক্ষায় আমি দীর্ঘদিন কাজ বন্ধ রেখেছিলাম। এ চরিত্রটিতে তাই সাধ্যের পুরোটা দিয়ে অভিনয় করেছি।’
সিরিজে আরও অভিনয় করেছেন কিরণ খেরের ছেলে সিকান্দার খের, বিকাশ কুমার, মায়ো সারাও, অঙ্কুর ভাটিয়া, আকাশ খুরানা, দিলনাজ ইরানি প্রমুখ।
ওয়েব সিরিজ ‘আরিয়া’র মাধ্যমে ওয়েব দুনিয়ায় পা রেখেছিলেন সুস্মিতা সেন। সেই সিরিজের দ্বিতীয় সিজন দিয়েই পর্দায় ফিরলেন তিনি। ১০ ডিসেম্বর ডিজনি হটস্টারে মুক্তি পেল এই হিন্দি সিরিজ। দ্বিতীয় সিজনে আরও নতুন চ্যালেঞ্জের মুখোমুখি হয়েছ আরিয়া, অর্থাৎ সুস্মিতা সেন। প্রথম সিজনের মতো চমক, অপ্রত্যাশিত মৃত্যু, থ্রিলারের টান টান উত্তেজনা, কী হয়, কী হয় ভাব এই সিজনে নেই। এই সিজন বরং আরও অনেক পারিবারিক, সম্পর্কের টানাপোড়েন, মাতৃত্বের টান–সব মিলিয়ে আরও একটু ঘরোয়া।
সিরিজের শুরুতে নিজের পরিবারের বিরুদ্ধে আদালতে সাক্ষ্য দিতে আসে আরিয়া এবং শেষ মুহূর্তে বেঁকে বসে। একদিকে আরিয়ার নিজের ভাই সংগ্রাম, অন্যদিকে শাখাওয়াতের মৃত্যুর প্রতিশোধ নিতে মরিয়া আরিয়ার বাবা, আবার ৩০০ কোটি টাকা ফিরে পেতে তৎপর রাশিয়ার একটি মাফিয়া–এই তিন পক্ষের সঙ্গে আরিয়ার লড়াই। তবে এই সিজনের অনেকটা জুড়ে মা হিসেবেই দেখা যায় আরিয়াকে।
সিরিজের শেষ দৃশ্যে আরিয়া যুদ্ধংদেহী মূর্তি ধারণ করে। যে দৃশ্যে সুস্মিতাকে দারুণ মানিয়েছে। সিরিজটি মূলত একজন মায়ের জীবনযুদ্ধের লড়াই। যেখানে সেই মা তাঁর পরিবারকে রক্ষার জন্য সব করতে প্রস্তুত।
দ্বিতীয় সিজন মুক্তি পাওয়ার আগে রিভিউ করেছেন সুস্মিতার দুই মেয়ে রেনে ও আলিশা। এক সাক্ষাৎকারে সুস্মিতা বলেন, ‘সিজন টু নিয়ে ওরা বেশ উত্তেজিত। কারণ ওরা জানে কী আসছে। ওরা জানে মা নিজের মতো করে ফিরতে পেরে কতটা খুশি। ওরাই আমার ভালো কাজের শক্তি।’
সুস্মিতা আরও বলেন, ‘এই সিরিজে অভিনয় করতে গিয়ে শুধু পেশাদার জগতে নয়, ব্যক্তিজীবনেও আমি অনেক চ্যালেঞ্জের সম্মুখীন হয়েছি। এই সিরিজের জন্য আমি যতটা পরিশ্রম করেছি, পুরো ক্যারিয়ারে কোনো ছবির জন্যও এত পরিশ্রম করিনি। একটি ভালো গল্পের অপেক্ষায় আমি দীর্ঘদিন কাজ বন্ধ রেখেছিলাম। এ চরিত্রটিতে তাই সাধ্যের পুরোটা দিয়ে অভিনয় করেছি।’
সিরিজে আরও অভিনয় করেছেন কিরণ খেরের ছেলে সিকান্দার খের, বিকাশ কুমার, মায়ো সারাও, অঙ্কুর ভাটিয়া, আকাশ খুরানা, দিলনাজ ইরানি প্রমুখ।
পর্দার নায়িকারা নিজেদের বয়স আড়ালে রাখা পছন্দ করেন। এ ক্ষেত্রে ব্যতিক্রম আজমেরী হক বাঁধন। প্রতিবছর নিজের জন্মদিনে জানান দেন তাঁর বয়স। গতকাল ছিল বাঁধনের ৪১তম জন্মদিন। সোশ্যাল মিডিয়ায় নিজেই জানালেন এই তথ্য।
২ দিন আগে১০ বছরের বেশি সময় ধরে শোবিজে কাজ করছেন অভিনেত্রী শবনম ফারিয়া। নাটকের পাশাপাশি ওটিটিতে দেখা গেছে তাঁকে। সরকারি অনুদানের ‘দেবী’ নামের একটি সিনেমায়ও অভিনয় করেছেন। প্রশংসিত হলেও সিনেমায় আর দেখা মেলেনি তাঁর। ছোট পর্দাতেও অনেক দিন ধরে অনিয়মিত তিনি। এবার শবনম ফারিয়া হাজির হচ্ছেন নতুন পরিচয়ে। কমেডি রিয়েলিটি
২ দিন আগেআমাদের লোকসংস্কৃতির অন্যতম ঐতিহ্য যাত্রাপালা। গণমানুষের সংস্কৃতি হিসেবে বিবেচিত এই যাত্রাপালা নিয়ে শিল্পকলা একাডেমি আয়োজন করছে ‘যাত্রা উৎসব-২০২৪’। আগামী ১ নভেম্বর সোহরাওয়ার্দী উদ্যানের মুক্তমঞ্চে শুরু হবে ৭ দিনব্যাপী এই উৎসব।
২ দিন আগে‘বঙ্গবন্ধু’ পদবি বিলীন হবে না। হতে পারে না। যেমনটি ‘দেশবন্ধু’ চিত্তরঞ্জন দাশের পদবি বিলীন হয়নি। ইতিহাসে এসব পদবি অম্লান ও অক্ষয়। বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ব্যক্তিত্ব ছিল অনন্যসাধারণ। আপনজনকে তো অবশ্যই, শত্রুপক্ষের লোকেরাও ব্যক্তিগত পর্যায়ে তাঁর প্রতি আকৃষ্ট হতেন। পাকিস্তানি সেনাবাহিনীর উচ্চপদের
২ দিন আগে