মধুপুর প্রতিনিধি
গৃহহীন প্রতিবন্ধী আকিবের পরিবারের পাশে দাঁড়ালেন মধুপুর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) শামীমা ইয়াসমিন। তিনি গতকাল সোমবার দুপুরে আকিবের পরিবারের সদস্যদের নিজ কার্যালয়ে এনে প্রতিবন্ধী আকিবের চিকিৎসা ও প্রতিবন্ধী ভাতার ব্যবস্থা নিশ্চিত করেন। এ সময় বেশ কিছু খাদ্যসামগ্রীও দেওয়া হয় তাঁকে। অপর দিকে স্বামীহারা আকিবের মা রাজিয়া বেগমের জন্য বিধবা ভাতা ও মাথা গোঁজার জন্য বাড়ির ব্যবস্থা করারও আশ্বাস দেন ইউএনও।
জানা গেছে, মধুপুর পৌরশহরের ৩ নম্বর ওয়ার্ডের গোপীনাথপুর এলাকার বাসিন্দা রাজিয়া বেগম। তাঁর স্বামী ক্ষুদ্র ব্যবসায়ী রাজিব হোসেন হৃদ্রোগে আক্রান্ত হয়ে মারা যান চার বছর আগে। ভিটেমাটিহীন রাজিয়া বেগম কোনো উপায় না দেখে দুই ছেলে ও দুই মেয়েকে নিয়ে গোপীনাথপুরে ভাইয়ের বাড়িতে আশ্রয় নেন। তাঁদের পরিবারের ছোট ছেলে আকিব বুদ্ধিপ্রতিবন্ধী। চিকিৎসা করানোর সামর্থ্য না থাকায় গাছের সঙ্গে বেঁধে রেখে মা রাজিয়া বেগম কাজে যেতে বাধ্য হন। পরিবারের একমাত্র উপার্জনক্ষম বড় ছেলে আরিফ পরের দোকানে কাজ করে সংসারে জোগান দেন। বড় মেয়ে বাড়িতেই দিন কাটায়, আর ছোট মেয়ে স্থানীয় মাদ্রাসায় লেখাপড়া করে।
এ বিষয়ে আজকের পত্রিকার অনলাইন ভার্সনে ২ এপ্রিল প্রকাশিত হলে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) শামীমা ইয়াসমিন দ্রুত পদক্ষেপ নেন। সমাজসেবা কর্মকর্তা মো. ইসমাইল হোসেনের মাধ্যমে তাৎক্ষণিকভাবে আকিবের জন্য প্রতিবন্ধী ভাতার ব্যবস্থা করেন এবং প্রতিবন্ধীসেবা ও সাহায্য কেন্দ্রের মুসলিমা আক্তার মাসুদার মাধ্যমে চিকিৎসার ব্যবস্থা করেন। এ ছাড়া আকিবের মায়ের জন্য বিধবা ভাতা ও গৃহহীন হিসেবে তাঁকে বাড়ি করে দেওয়ার প্রতিশ্রুতি দেন।
পরে তিনি ওই পরিবারের জন্য উপহারসামগ্রী হস্তান্তর করেন।
এ সময় মধুপুরের ইউএনও শামীমা ইয়াসমিনের সঙ্গে উপস্থিত ছিলেন সহকারী কমিশনার ভূমি মো. জাকির হোসেন, সমাজসেবা কর্মকর্তা মো. ইসমাইল হোসেনসহ অন্যান্য কর্মকর্তা ও গণমাধ্যমকর্মীরা।
গৃহহীন প্রতিবন্ধী আকিবের পরিবারের পাশে দাঁড়ালেন মধুপুর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) শামীমা ইয়াসমিন। তিনি গতকাল সোমবার দুপুরে আকিবের পরিবারের সদস্যদের নিজ কার্যালয়ে এনে প্রতিবন্ধী আকিবের চিকিৎসা ও প্রতিবন্ধী ভাতার ব্যবস্থা নিশ্চিত করেন। এ সময় বেশ কিছু খাদ্যসামগ্রীও দেওয়া হয় তাঁকে। অপর দিকে স্বামীহারা আকিবের মা রাজিয়া বেগমের জন্য বিধবা ভাতা ও মাথা গোঁজার জন্য বাড়ির ব্যবস্থা করারও আশ্বাস দেন ইউএনও।
জানা গেছে, মধুপুর পৌরশহরের ৩ নম্বর ওয়ার্ডের গোপীনাথপুর এলাকার বাসিন্দা রাজিয়া বেগম। তাঁর স্বামী ক্ষুদ্র ব্যবসায়ী রাজিব হোসেন হৃদ্রোগে আক্রান্ত হয়ে মারা যান চার বছর আগে। ভিটেমাটিহীন রাজিয়া বেগম কোনো উপায় না দেখে দুই ছেলে ও দুই মেয়েকে নিয়ে গোপীনাথপুরে ভাইয়ের বাড়িতে আশ্রয় নেন। তাঁদের পরিবারের ছোট ছেলে আকিব বুদ্ধিপ্রতিবন্ধী। চিকিৎসা করানোর সামর্থ্য না থাকায় গাছের সঙ্গে বেঁধে রেখে মা রাজিয়া বেগম কাজে যেতে বাধ্য হন। পরিবারের একমাত্র উপার্জনক্ষম বড় ছেলে আরিফ পরের দোকানে কাজ করে সংসারে জোগান দেন। বড় মেয়ে বাড়িতেই দিন কাটায়, আর ছোট মেয়ে স্থানীয় মাদ্রাসায় লেখাপড়া করে।
এ বিষয়ে আজকের পত্রিকার অনলাইন ভার্সনে ২ এপ্রিল প্রকাশিত হলে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) শামীমা ইয়াসমিন দ্রুত পদক্ষেপ নেন। সমাজসেবা কর্মকর্তা মো. ইসমাইল হোসেনের মাধ্যমে তাৎক্ষণিকভাবে আকিবের জন্য প্রতিবন্ধী ভাতার ব্যবস্থা করেন এবং প্রতিবন্ধীসেবা ও সাহায্য কেন্দ্রের মুসলিমা আক্তার মাসুদার মাধ্যমে চিকিৎসার ব্যবস্থা করেন। এ ছাড়া আকিবের মায়ের জন্য বিধবা ভাতা ও গৃহহীন হিসেবে তাঁকে বাড়ি করে দেওয়ার প্রতিশ্রুতি দেন।
পরে তিনি ওই পরিবারের জন্য উপহারসামগ্রী হস্তান্তর করেন।
এ সময় মধুপুরের ইউএনও শামীমা ইয়াসমিনের সঙ্গে উপস্থিত ছিলেন সহকারী কমিশনার ভূমি মো. জাকির হোসেন, সমাজসেবা কর্মকর্তা মো. ইসমাইল হোসেনসহ অন্যান্য কর্মকর্তা ও গণমাধ্যমকর্মীরা।
পর্দার নায়িকারা নিজেদের বয়স আড়ালে রাখা পছন্দ করেন। এ ক্ষেত্রে ব্যতিক্রম আজমেরী হক বাঁধন। প্রতিবছর নিজের জন্মদিনে জানান দেন তাঁর বয়স। গতকাল ছিল বাঁধনের ৪১তম জন্মদিন। সোশ্যাল মিডিয়ায় নিজেই জানালেন এই তথ্য।
২ দিন আগে১০ বছরের বেশি সময় ধরে শোবিজে কাজ করছেন অভিনেত্রী শবনম ফারিয়া। নাটকের পাশাপাশি ওটিটিতে দেখা গেছে তাঁকে। সরকারি অনুদানের ‘দেবী’ নামের একটি সিনেমায়ও অভিনয় করেছেন। প্রশংসিত হলেও সিনেমায় আর দেখা মেলেনি তাঁর। ছোট পর্দাতেও অনেক দিন ধরে অনিয়মিত তিনি। এবার শবনম ফারিয়া হাজির হচ্ছেন নতুন পরিচয়ে। কমেডি রিয়েলিটি
২ দিন আগেআমাদের লোকসংস্কৃতির অন্যতম ঐতিহ্য যাত্রাপালা। গণমানুষের সংস্কৃতি হিসেবে বিবেচিত এই যাত্রাপালা নিয়ে শিল্পকলা একাডেমি আয়োজন করছে ‘যাত্রা উৎসব-২০২৪’। আগামী ১ নভেম্বর সোহরাওয়ার্দী উদ্যানের মুক্তমঞ্চে শুরু হবে ৭ দিনব্যাপী এই উৎসব।
২ দিন আগে‘বঙ্গবন্ধু’ পদবি বিলীন হবে না। হতে পারে না। যেমনটি ‘দেশবন্ধু’ চিত্তরঞ্জন দাশের পদবি বিলীন হয়নি। ইতিহাসে এসব পদবি অম্লান ও অক্ষয়। বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ব্যক্তিত্ব ছিল অনন্যসাধারণ। আপনজনকে তো অবশ্যই, শত্রুপক্ষের লোকেরাও ব্যক্তিগত পর্যায়ে তাঁর প্রতি আকৃষ্ট হতেন। পাকিস্তানি সেনাবাহিনীর উচ্চপদের
২ দিন আগে