নানিয়ারচর (রাঙামাটি) প্রতিনিধি
গ্রামের চারপাশে সবুজ অরণ্য, মাঝখানে থইথই পানি। এই দৃশ্য দেখতে সুন্দর হলেও এলাকার মানুষের জন্য অত্যন্ত ভোগান্তির। ভাঙা নৌকা ও কলাগাছের ভেলা দিয়েই প্রতিদিন ঝুঁকি নিয়ে পারাপার হতে হয় পাড়াবাসীর। এ অবস্থা রাঙামাটির নানিয়ারচর সাবেক্ষং ইউনিয়নের শংখোলাপাড়ায় প্রায় ২০০ পরিবারের।
গ্রামের মাঝখানে একটি নিচু জায়গায় ১২ মাস পানি থাকায় দুর্ভোগ পোহাচ্ছে গ্রামের প্রায় ৫০০ মানুষ। একটি সেতুর অভাবে ভোগান্তির শিকার হচ্ছেন তাঁরা। দীর্ঘদিন ধরে জনপ্রতিনিধিদের কাছে ধরনা দিয়েও কোনো সুফল পাননি ভুক্তভোগীরা। ঝুঁকি নিয়ে চলাচল করতে গিয়ে প্রায়ই দুর্ঘটনার কবলে পড়তে হচ্ছে।
গত সপ্তাহের মঙ্গলবার বিকেলে সদর থেকে পাঁচ কিলোমিটার দূরে দুর্গম শংখোলাপাড়ায় গিয়ে দেখা যায়, মূল সড়ক থেকে প্রায় ৩০০ মিটার দূরত্বের নিচু স্থানটি কাপ্তাই হ্রদের শাখা চেঙ্গী নদীর পানিতে সারা বছর ডুবে থাকে। একটা নৌকা আর ভেলা দিয়েই পারাপার হয় গ্রামবাসী। কয়েক বছর আগে স্থানীদের উদ্যোগ বাঁশের সাঁকো তৈরি করা হলেও তা বিলীন হয়ে গেছে।
গ্রামের একাধিক বাসিন্দা জানান, সড়ক বা সেতু না থাকায় কৃষিপণ্য বিপণন, চিকিৎসা ও শিক্ষার্থীদের স্কুল-কলেজে যাওয়ার সময় দুর্ভোগ পোহাতে হচ্ছে। তাদের পারাপারের জন্য একটি ভাঙা নৌকা ও হাতে তৈরি কলাগাছের ভেলা। গ্রামের মানুষগুলো অসচ্ছল হওয়ায় নিজস্ব নৌকা নেই কারও, কাঠের ভালো একটি নৌকাও বানাতে পারেন না তাঁরা। তাই গ্রামের মানুষ ভাঙা নৌকা দিয়েই ঝুঁকি নিয়ে যাতায়াত করছে। এতে দুর্ঘটনাও ঘটছে। গ্রামবাসী এখানে একটি সেতু নির্মাণের দাবি জানান।
জানতে চাইলে নানিয়ারচর উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান প্রগতি চাকমা বলেন, শংখোলাপাড়ায় সেতু করা ব্যয়বহুল হওয়ায় উপজেলা পরিষদের পক্ষে সম্ভব হচ্ছে না। তবে সেতুটি নির্মাণের জন্য পার্বত্য চট্টগ্রাম উন্নয়ন বোর্ড চেয়ারম্যানের সঙ্গে যোগাযোগ করা হবে।
গ্রামের চারপাশে সবুজ অরণ্য, মাঝখানে থইথই পানি। এই দৃশ্য দেখতে সুন্দর হলেও এলাকার মানুষের জন্য অত্যন্ত ভোগান্তির। ভাঙা নৌকা ও কলাগাছের ভেলা দিয়েই প্রতিদিন ঝুঁকি নিয়ে পারাপার হতে হয় পাড়াবাসীর। এ অবস্থা রাঙামাটির নানিয়ারচর সাবেক্ষং ইউনিয়নের শংখোলাপাড়ায় প্রায় ২০০ পরিবারের।
গ্রামের মাঝখানে একটি নিচু জায়গায় ১২ মাস পানি থাকায় দুর্ভোগ পোহাচ্ছে গ্রামের প্রায় ৫০০ মানুষ। একটি সেতুর অভাবে ভোগান্তির শিকার হচ্ছেন তাঁরা। দীর্ঘদিন ধরে জনপ্রতিনিধিদের কাছে ধরনা দিয়েও কোনো সুফল পাননি ভুক্তভোগীরা। ঝুঁকি নিয়ে চলাচল করতে গিয়ে প্রায়ই দুর্ঘটনার কবলে পড়তে হচ্ছে।
গত সপ্তাহের মঙ্গলবার বিকেলে সদর থেকে পাঁচ কিলোমিটার দূরে দুর্গম শংখোলাপাড়ায় গিয়ে দেখা যায়, মূল সড়ক থেকে প্রায় ৩০০ মিটার দূরত্বের নিচু স্থানটি কাপ্তাই হ্রদের শাখা চেঙ্গী নদীর পানিতে সারা বছর ডুবে থাকে। একটা নৌকা আর ভেলা দিয়েই পারাপার হয় গ্রামবাসী। কয়েক বছর আগে স্থানীদের উদ্যোগ বাঁশের সাঁকো তৈরি করা হলেও তা বিলীন হয়ে গেছে।
গ্রামের একাধিক বাসিন্দা জানান, সড়ক বা সেতু না থাকায় কৃষিপণ্য বিপণন, চিকিৎসা ও শিক্ষার্থীদের স্কুল-কলেজে যাওয়ার সময় দুর্ভোগ পোহাতে হচ্ছে। তাদের পারাপারের জন্য একটি ভাঙা নৌকা ও হাতে তৈরি কলাগাছের ভেলা। গ্রামের মানুষগুলো অসচ্ছল হওয়ায় নিজস্ব নৌকা নেই কারও, কাঠের ভালো একটি নৌকাও বানাতে পারেন না তাঁরা। তাই গ্রামের মানুষ ভাঙা নৌকা দিয়েই ঝুঁকি নিয়ে যাতায়াত করছে। এতে দুর্ঘটনাও ঘটছে। গ্রামবাসী এখানে একটি সেতু নির্মাণের দাবি জানান।
জানতে চাইলে নানিয়ারচর উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান প্রগতি চাকমা বলেন, শংখোলাপাড়ায় সেতু করা ব্যয়বহুল হওয়ায় উপজেলা পরিষদের পক্ষে সম্ভব হচ্ছে না। তবে সেতুটি নির্মাণের জন্য পার্বত্য চট্টগ্রাম উন্নয়ন বোর্ড চেয়ারম্যানের সঙ্গে যোগাযোগ করা হবে।
পর্দার নায়িকারা নিজেদের বয়স আড়ালে রাখা পছন্দ করেন। এ ক্ষেত্রে ব্যতিক্রম আজমেরী হক বাঁধন। প্রতিবছর নিজের জন্মদিনে জানান দেন তাঁর বয়স। গতকাল ছিল বাঁধনের ৪১তম জন্মদিন। সোশ্যাল মিডিয়ায় নিজেই জানালেন এই তথ্য।
২ দিন আগে১০ বছরের বেশি সময় ধরে শোবিজে কাজ করছেন অভিনেত্রী শবনম ফারিয়া। নাটকের পাশাপাশি ওটিটিতে দেখা গেছে তাঁকে। সরকারি অনুদানের ‘দেবী’ নামের একটি সিনেমায়ও অভিনয় করেছেন। প্রশংসিত হলেও সিনেমায় আর দেখা মেলেনি তাঁর। ছোট পর্দাতেও অনেক দিন ধরে অনিয়মিত তিনি। এবার শবনম ফারিয়া হাজির হচ্ছেন নতুন পরিচয়ে। কমেডি রিয়েলিটি
২ দিন আগেআমাদের লোকসংস্কৃতির অন্যতম ঐতিহ্য যাত্রাপালা। গণমানুষের সংস্কৃতি হিসেবে বিবেচিত এই যাত্রাপালা নিয়ে শিল্পকলা একাডেমি আয়োজন করছে ‘যাত্রা উৎসব-২০২৪’। আগামী ১ নভেম্বর সোহরাওয়ার্দী উদ্যানের মুক্তমঞ্চে শুরু হবে ৭ দিনব্যাপী এই উৎসব।
২ দিন আগে‘বঙ্গবন্ধু’ পদবি বিলীন হবে না। হতে পারে না। যেমনটি ‘দেশবন্ধু’ চিত্তরঞ্জন দাশের পদবি বিলীন হয়নি। ইতিহাসে এসব পদবি অম্লান ও অক্ষয়। বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ব্যক্তিত্ব ছিল অনন্যসাধারণ। আপনজনকে তো অবশ্যই, শত্রুপক্ষের লোকেরাও ব্যক্তিগত পর্যায়ে তাঁর প্রতি আকৃষ্ট হতেন। পাকিস্তানি সেনাবাহিনীর উচ্চপদের
২ দিন আগে