জাবি প্রতিনিধি
অক্টোবরের মাঝামাঝিতে জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয় (জাবি) খোলার সম্ভাবনা আছে বলে জানিয়েছেন বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক ফারজানা ইসলাম। একাডেমিক কাউন্সিল ও সিন্ডিকেট মিটিং পিছিয়ে যাওয়ায় বিশ্ববিদ্যালয় খোলার চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত জানাতে পারেননি উপাচার্য।
সাংবাদিকদের জাবি উপাচার্য বলেন, ‘শতভাগ শিক্ষার্থীর টিকা নিশ্চিতের পর বিশ্ববিদ্যালয় খোলার ব্যাপারে সিদ্ধান্ত নেওয়া হবে। আমাদের চিন্তা রয়েছে অক্টোবরের মাঝামাঝিতে আবাসিক হল খোলার। এ জন্য বিশ্ববিদ্যালয়ের মেডিকেল সেন্টার প্রাঙ্গণে চারটি টিকা দেওয়ার বুথ স্থাপন করা হবে।’
শ্রেণি কার্যক্রমের বিষয়ে উপাচার্য বলেন, ‘হল খোলার দুই সপ্তাহ পরে ক্লাস শুরু হবে। এর আগে শিক্ষার্থীরা হল থেকে অনলাইনে ক্লাস চালিয়ে যাবে।’
বিশ্ববিদ্যালয় খোলার বিষয়ে গতকাল বুধবার একাডেমিক কাউন্সিল ও আগামী বুধবার সিন্ডিকেট মিটিংয়ের তারিখ ছিল। এ তারিখ পরিবর্তন করে আগামী বুধবার একাডেমিক কাউন্সিল ও ২ অক্টোবর সিন্ডিকেট মিটিংয়ের দিন ধার্য করা হয়েছে।
উপাচার্য জানান, সিন্ডিকেটে দুটি মন্ত্রণালয়ের সচিব রয়েছেন। শনিবার ছাড়া অন্যদিন মিটিং হলে তাঁরা থাকতে পারেন না। যেহেতু এই শনিবার তাঁরা থাকতে পারবেন না বলে জানিয়েছেন, তাই এটি পিছিয়ে পরের সপ্তাহে নেওয়া হয়েছে।
বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রভোস্ট কমিটির সভাপতি ও বঙ্গমাতা বেগম ফজিলাতুন্নেছা মুজিব হলের প্রভোস্ট অধ্যাপক মুজিবুর রহমান বলেন, ‘আবাসিক হল খোলার পর শিক্ষার্থীদের ১৫ দিনের কোয়ারেন্টিন মানতে হবে। এ সময় সশরীরে কোনো ক্লাস-পরীক্ষা হবে না।’
এদিকে হলগুলো সংস্কার ও স্বাস্থ্য সুরক্ষার জন্য জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়কে দেওয়া হয়েছে প্রায় সাড়ে চার কোটি টাকার বাজেট। এ সম্পর্কে বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রধান প্রকৌশলী (ভারপ্রাপ্ত) আবদুস সালাম শরীফ জানান, ‘এরই মধ্যে প্রায় তিন কোটি টাকায় হলের দেয়াল রঙ, সংস্কারের কাজ শেষ করেছি। বাকি স্বাস্থ্য সরঞ্জাম কেনার প্রক্রিয়া চলমান রয়েছে।’
অক্টোবরের মাঝামাঝিতে জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয় (জাবি) খোলার সম্ভাবনা আছে বলে জানিয়েছেন বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক ফারজানা ইসলাম। একাডেমিক কাউন্সিল ও সিন্ডিকেট মিটিং পিছিয়ে যাওয়ায় বিশ্ববিদ্যালয় খোলার চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত জানাতে পারেননি উপাচার্য।
সাংবাদিকদের জাবি উপাচার্য বলেন, ‘শতভাগ শিক্ষার্থীর টিকা নিশ্চিতের পর বিশ্ববিদ্যালয় খোলার ব্যাপারে সিদ্ধান্ত নেওয়া হবে। আমাদের চিন্তা রয়েছে অক্টোবরের মাঝামাঝিতে আবাসিক হল খোলার। এ জন্য বিশ্ববিদ্যালয়ের মেডিকেল সেন্টার প্রাঙ্গণে চারটি টিকা দেওয়ার বুথ স্থাপন করা হবে।’
শ্রেণি কার্যক্রমের বিষয়ে উপাচার্য বলেন, ‘হল খোলার দুই সপ্তাহ পরে ক্লাস শুরু হবে। এর আগে শিক্ষার্থীরা হল থেকে অনলাইনে ক্লাস চালিয়ে যাবে।’
বিশ্ববিদ্যালয় খোলার বিষয়ে গতকাল বুধবার একাডেমিক কাউন্সিল ও আগামী বুধবার সিন্ডিকেট মিটিংয়ের তারিখ ছিল। এ তারিখ পরিবর্তন করে আগামী বুধবার একাডেমিক কাউন্সিল ও ২ অক্টোবর সিন্ডিকেট মিটিংয়ের দিন ধার্য করা হয়েছে।
উপাচার্য জানান, সিন্ডিকেটে দুটি মন্ত্রণালয়ের সচিব রয়েছেন। শনিবার ছাড়া অন্যদিন মিটিং হলে তাঁরা থাকতে পারেন না। যেহেতু এই শনিবার তাঁরা থাকতে পারবেন না বলে জানিয়েছেন, তাই এটি পিছিয়ে পরের সপ্তাহে নেওয়া হয়েছে।
বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রভোস্ট কমিটির সভাপতি ও বঙ্গমাতা বেগম ফজিলাতুন্নেছা মুজিব হলের প্রভোস্ট অধ্যাপক মুজিবুর রহমান বলেন, ‘আবাসিক হল খোলার পর শিক্ষার্থীদের ১৫ দিনের কোয়ারেন্টিন মানতে হবে। এ সময় সশরীরে কোনো ক্লাস-পরীক্ষা হবে না।’
এদিকে হলগুলো সংস্কার ও স্বাস্থ্য সুরক্ষার জন্য জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়কে দেওয়া হয়েছে প্রায় সাড়ে চার কোটি টাকার বাজেট। এ সম্পর্কে বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রধান প্রকৌশলী (ভারপ্রাপ্ত) আবদুস সালাম শরীফ জানান, ‘এরই মধ্যে প্রায় তিন কোটি টাকায় হলের দেয়াল রঙ, সংস্কারের কাজ শেষ করেছি। বাকি স্বাস্থ্য সরঞ্জাম কেনার প্রক্রিয়া চলমান রয়েছে।’
পর্দার নায়িকারা নিজেদের বয়স আড়ালে রাখা পছন্দ করেন। এ ক্ষেত্রে ব্যতিক্রম আজমেরী হক বাঁধন। প্রতিবছর নিজের জন্মদিনে জানান দেন তাঁর বয়স। গতকাল ছিল বাঁধনের ৪১তম জন্মদিন। সোশ্যাল মিডিয়ায় নিজেই জানালেন এই তথ্য।
২ দিন আগে১০ বছরের বেশি সময় ধরে শোবিজে কাজ করছেন অভিনেত্রী শবনম ফারিয়া। নাটকের পাশাপাশি ওটিটিতে দেখা গেছে তাঁকে। সরকারি অনুদানের ‘দেবী’ নামের একটি সিনেমায়ও অভিনয় করেছেন। প্রশংসিত হলেও সিনেমায় আর দেখা মেলেনি তাঁর। ছোট পর্দাতেও অনেক দিন ধরে অনিয়মিত তিনি। এবার শবনম ফারিয়া হাজির হচ্ছেন নতুন পরিচয়ে। কমেডি রিয়েলিটি
২ দিন আগেআমাদের লোকসংস্কৃতির অন্যতম ঐতিহ্য যাত্রাপালা। গণমানুষের সংস্কৃতি হিসেবে বিবেচিত এই যাত্রাপালা নিয়ে শিল্পকলা একাডেমি আয়োজন করছে ‘যাত্রা উৎসব-২০২৪’। আগামী ১ নভেম্বর সোহরাওয়ার্দী উদ্যানের মুক্তমঞ্চে শুরু হবে ৭ দিনব্যাপী এই উৎসব।
২ দিন আগে‘বঙ্গবন্ধু’ পদবি বিলীন হবে না। হতে পারে না। যেমনটি ‘দেশবন্ধু’ চিত্তরঞ্জন দাশের পদবি বিলীন হয়নি। ইতিহাসে এসব পদবি অম্লান ও অক্ষয়। বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ব্যক্তিত্ব ছিল অনন্যসাধারণ। আপনজনকে তো অবশ্যই, শত্রুপক্ষের লোকেরাও ব্যক্তিগত পর্যায়ে তাঁর প্রতি আকৃষ্ট হতেন। পাকিস্তানি সেনাবাহিনীর উচ্চপদের
২ দিন আগে