মো. বায়েজীদ বিন ওয়াহিদ, জামালগঞ্জ (সুনামগঞ্জ)
পর্যটনশিল্পে অপার সম্ভাবনা জামালগঞ্জ উপজেলার নলচুন্নি পর্যটনকেন্দ্র। হিজল-করচের বাগান আর হাওরের বিশাল জলরাশি সৃষ্টি করেছে এক অপরূপ সৌন্দর্য। এটি দিনে দিনেই জনপ্রিয় হয়ে উঠছে ভ্রমণপিপাসুদের কাছে। সঙ্গে রয়েছে দেশ-বিদেশ থেকে আসা নানা প্রজাতির পাখি। প্রকৃতির প্রেমে মুগ্ধ হয়ে পর্যটকেরা এই অঞ্চলকে সরকারিভাবে পর্যটনকেন্দ্র গড়ে তোলার দাবিও জানিয়েছেন।
উপজেলার ফেনারবাঁক ইউনিয়নের ফেনারবাঁক গ্রামের মূল সড়কের পাশেই অবস্থিত এই হিজল-করচের বাগান নলচুন্নি নামে পরিচিত। এটি দিনে দিনে উপজেলার নান্দনিক ও আকর্ষণীয় হয়ে উঠছে। তা ছাড়া এখানকার হাওরের প্রাণী, মৎস্য ও বনসম্পদ পরিবেশগত ভারসাম্য রক্ষায় গুরুত্বপূর্ণ অবদান রাখছে।
নলচুন্নি ছাড়াও ফেনারবাঁক ইউনিয়নের আরও একাধিক স্থানে গড়ে উঠেছে হিজল-করচের বাগান। কানাইখালী নদীর দুই তীরে বিস্তীর্ণ জায়গাজুড়ে এই বাগান দেখা যায়। হাওরের এই আকর্ষণীয় কানাইখালীর বাঁক, ফেনারবাঁকের নলচুন্নি, খুঁজারগাঁও, মাতারগাঁও গ্রামের হিজল-করচের বাগান দেখতে বনভোজনে আসেন ভ্রমণপিপাসুরা।
সিলেট থেকে নলচুন্নিতে ভ্রমণের জন্য আগত মো. সাইফুল ইসলাম বলেন, ‘আমি অনলাইনের বিভিন্ন মাধ্যমে জানতে পারি নলচুন্নি দর্শনিয় স্থানের কথা। ভ্রমণে এসে খুব ভালো লেগেছে। তবে সরকারি উদ্যোগে রক্ষণাবেক্ষণ ও ব্যবস্থাপনা করলে আরও ভালো হতো।’
প্রাকৃতিক বিপর্যয় থেকে হাওর অঞ্চল রক্ষা করতে পরিবেশবাদী সংস্থা সেন্টার ফর ন্যাচারাল রিসোর্স স্টাডিজ (সিএনআরএস) প্রকল্পে পল্লিগুলোতে কাজ করছে।
তবে তাদের কাজের পর এই অঞ্চলের পর্যটনশিল্প বিকাশে এখন পর্যন্ত সরকারিভাবে কোনো উদ্যোগ নেওয়া হয়নি।
বেসরকারি উদ্যোগে নতুন নতুন পর্যটনকেন্দ্র গড়ে উঠলেও প্রাকৃতিক ও প্রত্নতাত্ত্বিক সৌন্দর্য রক্ষায় এখনো সরকারি কোনো উদ্যোগ নেই। অথচ জামালগঞ্জের এই পর্যটনশিল্প বিকাশে সরকার উদ্যোগী হলে এই খাত হতে পারে অর্থনীতির অন্যতম চালিকাশক্তি।
সংশ্লিষ্ট সূত্রমতে, এই উপজেলার বিনাজুরা গ্রামে ৩.১৮ একর ভূমিতে ১১ হাজার, মাতারগাঁও গ্রামে ১১ একর ভূমিতে ১২ হাজার, ছয়হারা গ্রামে ১৭ একর ভূমিতে ১৭ হাজার, ফেনারবাঁক গ্রামে ১৫ একর ভূমিতে ১৪ হাজার এবং খুঁজারগাঁও গ্রামে ১০ একর ভূমিতে ১০ হাজার হিজল-করচের গাছ লাগানো হয়েছিল।
এ ব্যাপারে উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান ইকবাল আল আজাদ বলেন, ‘জামালগঞ্জ পর্যটনশিল্পের একটি বিশাল জায়গা। এখানকার একাধিক স্থানে রয়েছে মনোরম পরিবেশ, যা দিনে দিনে ভ্রমণপিপাসুদের কাছে আকর্ষণীয় হয়ে উঠেছে। পর্যটন বিকাশে উপজেলা পরিষদ থেকে যতটুকু সম্ভব সহযোগিতা করব।’
পর্যটনশিল্পে অপার সম্ভাবনা জামালগঞ্জ উপজেলার নলচুন্নি পর্যটনকেন্দ্র। হিজল-করচের বাগান আর হাওরের বিশাল জলরাশি সৃষ্টি করেছে এক অপরূপ সৌন্দর্য। এটি দিনে দিনেই জনপ্রিয় হয়ে উঠছে ভ্রমণপিপাসুদের কাছে। সঙ্গে রয়েছে দেশ-বিদেশ থেকে আসা নানা প্রজাতির পাখি। প্রকৃতির প্রেমে মুগ্ধ হয়ে পর্যটকেরা এই অঞ্চলকে সরকারিভাবে পর্যটনকেন্দ্র গড়ে তোলার দাবিও জানিয়েছেন।
উপজেলার ফেনারবাঁক ইউনিয়নের ফেনারবাঁক গ্রামের মূল সড়কের পাশেই অবস্থিত এই হিজল-করচের বাগান নলচুন্নি নামে পরিচিত। এটি দিনে দিনে উপজেলার নান্দনিক ও আকর্ষণীয় হয়ে উঠছে। তা ছাড়া এখানকার হাওরের প্রাণী, মৎস্য ও বনসম্পদ পরিবেশগত ভারসাম্য রক্ষায় গুরুত্বপূর্ণ অবদান রাখছে।
নলচুন্নি ছাড়াও ফেনারবাঁক ইউনিয়নের আরও একাধিক স্থানে গড়ে উঠেছে হিজল-করচের বাগান। কানাইখালী নদীর দুই তীরে বিস্তীর্ণ জায়গাজুড়ে এই বাগান দেখা যায়। হাওরের এই আকর্ষণীয় কানাইখালীর বাঁক, ফেনারবাঁকের নলচুন্নি, খুঁজারগাঁও, মাতারগাঁও গ্রামের হিজল-করচের বাগান দেখতে বনভোজনে আসেন ভ্রমণপিপাসুরা।
সিলেট থেকে নলচুন্নিতে ভ্রমণের জন্য আগত মো. সাইফুল ইসলাম বলেন, ‘আমি অনলাইনের বিভিন্ন মাধ্যমে জানতে পারি নলচুন্নি দর্শনিয় স্থানের কথা। ভ্রমণে এসে খুব ভালো লেগেছে। তবে সরকারি উদ্যোগে রক্ষণাবেক্ষণ ও ব্যবস্থাপনা করলে আরও ভালো হতো।’
প্রাকৃতিক বিপর্যয় থেকে হাওর অঞ্চল রক্ষা করতে পরিবেশবাদী সংস্থা সেন্টার ফর ন্যাচারাল রিসোর্স স্টাডিজ (সিএনআরএস) প্রকল্পে পল্লিগুলোতে কাজ করছে।
তবে তাদের কাজের পর এই অঞ্চলের পর্যটনশিল্প বিকাশে এখন পর্যন্ত সরকারিভাবে কোনো উদ্যোগ নেওয়া হয়নি।
বেসরকারি উদ্যোগে নতুন নতুন পর্যটনকেন্দ্র গড়ে উঠলেও প্রাকৃতিক ও প্রত্নতাত্ত্বিক সৌন্দর্য রক্ষায় এখনো সরকারি কোনো উদ্যোগ নেই। অথচ জামালগঞ্জের এই পর্যটনশিল্প বিকাশে সরকার উদ্যোগী হলে এই খাত হতে পারে অর্থনীতির অন্যতম চালিকাশক্তি।
সংশ্লিষ্ট সূত্রমতে, এই উপজেলার বিনাজুরা গ্রামে ৩.১৮ একর ভূমিতে ১১ হাজার, মাতারগাঁও গ্রামে ১১ একর ভূমিতে ১২ হাজার, ছয়হারা গ্রামে ১৭ একর ভূমিতে ১৭ হাজার, ফেনারবাঁক গ্রামে ১৫ একর ভূমিতে ১৪ হাজার এবং খুঁজারগাঁও গ্রামে ১০ একর ভূমিতে ১০ হাজার হিজল-করচের গাছ লাগানো হয়েছিল।
এ ব্যাপারে উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান ইকবাল আল আজাদ বলেন, ‘জামালগঞ্জ পর্যটনশিল্পের একটি বিশাল জায়গা। এখানকার একাধিক স্থানে রয়েছে মনোরম পরিবেশ, যা দিনে দিনে ভ্রমণপিপাসুদের কাছে আকর্ষণীয় হয়ে উঠেছে। পর্যটন বিকাশে উপজেলা পরিষদ থেকে যতটুকু সম্ভব সহযোগিতা করব।’
পর্দার নায়িকারা নিজেদের বয়স আড়ালে রাখা পছন্দ করেন। এ ক্ষেত্রে ব্যতিক্রম আজমেরী হক বাঁধন। প্রতিবছর নিজের জন্মদিনে জানান দেন তাঁর বয়স। গতকাল ছিল বাঁধনের ৪১তম জন্মদিন। সোশ্যাল মিডিয়ায় নিজেই জানালেন এই তথ্য।
২ দিন আগে১০ বছরের বেশি সময় ধরে শোবিজে কাজ করছেন অভিনেত্রী শবনম ফারিয়া। নাটকের পাশাপাশি ওটিটিতে দেখা গেছে তাঁকে। সরকারি অনুদানের ‘দেবী’ নামের একটি সিনেমায়ও অভিনয় করেছেন। প্রশংসিত হলেও সিনেমায় আর দেখা মেলেনি তাঁর। ছোট পর্দাতেও অনেক দিন ধরে অনিয়মিত তিনি। এবার শবনম ফারিয়া হাজির হচ্ছেন নতুন পরিচয়ে। কমেডি রিয়েলিটি
২ দিন আগেআমাদের লোকসংস্কৃতির অন্যতম ঐতিহ্য যাত্রাপালা। গণমানুষের সংস্কৃতি হিসেবে বিবেচিত এই যাত্রাপালা নিয়ে শিল্পকলা একাডেমি আয়োজন করছে ‘যাত্রা উৎসব-২০২৪’। আগামী ১ নভেম্বর সোহরাওয়ার্দী উদ্যানের মুক্তমঞ্চে শুরু হবে ৭ দিনব্যাপী এই উৎসব।
২ দিন আগে‘বঙ্গবন্ধু’ পদবি বিলীন হবে না। হতে পারে না। যেমনটি ‘দেশবন্ধু’ চিত্তরঞ্জন দাশের পদবি বিলীন হয়নি। ইতিহাসে এসব পদবি অম্লান ও অক্ষয়। বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ব্যক্তিত্ব ছিল অনন্যসাধারণ। আপনজনকে তো অবশ্যই, শত্রুপক্ষের লোকেরাও ব্যক্তিগত পর্যায়ে তাঁর প্রতি আকৃষ্ট হতেন। পাকিস্তানি সেনাবাহিনীর উচ্চপদের
২ দিন আগে