রানা আব্বাস, সিলেট থেকে
বিকেলে হঠাৎ জানা গেল, সিলেটে আসছেন সনাৎ জয়াসুরিয়া। ফ্লাইট বিলম্বের কারণে কাল সাড়ে ৫টার জায়গায় শ্রীলঙ্কান কিংবদন্তি হোটেল গ্রান্ড সিলেটে এসে পৌঁছালেন সন্ধ্যা সাড়ে ৬টার দিকে।
হোটেলের প্রবেশদ্বারে জয়াসুরিয়া কথা বললেন বাংলাদেশের সাংবাদিকদের সঙ্গে। বিশ্বকাপে ভরাডুবির পর শ্রীলঙ্কা ক্রিকেটে কিছু গুরুত্বপূর্ণ পরিবর্তন এসেছে। এর মধ্যে আছে জয়াসুরিয়াকে পরামর্শক হিসেবে অন্তর্ভুক্ত করা। দলকে বুদ্ধি-পরামর্শ দিয়ে ভালো অবস্থানে নিয়ে যাওয়াই হচ্ছে’ ৯৬ বিশ্বকাপজয়ীর কাজ। আর সেটি করতেই তাঁর এই সিরিজে সিলেটে আসা।
জয়াসুরিয়া আসায় সাবেক শ্রীলঙ্কান খেলোয়াড়দের ছোটখাটো একটা পুনর্মিলনী হয়ে যাচ্ছে সিলেটে। ধারাভাষ্য প্যানেলে আছেন রাসেল আরনল্ড-পারভেজ মারুফের মতো সাবেক ক্রিকেটাররা আছেন। দেশে থেকে প্রথম ম্যাচ যতটুকু দেখেছেন, তাতে জয়াসুরিয়া বেশ খুশি নিজের দলকে নিয়ে। কাল বলছিলেন, ‘তারা (শ্রীলঙ্কা) ভালো করছে। ব্যাটাররা দায়িত্বশীল ব্যাটিং করে ভালো স্কোর গড়ে বাংলাদেশকে চাপে ফেলেছে।’ জয়াসুরিয়া বেশি খুশি তাঁদের টপ অর্ডার নিয়ে, ‘টপ অর্ডার ভালো করছে, ভালো লেগেছে দেখতে।’
শ্রীলঙ্কাকে কক্ষপথে ফেরানো কুশল মেন্ডিস আর সাদিরা সামারাবিক্রমার তৃতীয় উইকেটে যোগ করা ৬১ বলে ৯৬ রানের জুটি প্রথম ভিত গড়ে দেয়। পরে লঙ্কানদের আরেকটি জুটি হলো অবিচ্ছিন্ন চতুর্থ উইকেটে। সাদির-আশালঙ্কার ৩৩ বলে ৭৩ রানের কার্যকর এক জুটিতে শ্রীলঙ্কা গড়ে ৩ উইকেটে ২০৬ রানের বড় স্কোর।
জয়াসুরিয়া যেটি নিয়ে বেশ খুশি, বাংলাদেশের চিন্তা বাড়াচ্ছে ঠিক সেখানেই। বাংলাদেশ টপ অর্ডার নিদারুণ ব্যর্থ পরশু। ৪.১ ওভারে ৩০ রানে বাংলাদেশ হারিয়ে ফেলে ৩ উইকেট। বড় লক্ষ্য তাড়া করতে নেমে তাই পাওয়ার প্লেতে খাবি খেয়েছে বাংলাদেশ। ক্রিকেট বিশ্লেষক নাজমুল আবেদীন ফাহিম ফেসবুকে লিখেছেন, ‘আমি এভাবেই খেলি’ কথাটা মনের মধ্যে গেঁথে ফেললে নিজের বিপদ নিজেই ডেকে আনবে (তাওহীদ) হৃদয়। পরিবেশ পরিস্থিতির সাথে খাপ খাওয়ানোও ব্যাটিংয়ের একটা অংশ, সেটা ওকে বুঝতে হবে। লিটনের ব্যাটিংয়ের ধরন দেখেও খুব অবাক হলাম। বড় রান তাড়া করতে গিয়ে অথবা বড় রান করতে গিয়ে শুরু থেকেই ওকে স্বভাববিরুদ্ধ ব্যাটিং করতে হবে, ব্যাপারটা যদি তাই হয়, এটা নিয়ে একটু চিন্তাভাবনা করার ব্যাপার আছে কিন্তু।’
প্রথম ম্যাচে টপ অর্ডার ব্যর্থ হওয়ার পর বাংলাদেশকে লড়াইয়ে রাখেন মাহমুদউল্লাহ আর জাকের আলী অনিক। বিশেষ করে জাকের। ৩৪ বলে ৬৮ রান করা এই তরুণ ম্যাচ ফিনিশ করে না আসতে পারলেও তাঁর অমিত সম্ভাবনা নিয়ে আলোচনা হচ্ছে। জয়াসুরিয়া কাল জাকেরের ব্যাটিং নিয়ে বললেন, ‘একেবারে অল্প দেখেছি (জাকেরের ব্যাটিং)। বাংলাদেশ ভালো লড়েছে। তারাও ভালো ব্যাটিং করেছে। চাপের মুহূর্তে দাসুন শানাকা ভালো বোলিং করেছে।’
বোলিংয়ে নিজেদের শেষ ওভার নিয়ে যেখানে জয়াসুরিয়া খুশি, সেটি নিয়েও চিন্তা বাড়াচ্ছে বাংলাদেশকে। শ্রীলঙ্কা যেখানে শেষ ওভারে ৭ রান দিয়েছে, বাংলাদেশের মোস্তাফিজের করা ২০ তম ওভারে সেখানে শ্রীলঙ্কা তুলেছে ২৪ রান! দুই দলের শুরু আর শেষের এ বৈপরীত্যই তো ম্যাচের পার্থক্য গড়ে দিয়েছে। আজ আবার কী ছবি অপেক্ষা করছে, কে জানে!
বিকেলে হঠাৎ জানা গেল, সিলেটে আসছেন সনাৎ জয়াসুরিয়া। ফ্লাইট বিলম্বের কারণে কাল সাড়ে ৫টার জায়গায় শ্রীলঙ্কান কিংবদন্তি হোটেল গ্রান্ড সিলেটে এসে পৌঁছালেন সন্ধ্যা সাড়ে ৬টার দিকে।
হোটেলের প্রবেশদ্বারে জয়াসুরিয়া কথা বললেন বাংলাদেশের সাংবাদিকদের সঙ্গে। বিশ্বকাপে ভরাডুবির পর শ্রীলঙ্কা ক্রিকেটে কিছু গুরুত্বপূর্ণ পরিবর্তন এসেছে। এর মধ্যে আছে জয়াসুরিয়াকে পরামর্শক হিসেবে অন্তর্ভুক্ত করা। দলকে বুদ্ধি-পরামর্শ দিয়ে ভালো অবস্থানে নিয়ে যাওয়াই হচ্ছে’ ৯৬ বিশ্বকাপজয়ীর কাজ। আর সেটি করতেই তাঁর এই সিরিজে সিলেটে আসা।
জয়াসুরিয়া আসায় সাবেক শ্রীলঙ্কান খেলোয়াড়দের ছোটখাটো একটা পুনর্মিলনী হয়ে যাচ্ছে সিলেটে। ধারাভাষ্য প্যানেলে আছেন রাসেল আরনল্ড-পারভেজ মারুফের মতো সাবেক ক্রিকেটাররা আছেন। দেশে থেকে প্রথম ম্যাচ যতটুকু দেখেছেন, তাতে জয়াসুরিয়া বেশ খুশি নিজের দলকে নিয়ে। কাল বলছিলেন, ‘তারা (শ্রীলঙ্কা) ভালো করছে। ব্যাটাররা দায়িত্বশীল ব্যাটিং করে ভালো স্কোর গড়ে বাংলাদেশকে চাপে ফেলেছে।’ জয়াসুরিয়া বেশি খুশি তাঁদের টপ অর্ডার নিয়ে, ‘টপ অর্ডার ভালো করছে, ভালো লেগেছে দেখতে।’
শ্রীলঙ্কাকে কক্ষপথে ফেরানো কুশল মেন্ডিস আর সাদিরা সামারাবিক্রমার তৃতীয় উইকেটে যোগ করা ৬১ বলে ৯৬ রানের জুটি প্রথম ভিত গড়ে দেয়। পরে লঙ্কানদের আরেকটি জুটি হলো অবিচ্ছিন্ন চতুর্থ উইকেটে। সাদির-আশালঙ্কার ৩৩ বলে ৭৩ রানের কার্যকর এক জুটিতে শ্রীলঙ্কা গড়ে ৩ উইকেটে ২০৬ রানের বড় স্কোর।
জয়াসুরিয়া যেটি নিয়ে বেশ খুশি, বাংলাদেশের চিন্তা বাড়াচ্ছে ঠিক সেখানেই। বাংলাদেশ টপ অর্ডার নিদারুণ ব্যর্থ পরশু। ৪.১ ওভারে ৩০ রানে বাংলাদেশ হারিয়ে ফেলে ৩ উইকেট। বড় লক্ষ্য তাড়া করতে নেমে তাই পাওয়ার প্লেতে খাবি খেয়েছে বাংলাদেশ। ক্রিকেট বিশ্লেষক নাজমুল আবেদীন ফাহিম ফেসবুকে লিখেছেন, ‘আমি এভাবেই খেলি’ কথাটা মনের মধ্যে গেঁথে ফেললে নিজের বিপদ নিজেই ডেকে আনবে (তাওহীদ) হৃদয়। পরিবেশ পরিস্থিতির সাথে খাপ খাওয়ানোও ব্যাটিংয়ের একটা অংশ, সেটা ওকে বুঝতে হবে। লিটনের ব্যাটিংয়ের ধরন দেখেও খুব অবাক হলাম। বড় রান তাড়া করতে গিয়ে অথবা বড় রান করতে গিয়ে শুরু থেকেই ওকে স্বভাববিরুদ্ধ ব্যাটিং করতে হবে, ব্যাপারটা যদি তাই হয়, এটা নিয়ে একটু চিন্তাভাবনা করার ব্যাপার আছে কিন্তু।’
প্রথম ম্যাচে টপ অর্ডার ব্যর্থ হওয়ার পর বাংলাদেশকে লড়াইয়ে রাখেন মাহমুদউল্লাহ আর জাকের আলী অনিক। বিশেষ করে জাকের। ৩৪ বলে ৬৮ রান করা এই তরুণ ম্যাচ ফিনিশ করে না আসতে পারলেও তাঁর অমিত সম্ভাবনা নিয়ে আলোচনা হচ্ছে। জয়াসুরিয়া কাল জাকেরের ব্যাটিং নিয়ে বললেন, ‘একেবারে অল্প দেখেছি (জাকেরের ব্যাটিং)। বাংলাদেশ ভালো লড়েছে। তারাও ভালো ব্যাটিং করেছে। চাপের মুহূর্তে দাসুন শানাকা ভালো বোলিং করেছে।’
বোলিংয়ে নিজেদের শেষ ওভার নিয়ে যেখানে জয়াসুরিয়া খুশি, সেটি নিয়েও চিন্তা বাড়াচ্ছে বাংলাদেশকে। শ্রীলঙ্কা যেখানে শেষ ওভারে ৭ রান দিয়েছে, বাংলাদেশের মোস্তাফিজের করা ২০ তম ওভারে সেখানে শ্রীলঙ্কা তুলেছে ২৪ রান! দুই দলের শুরু আর শেষের এ বৈপরীত্যই তো ম্যাচের পার্থক্য গড়ে দিয়েছে। আজ আবার কী ছবি অপেক্ষা করছে, কে জানে!
পর্দার নায়িকারা নিজেদের বয়স আড়ালে রাখা পছন্দ করেন। এ ক্ষেত্রে ব্যতিক্রম আজমেরী হক বাঁধন। প্রতিবছর নিজের জন্মদিনে জানান দেন তাঁর বয়স। গতকাল ছিল বাঁধনের ৪১তম জন্মদিন। সোশ্যাল মিডিয়ায় নিজেই জানালেন এই তথ্য।
২ দিন আগে১০ বছরের বেশি সময় ধরে শোবিজে কাজ করছেন অভিনেত্রী শবনম ফারিয়া। নাটকের পাশাপাশি ওটিটিতে দেখা গেছে তাঁকে। সরকারি অনুদানের ‘দেবী’ নামের একটি সিনেমায়ও অভিনয় করেছেন। প্রশংসিত হলেও সিনেমায় আর দেখা মেলেনি তাঁর। ছোট পর্দাতেও অনেক দিন ধরে অনিয়মিত তিনি। এবার শবনম ফারিয়া হাজির হচ্ছেন নতুন পরিচয়ে। কমেডি রিয়েলিটি
২ দিন আগেআমাদের লোকসংস্কৃতির অন্যতম ঐতিহ্য যাত্রাপালা। গণমানুষের সংস্কৃতি হিসেবে বিবেচিত এই যাত্রাপালা নিয়ে শিল্পকলা একাডেমি আয়োজন করছে ‘যাত্রা উৎসব-২০২৪’। আগামী ১ নভেম্বর সোহরাওয়ার্দী উদ্যানের মুক্তমঞ্চে শুরু হবে ৭ দিনব্যাপী এই উৎসব।
২ দিন আগে‘বঙ্গবন্ধু’ পদবি বিলীন হবে না। হতে পারে না। যেমনটি ‘দেশবন্ধু’ চিত্তরঞ্জন দাশের পদবি বিলীন হয়নি। ইতিহাসে এসব পদবি অম্লান ও অক্ষয়। বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ব্যক্তিত্ব ছিল অনন্যসাধারণ। আপনজনকে তো অবশ্যই, শত্রুপক্ষের লোকেরাও ব্যক্তিগত পর্যায়ে তাঁর প্রতি আকৃষ্ট হতেন। পাকিস্তানি সেনাবাহিনীর উচ্চপদের
২ দিন আগে