বিনোদন প্রতিবেদক, ঢাকা
২০ ও ২১ এপ্রিল নিউইয়র্কের জ্যামাইকা পারফর্মিং আর্টস সেন্টারে হয়ে গেল দুই দিনব্যাপী সুচিত্রা সেন আন্তর্জাতিক চলচ্চিত্র উৎসব। ভারত ও বাংলাদেশের মোট ৩৯টি সিনেমা প্রদর্শিত হয়েছে উৎসবে। সাংবাদিক হাসানুজ্জামান সাকীর উদ্যোগে এবং আকাশ ও শাহনেওয়াজের সহযোগিতায় অনুষ্ঠিত উৎসবে অংশ নিয়েছেন দুই দেশের অর্ধশত অভিনয়শিল্পী, নির্মাতা, প্রযোজক ও কলাকুশলী।
উৎসবে দেখা হয়েছিল শোবিজের তিন বন্ধু—ফেরদৌস, চিত্রনায়িকা মৌসুমী ও কলকাতার ঋতুপর্ণা সেনগুপ্তর। পরিবারের সঙ্গে সময় কাটাতে আগেই যুক্তরাষ্ট্রে গিয়েছিলেন মৌসুমী। উৎসবে তিনি ও ফেরদৌস গিয়েছিলেন অতিথি হিসেবে। অন্যদিকে ঋতুপর্ণা ছিলেন উৎসবের শুভেচ্ছাদূত। তিন বন্ধুর দেখা হওয়ার মুহূর্তটা ভীষণ উপভোগ করেছেন তাঁরা।
উৎসবে ফেরদৌসের ‘মাইক’ ও ‘১৯৭১ সেইসব দিন’ সিনেমা প্রদর্শিত হয়। ফেরদৌসের অংশ নেওয়ার খবরটি আগেই জেনেছিলেন মৌসুমী। তাই লং আইল্যান্ডের বাসায় তাঁকে নিমন্ত্রণ করেছিলেন মৌসুমী। গত শনিবার সন্ধ্যায় তাঁর আতিথেয়তা গ্রহণ করেন ফেরদৌস।
মৌসুমীর নিজ হাতের রান্না খাওয়ার পাশাপাশি দারুণ এক সন্ধ্যা কাটিয়েছেন দুই বন্ধু। সেই ছবি সোশ্যাল মিডিয়ায় পোস্ট করে ফেরদৌস লিখেছেন, ‘মৌসুমী আমার প্রিয় মানুষ এবং ভীষণ কাছের একজন। অনেক দিন পর সেই মানুষটার সঙ্গে দেখা। কী যে ভালো লেগেছে, কী যে অসাধারণ সময় কেটেছে—লিখে বোঝাতে পারব না। মৌসুমী নিজ হাতে রান্না করেছে। ....আমার এই নতুন জীবন (সংসদ সদস্য) নিয়ে মৌসুমীর কত কথা, কত প্রশ্ন, কত যে আগ্রহ! গাড়িতে উঠে অনেক দূর এগিয়ে পেছনে ফিরে দেখি, প্রচণ্ড শীত উপেক্ষা করে তাকিয়ে আছে সে। এই সম্পর্কগুলো অটুট, এই বন্ধনগুলো দৃঢ়, এই স্মৃতিগুলো অমলিন।’
উৎসব নিয়ে ফেরদৌস বলেন, ‘প্রথমবার হিসেবে আয়োজকেরা শতভাগ সফল। দুই দিনব্যাপী এই উৎসবে সবার অংশগ্রহণ ছিল চোখে পড়ার মতো। মনে হচ্ছে, ভবিষ্যতে আরও বড় পরিসরে এই উৎসব করা যাবে।’
২০ ও ২১ এপ্রিল নিউইয়র্কের জ্যামাইকা পারফর্মিং আর্টস সেন্টারে হয়ে গেল দুই দিনব্যাপী সুচিত্রা সেন আন্তর্জাতিক চলচ্চিত্র উৎসব। ভারত ও বাংলাদেশের মোট ৩৯টি সিনেমা প্রদর্শিত হয়েছে উৎসবে। সাংবাদিক হাসানুজ্জামান সাকীর উদ্যোগে এবং আকাশ ও শাহনেওয়াজের সহযোগিতায় অনুষ্ঠিত উৎসবে অংশ নিয়েছেন দুই দেশের অর্ধশত অভিনয়শিল্পী, নির্মাতা, প্রযোজক ও কলাকুশলী।
উৎসবে দেখা হয়েছিল শোবিজের তিন বন্ধু—ফেরদৌস, চিত্রনায়িকা মৌসুমী ও কলকাতার ঋতুপর্ণা সেনগুপ্তর। পরিবারের সঙ্গে সময় কাটাতে আগেই যুক্তরাষ্ট্রে গিয়েছিলেন মৌসুমী। উৎসবে তিনি ও ফেরদৌস গিয়েছিলেন অতিথি হিসেবে। অন্যদিকে ঋতুপর্ণা ছিলেন উৎসবের শুভেচ্ছাদূত। তিন বন্ধুর দেখা হওয়ার মুহূর্তটা ভীষণ উপভোগ করেছেন তাঁরা।
উৎসবে ফেরদৌসের ‘মাইক’ ও ‘১৯৭১ সেইসব দিন’ সিনেমা প্রদর্শিত হয়। ফেরদৌসের অংশ নেওয়ার খবরটি আগেই জেনেছিলেন মৌসুমী। তাই লং আইল্যান্ডের বাসায় তাঁকে নিমন্ত্রণ করেছিলেন মৌসুমী। গত শনিবার সন্ধ্যায় তাঁর আতিথেয়তা গ্রহণ করেন ফেরদৌস।
মৌসুমীর নিজ হাতের রান্না খাওয়ার পাশাপাশি দারুণ এক সন্ধ্যা কাটিয়েছেন দুই বন্ধু। সেই ছবি সোশ্যাল মিডিয়ায় পোস্ট করে ফেরদৌস লিখেছেন, ‘মৌসুমী আমার প্রিয় মানুষ এবং ভীষণ কাছের একজন। অনেক দিন পর সেই মানুষটার সঙ্গে দেখা। কী যে ভালো লেগেছে, কী যে অসাধারণ সময় কেটেছে—লিখে বোঝাতে পারব না। মৌসুমী নিজ হাতে রান্না করেছে। ....আমার এই নতুন জীবন (সংসদ সদস্য) নিয়ে মৌসুমীর কত কথা, কত প্রশ্ন, কত যে আগ্রহ! গাড়িতে উঠে অনেক দূর এগিয়ে পেছনে ফিরে দেখি, প্রচণ্ড শীত উপেক্ষা করে তাকিয়ে আছে সে। এই সম্পর্কগুলো অটুট, এই বন্ধনগুলো দৃঢ়, এই স্মৃতিগুলো অমলিন।’
উৎসব নিয়ে ফেরদৌস বলেন, ‘প্রথমবার হিসেবে আয়োজকেরা শতভাগ সফল। দুই দিনব্যাপী এই উৎসবে সবার অংশগ্রহণ ছিল চোখে পড়ার মতো। মনে হচ্ছে, ভবিষ্যতে আরও বড় পরিসরে এই উৎসব করা যাবে।’
পর্দার নায়িকারা নিজেদের বয়স আড়ালে রাখা পছন্দ করেন। এ ক্ষেত্রে ব্যতিক্রম আজমেরী হক বাঁধন। প্রতিবছর নিজের জন্মদিনে জানান দেন তাঁর বয়স। গতকাল ছিল বাঁধনের ৪১তম জন্মদিন। সোশ্যাল মিডিয়ায় নিজেই জানালেন এই তথ্য।
২ দিন আগে১০ বছরের বেশি সময় ধরে শোবিজে কাজ করছেন অভিনেত্রী শবনম ফারিয়া। নাটকের পাশাপাশি ওটিটিতে দেখা গেছে তাঁকে। সরকারি অনুদানের ‘দেবী’ নামের একটি সিনেমায়ও অভিনয় করেছেন। প্রশংসিত হলেও সিনেমায় আর দেখা মেলেনি তাঁর। ছোট পর্দাতেও অনেক দিন ধরে অনিয়মিত তিনি। এবার শবনম ফারিয়া হাজির হচ্ছেন নতুন পরিচয়ে। কমেডি রিয়েলিটি
২ দিন আগেআমাদের লোকসংস্কৃতির অন্যতম ঐতিহ্য যাত্রাপালা। গণমানুষের সংস্কৃতি হিসেবে বিবেচিত এই যাত্রাপালা নিয়ে শিল্পকলা একাডেমি আয়োজন করছে ‘যাত্রা উৎসব-২০২৪’। আগামী ১ নভেম্বর সোহরাওয়ার্দী উদ্যানের মুক্তমঞ্চে শুরু হবে ৭ দিনব্যাপী এই উৎসব।
২ দিন আগে‘বঙ্গবন্ধু’ পদবি বিলীন হবে না। হতে পারে না। যেমনটি ‘দেশবন্ধু’ চিত্তরঞ্জন দাশের পদবি বিলীন হয়নি। ইতিহাসে এসব পদবি অম্লান ও অক্ষয়। বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ব্যক্তিত্ব ছিল অনন্যসাধারণ। আপনজনকে তো অবশ্যই, শত্রুপক্ষের লোকেরাও ব্যক্তিগত পর্যায়ে তাঁর প্রতি আকৃষ্ট হতেন। পাকিস্তানি সেনাবাহিনীর উচ্চপদের
২ দিন আগে