সৌগত বসু, খুলনা থেকে
খুলনা সিটি করপোরেশন নির্বাচনে দলীয় মেয়র প্রার্থী নিয়ে নির্ভার আওয়ামী লীগ। কারণ, বর্তমান মেয়র তালুকদার আবদুল খালেকই হবেন প্রার্থী। বর্তমান সরকারের অধীনে কোনো নির্বাচনে অংশ না নেওয়ার ঘোষণা দেওয়া বিএনপি নিশ্চুপ। তবে ব্যক্তিগতভাবে নির্বাচন নিয়ে ইতিবাচক ভাবনা আছে দলটির কয়েকজন নেতার। এদিকে মেয়র প্রার্থীর নাম ঘোষণা করে শক্ত অবস্থানের জানান দিচ্ছে ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ।
নির্বাচন কমিশনের সিদ্ধান্ত অনুযায়ী, আগামী ২৩ মে থেকে ২৯ জুনের মধ্যে খুলনাসহ দেশের পাঁচ সিটি করপোরেশনে নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে। অন্য চারটি হলো গাজীপুর, রাজশাহী, সিলেট ও বরিশাল।
রাজনৈতিক বিশ্লেষকেরা বলছেন, খুলনা সিটি নির্বাচনে বর্তমান মেয়রের বিকল্প আওয়ামী লীগে এখনো তৈরি হয়নি। বিএনপি নির্বাচনে অংশ না নিলে ভোটে চমক দেখাতে পারে ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ। তবে বিএনপি নির্বাচনে এলে সমীকরণ পাল্টে যেতে পারে। নির্বাচন নিয়ে ওয়ার্ড পর্যায়ে নেতা-কর্মীদের মধ্যে আলোচনা শুরু হয়েছে।
১৯৮৪ সালের ১০ ডিসেম্বর খুলনা সিটি করপোরেশন হওয়ার পর এটি হবে ষষ্ঠ সিটি নির্বাচন। তালুকদার আবদুল খালেক প্রথমবার মেয়র নির্বাচিত হন ২০০৮ সালের নির্বাচনে। তবে ২০১৩ সালের নির্বাচনে তিনি পরাজিত হন বিএনপি-সমর্থিত প্রার্থী মনিরুজ্জামান মনির কাছে। ২০১৮ সালের নির্বাচনে আব্দুল খালেক বিএনপির প্রার্থী নজরুল ইসলাম মঞ্জুকে হারিয়ে আবার মেয়র হন। সেবার বিএনপি শেষ মুহূর্তে মনিকে বাদ দিয়ে মঞ্জুকে মনোনয়ন দিয়েছিল।
খোঁজ নিয়ে জানা যায়, ২০১৮ সালের সিটি নির্বাচনের পর থেকে খুলনা নগরে আওয়ামী লীগের একক আধিপত্য তৈরি হয়েছে। খুলনা-২ ও বাগেরহাট-১ ও ২ আসনের সংসদ সদস্য বঙ্গবন্ধু পরিবারের সদস্যরা।
খুলনা মহানগর আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক এম ডি বাবুল রানা আজকের পত্রিকাকে বলেন, বর্তমান মেয়র তালুকদার আবদুল খালেকই আগামী নির্বাচনের প্রার্থী। বঙ্গবন্ধু পরিবারের সদস্যরা সেভাবেই নির্দেশনা দিয়েছেন। দলের ও প্রধানমন্ত্রীর সবুজসংকেত আছে।
মেয়র আবদুল খালেক বলেন, দল চাইলেই তিনি প্রার্থী হবেন। বলেন, ‘এক বছর আগে থেকেই আমাদের পরিকল্পনা হয়েছে। খুলনায় দলে কোনো বিভক্তি নেই। তাই এখানে দলের সিদ্ধান্তই সব।’
বিএনপি কোনো নির্বাচনে অংশ না নেওয়ার সিদ্ধান্ত নিলেও গুঞ্জন আছে দলটির একাধিক নেতার ব্যক্তিগতভাবে নির্বাচন নিয়ে ইতিবাচক ভাবনা আছে। সাবেক মেয়র প্রার্থী নজরুল ইসলাম মঞ্জুরও এমন ভাবনা বলে জানা গেছে। তবে খুলনা মহানগর বিএনপির সভাপতি শফিকুল আলম মনা বলেন, দল এখনো এই নির্বাচন নিয়ে কোনো চিন্তা করেনি। তাঁরা আন্দোলনে আছেন। নতুন নির্বাচন কমিশন ও তত্ত্বাবধায়ক সরকার না হলে কোনো নির্বাচনে বিএনপি যাবে না। কেউ যদি ব্যক্তিগতভাবে নির্বাচন করেন, সে ক্ষেত্রে দল থেকে তাঁকে বহিষ্কার করা হবে। সেটা মেয়র বা কাউন্সিলর পদপ্রার্থীর জন্য একই থাকবে।
তবে ভিন্নমত নজরুল ইসলাম মঞ্জুর। বিএনপির সাবেক এই সংসদ সদস্য বলেন, বিএনপির উচিত আন্দোলনের অংশ হিসেবে নির্বাচনে যাওয়া। নির্বাচনে অংশ না নিলে আন্দোলন কখনো সফল হবে না। ২০২১ সালে দলের কমিটি নিয়ে আপত্তি তোলায় সাংগঠনিক সম্পাদকের পদ হারানো মঞ্জু বলেন, ‘আমি ব্যক্তিগতভাবে দলের সঙ্গে কথা বলব। আমি মনে করি, নির্বাচনে অংশ নিয়ে এই নির্বাচন কমিশনের স্বচ্ছতা দেখতে হবে।’
সাবেক মেয়র মনিরুজ্জামান বলেন, ‘দল যে সিদ্ধান্ত নেবে সেটিই আমার সিদ্ধান্ত।’
নির্বাচনের তারিখ ঘোষণা না হলেও মেয়র পদে প্রার্থীর নাম ঘোষণা করেছে ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ। আগামী নির্বাচনে তাদের প্রার্থী দলের নায়েবে আমির মাওলানা আবদুল আউয়াল। দলের মুখপাত্র শেখ মো. নাসিরুদ্দিন বলেন, এই সরকারের অধীনে জাতীয় নির্বাচনে অংশ না নিলেও ইসলামী আন্দোলন স্থানীয় পর্যায়ের নির্বাচনে অংশ নেবে। দুই দলের ওপর মানুষ বিরক্ত। তারা নতুন কাউকে চায়। সেই বিবেচনায় প্রার্থী ঘোষণা করা হয়েছে।
মেয়র পদে স্বতন্ত্র প্রার্থী হতে পারেন জাতীয় পার্টির সাবেক নেতা আবদুল গফ্ফার বিশ্বাস ও মুশফিকুর রহমান মুশফেক।
কাউন্সিলর প্রার্থী নিয়ে দ্বিধায় দুই দল
২০১৮ সালের নির্বাচনে সিটি করপোরেশনের ৩১টি সাধারণ ওয়ার্ডের মধ্যে ১২টিতে আওয়ামী লীগ এবং ৯টিতে বিএনপি প্রার্থী কাউন্সিলর পদে জয়লাভ করেন। আওয়ামী লীগ এবার কোনো ওয়ার্ডে বিদ্রোহী প্রার্থী চায় না। দলের মহানগর সাধারণ সম্পাদক বলেন, যেহেতু কাউন্সিলর পদে দল থেকে প্রতীক বা মনোনয়ন দেবে না, তাই নিজেদের মধ্যে আলোচনা করে প্রার্থী ঠিক করা হবে। অনেক জায়গায় বিদ্রোহী প্রার্থী হচ্ছে। এর পরিপ্রেক্ষিতে এই সিদ্ধান্ত।
বিএনপি-সমর্থিত কাউন্সিলররা এবারের নির্বাচনেও অংশ নেবেন বলছেন। দলীয় প্রতীকে নির্বাচন হবে না বিধায় তাঁরা দলের সিদ্ধান্তের সঙ্গে একমত নন। বিএনপি-সমর্থিত কোনো কোনো কাউন্সিলর ২০১৮ সালের নির্বাচনের পর থেকে আওয়ামী লীগের সমর্থনে কাজ করছেন। তাঁরা নির্বাচনেও অংশ নেবেন। তাঁদের একজন ১২ নম্বর ওয়ার্ডের কাউন্সিলর মো. মনিরুজ্জামান। তিনি বলেন, তিনি আওয়ামী লীগে যোগ দিয়েছেন। তাই নির্বাচনে তাঁর অংশ নিতে বাধা নেই। তিনি ওয়ার্ডে প্রচার শুরু করেছেন।
খুলনা সিটি করপোরেশন নির্বাচনে দলীয় মেয়র প্রার্থী নিয়ে নির্ভার আওয়ামী লীগ। কারণ, বর্তমান মেয়র তালুকদার আবদুল খালেকই হবেন প্রার্থী। বর্তমান সরকারের অধীনে কোনো নির্বাচনে অংশ না নেওয়ার ঘোষণা দেওয়া বিএনপি নিশ্চুপ। তবে ব্যক্তিগতভাবে নির্বাচন নিয়ে ইতিবাচক ভাবনা আছে দলটির কয়েকজন নেতার। এদিকে মেয়র প্রার্থীর নাম ঘোষণা করে শক্ত অবস্থানের জানান দিচ্ছে ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ।
নির্বাচন কমিশনের সিদ্ধান্ত অনুযায়ী, আগামী ২৩ মে থেকে ২৯ জুনের মধ্যে খুলনাসহ দেশের পাঁচ সিটি করপোরেশনে নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে। অন্য চারটি হলো গাজীপুর, রাজশাহী, সিলেট ও বরিশাল।
রাজনৈতিক বিশ্লেষকেরা বলছেন, খুলনা সিটি নির্বাচনে বর্তমান মেয়রের বিকল্প আওয়ামী লীগে এখনো তৈরি হয়নি। বিএনপি নির্বাচনে অংশ না নিলে ভোটে চমক দেখাতে পারে ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ। তবে বিএনপি নির্বাচনে এলে সমীকরণ পাল্টে যেতে পারে। নির্বাচন নিয়ে ওয়ার্ড পর্যায়ে নেতা-কর্মীদের মধ্যে আলোচনা শুরু হয়েছে।
১৯৮৪ সালের ১০ ডিসেম্বর খুলনা সিটি করপোরেশন হওয়ার পর এটি হবে ষষ্ঠ সিটি নির্বাচন। তালুকদার আবদুল খালেক প্রথমবার মেয়র নির্বাচিত হন ২০০৮ সালের নির্বাচনে। তবে ২০১৩ সালের নির্বাচনে তিনি পরাজিত হন বিএনপি-সমর্থিত প্রার্থী মনিরুজ্জামান মনির কাছে। ২০১৮ সালের নির্বাচনে আব্দুল খালেক বিএনপির প্রার্থী নজরুল ইসলাম মঞ্জুকে হারিয়ে আবার মেয়র হন। সেবার বিএনপি শেষ মুহূর্তে মনিকে বাদ দিয়ে মঞ্জুকে মনোনয়ন দিয়েছিল।
খোঁজ নিয়ে জানা যায়, ২০১৮ সালের সিটি নির্বাচনের পর থেকে খুলনা নগরে আওয়ামী লীগের একক আধিপত্য তৈরি হয়েছে। খুলনা-২ ও বাগেরহাট-১ ও ২ আসনের সংসদ সদস্য বঙ্গবন্ধু পরিবারের সদস্যরা।
খুলনা মহানগর আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক এম ডি বাবুল রানা আজকের পত্রিকাকে বলেন, বর্তমান মেয়র তালুকদার আবদুল খালেকই আগামী নির্বাচনের প্রার্থী। বঙ্গবন্ধু পরিবারের সদস্যরা সেভাবেই নির্দেশনা দিয়েছেন। দলের ও প্রধানমন্ত্রীর সবুজসংকেত আছে।
মেয়র আবদুল খালেক বলেন, দল চাইলেই তিনি প্রার্থী হবেন। বলেন, ‘এক বছর আগে থেকেই আমাদের পরিকল্পনা হয়েছে। খুলনায় দলে কোনো বিভক্তি নেই। তাই এখানে দলের সিদ্ধান্তই সব।’
বিএনপি কোনো নির্বাচনে অংশ না নেওয়ার সিদ্ধান্ত নিলেও গুঞ্জন আছে দলটির একাধিক নেতার ব্যক্তিগতভাবে নির্বাচন নিয়ে ইতিবাচক ভাবনা আছে। সাবেক মেয়র প্রার্থী নজরুল ইসলাম মঞ্জুরও এমন ভাবনা বলে জানা গেছে। তবে খুলনা মহানগর বিএনপির সভাপতি শফিকুল আলম মনা বলেন, দল এখনো এই নির্বাচন নিয়ে কোনো চিন্তা করেনি। তাঁরা আন্দোলনে আছেন। নতুন নির্বাচন কমিশন ও তত্ত্বাবধায়ক সরকার না হলে কোনো নির্বাচনে বিএনপি যাবে না। কেউ যদি ব্যক্তিগতভাবে নির্বাচন করেন, সে ক্ষেত্রে দল থেকে তাঁকে বহিষ্কার করা হবে। সেটা মেয়র বা কাউন্সিলর পদপ্রার্থীর জন্য একই থাকবে।
তবে ভিন্নমত নজরুল ইসলাম মঞ্জুর। বিএনপির সাবেক এই সংসদ সদস্য বলেন, বিএনপির উচিত আন্দোলনের অংশ হিসেবে নির্বাচনে যাওয়া। নির্বাচনে অংশ না নিলে আন্দোলন কখনো সফল হবে না। ২০২১ সালে দলের কমিটি নিয়ে আপত্তি তোলায় সাংগঠনিক সম্পাদকের পদ হারানো মঞ্জু বলেন, ‘আমি ব্যক্তিগতভাবে দলের সঙ্গে কথা বলব। আমি মনে করি, নির্বাচনে অংশ নিয়ে এই নির্বাচন কমিশনের স্বচ্ছতা দেখতে হবে।’
সাবেক মেয়র মনিরুজ্জামান বলেন, ‘দল যে সিদ্ধান্ত নেবে সেটিই আমার সিদ্ধান্ত।’
নির্বাচনের তারিখ ঘোষণা না হলেও মেয়র পদে প্রার্থীর নাম ঘোষণা করেছে ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ। আগামী নির্বাচনে তাদের প্রার্থী দলের নায়েবে আমির মাওলানা আবদুল আউয়াল। দলের মুখপাত্র শেখ মো. নাসিরুদ্দিন বলেন, এই সরকারের অধীনে জাতীয় নির্বাচনে অংশ না নিলেও ইসলামী আন্দোলন স্থানীয় পর্যায়ের নির্বাচনে অংশ নেবে। দুই দলের ওপর মানুষ বিরক্ত। তারা নতুন কাউকে চায়। সেই বিবেচনায় প্রার্থী ঘোষণা করা হয়েছে।
মেয়র পদে স্বতন্ত্র প্রার্থী হতে পারেন জাতীয় পার্টির সাবেক নেতা আবদুল গফ্ফার বিশ্বাস ও মুশফিকুর রহমান মুশফেক।
কাউন্সিলর প্রার্থী নিয়ে দ্বিধায় দুই দল
২০১৮ সালের নির্বাচনে সিটি করপোরেশনের ৩১টি সাধারণ ওয়ার্ডের মধ্যে ১২টিতে আওয়ামী লীগ এবং ৯টিতে বিএনপি প্রার্থী কাউন্সিলর পদে জয়লাভ করেন। আওয়ামী লীগ এবার কোনো ওয়ার্ডে বিদ্রোহী প্রার্থী চায় না। দলের মহানগর সাধারণ সম্পাদক বলেন, যেহেতু কাউন্সিলর পদে দল থেকে প্রতীক বা মনোনয়ন দেবে না, তাই নিজেদের মধ্যে আলোচনা করে প্রার্থী ঠিক করা হবে। অনেক জায়গায় বিদ্রোহী প্রার্থী হচ্ছে। এর পরিপ্রেক্ষিতে এই সিদ্ধান্ত।
বিএনপি-সমর্থিত কাউন্সিলররা এবারের নির্বাচনেও অংশ নেবেন বলছেন। দলীয় প্রতীকে নির্বাচন হবে না বিধায় তাঁরা দলের সিদ্ধান্তের সঙ্গে একমত নন। বিএনপি-সমর্থিত কোনো কোনো কাউন্সিলর ২০১৮ সালের নির্বাচনের পর থেকে আওয়ামী লীগের সমর্থনে কাজ করছেন। তাঁরা নির্বাচনেও অংশ নেবেন। তাঁদের একজন ১২ নম্বর ওয়ার্ডের কাউন্সিলর মো. মনিরুজ্জামান। তিনি বলেন, তিনি আওয়ামী লীগে যোগ দিয়েছেন। তাই নির্বাচনে তাঁর অংশ নিতে বাধা নেই। তিনি ওয়ার্ডে প্রচার শুরু করেছেন।
পর্দার নায়িকারা নিজেদের বয়স আড়ালে রাখা পছন্দ করেন। এ ক্ষেত্রে ব্যতিক্রম আজমেরী হক বাঁধন। প্রতিবছর নিজের জন্মদিনে জানান দেন তাঁর বয়স। গতকাল ছিল বাঁধনের ৪১তম জন্মদিন। সোশ্যাল মিডিয়ায় নিজেই জানালেন এই তথ্য।
২ দিন আগে১০ বছরের বেশি সময় ধরে শোবিজে কাজ করছেন অভিনেত্রী শবনম ফারিয়া। নাটকের পাশাপাশি ওটিটিতে দেখা গেছে তাঁকে। সরকারি অনুদানের ‘দেবী’ নামের একটি সিনেমায়ও অভিনয় করেছেন। প্রশংসিত হলেও সিনেমায় আর দেখা মেলেনি তাঁর। ছোট পর্দাতেও অনেক দিন ধরে অনিয়মিত তিনি। এবার শবনম ফারিয়া হাজির হচ্ছেন নতুন পরিচয়ে। কমেডি রিয়েলিটি
২ দিন আগেআমাদের লোকসংস্কৃতির অন্যতম ঐতিহ্য যাত্রাপালা। গণমানুষের সংস্কৃতি হিসেবে বিবেচিত এই যাত্রাপালা নিয়ে শিল্পকলা একাডেমি আয়োজন করছে ‘যাত্রা উৎসব-২০২৪’। আগামী ১ নভেম্বর সোহরাওয়ার্দী উদ্যানের মুক্তমঞ্চে শুরু হবে ৭ দিনব্যাপী এই উৎসব।
২ দিন আগে‘বঙ্গবন্ধু’ পদবি বিলীন হবে না। হতে পারে না। যেমনটি ‘দেশবন্ধু’ চিত্তরঞ্জন দাশের পদবি বিলীন হয়নি। ইতিহাসে এসব পদবি অম্লান ও অক্ষয়। বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ব্যক্তিত্ব ছিল অনন্যসাধারণ। আপনজনকে তো অবশ্যই, শত্রুপক্ষের লোকেরাও ব্যক্তিগত পর্যায়ে তাঁর প্রতি আকৃষ্ট হতেন। পাকিস্তানি সেনাবাহিনীর উচ্চপদের
২ দিন আগে