বিনোদন প্রতিবেদক, ঢাকা
প্রথমবার বাংলাদেশি ওয়েব সিরিজে অভিনয় করছেন আজমেরী হক বাঁধন। তাঁর বিপরীতে আছেন শাহরিয়ার নাজিম জয়। ওটিটি প্ল্যাটফর্ম চরকির জন্য নাম ঠিক না হওয়া সিরিজটি পরিচালনা করছেন শঙ্খ দাশগুপ্ত। এই পরিচালক এর আগে ওয়েব সিরিজ ‘বলি’ বানিয়েছেন। সিরিজটির খোঁজ পাওয়া যায় অভিনেতা জয়ের একটি ফেসবুক পোস্টের সূত্র ধরে। পোস্টে হলুদাভ ছবিতে নির্মাতার সঙ্গে হাস্যোজ্জ্বল জয় ও বাঁধন। ক্যাপশনের শুরুতে লেখা, ‘বাঁধনকে বাচ্চাসহ বিয়ে করতে হবে কখনো ভাবিনি!’
এরপরই বিষয়টি পরিষ্কার করেন অভিনেতা। বললেন, ‘ঘটক রেদওয়ান রনি ও চরকি। বিয়ের কাজি শঙ্খ দাশগুপ্ত। বছর শেষে আসছে ওয়েব সিরিজটি। শঙ্খ দুর্দান্ত নির্মাতা। বাঁধন আন্তর্জাতিক অভিনেত্রী। আর আমাকে বলা যেতে পারে ভাগ্যবান। এতটুকুই জানালাম। চরকি ও শঙ্খ দাশগুপ্ত নিশ্চয়ই ধামাকা দিয়ে দুই বাংলার মানুষকে অসাধারণ গল্পের এই ওয়েব সিরিজটি দেখতে বাধ্য করবেন।’
২৫ সেপ্টেম্বর সিরিজটির শুটিং শুরু হবে। এখন রিহার্সাল চলছে পুরোদমে। এটি সাত পর্বের সিরিজ। বাঁধন বলেন, ‘চরকির সঙ্গে এই প্রথম কাজ। দুর্দান্ত গল্প-চিত্রনাট্য সাজিয়েছেন নির্মাতা। আর এই সময়ের সেরা অভিনয়শিল্পীদের দেখা যাবে সিরিজটিতে।’
কাজের সূত্রে বেশ কিছুদিন ভারতে ছিলেন বাঁধন। সেখানে তিনি বিশাল ভরদ্বাজের নির্মাণে ‘খুফিয়া’ নামের একটি সিনেমায় কাজ করছেন। ওই কাজ সেরে ৫ সেপ্টেম্বর ঢাকায় ফিরেছেন। এরপরই যোগ দিয়েছেন ওয়েব সিরিজের রিহার্সালে।
প্রকাশ পেয়েছে ‘খুফিয়া’র ফার্স্ট লুক টিজার। ওটিটি প্ল্যাটফর্ম নেটফ্লিক্সে দেখা যাবে সিনেমাটি। থ্রিলার গল্পে বানানো ‘খুফিয়া’র ফার্স্ট লুকে ঝড় তুলেছেন বাঁধন। তিনি বলেন, ‘টিজারে আমার যে শটটা দেখা যাচ্ছে, সেটা আমার নিজেরও ভীষণ পছন্দের। ভোরের দিকে নেওয়া হয়েছিল শটটা।’
বাঁধনের প্রথম ওয়েব সিরিজ ছিল ‘রবীন্দ্রনাথ এখানে কখনো খেতে আসেননি’। সৃজিত মুখার্জি পরিচালিত ভারতীয় সিরিজটিতে মুশকান জুবেরীর চরিত্রে অভিনয় করেছেন বাঁধন।
প্রথমবার বাংলাদেশি ওয়েব সিরিজে অভিনয় করছেন আজমেরী হক বাঁধন। তাঁর বিপরীতে আছেন শাহরিয়ার নাজিম জয়। ওটিটি প্ল্যাটফর্ম চরকির জন্য নাম ঠিক না হওয়া সিরিজটি পরিচালনা করছেন শঙ্খ দাশগুপ্ত। এই পরিচালক এর আগে ওয়েব সিরিজ ‘বলি’ বানিয়েছেন। সিরিজটির খোঁজ পাওয়া যায় অভিনেতা জয়ের একটি ফেসবুক পোস্টের সূত্র ধরে। পোস্টে হলুদাভ ছবিতে নির্মাতার সঙ্গে হাস্যোজ্জ্বল জয় ও বাঁধন। ক্যাপশনের শুরুতে লেখা, ‘বাঁধনকে বাচ্চাসহ বিয়ে করতে হবে কখনো ভাবিনি!’
এরপরই বিষয়টি পরিষ্কার করেন অভিনেতা। বললেন, ‘ঘটক রেদওয়ান রনি ও চরকি। বিয়ের কাজি শঙ্খ দাশগুপ্ত। বছর শেষে আসছে ওয়েব সিরিজটি। শঙ্খ দুর্দান্ত নির্মাতা। বাঁধন আন্তর্জাতিক অভিনেত্রী। আর আমাকে বলা যেতে পারে ভাগ্যবান। এতটুকুই জানালাম। চরকি ও শঙ্খ দাশগুপ্ত নিশ্চয়ই ধামাকা দিয়ে দুই বাংলার মানুষকে অসাধারণ গল্পের এই ওয়েব সিরিজটি দেখতে বাধ্য করবেন।’
২৫ সেপ্টেম্বর সিরিজটির শুটিং শুরু হবে। এখন রিহার্সাল চলছে পুরোদমে। এটি সাত পর্বের সিরিজ। বাঁধন বলেন, ‘চরকির সঙ্গে এই প্রথম কাজ। দুর্দান্ত গল্প-চিত্রনাট্য সাজিয়েছেন নির্মাতা। আর এই সময়ের সেরা অভিনয়শিল্পীদের দেখা যাবে সিরিজটিতে।’
কাজের সূত্রে বেশ কিছুদিন ভারতে ছিলেন বাঁধন। সেখানে তিনি বিশাল ভরদ্বাজের নির্মাণে ‘খুফিয়া’ নামের একটি সিনেমায় কাজ করছেন। ওই কাজ সেরে ৫ সেপ্টেম্বর ঢাকায় ফিরেছেন। এরপরই যোগ দিয়েছেন ওয়েব সিরিজের রিহার্সালে।
প্রকাশ পেয়েছে ‘খুফিয়া’র ফার্স্ট লুক টিজার। ওটিটি প্ল্যাটফর্ম নেটফ্লিক্সে দেখা যাবে সিনেমাটি। থ্রিলার গল্পে বানানো ‘খুফিয়া’র ফার্স্ট লুকে ঝড় তুলেছেন বাঁধন। তিনি বলেন, ‘টিজারে আমার যে শটটা দেখা যাচ্ছে, সেটা আমার নিজেরও ভীষণ পছন্দের। ভোরের দিকে নেওয়া হয়েছিল শটটা।’
বাঁধনের প্রথম ওয়েব সিরিজ ছিল ‘রবীন্দ্রনাথ এখানে কখনো খেতে আসেননি’। সৃজিত মুখার্জি পরিচালিত ভারতীয় সিরিজটিতে মুশকান জুবেরীর চরিত্রে অভিনয় করেছেন বাঁধন।
পর্দার নায়িকারা নিজেদের বয়স আড়ালে রাখা পছন্দ করেন। এ ক্ষেত্রে ব্যতিক্রম আজমেরী হক বাঁধন। প্রতিবছর নিজের জন্মদিনে জানান দেন তাঁর বয়স। গতকাল ছিল বাঁধনের ৪১তম জন্মদিন। সোশ্যাল মিডিয়ায় নিজেই জানালেন এই তথ্য।
২ দিন আগে১০ বছরের বেশি সময় ধরে শোবিজে কাজ করছেন অভিনেত্রী শবনম ফারিয়া। নাটকের পাশাপাশি ওটিটিতে দেখা গেছে তাঁকে। সরকারি অনুদানের ‘দেবী’ নামের একটি সিনেমায়ও অভিনয় করেছেন। প্রশংসিত হলেও সিনেমায় আর দেখা মেলেনি তাঁর। ছোট পর্দাতেও অনেক দিন ধরে অনিয়মিত তিনি। এবার শবনম ফারিয়া হাজির হচ্ছেন নতুন পরিচয়ে। কমেডি রিয়েলিটি
২ দিন আগেআমাদের লোকসংস্কৃতির অন্যতম ঐতিহ্য যাত্রাপালা। গণমানুষের সংস্কৃতি হিসেবে বিবেচিত এই যাত্রাপালা নিয়ে শিল্পকলা একাডেমি আয়োজন করছে ‘যাত্রা উৎসব-২০২৪’। আগামী ১ নভেম্বর সোহরাওয়ার্দী উদ্যানের মুক্তমঞ্চে শুরু হবে ৭ দিনব্যাপী এই উৎসব।
২ দিন আগে‘বঙ্গবন্ধু’ পদবি বিলীন হবে না। হতে পারে না। যেমনটি ‘দেশবন্ধু’ চিত্তরঞ্জন দাশের পদবি বিলীন হয়নি। ইতিহাসে এসব পদবি অম্লান ও অক্ষয়। বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ব্যক্তিত্ব ছিল অনন্যসাধারণ। আপনজনকে তো অবশ্যই, শত্রুপক্ষের লোকেরাও ব্যক্তিগত পর্যায়ে তাঁর প্রতি আকৃষ্ট হতেন। পাকিস্তানি সেনাবাহিনীর উচ্চপদের
২ দিন আগে