ফুলবাড়িয়া (ময়মনসিংহ) প্রতিনিধি
ময়মনসিংহের ফুলবাড়িয়ায় ধামর সড়কের ধারে করা হয়েছে চামড়াবর্জ্য সেদ্ধ করে মাছের খাবার তৈরির কারখানা। এতে চামড়া পোড়ানোর সময় চুল্লির ধোঁয়ায় আচ্ছন্ন হয়ে যায় আশপাশ এলাকা, হুমকির মুখে পড়েছে পরিবেশ। যদিও পরিবেশের ক্ষতি করে এমন কোনো কিছুই করা যাবে না বলে জানিয়েছেন পরিবেশ অধিদপ্তরের এক কর্মকর্তা।
ময়মনসিংহ পরিবেশ অধিদপ্তরের পরিচালক দিলরুবা আহমেদ আজকের পত্রিকাকে বলেন, চামড়ার বর্জ্য সেদ্ধ করার কারখানাটি বন্ধ করে দেওয়া হবে। পরিবেশের ক্ষতি করে কোনো কিছুই করা যাবে না বলে জানান তিনি।
জানা গেছে, ট্যানারিগুলোতে চামড়া প্রসেসিং করার পর প্রচুর চামড়া উচ্ছিষ্ট হয়। এসব চামড়া ২ হাজার ২০০ থেকে ২ হাজার ৫০০ টাকা টন ক্রয় করে ট্রাকভর্তি করে নিয়ে আসে ফুলবাড়িয়ায়। রাতের এসব চামড়া বিশেষভাবে তৈরি চুল্লি ও কড়াইয়ে সেদ্ধ করা হয়। চামড়া পোড়ানোর দুর্গন্ধে পথচারীসহ গ্রামের মানুষ অতিষ্ঠ। সেদ্ধ করার সময় চুল্লির ধোঁয়ায় আচ্ছন্ন হয়ে যায় আশপাশ এলাকা। সেদ্ধ করার পর শুকানো চামড়াকে বলা হয় শুঁটকি।
সরেজমিনে দেখা যায়, ধামর সড়কের নয়ন মিয়ার চাতালের পাশে খোলা জমিতে শত শত মণ চামড়ার বিষাক্তবর্জ্য ফেলা রাখা হয়েছে। আশপাশের পরিবেশ মারাত্মক হুমকির মুখে। পথচারীর নাক চেপে সড়ক দিয়ে চলাচল করছেন। বর্জ্যের স্তূপের দক্ষিণ পাশে বিশাল মাটির তিনটি চুল্লি। একটি চুল্লির কড়াইয়ে অনন্ত ১ টন চামড়া বুশি ভর্তি। দুজন শ্রমিক বর্জ্য সেদ্ধ করার প্রক্রিয়ায় কাজ করছে। চুল্লির পাশে সেদ্ধ করা চামড়ার স্তূপ। সেদ্ধ করা বর্জ্য রোদে শুকিয়ে দুটি চাতালেই ঢেকে রাখা হয়েছে।
কারখানার মালিক মো. রুহুল আমীন বলেন, ‘ট্যানারিতে যেসব চামড়া পরিত্যক্ত হয় সেগুলো নিয়ে এসে সেদ্ধ করার পর শুকিয়ে বিভিন্ন কোম্পানিকে দিয়ে দিই, তারা কী করে বলতে পারব না।’
উপজেলা সিনিয়র মৎস্য কর্মকর্তা মোহাম্মাদ হাবিবুর রহমান তালুকদার বলেন, চামড়ার বর্জ্য বিষাক্ত, এগুলো দিয়ে মাছের খাদ্য বানানো এক ধরনের অপরাধ।
ময়মনসিংহের ফুলবাড়িয়ায় ধামর সড়কের ধারে করা হয়েছে চামড়াবর্জ্য সেদ্ধ করে মাছের খাবার তৈরির কারখানা। এতে চামড়া পোড়ানোর সময় চুল্লির ধোঁয়ায় আচ্ছন্ন হয়ে যায় আশপাশ এলাকা, হুমকির মুখে পড়েছে পরিবেশ। যদিও পরিবেশের ক্ষতি করে এমন কোনো কিছুই করা যাবে না বলে জানিয়েছেন পরিবেশ অধিদপ্তরের এক কর্মকর্তা।
ময়মনসিংহ পরিবেশ অধিদপ্তরের পরিচালক দিলরুবা আহমেদ আজকের পত্রিকাকে বলেন, চামড়ার বর্জ্য সেদ্ধ করার কারখানাটি বন্ধ করে দেওয়া হবে। পরিবেশের ক্ষতি করে কোনো কিছুই করা যাবে না বলে জানান তিনি।
জানা গেছে, ট্যানারিগুলোতে চামড়া প্রসেসিং করার পর প্রচুর চামড়া উচ্ছিষ্ট হয়। এসব চামড়া ২ হাজার ২০০ থেকে ২ হাজার ৫০০ টাকা টন ক্রয় করে ট্রাকভর্তি করে নিয়ে আসে ফুলবাড়িয়ায়। রাতের এসব চামড়া বিশেষভাবে তৈরি চুল্লি ও কড়াইয়ে সেদ্ধ করা হয়। চামড়া পোড়ানোর দুর্গন্ধে পথচারীসহ গ্রামের মানুষ অতিষ্ঠ। সেদ্ধ করার সময় চুল্লির ধোঁয়ায় আচ্ছন্ন হয়ে যায় আশপাশ এলাকা। সেদ্ধ করার পর শুকানো চামড়াকে বলা হয় শুঁটকি।
সরেজমিনে দেখা যায়, ধামর সড়কের নয়ন মিয়ার চাতালের পাশে খোলা জমিতে শত শত মণ চামড়ার বিষাক্তবর্জ্য ফেলা রাখা হয়েছে। আশপাশের পরিবেশ মারাত্মক হুমকির মুখে। পথচারীর নাক চেপে সড়ক দিয়ে চলাচল করছেন। বর্জ্যের স্তূপের দক্ষিণ পাশে বিশাল মাটির তিনটি চুল্লি। একটি চুল্লির কড়াইয়ে অনন্ত ১ টন চামড়া বুশি ভর্তি। দুজন শ্রমিক বর্জ্য সেদ্ধ করার প্রক্রিয়ায় কাজ করছে। চুল্লির পাশে সেদ্ধ করা চামড়ার স্তূপ। সেদ্ধ করা বর্জ্য রোদে শুকিয়ে দুটি চাতালেই ঢেকে রাখা হয়েছে।
কারখানার মালিক মো. রুহুল আমীন বলেন, ‘ট্যানারিতে যেসব চামড়া পরিত্যক্ত হয় সেগুলো নিয়ে এসে সেদ্ধ করার পর শুকিয়ে বিভিন্ন কোম্পানিকে দিয়ে দিই, তারা কী করে বলতে পারব না।’
উপজেলা সিনিয়র মৎস্য কর্মকর্তা মোহাম্মাদ হাবিবুর রহমান তালুকদার বলেন, চামড়ার বর্জ্য বিষাক্ত, এগুলো দিয়ে মাছের খাদ্য বানানো এক ধরনের অপরাধ।
পর্দার নায়িকারা নিজেদের বয়স আড়ালে রাখা পছন্দ করেন। এ ক্ষেত্রে ব্যতিক্রম আজমেরী হক বাঁধন। প্রতিবছর নিজের জন্মদিনে জানান দেন তাঁর বয়স। গতকাল ছিল বাঁধনের ৪১তম জন্মদিন। সোশ্যাল মিডিয়ায় নিজেই জানালেন এই তথ্য।
২ দিন আগে১০ বছরের বেশি সময় ধরে শোবিজে কাজ করছেন অভিনেত্রী শবনম ফারিয়া। নাটকের পাশাপাশি ওটিটিতে দেখা গেছে তাঁকে। সরকারি অনুদানের ‘দেবী’ নামের একটি সিনেমায়ও অভিনয় করেছেন। প্রশংসিত হলেও সিনেমায় আর দেখা মেলেনি তাঁর। ছোট পর্দাতেও অনেক দিন ধরে অনিয়মিত তিনি। এবার শবনম ফারিয়া হাজির হচ্ছেন নতুন পরিচয়ে। কমেডি রিয়েলিটি
২ দিন আগেআমাদের লোকসংস্কৃতির অন্যতম ঐতিহ্য যাত্রাপালা। গণমানুষের সংস্কৃতি হিসেবে বিবেচিত এই যাত্রাপালা নিয়ে শিল্পকলা একাডেমি আয়োজন করছে ‘যাত্রা উৎসব-২০২৪’। আগামী ১ নভেম্বর সোহরাওয়ার্দী উদ্যানের মুক্তমঞ্চে শুরু হবে ৭ দিনব্যাপী এই উৎসব।
২ দিন আগে‘বঙ্গবন্ধু’ পদবি বিলীন হবে না। হতে পারে না। যেমনটি ‘দেশবন্ধু’ চিত্তরঞ্জন দাশের পদবি বিলীন হয়নি। ইতিহাসে এসব পদবি অম্লান ও অক্ষয়। বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ব্যক্তিত্ব ছিল অনন্যসাধারণ। আপনজনকে তো অবশ্যই, শত্রুপক্ষের লোকেরাও ব্যক্তিগত পর্যায়ে তাঁর প্রতি আকৃষ্ট হতেন। পাকিস্তানি সেনাবাহিনীর উচ্চপদের
২ দিন আগে