মোহাম্মাদ আসাদুজ্জামান, গাজীপুর
গাজীপুরের জয়দেবপুর রেলস্টেশনে টিকিট বরাদ্দ কম, মাসিক টিকিট বাতিল এবং অনেক ট্রেন যাত্রাবিরতি না করায় বেড়েছে যাত্রী ভোগান্তি। রাজধানী লাগোয়া শিল্পনগরীতে যাত্রীসংখ্যা বেশি হওয়ায় কোনো ধরনের খরচ বৃদ্ধি ছাড়াই এই স্টেশনে কয়েকটি ট্রেনের যাত্রা বিরতি ও টিকিট বরাদ্দ বাড়িয়ে সরকারের রাজস্ব আয় বর্তমানের চেয়ে ৮-১০ গুণ বাড়ানো সম্ভব বলে মনে করেন স্টেশনসংশ্লিষ্ট ব্যক্তিরা।
জয়দেবপুর স্টেশনের একটি সূত্র জানায়, জয়দেবপুর রেল জংশনে দেশের উত্তর ও উত্তর-পশ্চিমাঞ্চল থেকে রাজধানীতে প্রবেশের একমাত্র রেলপথ। রাজধানী থেকে দেশের বিভিন্ন গন্তব্যের উদ্দেশে ছেড়ে আসা বা ফেরত আসা ট্রেনকে এখানে এসে লাইন পরিবর্তন করতে হয়। এই স্টেশন হয়ে প্রতিদিন ৮০টির বেশি ট্রেন বিভিন্ন গন্তব্যে আসা-যাওয়া করে। কিন্তু এই স্টেশনে যাত্রাবিরতি করে মাত্র কয়েকটি ট্রেন। আবার এসব ট্রেনে ভ্রমণের জন্য এই স্টেশনে টিকিট বরাদ্দ খুবই কম। অপর দিকে, গাজীপুরে রয়েছে হাজারো শিল্পপ্রতিষ্ঠান। তাই নানা প্রয়োজনে হাজার যাত্রীরা জয়দেবপুর রেলস্টেশন দিয়ে আসা-যাওয়া করে। অনেক ট্রেন এই স্টেশনে যাত্রাবিরতি না করাসহ নানা কারণে একদিকে ভোগান্তির শিকার হচ্ছে শত শত যাত্রী, অন্যদিকে বিপুল পরিমাণ রাজস্ব আয় থেকে বঞ্চিত হচ্ছে সরকার।
স্থানীয়রা জানান, প্রতিদিন সকালে গাজীপুর থেকে ঢাকায় গিয়ে সরকারি-বেসরকারি প্রতিষ্ঠানের কয়েক হাজার মানুষ অফিস করে আবার বিকেলে ফিরে আসেন। আবার অনেকে ঢাকা থেকে ট্রেনে এসে গাজীপুরে অফিস করেন। এ ছাড়া নানা প্রয়োজনে এই স্টেশন হয়ে দৈনিক সাত-আট হাজার যাত্রী দেশের বিভিন্ন গন্তব্যে যাতায়াত করেন। অনেক কম গুরুত্বপূর্ণ স্টেশনে যাত্রাবিরতি থাকলেও নেই জয়দেবপুর জংশন স্টেশনে। এ কারণে মানুষের ভোগান্তি বেড়েছে।
ঢাকায় একটি বেসরকারি প্রতিষ্ঠানে চাকরি করেন আব্দুস সালাম। তিনি অনেক সময় টিকিট না পেয়ে দাঁড়িয়ে যান। তিনি বলেন, ঢাকা যাওয়ার পথে জয়দেবপুরে যাত্রাবিরতি করে দ্রুতযান। এই স্টেশনে দ্রুতযানের টিকিট বরাদ্দ ১০টি, কিন্তু যাত্রীদের চাহিদা কমপক্ষে ১০০টি। নীল সাগরের টিকিট বরাদ্দ ২০টি, চাহিদা আছে ৮০টি।
বেসরকারি ইউনিভার্সিটির ছাত্রী ওয়াহিদা হামিদ বলেন, ‘জয়দেবপুর স্টেশনে এসব ট্রেনের স্টপেজ থাকলে শিক্ষার্থীদের সময় অপচয় কম হতো। খুব সহজেই সকালে ঢাকায় গিয়ে ক্লাস সেরে বিকেলে ফিরে আসা যেত।’
গাজীপুর প্যাসেঞ্জারস কমিউনিটির সাংগঠনিক সম্পাদক সিরাজ উদ্দৌলা বলেন, ‘আগে এখানে মাসিক টিকিট দেওয়া হতো, এখন তা-ও বন্ধ। বর্তমানে যে ট্রেনগুলো থামে, সেগুলোতে ৪০০-এর মতো টিকিট বরাদ্দ আছে। তবে আমরা চাই এখানে ২ থেকে আড়াই হাজার টিকিট বরাদ্দ হোক, মাসিক টিকিট চালু হোক। যে ট্রেনগুলো যাত্রাবিরতি করে না, সেগুলো দাঁড়াক। ’
জয়দেবপুর স্টেশনের মাস্টার আবুল হোসেন বলেন, জয়দেবপুর একটি চতুর্মুখী রেলস্টেশন। এখান থেকে দেশের যেকোনো দিকে ট্রেনে যাতায়াত করা যায়। এ কারণে যাত্রী চাপ অনেক বেশি। তবে চাহিদার তুলনায় ট্রেনের যাত্রাবিরতি কম এবং টিকিট বরাদ্দ খুবই অপ্রতুল। ফলে অনেক যাত্রীকে দাঁড়িয়ে ভ্রমণ করতে হয়। আবার অনেকে ফিরে যায়। চাহিদা অনুযায়ী টিকিট বরাদ্দ বাড়ানো হলে এবং আরও কয়েকটি ট্রেন যাত্রাবিরতি করলে যাত্রীসেবার পাশাপাশি স্টেশনের রাজস্ব আদায় ৮-১০ গুণ বাড়বে।
গাজীপুরের জয়দেবপুর রেলস্টেশনে টিকিট বরাদ্দ কম, মাসিক টিকিট বাতিল এবং অনেক ট্রেন যাত্রাবিরতি না করায় বেড়েছে যাত্রী ভোগান্তি। রাজধানী লাগোয়া শিল্পনগরীতে যাত্রীসংখ্যা বেশি হওয়ায় কোনো ধরনের খরচ বৃদ্ধি ছাড়াই এই স্টেশনে কয়েকটি ট্রেনের যাত্রা বিরতি ও টিকিট বরাদ্দ বাড়িয়ে সরকারের রাজস্ব আয় বর্তমানের চেয়ে ৮-১০ গুণ বাড়ানো সম্ভব বলে মনে করেন স্টেশনসংশ্লিষ্ট ব্যক্তিরা।
জয়দেবপুর স্টেশনের একটি সূত্র জানায়, জয়দেবপুর রেল জংশনে দেশের উত্তর ও উত্তর-পশ্চিমাঞ্চল থেকে রাজধানীতে প্রবেশের একমাত্র রেলপথ। রাজধানী থেকে দেশের বিভিন্ন গন্তব্যের উদ্দেশে ছেড়ে আসা বা ফেরত আসা ট্রেনকে এখানে এসে লাইন পরিবর্তন করতে হয়। এই স্টেশন হয়ে প্রতিদিন ৮০টির বেশি ট্রেন বিভিন্ন গন্তব্যে আসা-যাওয়া করে। কিন্তু এই স্টেশনে যাত্রাবিরতি করে মাত্র কয়েকটি ট্রেন। আবার এসব ট্রেনে ভ্রমণের জন্য এই স্টেশনে টিকিট বরাদ্দ খুবই কম। অপর দিকে, গাজীপুরে রয়েছে হাজারো শিল্পপ্রতিষ্ঠান। তাই নানা প্রয়োজনে হাজার যাত্রীরা জয়দেবপুর রেলস্টেশন দিয়ে আসা-যাওয়া করে। অনেক ট্রেন এই স্টেশনে যাত্রাবিরতি না করাসহ নানা কারণে একদিকে ভোগান্তির শিকার হচ্ছে শত শত যাত্রী, অন্যদিকে বিপুল পরিমাণ রাজস্ব আয় থেকে বঞ্চিত হচ্ছে সরকার।
স্থানীয়রা জানান, প্রতিদিন সকালে গাজীপুর থেকে ঢাকায় গিয়ে সরকারি-বেসরকারি প্রতিষ্ঠানের কয়েক হাজার মানুষ অফিস করে আবার বিকেলে ফিরে আসেন। আবার অনেকে ঢাকা থেকে ট্রেনে এসে গাজীপুরে অফিস করেন। এ ছাড়া নানা প্রয়োজনে এই স্টেশন হয়ে দৈনিক সাত-আট হাজার যাত্রী দেশের বিভিন্ন গন্তব্যে যাতায়াত করেন। অনেক কম গুরুত্বপূর্ণ স্টেশনে যাত্রাবিরতি থাকলেও নেই জয়দেবপুর জংশন স্টেশনে। এ কারণে মানুষের ভোগান্তি বেড়েছে।
ঢাকায় একটি বেসরকারি প্রতিষ্ঠানে চাকরি করেন আব্দুস সালাম। তিনি অনেক সময় টিকিট না পেয়ে দাঁড়িয়ে যান। তিনি বলেন, ঢাকা যাওয়ার পথে জয়দেবপুরে যাত্রাবিরতি করে দ্রুতযান। এই স্টেশনে দ্রুতযানের টিকিট বরাদ্দ ১০টি, কিন্তু যাত্রীদের চাহিদা কমপক্ষে ১০০টি। নীল সাগরের টিকিট বরাদ্দ ২০টি, চাহিদা আছে ৮০টি।
বেসরকারি ইউনিভার্সিটির ছাত্রী ওয়াহিদা হামিদ বলেন, ‘জয়দেবপুর স্টেশনে এসব ট্রেনের স্টপেজ থাকলে শিক্ষার্থীদের সময় অপচয় কম হতো। খুব সহজেই সকালে ঢাকায় গিয়ে ক্লাস সেরে বিকেলে ফিরে আসা যেত।’
গাজীপুর প্যাসেঞ্জারস কমিউনিটির সাংগঠনিক সম্পাদক সিরাজ উদ্দৌলা বলেন, ‘আগে এখানে মাসিক টিকিট দেওয়া হতো, এখন তা-ও বন্ধ। বর্তমানে যে ট্রেনগুলো থামে, সেগুলোতে ৪০০-এর মতো টিকিট বরাদ্দ আছে। তবে আমরা চাই এখানে ২ থেকে আড়াই হাজার টিকিট বরাদ্দ হোক, মাসিক টিকিট চালু হোক। যে ট্রেনগুলো যাত্রাবিরতি করে না, সেগুলো দাঁড়াক। ’
জয়দেবপুর স্টেশনের মাস্টার আবুল হোসেন বলেন, জয়দেবপুর একটি চতুর্মুখী রেলস্টেশন। এখান থেকে দেশের যেকোনো দিকে ট্রেনে যাতায়াত করা যায়। এ কারণে যাত্রী চাপ অনেক বেশি। তবে চাহিদার তুলনায় ট্রেনের যাত্রাবিরতি কম এবং টিকিট বরাদ্দ খুবই অপ্রতুল। ফলে অনেক যাত্রীকে দাঁড়িয়ে ভ্রমণ করতে হয়। আবার অনেকে ফিরে যায়। চাহিদা অনুযায়ী টিকিট বরাদ্দ বাড়ানো হলে এবং আরও কয়েকটি ট্রেন যাত্রাবিরতি করলে যাত্রীসেবার পাশাপাশি স্টেশনের রাজস্ব আদায় ৮-১০ গুণ বাড়বে।
পর্দার নায়িকারা নিজেদের বয়স আড়ালে রাখা পছন্দ করেন। এ ক্ষেত্রে ব্যতিক্রম আজমেরী হক বাঁধন। প্রতিবছর নিজের জন্মদিনে জানান দেন তাঁর বয়স। গতকাল ছিল বাঁধনের ৪১তম জন্মদিন। সোশ্যাল মিডিয়ায় নিজেই জানালেন এই তথ্য।
২ দিন আগে১০ বছরের বেশি সময় ধরে শোবিজে কাজ করছেন অভিনেত্রী শবনম ফারিয়া। নাটকের পাশাপাশি ওটিটিতে দেখা গেছে তাঁকে। সরকারি অনুদানের ‘দেবী’ নামের একটি সিনেমায়ও অভিনয় করেছেন। প্রশংসিত হলেও সিনেমায় আর দেখা মেলেনি তাঁর। ছোট পর্দাতেও অনেক দিন ধরে অনিয়মিত তিনি। এবার শবনম ফারিয়া হাজির হচ্ছেন নতুন পরিচয়ে। কমেডি রিয়েলিটি
২ দিন আগেআমাদের লোকসংস্কৃতির অন্যতম ঐতিহ্য যাত্রাপালা। গণমানুষের সংস্কৃতি হিসেবে বিবেচিত এই যাত্রাপালা নিয়ে শিল্পকলা একাডেমি আয়োজন করছে ‘যাত্রা উৎসব-২০২৪’। আগামী ১ নভেম্বর সোহরাওয়ার্দী উদ্যানের মুক্তমঞ্চে শুরু হবে ৭ দিনব্যাপী এই উৎসব।
২ দিন আগে‘বঙ্গবন্ধু’ পদবি বিলীন হবে না। হতে পারে না। যেমনটি ‘দেশবন্ধু’ চিত্তরঞ্জন দাশের পদবি বিলীন হয়নি। ইতিহাসে এসব পদবি অম্লান ও অক্ষয়। বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ব্যক্তিত্ব ছিল অনন্যসাধারণ। আপনজনকে তো অবশ্যই, শত্রুপক্ষের লোকেরাও ব্যক্তিগত পর্যায়ে তাঁর প্রতি আকৃষ্ট হতেন। পাকিস্তানি সেনাবাহিনীর উচ্চপদের
২ দিন আগে