তানজিল হাসান, মুন্সীগঞ্জ
নির্বাচনী হাওয়ায় সাবেক রাষ্ট্রপতির আসন হিসেবেই পরিচিত মুন্সীগঞ্জ-১ (সিরাজদিখান ও শ্রীনগর)। এ ছাড়া এ আসন একসময় ছিল বিএনপির শক্ত ঘাঁটি। দলটির এককালের শীর্ষ নেতা সাবেক রাষ্ট্রপতি এ কিউ এম বদরুদ্দোজা চৌধুরী বা বি চৌধুরী ও জাতীয় পার্টির সাবেক উপপ্রধানমন্ত্রী শাহ মোয়াজ্জেমের কারণে আসনটি জেলার ‘ভিআইপি’ আসন হিসেবে আলোচিত। অনেকে মনে করেন, এ আসনে দলের ভাঙনের পর থেকেই রাজনীতিতে পিছিয়ে পড়তে থাকে বিএনপি।
তবে যে যা-ই বলুক, মুন্সীগঞ্জ-১ আসন মানেই যেন চৌধুরীবাড়ির ঘাঁটি। ৩০ বছরে মাত্র দুবার এ গণ্ডি ভাঙা সম্ভব হয়েছে। এরপর আবার ঘাঁটির দখলে নিয়েছেন এ কিউ এম বদরুদ্দোজা চৌধুরীর ছেলে বিকল্পধারা বাংলাদেশের যুগ্ম মহাসচিব মাহী বি চৌধুরী। ২০১৮ সালের নির্বাচনে জাতীয় রাজনীতির প্রেক্ষাপটে মহাজোটের সঙ্গে যুক্তফ্রন্ট একীভূত হলে নির্বাচনে অংশ নেন তিনি। নৌকা প্রতীক নিয়ে নির্বাচিত হন সংসদ সদস্য। আগামী সংসদ নির্বাচন সামনে রেখে চৌধুরীবাড়ির এ গণ্ডি ভাঙার তোড়জোড় শুরু করেছে প্রধান দুই দল আওয়ামী লীগ ও বিএনপি।
আওয়ামী লীগের স্থানীয় নেতারা চাইছেন এবার দলের কোনো নেতাকে যেন মনোনয়ন দেওয়া হয়। মাহী বি চৌধুরী আবার নৌকা প্রতীক পান, তা আর চাইছেন না তাঁরা।
আওয়ামী লীগ থেকে মনোনয়ন চাইবেন ঢাকা মহানগর দক্ষিণ আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক গোলাম সারোয়ার কবীর, আওয়ামী লীগের সাবেক স্বাস্থ্যবিষয়ক সম্পাদক ও বিক্রমপুর ভূঁইয়া মেডিকেল কলেজ অ্যান্ড হাসপাতালের প্রতিষ্ঠাতা ডা. বদিউজ্জামান ভূঁইয়া ডাবলু, বাংলাদেশ কম্পিউটার সমিতির সভাপতি ও বাংলাদেশ আওয়ামী মুক্তিযোদ্ধা লীগ কেন্দ্রীয় কমিটির সহসভাপতি ইঞ্জিনিয়ার সুব্রত সরকার, সিরাজদিখান উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি ও উপজেলা চেয়ারম্যান মো. মহিউদ্দিন।
মুন্সীগঞ্জ-১ আসন মানেই যেন বিএনপির স্বপ্নের বাগিচা ভেঙে যাওয়ার ইতিহাস। সে ইতিহাস বলার আগে দেখে নেওয়া যাক এ আসন থেকে এবার কারা দলীয় মনোনয়ন চাইবেন। আলোচনায় আছেন সিরাজদিখান উপজেলা বিএনপির আহ্বায়ক শেখ আব্দুল্লাহ ও স্বেচ্ছাসেবকবিষয়ক সম্পাদক মীর সরাফত আলী সপু। জাতীয় পার্টি থেকে মুন্সীগঞ্জ জাতীয় পার্টির সদস্যসচিব মো. জানে আলম ও জেলা আহ্বায়ক শেখ সিরাজুল ইসলাম।
আসনের ইতিহাসে জ্বলজ্বল করছে একটি নাম, এ কিউ এম বদরুদ্দোজা চৌধুরী। ১৯৯১ সালের জাতীয় নির্বাচনে বিএনপির হয়ে সংসদ সদস্য নির্বাচিত হন তিনি। সেই ধারা অব্যাহত রাখেন ১৯৯৬ ও ২০০১ সালেও। ২০০১ সালের নভেম্বরে রাষ্ট্রপতি হিসেবে শপথ নেন তিনি। তাঁর ছেলে মাহী বি চৌধুরী বিএনপি থেকেই ২০০২ সালের উপনির্বাচনে জয়ী হয়ে বাবার স্থলাভিষিক্ত হন। কিন্তু কিছুদিন না যেতেই রাষ্ট্রপতি পদ থেকে পদত্যাগ করেন বি চৌধুরী। পরে দল থেকেও বেরিয়ে যান তিনি ও তাঁর ছেলে। সাবেক রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমানের মৃত্যুবার্ষিকীতে তাঁর কবরে শ্রদ্ধা নিবেদন করতে না যাওয়া এবং জিয়াউর রহমানকে স্বাধীনতার ঘোষক হিসেবে উল্লেখ না করা নিয়ে দলের নেতারা তাঁর প্রতি অনাস্থা জানালে তিনি এসব সিদ্ধান্ত নেন।
বিএনপি থেকে বাবা-ছেলে উভয়ই বের হয়ে গঠন করেন বিকল্পধারা বাংলাদেশ নামে আলাদা দল। দুই বছর পর ২০০৪ সালে আবারও উপনির্বাচন হয় এ আসনে। এবারও মাহী বি চৌধুরী সংসদ সদস্য নির্বাচিত হন। তবে ২০০৮ সালে বিএনপি ও বিকল্পধারা উভয় দলের শক্ত প্রতিদ্বন্দ্বীকে হারিয়ে সংসদ সদস্য নির্বাচিত হন আওয়ামী লীগের সুকুমার রঞ্জন ঘোষ।
২০১৪ সালে বিএনপি নির্বাচনে অংশগ্রহণ না করায় আওয়ামী লীগের সুকুমার রঞ্জন ঘোষের নিজের অবস্থান ধরে রাখা সহজ হয়ে যায়। পুনরায় সংসদ সদস্য নির্বাচিত হন তিনি। ২০১৮ সালের একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে আওয়ামী লীগের বেশ কয়েকজন নেতা নৌকা প্রতীকের মনোনয়ন দৌড়ে নামেন। সুকুমার রঞ্জন ঘোষের অসুস্থতা এবং মহাজোটের কারণে নৌকা পান মাহী বি চৌধুরী। নির্বাচনে জয়লাভ করেন তিনি।
তবে নির্বাচিত হওয়ার পর নিজ এলাকায় কম উপস্থিতি ও এলাকার উন্নয়নে মাহী বি চৌধুরী উল্লেখযোগ্য ভূমিকা রাখছেন না বলে দাবি করছেন আওয়ামী লীগের স্থানীয় নেতারা। গতবার মনোনয়ন না পাওয়ার ক্ষোভও রয়েছে তাঁদের মধ্যে। এবার তাই শুরু হয়েছে জোর তদবির। শ্রীনগর ও সিরাজদিখান উপজেলায় তৃণমূল পর্যায়ের নেতা-কর্মীদের সুসংগঠিত করে গড়ে তোলার চেষ্টার মধ্য দিয়ে দীর্ঘদিন যাবৎ দলীয় সভা, উঠান বৈঠক, গণসংযোগসহ বিভিন্ন কর্মসূচিতে অংশগ্রহণের পাশাপাশি সর্বস্তরের জনগণের সঙ্গে একটা সুসম্পর্ক গড়ে তোলার চেষ্টা করছেন নেতারা।
গোলাম সারওয়ার কবীর বলেন, ‘গত চার বছরে আমি ছাড়া আর কেউ নির্বাচনী এলাকায় কাজ করেননি। আমি আত্মবিশ্বাস নিয়ে বলছি, মনোনয়ন পাব। তবে আওয়ামী লীগের যে কাউকে মনোনয়ন দিলে তাঁর সঙ্গে আমরা থাকব। জোটগত কারণে গতবার যাঁকে সংসদ সদস্য করা হয়েছিল, তাঁকে এবার আর কোনো সুযোগ দেওয়া হবে বলে মনে হয় না।’ তবে, এ বিষয়ে বক্তব্য নিতে বেশ কয়েক দিন ধরে মোবাইলে ফোন ও এসএমএসের মাধ্যমে যোগাযোগ করা হলেও মাহী বি চৌধুরীর মন্তব্য জানা যায়নি।
নির্বাচন নিয়ে বিএনপির কেউ মুখ খুলতে নারাজ। এ বিষয়ে বেশ কয়েকজন নেতা প্রায় একই কথা জানান, যদি নিরপেক্ষ সরকারের অধীনে নির্বাচন দেয় তাহলেই নির্বাচনে আসবে বিএনপি। নির্বাচনী প্রস্তুতি নিতে তেমন সময় লাগবে না বলেও দাবি করেন তাঁরা।
নির্বাচনী হাওয়ায় সাবেক রাষ্ট্রপতির আসন হিসেবেই পরিচিত মুন্সীগঞ্জ-১ (সিরাজদিখান ও শ্রীনগর)। এ ছাড়া এ আসন একসময় ছিল বিএনপির শক্ত ঘাঁটি। দলটির এককালের শীর্ষ নেতা সাবেক রাষ্ট্রপতি এ কিউ এম বদরুদ্দোজা চৌধুরী বা বি চৌধুরী ও জাতীয় পার্টির সাবেক উপপ্রধানমন্ত্রী শাহ মোয়াজ্জেমের কারণে আসনটি জেলার ‘ভিআইপি’ আসন হিসেবে আলোচিত। অনেকে মনে করেন, এ আসনে দলের ভাঙনের পর থেকেই রাজনীতিতে পিছিয়ে পড়তে থাকে বিএনপি।
তবে যে যা-ই বলুক, মুন্সীগঞ্জ-১ আসন মানেই যেন চৌধুরীবাড়ির ঘাঁটি। ৩০ বছরে মাত্র দুবার এ গণ্ডি ভাঙা সম্ভব হয়েছে। এরপর আবার ঘাঁটির দখলে নিয়েছেন এ কিউ এম বদরুদ্দোজা চৌধুরীর ছেলে বিকল্পধারা বাংলাদেশের যুগ্ম মহাসচিব মাহী বি চৌধুরী। ২০১৮ সালের নির্বাচনে জাতীয় রাজনীতির প্রেক্ষাপটে মহাজোটের সঙ্গে যুক্তফ্রন্ট একীভূত হলে নির্বাচনে অংশ নেন তিনি। নৌকা প্রতীক নিয়ে নির্বাচিত হন সংসদ সদস্য। আগামী সংসদ নির্বাচন সামনে রেখে চৌধুরীবাড়ির এ গণ্ডি ভাঙার তোড়জোড় শুরু করেছে প্রধান দুই দল আওয়ামী লীগ ও বিএনপি।
আওয়ামী লীগের স্থানীয় নেতারা চাইছেন এবার দলের কোনো নেতাকে যেন মনোনয়ন দেওয়া হয়। মাহী বি চৌধুরী আবার নৌকা প্রতীক পান, তা আর চাইছেন না তাঁরা।
আওয়ামী লীগ থেকে মনোনয়ন চাইবেন ঢাকা মহানগর দক্ষিণ আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক গোলাম সারোয়ার কবীর, আওয়ামী লীগের সাবেক স্বাস্থ্যবিষয়ক সম্পাদক ও বিক্রমপুর ভূঁইয়া মেডিকেল কলেজ অ্যান্ড হাসপাতালের প্রতিষ্ঠাতা ডা. বদিউজ্জামান ভূঁইয়া ডাবলু, বাংলাদেশ কম্পিউটার সমিতির সভাপতি ও বাংলাদেশ আওয়ামী মুক্তিযোদ্ধা লীগ কেন্দ্রীয় কমিটির সহসভাপতি ইঞ্জিনিয়ার সুব্রত সরকার, সিরাজদিখান উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি ও উপজেলা চেয়ারম্যান মো. মহিউদ্দিন।
মুন্সীগঞ্জ-১ আসন মানেই যেন বিএনপির স্বপ্নের বাগিচা ভেঙে যাওয়ার ইতিহাস। সে ইতিহাস বলার আগে দেখে নেওয়া যাক এ আসন থেকে এবার কারা দলীয় মনোনয়ন চাইবেন। আলোচনায় আছেন সিরাজদিখান উপজেলা বিএনপির আহ্বায়ক শেখ আব্দুল্লাহ ও স্বেচ্ছাসেবকবিষয়ক সম্পাদক মীর সরাফত আলী সপু। জাতীয় পার্টি থেকে মুন্সীগঞ্জ জাতীয় পার্টির সদস্যসচিব মো. জানে আলম ও জেলা আহ্বায়ক শেখ সিরাজুল ইসলাম।
আসনের ইতিহাসে জ্বলজ্বল করছে একটি নাম, এ কিউ এম বদরুদ্দোজা চৌধুরী। ১৯৯১ সালের জাতীয় নির্বাচনে বিএনপির হয়ে সংসদ সদস্য নির্বাচিত হন তিনি। সেই ধারা অব্যাহত রাখেন ১৯৯৬ ও ২০০১ সালেও। ২০০১ সালের নভেম্বরে রাষ্ট্রপতি হিসেবে শপথ নেন তিনি। তাঁর ছেলে মাহী বি চৌধুরী বিএনপি থেকেই ২০০২ সালের উপনির্বাচনে জয়ী হয়ে বাবার স্থলাভিষিক্ত হন। কিন্তু কিছুদিন না যেতেই রাষ্ট্রপতি পদ থেকে পদত্যাগ করেন বি চৌধুরী। পরে দল থেকেও বেরিয়ে যান তিনি ও তাঁর ছেলে। সাবেক রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমানের মৃত্যুবার্ষিকীতে তাঁর কবরে শ্রদ্ধা নিবেদন করতে না যাওয়া এবং জিয়াউর রহমানকে স্বাধীনতার ঘোষক হিসেবে উল্লেখ না করা নিয়ে দলের নেতারা তাঁর প্রতি অনাস্থা জানালে তিনি এসব সিদ্ধান্ত নেন।
বিএনপি থেকে বাবা-ছেলে উভয়ই বের হয়ে গঠন করেন বিকল্পধারা বাংলাদেশ নামে আলাদা দল। দুই বছর পর ২০০৪ সালে আবারও উপনির্বাচন হয় এ আসনে। এবারও মাহী বি চৌধুরী সংসদ সদস্য নির্বাচিত হন। তবে ২০০৮ সালে বিএনপি ও বিকল্পধারা উভয় দলের শক্ত প্রতিদ্বন্দ্বীকে হারিয়ে সংসদ সদস্য নির্বাচিত হন আওয়ামী লীগের সুকুমার রঞ্জন ঘোষ।
২০১৪ সালে বিএনপি নির্বাচনে অংশগ্রহণ না করায় আওয়ামী লীগের সুকুমার রঞ্জন ঘোষের নিজের অবস্থান ধরে রাখা সহজ হয়ে যায়। পুনরায় সংসদ সদস্য নির্বাচিত হন তিনি। ২০১৮ সালের একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে আওয়ামী লীগের বেশ কয়েকজন নেতা নৌকা প্রতীকের মনোনয়ন দৌড়ে নামেন। সুকুমার রঞ্জন ঘোষের অসুস্থতা এবং মহাজোটের কারণে নৌকা পান মাহী বি চৌধুরী। নির্বাচনে জয়লাভ করেন তিনি।
তবে নির্বাচিত হওয়ার পর নিজ এলাকায় কম উপস্থিতি ও এলাকার উন্নয়নে মাহী বি চৌধুরী উল্লেখযোগ্য ভূমিকা রাখছেন না বলে দাবি করছেন আওয়ামী লীগের স্থানীয় নেতারা। গতবার মনোনয়ন না পাওয়ার ক্ষোভও রয়েছে তাঁদের মধ্যে। এবার তাই শুরু হয়েছে জোর তদবির। শ্রীনগর ও সিরাজদিখান উপজেলায় তৃণমূল পর্যায়ের নেতা-কর্মীদের সুসংগঠিত করে গড়ে তোলার চেষ্টার মধ্য দিয়ে দীর্ঘদিন যাবৎ দলীয় সভা, উঠান বৈঠক, গণসংযোগসহ বিভিন্ন কর্মসূচিতে অংশগ্রহণের পাশাপাশি সর্বস্তরের জনগণের সঙ্গে একটা সুসম্পর্ক গড়ে তোলার চেষ্টা করছেন নেতারা।
গোলাম সারওয়ার কবীর বলেন, ‘গত চার বছরে আমি ছাড়া আর কেউ নির্বাচনী এলাকায় কাজ করেননি। আমি আত্মবিশ্বাস নিয়ে বলছি, মনোনয়ন পাব। তবে আওয়ামী লীগের যে কাউকে মনোনয়ন দিলে তাঁর সঙ্গে আমরা থাকব। জোটগত কারণে গতবার যাঁকে সংসদ সদস্য করা হয়েছিল, তাঁকে এবার আর কোনো সুযোগ দেওয়া হবে বলে মনে হয় না।’ তবে, এ বিষয়ে বক্তব্য নিতে বেশ কয়েক দিন ধরে মোবাইলে ফোন ও এসএমএসের মাধ্যমে যোগাযোগ করা হলেও মাহী বি চৌধুরীর মন্তব্য জানা যায়নি।
নির্বাচন নিয়ে বিএনপির কেউ মুখ খুলতে নারাজ। এ বিষয়ে বেশ কয়েকজন নেতা প্রায় একই কথা জানান, যদি নিরপেক্ষ সরকারের অধীনে নির্বাচন দেয় তাহলেই নির্বাচনে আসবে বিএনপি। নির্বাচনী প্রস্তুতি নিতে তেমন সময় লাগবে না বলেও দাবি করেন তাঁরা।
পর্দার নায়িকারা নিজেদের বয়স আড়ালে রাখা পছন্দ করেন। এ ক্ষেত্রে ব্যতিক্রম আজমেরী হক বাঁধন। প্রতিবছর নিজের জন্মদিনে জানান দেন তাঁর বয়স। গতকাল ছিল বাঁধনের ৪১তম জন্মদিন। সোশ্যাল মিডিয়ায় নিজেই জানালেন এই তথ্য।
২ দিন আগে১০ বছরের বেশি সময় ধরে শোবিজে কাজ করছেন অভিনেত্রী শবনম ফারিয়া। নাটকের পাশাপাশি ওটিটিতে দেখা গেছে তাঁকে। সরকারি অনুদানের ‘দেবী’ নামের একটি সিনেমায়ও অভিনয় করেছেন। প্রশংসিত হলেও সিনেমায় আর দেখা মেলেনি তাঁর। ছোট পর্দাতেও অনেক দিন ধরে অনিয়মিত তিনি। এবার শবনম ফারিয়া হাজির হচ্ছেন নতুন পরিচয়ে। কমেডি রিয়েলিটি
২ দিন আগেআমাদের লোকসংস্কৃতির অন্যতম ঐতিহ্য যাত্রাপালা। গণমানুষের সংস্কৃতি হিসেবে বিবেচিত এই যাত্রাপালা নিয়ে শিল্পকলা একাডেমি আয়োজন করছে ‘যাত্রা উৎসব-২০২৪’। আগামী ১ নভেম্বর সোহরাওয়ার্দী উদ্যানের মুক্তমঞ্চে শুরু হবে ৭ দিনব্যাপী এই উৎসব।
২ দিন আগে‘বঙ্গবন্ধু’ পদবি বিলীন হবে না। হতে পারে না। যেমনটি ‘দেশবন্ধু’ চিত্তরঞ্জন দাশের পদবি বিলীন হয়নি। ইতিহাসে এসব পদবি অম্লান ও অক্ষয়। বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ব্যক্তিত্ব ছিল অনন্যসাধারণ। আপনজনকে তো অবশ্যই, শত্রুপক্ষের লোকেরাও ব্যক্তিগত পর্যায়ে তাঁর প্রতি আকৃষ্ট হতেন। পাকিস্তানি সেনাবাহিনীর উচ্চপদের
২ দিন আগে