জাকির হোসেন, সুনামগঞ্জ
জাতীয় সংসদ নির্বাচনে সুনামগঞ্জ-১ আসনের রাজনীতি ছিল জামালগঞ্জ, ধর্মপাশা ও তাহিরপুর উপজেলা ঘিরে। ২০২১ সালে মধ্যনগর থানাকে পরিপূর্ণ উপজেলা করার সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়। আর এতেই পরিধি বেড়ে যায় এ আসনের। জেলার পাঁচটি সংসদীয় আসনের মধ্যে এটিই এখন আয়তন ও জনসংখ্যার দিক থেকে সবচেয়ে বড়। আর পরিধি বেড়ে যাওয়ায় হাওরবেষ্টিত সুনামগঞ্জ-১ আসনের রাজনীতির মোড় ঘুরে যায়। আওয়ামী লীগের প্রার্থী হয়ে ২০০৮ সাল থেকে টানা তিনবার এমপি হলেও মোয়াজ্জেম হোসেন রতনের দলীয় মনোনয়ন পাওয়া নিয়ে রয়েছে সংশয়। নেতৃত্ব পরিবর্তনের জন্য দলের একটি বড় অংশ প্রকাশ্যেই মাঠে কাজ করে যাচ্ছে। হাওরে নৌকার মাঝি হতে তৎপর একাধিক নেতা।
বিএনপির স্থানীয় নেতা ও মনোনয়নপ্রত্যাশীরা এখনো জাতীয় রাজনীতি নিয়েই ভাবনায় আছেন। দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন নিয়ে তেমন তোড়জোড় নেই। নীরবে প্রচার চালিয়ে যাচ্ছেন জাতীয় পার্টি, জমিয়তে উলামা ইসলামসহ অন্য দলের প্রার্থীরা।
কে হবেন নৌকার মাঝি? কী করবে বিএনপি? এসব প্রশ্ন নিয়ে ভোটারদের মধ্যে চলছে তুমুল আলোচনা। সম্ভাব্য প্রার্থীরা ব্যানার, ফেস্টুন, পোস্টারে নিজেদের উপস্থিতি জানান দিচ্ছেন। ফেসবুকে চালিয়ে যাচ্ছেন প্রচার। বিভিন্ন সামাজিক অনুষ্ঠানে অংশ নিয়ে নিজেদের প্রার্থিতার কথা বলছেন। মনোনয়নপ্রত্যাশীরা কেন্দ্রীয় নেতাদের সঙ্গে লবিং করছেন। মনোনয়ন দৌড়ে কে কাকে টপকে যাবেন, এ নিয়ে চলছে তীব্র প্রতিযোগিতা।
আওয়ামী লীগ থেকে মনোনয়ন পেতে মাঠে প্রচারে আছেন বেশ কয়েকজন। স্বাভাবিকভাবেই আলোচনায় প্রথম দিকে বর্তমান এমপি মোয়াজ্জেম হোসেন রতন। প্রচার চালিয়ে যাচ্ছেন সুনামগঞ্জ ও মৌলভীবাজার সংরক্ষিত নারী আসনের এমপি ও কেন্দ্রীয় কৃষক লীগের নেত্রী শামীমা আক্তার খানম এবং সুনামগঞ্জ জেলা শ্রমিক লীগের সভাপতি ও সাবেক ছাত্রলীগ নেতা সেলিম আহমদ। বিএনপি থেকে সাবেক এমপি নজির হোসেন, জেলা বিএনপির সাংগঠনিক সম্পাদক কামরুজ্জামান কামরুল ও জেলা কৃষক দলের সভাপতি আনিসুল হক রয়েছেন আলোচনায়।
সম্প্রতি মধ্যনগরে বঙ্গবন্ধু ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার ম্যুরালের সঙ্গে এমপি মোয়াজ্জেম হোসেন রতন ও তাঁর ভাই ধর্মপাশা উপজেলার চেয়ারম্যান মোজাম্মেল হোসেন রোকনের ছবি ব্যবহার করায় ব্যাপক আলোচনা-সমালোচনা শুরু হয়েছে। এ নিয়ে দলীয় নেতা-কর্মীদের মাঝে দেখা দিয়েছে মিশ্র প্রতিক্রিয়া। বিষয়টি ঘিরে মোয়াজ্জেম হোসেনের বিপক্ষে অবস্থান নিয়েছেন অনেকে।
মধ্যনগর উপজেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক পরিতোষ সরকার বলেন, ‘মোয়াজ্জেম হোসেন রতন দলীয় নেতা-কর্মীদের কখনোই মূল্যায়ন করেন না। আওয়ামী লীগের সঙ্গে ওনার কোনো রকম সম্পর্ক নাই।’ মধ্যনগর উপজেলা আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক তনুজ কান্তি দেব বলেন, ‘আমাদের উপজেলা আওয়ামী লীগের কমিটি সম্মেলনের মাধ্যমে গঠিত হয়েছে। কিন্তু আমরা সাংগঠনিকভাবে এমপি মোয়াজ্জেম হোসেন রতনকে বারবার বলা সত্ত্বেও কোনো সহযোগিতা ওনার কাছ থেকে পাচ্ছি না। একজন দলীয় সংসদ সদস্যের কাছে আমরা যদি সহযোগিতা পেতাম, তাহলে আমাদের দল আরও মজবুত হতো।’
এমপি মোয়াজ্জেম হোসেন রতন বলেন, ‘আমার বিরুদ্ধে সব সময় অভিযোগ করে একটা পক্ষ। বড় দল, তাই অভিযোগও বেশি। তবে আমি আমার এলাকার উন্নয়নে কাজ করে যাচ্ছি।’
মনোনয়ন পাওয়ার জন্য মাঠে জোরালোভাবে কাজ করছেন আওয়ামী লীগ পরিবারের সন্তান সেলিম আহমদ। দলীয় নেতা-কর্মীদের সঙ্গে সুসম্পর্ক বজায় রেখে দীর্ঘদিন ধরে মাঠে প্রচারে আছেন এক বছর ধরেই। তিনি বলেন, হাওর এলাকায় সরকার অনেক কাজ করছে। কিন্তু সঠিক নেতৃত্বের অভাবে প্রচার হচ্ছে না।
মনোনয়নপ্রত্যাশী শামীমা আক্তার খানম বলেন, ‘আমি দীর্ঘদিন ধরেই আমার সুনামগঞ্জের হাওরাঞ্চলের মানুষের পাশে থেকে কাজ করে যাচ্ছি। নেত্রী যদি চান তাহলে আমি সরাসরি নির্বাচনে অংশ নিতে ইচ্ছুক।’
বিএনপি থেকে তিনজন আগেরবার নির্বাচনের প্রস্তুতি নিলেও শেষ পর্যন্ত কেন্দ্রের সিদ্ধান্ত মেনে নির্বাচনে অংশগ্রহণ করা হয়নি। এবারও মাঠে আছেন। ভোটারদের সঙ্গে সভা, মতবিনিময় করলেও তাঁরা বলছেন, ‘আমরা নির্বাচনের জন্য নয়, সরকারবিরোধী আন্দোলনের জন্য মাঠে আছি।’ কিন্তু বাস্তব চিত্র ভিন্ন। মাঠে তেমন দেখা যাচ্ছে না নেতাদের। তবে হাটবাজারে নিজেদের প্রার্থিতার আভাস দিয়ে যাচ্ছেন।
ভোটের মাঠে আজকের পত্রিকার এ প্রতিবেদকের কথা হয় আসনের চারটি উপজেলার শতাধিক ভোটারের সঙ্গে। এদের বেশির ভাগ মনে করছেন নির্বাচনে এবারও আওয়ামী লীগের প্রার্থীই এমপি হবেন। তবে আসনের ব্যাপ্তি বেড়ে যাওয়ায় আওয়ামী লীগের মধ্যে কোন্দল দেখা দিতে পারে। এ সুযোগটা কাজে লাগাতে পারলে বিএনপি এবার বাজিমাত করতে পারে। তবে এখনো বিএনপিকে তেমন গোছানো মনে হচ্ছে না। এক বছর বাকি থাকলেও সম্ভাব্য প্রার্থীরা গ্রামে-গ্রামে প্রচারে সরব হয়ে উঠেছেন। সেখানে বিএনপিকে তেমন একটা দেখা যাচ্ছে না। তবে বিএনপির নজির হোসেন বেশ গুরুত্বপূর্ণ হয়ে উঠবেন বলে মনে করছেন কেউ কেউ।
জাতীয় সংসদ নির্বাচনে সুনামগঞ্জ-১ আসনের রাজনীতি ছিল জামালগঞ্জ, ধর্মপাশা ও তাহিরপুর উপজেলা ঘিরে। ২০২১ সালে মধ্যনগর থানাকে পরিপূর্ণ উপজেলা করার সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়। আর এতেই পরিধি বেড়ে যায় এ আসনের। জেলার পাঁচটি সংসদীয় আসনের মধ্যে এটিই এখন আয়তন ও জনসংখ্যার দিক থেকে সবচেয়ে বড়। আর পরিধি বেড়ে যাওয়ায় হাওরবেষ্টিত সুনামগঞ্জ-১ আসনের রাজনীতির মোড় ঘুরে যায়। আওয়ামী লীগের প্রার্থী হয়ে ২০০৮ সাল থেকে টানা তিনবার এমপি হলেও মোয়াজ্জেম হোসেন রতনের দলীয় মনোনয়ন পাওয়া নিয়ে রয়েছে সংশয়। নেতৃত্ব পরিবর্তনের জন্য দলের একটি বড় অংশ প্রকাশ্যেই মাঠে কাজ করে যাচ্ছে। হাওরে নৌকার মাঝি হতে তৎপর একাধিক নেতা।
বিএনপির স্থানীয় নেতা ও মনোনয়নপ্রত্যাশীরা এখনো জাতীয় রাজনীতি নিয়েই ভাবনায় আছেন। দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন নিয়ে তেমন তোড়জোড় নেই। নীরবে প্রচার চালিয়ে যাচ্ছেন জাতীয় পার্টি, জমিয়তে উলামা ইসলামসহ অন্য দলের প্রার্থীরা।
কে হবেন নৌকার মাঝি? কী করবে বিএনপি? এসব প্রশ্ন নিয়ে ভোটারদের মধ্যে চলছে তুমুল আলোচনা। সম্ভাব্য প্রার্থীরা ব্যানার, ফেস্টুন, পোস্টারে নিজেদের উপস্থিতি জানান দিচ্ছেন। ফেসবুকে চালিয়ে যাচ্ছেন প্রচার। বিভিন্ন সামাজিক অনুষ্ঠানে অংশ নিয়ে নিজেদের প্রার্থিতার কথা বলছেন। মনোনয়নপ্রত্যাশীরা কেন্দ্রীয় নেতাদের সঙ্গে লবিং করছেন। মনোনয়ন দৌড়ে কে কাকে টপকে যাবেন, এ নিয়ে চলছে তীব্র প্রতিযোগিতা।
আওয়ামী লীগ থেকে মনোনয়ন পেতে মাঠে প্রচারে আছেন বেশ কয়েকজন। স্বাভাবিকভাবেই আলোচনায় প্রথম দিকে বর্তমান এমপি মোয়াজ্জেম হোসেন রতন। প্রচার চালিয়ে যাচ্ছেন সুনামগঞ্জ ও মৌলভীবাজার সংরক্ষিত নারী আসনের এমপি ও কেন্দ্রীয় কৃষক লীগের নেত্রী শামীমা আক্তার খানম এবং সুনামগঞ্জ জেলা শ্রমিক লীগের সভাপতি ও সাবেক ছাত্রলীগ নেতা সেলিম আহমদ। বিএনপি থেকে সাবেক এমপি নজির হোসেন, জেলা বিএনপির সাংগঠনিক সম্পাদক কামরুজ্জামান কামরুল ও জেলা কৃষক দলের সভাপতি আনিসুল হক রয়েছেন আলোচনায়।
সম্প্রতি মধ্যনগরে বঙ্গবন্ধু ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার ম্যুরালের সঙ্গে এমপি মোয়াজ্জেম হোসেন রতন ও তাঁর ভাই ধর্মপাশা উপজেলার চেয়ারম্যান মোজাম্মেল হোসেন রোকনের ছবি ব্যবহার করায় ব্যাপক আলোচনা-সমালোচনা শুরু হয়েছে। এ নিয়ে দলীয় নেতা-কর্মীদের মাঝে দেখা দিয়েছে মিশ্র প্রতিক্রিয়া। বিষয়টি ঘিরে মোয়াজ্জেম হোসেনের বিপক্ষে অবস্থান নিয়েছেন অনেকে।
মধ্যনগর উপজেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক পরিতোষ সরকার বলেন, ‘মোয়াজ্জেম হোসেন রতন দলীয় নেতা-কর্মীদের কখনোই মূল্যায়ন করেন না। আওয়ামী লীগের সঙ্গে ওনার কোনো রকম সম্পর্ক নাই।’ মধ্যনগর উপজেলা আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক তনুজ কান্তি দেব বলেন, ‘আমাদের উপজেলা আওয়ামী লীগের কমিটি সম্মেলনের মাধ্যমে গঠিত হয়েছে। কিন্তু আমরা সাংগঠনিকভাবে এমপি মোয়াজ্জেম হোসেন রতনকে বারবার বলা সত্ত্বেও কোনো সহযোগিতা ওনার কাছ থেকে পাচ্ছি না। একজন দলীয় সংসদ সদস্যের কাছে আমরা যদি সহযোগিতা পেতাম, তাহলে আমাদের দল আরও মজবুত হতো।’
এমপি মোয়াজ্জেম হোসেন রতন বলেন, ‘আমার বিরুদ্ধে সব সময় অভিযোগ করে একটা পক্ষ। বড় দল, তাই অভিযোগও বেশি। তবে আমি আমার এলাকার উন্নয়নে কাজ করে যাচ্ছি।’
মনোনয়ন পাওয়ার জন্য মাঠে জোরালোভাবে কাজ করছেন আওয়ামী লীগ পরিবারের সন্তান সেলিম আহমদ। দলীয় নেতা-কর্মীদের সঙ্গে সুসম্পর্ক বজায় রেখে দীর্ঘদিন ধরে মাঠে প্রচারে আছেন এক বছর ধরেই। তিনি বলেন, হাওর এলাকায় সরকার অনেক কাজ করছে। কিন্তু সঠিক নেতৃত্বের অভাবে প্রচার হচ্ছে না।
মনোনয়নপ্রত্যাশী শামীমা আক্তার খানম বলেন, ‘আমি দীর্ঘদিন ধরেই আমার সুনামগঞ্জের হাওরাঞ্চলের মানুষের পাশে থেকে কাজ করে যাচ্ছি। নেত্রী যদি চান তাহলে আমি সরাসরি নির্বাচনে অংশ নিতে ইচ্ছুক।’
বিএনপি থেকে তিনজন আগেরবার নির্বাচনের প্রস্তুতি নিলেও শেষ পর্যন্ত কেন্দ্রের সিদ্ধান্ত মেনে নির্বাচনে অংশগ্রহণ করা হয়নি। এবারও মাঠে আছেন। ভোটারদের সঙ্গে সভা, মতবিনিময় করলেও তাঁরা বলছেন, ‘আমরা নির্বাচনের জন্য নয়, সরকারবিরোধী আন্দোলনের জন্য মাঠে আছি।’ কিন্তু বাস্তব চিত্র ভিন্ন। মাঠে তেমন দেখা যাচ্ছে না নেতাদের। তবে হাটবাজারে নিজেদের প্রার্থিতার আভাস দিয়ে যাচ্ছেন।
ভোটের মাঠে আজকের পত্রিকার এ প্রতিবেদকের কথা হয় আসনের চারটি উপজেলার শতাধিক ভোটারের সঙ্গে। এদের বেশির ভাগ মনে করছেন নির্বাচনে এবারও আওয়ামী লীগের প্রার্থীই এমপি হবেন। তবে আসনের ব্যাপ্তি বেড়ে যাওয়ায় আওয়ামী লীগের মধ্যে কোন্দল দেখা দিতে পারে। এ সুযোগটা কাজে লাগাতে পারলে বিএনপি এবার বাজিমাত করতে পারে। তবে এখনো বিএনপিকে তেমন গোছানো মনে হচ্ছে না। এক বছর বাকি থাকলেও সম্ভাব্য প্রার্থীরা গ্রামে-গ্রামে প্রচারে সরব হয়ে উঠেছেন। সেখানে বিএনপিকে তেমন একটা দেখা যাচ্ছে না। তবে বিএনপির নজির হোসেন বেশ গুরুত্বপূর্ণ হয়ে উঠবেন বলে মনে করছেন কেউ কেউ।
পর্দার নায়িকারা নিজেদের বয়স আড়ালে রাখা পছন্দ করেন। এ ক্ষেত্রে ব্যতিক্রম আজমেরী হক বাঁধন। প্রতিবছর নিজের জন্মদিনে জানান দেন তাঁর বয়স। গতকাল ছিল বাঁধনের ৪১তম জন্মদিন। সোশ্যাল মিডিয়ায় নিজেই জানালেন এই তথ্য।
২ দিন আগে১০ বছরের বেশি সময় ধরে শোবিজে কাজ করছেন অভিনেত্রী শবনম ফারিয়া। নাটকের পাশাপাশি ওটিটিতে দেখা গেছে তাঁকে। সরকারি অনুদানের ‘দেবী’ নামের একটি সিনেমায়ও অভিনয় করেছেন। প্রশংসিত হলেও সিনেমায় আর দেখা মেলেনি তাঁর। ছোট পর্দাতেও অনেক দিন ধরে অনিয়মিত তিনি। এবার শবনম ফারিয়া হাজির হচ্ছেন নতুন পরিচয়ে। কমেডি রিয়েলিটি
২ দিন আগেআমাদের লোকসংস্কৃতির অন্যতম ঐতিহ্য যাত্রাপালা। গণমানুষের সংস্কৃতি হিসেবে বিবেচিত এই যাত্রাপালা নিয়ে শিল্পকলা একাডেমি আয়োজন করছে ‘যাত্রা উৎসব-২০২৪’। আগামী ১ নভেম্বর সোহরাওয়ার্দী উদ্যানের মুক্তমঞ্চে শুরু হবে ৭ দিনব্যাপী এই উৎসব।
২ দিন আগে‘বঙ্গবন্ধু’ পদবি বিলীন হবে না। হতে পারে না। যেমনটি ‘দেশবন্ধু’ চিত্তরঞ্জন দাশের পদবি বিলীন হয়নি। ইতিহাসে এসব পদবি অম্লান ও অক্ষয়। বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ব্যক্তিত্ব ছিল অনন্যসাধারণ। আপনজনকে তো অবশ্যই, শত্রুপক্ষের লোকেরাও ব্যক্তিগত পর্যায়ে তাঁর প্রতি আকৃষ্ট হতেন। পাকিস্তানি সেনাবাহিনীর উচ্চপদের
২ দিন আগে