আজাদুল আদনান, ঢাকা
পদ্মা সেতু উদ্বোধনের পরদিন মুন্সিগঞ্জের শ্রীনগরে মোটরসাইকেল দুর্ঘটনায় মারাত্মকভাবে আহত হন ফজলু ও আলমগীর নামের দুই যুবক। দুর্ঘটনাস্থল থেকে মাত্র ১০ মিনিট দূরত্বেই শ্রীনগরে আছে একটি ট্রমা সেন্টার। দুর্ঘটনায় আহত ব্যক্তিদের সব চিকিৎসা যেখানে থাকার কথা। অথচ প্রয়োজনীয় যন্ত্রপাতি ও জনবলের অভাবে তৈরির পর তিন বছরেও এটি চালু হয়নি। এ জন্য আহত দুজনকে প্রায় ৪৫ কিলোমিটার দূরে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে আনা হয়। আসার পথে একজন এবং হাসপাতালে নেওয়ার পর অপরজন মারা যান।
শ্রীনগরের ট্রমা সেন্টারের পাশে মুদিদোকানি ফিরোজ আলম জানান, এক্সপ্রেসওয়ে হওয়ায় প্রায় সময় দুর্ঘটনা ঘটছে। সড়কের পাশেই বিশাল ভবন বানিয়ে রাখলেও কোনো সেবা মিলছে না।
জানা যায়, ২০১৮ সালে ২ কোটি ২৯ লাখ টাকায় শ্রীনগরের ট্রমা সেন্টারটি তৈরি হয়। কিন্তু এখনো চালু হয়নি। ভবনের ভেতরে গজিয়েছে ঘাস, খসে পড়েছে পলেস্তারা। শ্রীনগর উপজেলা স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা ডা. আবু তোহা মো. শাকিল বলেন, ‘এটি নিয়ে আমি বিরক্ত। মহাসড়কে কোনো দুর্ঘটনা ঘটলে প্রথমে এখানে পাঠানো হয়। কিন্তু ট্রমা সেন্টারটি চালু না হওয়ায় মৃত্যুঝুঁকি নিয়েই রোগীদের ঢাকায় পাঠাতে হয়।’
শুধু শ্রীনগর নয়, সড়ক দুর্ঘটনায় আহত ব্যক্তিদের দ্রুত চিকিৎসা নিশ্চিত করতে সারা দেশে দুর্ঘটনাপ্রবণ ২১টি এলাকায় নির্মাণ করা হয়েছে ট্রমা সেন্টার। সব মিলিয়ে এগুলোতে খরচ হয়েছে প্রায় শতকোটি টাকা। অথচ অধিকাংশের নেই কোনো কার্যক্রম। দু-একটি চালু থাকলেও তাতে পূর্ণাঙ্গ সেবা নেই। তাই দুর্ঘটনায় আহত ব্যক্তিদের চিকিৎসা দেওয়া তো দূরে থাক, এখন মনে হচ্ছে এগুলোও বুঝি তৈরি হয়েছে দুর্ঘটনাক্রমে। সাবেক স্বাস্থ্যমন্ত্রী আ ফ ম রুহুল হকের কথায়ও সেটাই মনে হয়।
রুহুল হক বর্তমানে স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয় সম্পর্কিত সংসদীয় স্থায়ী কমিটির সদস্য। তিনি আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘ট্রমা সেন্টারের উদ্যোগ যখন নেওয়া হয়, তখন আমি বলেছিলাম, এটা নন-ফাংশনাল (অকার্যকর)। আমি বলেছিলাম, এটা ভুল থিওরি। আমার কথা কেউ শোনেনি। এখন তো সেখানে জনবল, যন্ত্রপাতি কিছুই নেই।’
স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয় সূত্রে জানা গেছে, ২০০৪ সালে ফেনীর মহিপাল, ফরিদপুরের ভাঙ্গা, মুন্সিগঞ্জের মাওয়া, সাভারের ধামরাই, টাঙ্গাইলের এলেঙ্গাসহ ১০ জেলায় ট্রমা সেন্টার নির্মাণের উদ্যোগ নেওয়া হয়। এতে ব্যয় ধরা হয় ৩০ কোটি টাকা। পরে আওয়ামী লীগ সরকারও উদ্যোগটি চলমান রাখে। ১২ বছরে নতুন করে আরও ১১টি সেন্টার তৈরি করে তারা। কিন্তু সেগুলোও পূর্ণাঙ্গভাবে চালু হয়নি।
জানা যায়, প্রতিটি ট্রমা সেন্টারে সাতজন পরামর্শক চিকিৎসক, তিনজন অর্থোপেডিকস সার্জন, দুজন অ্যানেসথেটিস্ট, দুজন আবাসিক চিকিৎসা কর্মকর্তাসহ ১৪ জন চিকিৎসক, ১০ জন নার্স, ফার্মাসিস্ট, রেডিওগ্রাফার, ল্যাব টেকনিশিয়ানসহ ৩৪টি পদ রয়েছে। কিন্তু এখনো কোনো সেন্টারেই পূর্ণাঙ্গ জনবল নিয়োগ দেওয়া হয়নি।
স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের একজন কর্মকর্তা জানান, ‘ট্রমা সেন্টারের ধারণাটাই ভুল ছিল। যেখানে উপজেলা পর্যায়ে এখন পর্যাপ্ত চিকিৎসক দিতে পারছি না, সেখানে একটা রাস্তার পাশে ট্রমা সেন্টার করা
কীভাবে সম্ভব। দুর্ঘটনায় আহত রোগীর জন্য অবশ্যই একজন অ্যানেসথেসিয়া, অর্থোপেডিক কনসালট্যান্ট, অপারেশন থিয়েটার, আইসিইউ-সুবিধা এবং সার্বক্ষণিক বিদ্যুৎব্যবস্থা থাকতেই হবে। কিন্তু সেখানে পূর্ণাঙ্গ ব্যবস্থা দেওয়ার সক্ষমতা নেই।
প্রায় সাত কোটি টাকায় কুমিল্লার দাউদকান্দির শহীদনগরের ট্রমা সেন্টারটি ২০০৬ সালে উদ্বোধন করেন তৎকালীন স্বাস্থ্যমন্ত্রী খন্দকার মোশারফ হোসেন। নানা সংকটে মাসখানেক পর সেটি বন্ধ হয়ে যায়। ২০১০ সালে দ্বিতীয়বারের মতো সেটি উদ্বোধন করেন সাবেক স্বাস্থ্যমন্ত্রী আ ফ ম রুহুল হক। কিন্তু ১১ বছরেও কার্যক্রম চালু হয়নি।
কুমিল্লা সিভিল সার্জন মীর মোবারক হোসাইন বলেন, উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ৫০ শয্যার পরিবর্তে ১০০ করে এখানে দুর্ঘটনায় আহত ব্যক্তিদের চিকিৎসার সব ধরনের সুযোগ-সুবিধা করা গেলে ভালো হতো।
চট্টগ্রাম-খাগড়াছড়ি-রাঙামাটি মহাসড়কের হাটহাজারীতে প্রায় ১২ কোটি টাকায় তৈরি সেন্টারটি গত বছরের এপ্রিলে উদ্বোধন করা হলেও দক্ষ জনবল ও যন্ত্রপাতি কিছুই নেই। কবে এটি চালু হবে তা জানেন না চট্টগ্রাম সিভিল সার্জন ডা. মোহাম্মদ ইলিয়াছ চৌধুরী।
ঢাকা-আরিচা মহাসড়কে ধামরাই উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের দক্ষিণে রয়েছে ট্রমা সেন্টার। তিনতলা ভবনটি এখনো হস্তান্তর করেনি ঠিকাদার। এক যুগ আগে নির্মাণ শেষ হলেও লোকবল, যন্ত্রপাতি নেই। ভবনের লোহার জানালায় মরিচা ধরেছে।
সামান্য সেবা চালু রেখেছে ফেনী সদরের মহিপাল ট্রমা সেন্টারটি। সেখানে দুজন মেডিকেল ও নার্স দিয়ে স্বল্প পরিসরে বহির্বিভাগ চালু রয়েছে। ময়মনসিংহের ভালুকা ট্রমা সেন্টার চালু রয়েছে। সেখানে একজন কনসালট্যান্ট কর্মরত রয়েছেন।
হস্তান্তরের পরেও লোকবল, যন্ত্রপাতির অভাবে চালু হয়নি শরীয়তপুরের জাজিরা, মানিকগঞ্জের শিবালয়, সিরাজগঞ্জ উল্লাপাড়া, পাবনার আটঘরিয়া, বগুড়ার শেরপুর, ফরিদপুরের মধুখালী ট্রমা সেন্টার। আর মাদারীপুরের শিবচর, চট্টগ্রামের রাউজান, হবিগঞ্জের বাহুবল, সুনামগঞ্জের ছাতক এবং সিরাজগঞ্জ সদর উপজেলা ট্রমা সেন্টার নির্মাণাধীন।
জানতে চাইলে স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের পরিচালক (প্রশাসন) অধ্যাপক ডা. শামিউল ইসলাম আজকের পত্রিকাকে বলেন, যে কটি ট্রমা সেন্টারের কাজ শেষ হয়েছে, সেখানে প্রাথমিক সেবা হলেও আগামী বছরের মধ্যে চালুর পরিকল্পনা রয়েছে।
পদ্মা সেতু উদ্বোধনের পরদিন মুন্সিগঞ্জের শ্রীনগরে মোটরসাইকেল দুর্ঘটনায় মারাত্মকভাবে আহত হন ফজলু ও আলমগীর নামের দুই যুবক। দুর্ঘটনাস্থল থেকে মাত্র ১০ মিনিট দূরত্বেই শ্রীনগরে আছে একটি ট্রমা সেন্টার। দুর্ঘটনায় আহত ব্যক্তিদের সব চিকিৎসা যেখানে থাকার কথা। অথচ প্রয়োজনীয় যন্ত্রপাতি ও জনবলের অভাবে তৈরির পর তিন বছরেও এটি চালু হয়নি। এ জন্য আহত দুজনকে প্রায় ৪৫ কিলোমিটার দূরে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে আনা হয়। আসার পথে একজন এবং হাসপাতালে নেওয়ার পর অপরজন মারা যান।
শ্রীনগরের ট্রমা সেন্টারের পাশে মুদিদোকানি ফিরোজ আলম জানান, এক্সপ্রেসওয়ে হওয়ায় প্রায় সময় দুর্ঘটনা ঘটছে। সড়কের পাশেই বিশাল ভবন বানিয়ে রাখলেও কোনো সেবা মিলছে না।
জানা যায়, ২০১৮ সালে ২ কোটি ২৯ লাখ টাকায় শ্রীনগরের ট্রমা সেন্টারটি তৈরি হয়। কিন্তু এখনো চালু হয়নি। ভবনের ভেতরে গজিয়েছে ঘাস, খসে পড়েছে পলেস্তারা। শ্রীনগর উপজেলা স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা ডা. আবু তোহা মো. শাকিল বলেন, ‘এটি নিয়ে আমি বিরক্ত। মহাসড়কে কোনো দুর্ঘটনা ঘটলে প্রথমে এখানে পাঠানো হয়। কিন্তু ট্রমা সেন্টারটি চালু না হওয়ায় মৃত্যুঝুঁকি নিয়েই রোগীদের ঢাকায় পাঠাতে হয়।’
শুধু শ্রীনগর নয়, সড়ক দুর্ঘটনায় আহত ব্যক্তিদের দ্রুত চিকিৎসা নিশ্চিত করতে সারা দেশে দুর্ঘটনাপ্রবণ ২১টি এলাকায় নির্মাণ করা হয়েছে ট্রমা সেন্টার। সব মিলিয়ে এগুলোতে খরচ হয়েছে প্রায় শতকোটি টাকা। অথচ অধিকাংশের নেই কোনো কার্যক্রম। দু-একটি চালু থাকলেও তাতে পূর্ণাঙ্গ সেবা নেই। তাই দুর্ঘটনায় আহত ব্যক্তিদের চিকিৎসা দেওয়া তো দূরে থাক, এখন মনে হচ্ছে এগুলোও বুঝি তৈরি হয়েছে দুর্ঘটনাক্রমে। সাবেক স্বাস্থ্যমন্ত্রী আ ফ ম রুহুল হকের কথায়ও সেটাই মনে হয়।
রুহুল হক বর্তমানে স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয় সম্পর্কিত সংসদীয় স্থায়ী কমিটির সদস্য। তিনি আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘ট্রমা সেন্টারের উদ্যোগ যখন নেওয়া হয়, তখন আমি বলেছিলাম, এটা নন-ফাংশনাল (অকার্যকর)। আমি বলেছিলাম, এটা ভুল থিওরি। আমার কথা কেউ শোনেনি। এখন তো সেখানে জনবল, যন্ত্রপাতি কিছুই নেই।’
স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয় সূত্রে জানা গেছে, ২০০৪ সালে ফেনীর মহিপাল, ফরিদপুরের ভাঙ্গা, মুন্সিগঞ্জের মাওয়া, সাভারের ধামরাই, টাঙ্গাইলের এলেঙ্গাসহ ১০ জেলায় ট্রমা সেন্টার নির্মাণের উদ্যোগ নেওয়া হয়। এতে ব্যয় ধরা হয় ৩০ কোটি টাকা। পরে আওয়ামী লীগ সরকারও উদ্যোগটি চলমান রাখে। ১২ বছরে নতুন করে আরও ১১টি সেন্টার তৈরি করে তারা। কিন্তু সেগুলোও পূর্ণাঙ্গভাবে চালু হয়নি।
জানা যায়, প্রতিটি ট্রমা সেন্টারে সাতজন পরামর্শক চিকিৎসক, তিনজন অর্থোপেডিকস সার্জন, দুজন অ্যানেসথেটিস্ট, দুজন আবাসিক চিকিৎসা কর্মকর্তাসহ ১৪ জন চিকিৎসক, ১০ জন নার্স, ফার্মাসিস্ট, রেডিওগ্রাফার, ল্যাব টেকনিশিয়ানসহ ৩৪টি পদ রয়েছে। কিন্তু এখনো কোনো সেন্টারেই পূর্ণাঙ্গ জনবল নিয়োগ দেওয়া হয়নি।
স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের একজন কর্মকর্তা জানান, ‘ট্রমা সেন্টারের ধারণাটাই ভুল ছিল। যেখানে উপজেলা পর্যায়ে এখন পর্যাপ্ত চিকিৎসক দিতে পারছি না, সেখানে একটা রাস্তার পাশে ট্রমা সেন্টার করা
কীভাবে সম্ভব। দুর্ঘটনায় আহত রোগীর জন্য অবশ্যই একজন অ্যানেসথেসিয়া, অর্থোপেডিক কনসালট্যান্ট, অপারেশন থিয়েটার, আইসিইউ-সুবিধা এবং সার্বক্ষণিক বিদ্যুৎব্যবস্থা থাকতেই হবে। কিন্তু সেখানে পূর্ণাঙ্গ ব্যবস্থা দেওয়ার সক্ষমতা নেই।
প্রায় সাত কোটি টাকায় কুমিল্লার দাউদকান্দির শহীদনগরের ট্রমা সেন্টারটি ২০০৬ সালে উদ্বোধন করেন তৎকালীন স্বাস্থ্যমন্ত্রী খন্দকার মোশারফ হোসেন। নানা সংকটে মাসখানেক পর সেটি বন্ধ হয়ে যায়। ২০১০ সালে দ্বিতীয়বারের মতো সেটি উদ্বোধন করেন সাবেক স্বাস্থ্যমন্ত্রী আ ফ ম রুহুল হক। কিন্তু ১১ বছরেও কার্যক্রম চালু হয়নি।
কুমিল্লা সিভিল সার্জন মীর মোবারক হোসাইন বলেন, উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ৫০ শয্যার পরিবর্তে ১০০ করে এখানে দুর্ঘটনায় আহত ব্যক্তিদের চিকিৎসার সব ধরনের সুযোগ-সুবিধা করা গেলে ভালো হতো।
চট্টগ্রাম-খাগড়াছড়ি-রাঙামাটি মহাসড়কের হাটহাজারীতে প্রায় ১২ কোটি টাকায় তৈরি সেন্টারটি গত বছরের এপ্রিলে উদ্বোধন করা হলেও দক্ষ জনবল ও যন্ত্রপাতি কিছুই নেই। কবে এটি চালু হবে তা জানেন না চট্টগ্রাম সিভিল সার্জন ডা. মোহাম্মদ ইলিয়াছ চৌধুরী।
ঢাকা-আরিচা মহাসড়কে ধামরাই উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের দক্ষিণে রয়েছে ট্রমা সেন্টার। তিনতলা ভবনটি এখনো হস্তান্তর করেনি ঠিকাদার। এক যুগ আগে নির্মাণ শেষ হলেও লোকবল, যন্ত্রপাতি নেই। ভবনের লোহার জানালায় মরিচা ধরেছে।
সামান্য সেবা চালু রেখেছে ফেনী সদরের মহিপাল ট্রমা সেন্টারটি। সেখানে দুজন মেডিকেল ও নার্স দিয়ে স্বল্প পরিসরে বহির্বিভাগ চালু রয়েছে। ময়মনসিংহের ভালুকা ট্রমা সেন্টার চালু রয়েছে। সেখানে একজন কনসালট্যান্ট কর্মরত রয়েছেন।
হস্তান্তরের পরেও লোকবল, যন্ত্রপাতির অভাবে চালু হয়নি শরীয়তপুরের জাজিরা, মানিকগঞ্জের শিবালয়, সিরাজগঞ্জ উল্লাপাড়া, পাবনার আটঘরিয়া, বগুড়ার শেরপুর, ফরিদপুরের মধুখালী ট্রমা সেন্টার। আর মাদারীপুরের শিবচর, চট্টগ্রামের রাউজান, হবিগঞ্জের বাহুবল, সুনামগঞ্জের ছাতক এবং সিরাজগঞ্জ সদর উপজেলা ট্রমা সেন্টার নির্মাণাধীন।
জানতে চাইলে স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের পরিচালক (প্রশাসন) অধ্যাপক ডা. শামিউল ইসলাম আজকের পত্রিকাকে বলেন, যে কটি ট্রমা সেন্টারের কাজ শেষ হয়েছে, সেখানে প্রাথমিক সেবা হলেও আগামী বছরের মধ্যে চালুর পরিকল্পনা রয়েছে।
পর্দার নায়িকারা নিজেদের বয়স আড়ালে রাখা পছন্দ করেন। এ ক্ষেত্রে ব্যতিক্রম আজমেরী হক বাঁধন। প্রতিবছর নিজের জন্মদিনে জানান দেন তাঁর বয়স। গতকাল ছিল বাঁধনের ৪১তম জন্মদিন। সোশ্যাল মিডিয়ায় নিজেই জানালেন এই তথ্য।
২ দিন আগে১০ বছরের বেশি সময় ধরে শোবিজে কাজ করছেন অভিনেত্রী শবনম ফারিয়া। নাটকের পাশাপাশি ওটিটিতে দেখা গেছে তাঁকে। সরকারি অনুদানের ‘দেবী’ নামের একটি সিনেমায়ও অভিনয় করেছেন। প্রশংসিত হলেও সিনেমায় আর দেখা মেলেনি তাঁর। ছোট পর্দাতেও অনেক দিন ধরে অনিয়মিত তিনি। এবার শবনম ফারিয়া হাজির হচ্ছেন নতুন পরিচয়ে। কমেডি রিয়েলিটি
২ দিন আগেআমাদের লোকসংস্কৃতির অন্যতম ঐতিহ্য যাত্রাপালা। গণমানুষের সংস্কৃতি হিসেবে বিবেচিত এই যাত্রাপালা নিয়ে শিল্পকলা একাডেমি আয়োজন করছে ‘যাত্রা উৎসব-২০২৪’। আগামী ১ নভেম্বর সোহরাওয়ার্দী উদ্যানের মুক্তমঞ্চে শুরু হবে ৭ দিনব্যাপী এই উৎসব।
২ দিন আগে‘বঙ্গবন্ধু’ পদবি বিলীন হবে না। হতে পারে না। যেমনটি ‘দেশবন্ধু’ চিত্তরঞ্জন দাশের পদবি বিলীন হয়নি। ইতিহাসে এসব পদবি অম্লান ও অক্ষয়। বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ব্যক্তিত্ব ছিল অনন্যসাধারণ। আপনজনকে তো অবশ্যই, শত্রুপক্ষের লোকেরাও ব্যক্তিগত পর্যায়ে তাঁর প্রতি আকৃষ্ট হতেন। পাকিস্তানি সেনাবাহিনীর উচ্চপদের
২ দিন আগে