খুলনা প্রতিনিধি
অব্যস্থাপনার মধ্য দিয়ে খুলনায় করোনাভাইরাসের দ্বিতীয় ডোজের গণটিকা দেওয়া শুরু হয়েছে। এই কার্যক্রম চলবে ৩০ মার্চ পর্যন্ত। প্রথম দিন টিকাকেন্দ্রগুলোতে মানা হয়নি স্বাস্থ্যবিধি। ছিল না কোনো সমাজিক দূরত্বও। দীর্ঘ সারিতে গায়ে গা ঘেঁষে তাদেরকে দাঁড়াতে ও ঠেলাঠেলি করতে দেখা গেছে।
সকাল ৮টা থেকে কার্যক্রম শুরুর কথা থাকলেও শুরু হয় ৯টার পর। সুশৃঙ্খলভাবে লাইনে দাড়িয়ে টিকা নেওয়ার নিয়ম থাকলেও তা দেখা যায়নি। স্বেচছাসেবকদের তৎপরতাও তেমন দেখা যায়নি কেন্দ্রগুলোতে। কেন্দ্রগুলোর সামনে দীর্ঘ লাইন যেমন ছিল, তেমনি ছিল স্বাস্থ্যবিধি না মানার প্রবনতা। আবার কিছু কেন্দ্রে স্থান সংকটের কারণে স্বাস্থ্যবিধি মানার ইচ্ছা থাকলেও অনেকে মানতে পারেননি। ফলে সরকারের এই কর্মসূচি সবাই প্রশাংসা করলেও অব্যবস্থাপনার কারণে ক্ষোভ প্রকাশ করেছেন টিকা নিতে আসা মানুষ।
সাকাল সাড়ে ৯টায় খুলনা মহানগরীর শেরে বাংলা রোডের নগর স্বাস্থ্য ভবনে গিয়ে দেখা যায়, মানুষ গায়ে গা ঘেঁষে টিকা নেওয়ার জন্য অপেক্ষা করছেন। কে কার আগে টিকা নেবেন সেই প্রতিযোগীতায় করছেন ঠেলাঠেলি। একে অপরকে দিচ্ছেন ধাক্কা। শৃঙ্খলা আনতে দেখা যায়নি স্বেচছাসেবীদের।
এ ব্যাপারর টিকা নিতে আসা কহিনূর বেগম বলেন, রেজিষ্ট্রেশন ছাড়া সহজে টিকা দেওয়ার সুযোগ পেয়ে খুবই ভাল লাগছে। তবে এই ধরনের বিশৃঙ্খলায় খারাপ লাগছে। অপরদিকে মোঃ জাহিদুর ইসলাম বলেন, কেন্দ্রে শৃঙ্খলার জন্য স্বেচ্চাসেবী থাকলেও তাদের তিনি দেখেননি। এতো ছোট কেন্দ্রে এই ধরনের আয়োজন না কওে বড় কেন্দ্রে করলে এতো ভীড় হতো না।
খুলনা সিভিল সার্জন ডাঃ সুজাত আহমেদ বলেন, সকাল ৮টায় শুরু হওয়ার কথা থাকলেও প্রস্তুতি সম্পন্ন করতে একটু দেরী হয়েছে। অপরদিকে একই দিনে এতা মানুষের টিকা দেওয়ায় কেন্দ্রগুলোতে একটু ভীড় হয়েছে। মানুষ যদি সচেতন না হয় তবে শুধুমাত্র প্রশাসনের পক্ষে সুশৃঙ্খলভাবে এই কার্যক্রম সম্পন্ন করা সম্ভব নয়।
খুলনা সিভিল সার্জন ডাঃ সুজাত আহমেদ জানিয়েছেন, দ্বিতীয় ডোজের গণ টিকার আওতায় খুলনা জেলার ৯টি উপজেলায় ৬১ হাজার ৫০০ এবং খুলনা মহানগরীতে ১ লাখ ৩৯ হাজার ৫০০ মানুষকে টিকা দেওয়া হবে। মহানগরীর প্রতিটি ওয়ার্ডে ৩টি ও উপজেলা পর্যায়ে প্রতিটি ইউনিয়নে ৩টি করে কেন্দ্রে এ টিকা দেওয়া হবে। এর পাশাপাশি মহানগরীতে ২০টি ভ্রাম্যমাণ এবং প্রতিটি উপজেলায় ৫টি হিসেবে মোট ৪৫টি ভ্রাম্যমাণ কেন্দ্র রয়েছে। সব মিলিয়ে জেলায় মোট ৩০৩টি কেন্দ্রে রয়েছে। এর মধ্যে মহানগরীতে ৯৯ টি,৯টি উপজেলায় ২০৪টি কেন্দ্রে রয়েছে।
প্রতিটি কেন্দ্রে ৫০০ মানুষকে টিকা দেওয়ার লক্ষ্য রয়েছে। প্রতিটি কেন্দ্রে ২ জন টিকাদানকারী, ৩ জন স্বেচ্ছাসেবীর পাশাপাশি আনসার সদস্যরা উপস্থিত থাকবেন। আজ সকাল ৮টা থেকে টিকা দেওয়া শুরু হবে। কেন্দ্রগুলোতে শুধু দ্বিতীয় ডোজ না, প্রথম ও বুস্টার ডোজও দেওয়া হবে বলে জানিয়েছেন সিভিল সার্জন।
দেশে গত বছর ৭ ফেব্রুয়ারি টিকার প্রথম ডোজ দেওয়া শুরু হয়।
অব্যস্থাপনার মধ্য দিয়ে খুলনায় করোনাভাইরাসের দ্বিতীয় ডোজের গণটিকা দেওয়া শুরু হয়েছে। এই কার্যক্রম চলবে ৩০ মার্চ পর্যন্ত। প্রথম দিন টিকাকেন্দ্রগুলোতে মানা হয়নি স্বাস্থ্যবিধি। ছিল না কোনো সমাজিক দূরত্বও। দীর্ঘ সারিতে গায়ে গা ঘেঁষে তাদেরকে দাঁড়াতে ও ঠেলাঠেলি করতে দেখা গেছে।
সকাল ৮টা থেকে কার্যক্রম শুরুর কথা থাকলেও শুরু হয় ৯টার পর। সুশৃঙ্খলভাবে লাইনে দাড়িয়ে টিকা নেওয়ার নিয়ম থাকলেও তা দেখা যায়নি। স্বেচছাসেবকদের তৎপরতাও তেমন দেখা যায়নি কেন্দ্রগুলোতে। কেন্দ্রগুলোর সামনে দীর্ঘ লাইন যেমন ছিল, তেমনি ছিল স্বাস্থ্যবিধি না মানার প্রবনতা। আবার কিছু কেন্দ্রে স্থান সংকটের কারণে স্বাস্থ্যবিধি মানার ইচ্ছা থাকলেও অনেকে মানতে পারেননি। ফলে সরকারের এই কর্মসূচি সবাই প্রশাংসা করলেও অব্যবস্থাপনার কারণে ক্ষোভ প্রকাশ করেছেন টিকা নিতে আসা মানুষ।
সাকাল সাড়ে ৯টায় খুলনা মহানগরীর শেরে বাংলা রোডের নগর স্বাস্থ্য ভবনে গিয়ে দেখা যায়, মানুষ গায়ে গা ঘেঁষে টিকা নেওয়ার জন্য অপেক্ষা করছেন। কে কার আগে টিকা নেবেন সেই প্রতিযোগীতায় করছেন ঠেলাঠেলি। একে অপরকে দিচ্ছেন ধাক্কা। শৃঙ্খলা আনতে দেখা যায়নি স্বেচছাসেবীদের।
এ ব্যাপারর টিকা নিতে আসা কহিনূর বেগম বলেন, রেজিষ্ট্রেশন ছাড়া সহজে টিকা দেওয়ার সুযোগ পেয়ে খুবই ভাল লাগছে। তবে এই ধরনের বিশৃঙ্খলায় খারাপ লাগছে। অপরদিকে মোঃ জাহিদুর ইসলাম বলেন, কেন্দ্রে শৃঙ্খলার জন্য স্বেচ্চাসেবী থাকলেও তাদের তিনি দেখেননি। এতো ছোট কেন্দ্রে এই ধরনের আয়োজন না কওে বড় কেন্দ্রে করলে এতো ভীড় হতো না।
খুলনা সিভিল সার্জন ডাঃ সুজাত আহমেদ বলেন, সকাল ৮টায় শুরু হওয়ার কথা থাকলেও প্রস্তুতি সম্পন্ন করতে একটু দেরী হয়েছে। অপরদিকে একই দিনে এতা মানুষের টিকা দেওয়ায় কেন্দ্রগুলোতে একটু ভীড় হয়েছে। মানুষ যদি সচেতন না হয় তবে শুধুমাত্র প্রশাসনের পক্ষে সুশৃঙ্খলভাবে এই কার্যক্রম সম্পন্ন করা সম্ভব নয়।
খুলনা সিভিল সার্জন ডাঃ সুজাত আহমেদ জানিয়েছেন, দ্বিতীয় ডোজের গণ টিকার আওতায় খুলনা জেলার ৯টি উপজেলায় ৬১ হাজার ৫০০ এবং খুলনা মহানগরীতে ১ লাখ ৩৯ হাজার ৫০০ মানুষকে টিকা দেওয়া হবে। মহানগরীর প্রতিটি ওয়ার্ডে ৩টি ও উপজেলা পর্যায়ে প্রতিটি ইউনিয়নে ৩টি করে কেন্দ্রে এ টিকা দেওয়া হবে। এর পাশাপাশি মহানগরীতে ২০টি ভ্রাম্যমাণ এবং প্রতিটি উপজেলায় ৫টি হিসেবে মোট ৪৫টি ভ্রাম্যমাণ কেন্দ্র রয়েছে। সব মিলিয়ে জেলায় মোট ৩০৩টি কেন্দ্রে রয়েছে। এর মধ্যে মহানগরীতে ৯৯ টি,৯টি উপজেলায় ২০৪টি কেন্দ্রে রয়েছে।
প্রতিটি কেন্দ্রে ৫০০ মানুষকে টিকা দেওয়ার লক্ষ্য রয়েছে। প্রতিটি কেন্দ্রে ২ জন টিকাদানকারী, ৩ জন স্বেচ্ছাসেবীর পাশাপাশি আনসার সদস্যরা উপস্থিত থাকবেন। আজ সকাল ৮টা থেকে টিকা দেওয়া শুরু হবে। কেন্দ্রগুলোতে শুধু দ্বিতীয় ডোজ না, প্রথম ও বুস্টার ডোজও দেওয়া হবে বলে জানিয়েছেন সিভিল সার্জন।
দেশে গত বছর ৭ ফেব্রুয়ারি টিকার প্রথম ডোজ দেওয়া শুরু হয়।
পর্দার নায়িকারা নিজেদের বয়স আড়ালে রাখা পছন্দ করেন। এ ক্ষেত্রে ব্যতিক্রম আজমেরী হক বাঁধন। প্রতিবছর নিজের জন্মদিনে জানান দেন তাঁর বয়স। গতকাল ছিল বাঁধনের ৪১তম জন্মদিন। সোশ্যাল মিডিয়ায় নিজেই জানালেন এই তথ্য।
২ দিন আগে১০ বছরের বেশি সময় ধরে শোবিজে কাজ করছেন অভিনেত্রী শবনম ফারিয়া। নাটকের পাশাপাশি ওটিটিতে দেখা গেছে তাঁকে। সরকারি অনুদানের ‘দেবী’ নামের একটি সিনেমায়ও অভিনয় করেছেন। প্রশংসিত হলেও সিনেমায় আর দেখা মেলেনি তাঁর। ছোট পর্দাতেও অনেক দিন ধরে অনিয়মিত তিনি। এবার শবনম ফারিয়া হাজির হচ্ছেন নতুন পরিচয়ে। কমেডি রিয়েলিটি
২ দিন আগেআমাদের লোকসংস্কৃতির অন্যতম ঐতিহ্য যাত্রাপালা। গণমানুষের সংস্কৃতি হিসেবে বিবেচিত এই যাত্রাপালা নিয়ে শিল্পকলা একাডেমি আয়োজন করছে ‘যাত্রা উৎসব-২০২৪’। আগামী ১ নভেম্বর সোহরাওয়ার্দী উদ্যানের মুক্তমঞ্চে শুরু হবে ৭ দিনব্যাপী এই উৎসব।
২ দিন আগে‘বঙ্গবন্ধু’ পদবি বিলীন হবে না। হতে পারে না। যেমনটি ‘দেশবন্ধু’ চিত্তরঞ্জন দাশের পদবি বিলীন হয়নি। ইতিহাসে এসব পদবি অম্লান ও অক্ষয়। বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ব্যক্তিত্ব ছিল অনন্যসাধারণ। আপনজনকে তো অবশ্যই, শত্রুপক্ষের লোকেরাও ব্যক্তিগত পর্যায়ে তাঁর প্রতি আকৃষ্ট হতেন। পাকিস্তানি সেনাবাহিনীর উচ্চপদের
২ দিন আগে