বালাগঞ্জ প্রতিনিধি
বালাগঞ্জে দফায় দফায় বাড়ছে নিত্যপণ্যের দাম। সীমিত ও নিম্ন আয়ের মানুষ পড়েছেন বিপাকে। বাজারে কেনাকাটায় নাকাল হচ্ছেন মধ্যবিত্তরাও। বালাগঞ্জ উপজেলার কয়েকটি বাজার ঘুরে দেখা গেছে, বাজারে চাল, পেঁয়াজ, তেল, মুরগিসহ বেশির ভাগ পণ্যই চড়া দামে বিক্রি হচ্ছে। প্রতি কেজি ব্রয়লার মুরগি বিক্রি হচ্ছে ১৫০ টাকা থেকে ১৬০ টাকায়।
বালাগঞ্জ মধ্য বাজার এলাকার এক ব্যবসায়ী নানু মিয়া বলেন, ব্রয়লার মুরগির দাম বাড়ছেই। বাজারে চাহিদা অনুযায়ী সরবরাহ না থাকায় দাম বেড়েছে বলে জানান তিনি।
জাহাদ নামে এক ক্রেতা বলেন, ‘সব নিত্যপণ্যের দাম চড়া। তেল, পেঁয়াজ ও চালের দাম আমাদের মতো ক্রেতাদের ক্রয়ক্ষমতার বাইরে চলে যাচ্ছে। দাম বৃদ্ধির কারণে সীমিত আয় দিয়ে সংসার চালানো কঠিন।’
মুদি দোকান ঘুরে দেখা গেছে, কোম্পানিভেদে সয়াবিন তেল প্রতি লিটার বিক্রি হচ্ছে ১৫৫ টাকা থেকে ১৬০ টাকায়। আর পাম ওয়েল প্রতি লিটার বিক্রি হচ্ছে ১৩৫ টাকায়। বাজারে প্রতি কেজি মোটা চাল বিক্রি হচ্ছে ৪৫ টাকা থেকে ৫০ টাকায়। আর মিনিকেট ও নাজিরশাইল চাল বিক্রি হচ্ছে ৬৫ টাকা থেকে ৭০ টাকা কেজিতে।
ব্যবসায়ীরা জানান, আমদানি করা পেঁয়াজ বিক্রি হচ্ছে ৫০ টাকা কেজিতে। দেশি পেঁয়াজ মানভেদে বিক্রি হচ্ছে ৪০ থেকে ৪৫ টাকায়। দেশি রসুন ৬০ টাকা ও আমদানি করা রসুন ১৫০ টাকা কেজিতে বিক্রি হচ্ছে। এ ছাড়া প্রতি কেজি আলু ২০ টাকা, টমেটো ৩০ টাকা, কাঁচা মরিচ ৬০ টাকা, বেগুন ৪০ টাকা, ফুলকপি ৪০ টাকা, বাঁধাকপি ৩০ টাকা, মুলা ২০ টাকা, পেঁপে ২৫ টাকা, শিম ৩০ টাকা, গাজর ৫০ টাকা কেজি দরে বিক্রি হচ্ছে। লেবু ২০ থেকে ৩০ টাকা প্রতি হালি বিক্রি হচ্ছে।
এদিকে, সবজির দাম কিছুটা সহনীয় পর্যায়ে থাকলেও মাছ-মাংসের বাজার অস্থির। পাঙাশ মাছ প্রতি কেজি বিক্রি হচ্ছে ১৩০ থেকে ১৪০ টাকায়। কই মাছ ১৫০ থেকে ২০০ টাকা, চিংড়ি মাঝারি ৫০০ টাকা, রুই মাছ ২৮০ থেকে ৩৫০ টাকা।
বালাগঞ্জে দফায় দফায় বাড়ছে নিত্যপণ্যের দাম। সীমিত ও নিম্ন আয়ের মানুষ পড়েছেন বিপাকে। বাজারে কেনাকাটায় নাকাল হচ্ছেন মধ্যবিত্তরাও। বালাগঞ্জ উপজেলার কয়েকটি বাজার ঘুরে দেখা গেছে, বাজারে চাল, পেঁয়াজ, তেল, মুরগিসহ বেশির ভাগ পণ্যই চড়া দামে বিক্রি হচ্ছে। প্রতি কেজি ব্রয়লার মুরগি বিক্রি হচ্ছে ১৫০ টাকা থেকে ১৬০ টাকায়।
বালাগঞ্জ মধ্য বাজার এলাকার এক ব্যবসায়ী নানু মিয়া বলেন, ব্রয়লার মুরগির দাম বাড়ছেই। বাজারে চাহিদা অনুযায়ী সরবরাহ না থাকায় দাম বেড়েছে বলে জানান তিনি।
জাহাদ নামে এক ক্রেতা বলেন, ‘সব নিত্যপণ্যের দাম চড়া। তেল, পেঁয়াজ ও চালের দাম আমাদের মতো ক্রেতাদের ক্রয়ক্ষমতার বাইরে চলে যাচ্ছে। দাম বৃদ্ধির কারণে সীমিত আয় দিয়ে সংসার চালানো কঠিন।’
মুদি দোকান ঘুরে দেখা গেছে, কোম্পানিভেদে সয়াবিন তেল প্রতি লিটার বিক্রি হচ্ছে ১৫৫ টাকা থেকে ১৬০ টাকায়। আর পাম ওয়েল প্রতি লিটার বিক্রি হচ্ছে ১৩৫ টাকায়। বাজারে প্রতি কেজি মোটা চাল বিক্রি হচ্ছে ৪৫ টাকা থেকে ৫০ টাকায়। আর মিনিকেট ও নাজিরশাইল চাল বিক্রি হচ্ছে ৬৫ টাকা থেকে ৭০ টাকা কেজিতে।
ব্যবসায়ীরা জানান, আমদানি করা পেঁয়াজ বিক্রি হচ্ছে ৫০ টাকা কেজিতে। দেশি পেঁয়াজ মানভেদে বিক্রি হচ্ছে ৪০ থেকে ৪৫ টাকায়। দেশি রসুন ৬০ টাকা ও আমদানি করা রসুন ১৫০ টাকা কেজিতে বিক্রি হচ্ছে। এ ছাড়া প্রতি কেজি আলু ২০ টাকা, টমেটো ৩০ টাকা, কাঁচা মরিচ ৬০ টাকা, বেগুন ৪০ টাকা, ফুলকপি ৪০ টাকা, বাঁধাকপি ৩০ টাকা, মুলা ২০ টাকা, পেঁপে ২৫ টাকা, শিম ৩০ টাকা, গাজর ৫০ টাকা কেজি দরে বিক্রি হচ্ছে। লেবু ২০ থেকে ৩০ টাকা প্রতি হালি বিক্রি হচ্ছে।
এদিকে, সবজির দাম কিছুটা সহনীয় পর্যায়ে থাকলেও মাছ-মাংসের বাজার অস্থির। পাঙাশ মাছ প্রতি কেজি বিক্রি হচ্ছে ১৩০ থেকে ১৪০ টাকায়। কই মাছ ১৫০ থেকে ২০০ টাকা, চিংড়ি মাঝারি ৫০০ টাকা, রুই মাছ ২৮০ থেকে ৩৫০ টাকা।
পর্দার নায়িকারা নিজেদের বয়স আড়ালে রাখা পছন্দ করেন। এ ক্ষেত্রে ব্যতিক্রম আজমেরী হক বাঁধন। প্রতিবছর নিজের জন্মদিনে জানান দেন তাঁর বয়স। গতকাল ছিল বাঁধনের ৪১তম জন্মদিন। সোশ্যাল মিডিয়ায় নিজেই জানালেন এই তথ্য।
২ দিন আগে১০ বছরের বেশি সময় ধরে শোবিজে কাজ করছেন অভিনেত্রী শবনম ফারিয়া। নাটকের পাশাপাশি ওটিটিতে দেখা গেছে তাঁকে। সরকারি অনুদানের ‘দেবী’ নামের একটি সিনেমায়ও অভিনয় করেছেন। প্রশংসিত হলেও সিনেমায় আর দেখা মেলেনি তাঁর। ছোট পর্দাতেও অনেক দিন ধরে অনিয়মিত তিনি। এবার শবনম ফারিয়া হাজির হচ্ছেন নতুন পরিচয়ে। কমেডি রিয়েলিটি
২ দিন আগেআমাদের লোকসংস্কৃতির অন্যতম ঐতিহ্য যাত্রাপালা। গণমানুষের সংস্কৃতি হিসেবে বিবেচিত এই যাত্রাপালা নিয়ে শিল্পকলা একাডেমি আয়োজন করছে ‘যাত্রা উৎসব-২০২৪’। আগামী ১ নভেম্বর সোহরাওয়ার্দী উদ্যানের মুক্তমঞ্চে শুরু হবে ৭ দিনব্যাপী এই উৎসব।
২ দিন আগে‘বঙ্গবন্ধু’ পদবি বিলীন হবে না। হতে পারে না। যেমনটি ‘দেশবন্ধু’ চিত্তরঞ্জন দাশের পদবি বিলীন হয়নি। ইতিহাসে এসব পদবি অম্লান ও অক্ষয়। বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ব্যক্তিত্ব ছিল অনন্যসাধারণ। আপনজনকে তো অবশ্যই, শত্রুপক্ষের লোকেরাও ব্যক্তিগত পর্যায়ে তাঁর প্রতি আকৃষ্ট হতেন। পাকিস্তানি সেনাবাহিনীর উচ্চপদের
২ দিন আগে