আনিছুর লাডলা, লালমনিরহাট
লালমনিরহাটে পতিত জমি ইজারা নিয়ে বিভিন্ন ফলের বাগান করে সফলতা পেয়েছেন একরামুল হক। প্রায় শূন্য হাতে কমলা-মাল্টা চাষ শুরু করে তিনি এখন কোটিপতি। তাঁকে দেখে এলাকার অনেক তরুণ ফলবাগান করতে আগ্রহী হচ্ছেন।
একরামুল হকের বাড়ি সদর উপজেলার হাড়িভাঙ্গা এলাকায়। তিনি লালমনিরহাট ছাড়াও কুড়িগ্রাম ও নীলফামারীর বিভিন্ন স্থানে মোট ৫৫ একর জায়গায় বিভিন্ন ফলের বাগান গড়ে তুলেছেন। এসব বাগানে কয়েক প্রজাতির কমলা, মাল্টা, ড্রাগনসহ ফলের গাছ লাগিয়েছেন।তাঁর উৎপাদিত ফল জেলার চাহিদা মিটিয়ে রংপুর, ঢাকা, চট্টগ্রাম, বগুড়াসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে যাচ্ছে।
একরামুল হক বলেন, গাছের প্রতি প্রেম থেকে নার্সারি ব্যবসা, একপর্যায়ে অন্য ব্যক্তির পতিত জমি ইজারা নিয়ে ফলের বাগান করতে শুরু করি। ২০১৬ সালে লালমনিরহাটের হাড়িভাঙ্গায় বিমানবাহিনীর চার একর জায়গা ইজারা নিয়ে ২ হাজার ৩০০ মাল্টা ও ৫০০ কমলাগাছ লাগাই। তিন বছরের মাথায় গাছে ফল আসায় গত বছর ৭০ লাখেরও বেশি টাকা ব্যবসা করেছি।
একরামুলের বাগানগুলোতে কয়েক শ মানুষের কর্মসংস্থানের পাশাপাশি জেলায় মাল্টা ও কমলার নতুন বাজার তৈরি হয়েছে। খুচরা ও পাইকারিভাবে বেচাকেনায় প্রতিবছর এসব বাগান থেকে কোটি টাকারও বেশি ফল উৎপাদন হচ্ছে। বাজার ভালো হওয়ায় তাঁর ব্যবসার পরিধি দিন দিন বেড়েই চলেছে।
মাল্টা বাগানে ঘুরতে আসা স্কুলশিক্ষক সরমিন আরা হক বীথি বলেন, ‘লালমনিরহাটের মতো জায়গায় এমন বাগান সত্যিই প্রশংসার। আমাদের মনে হচ্ছে ভুটানে বেড়াতে এসেছি। খুবই ভালো লাগছে। এমন বাগান আরও হওয়া দরকার।’ স্থানীয় অনেক তরুণ তাঁর বাগান দেখে নিজেরা বাগান করতে আগ্রহী হচ্ছেন।
লালমনিরহাট জেলা কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের উপপরিচালক হামিদুর রহমান মুকুল বলেন, ‘একরামুলের ফলের বাগান দেখে অনেকে উৎসাহিত হচ্ছেন। এ ছাড়া দুই বছর ধরে জেলায় বিভিন্ন প্রজাতির কমলা ও মাল্টার বাগানের সংখ্যা বাড়ছে। আমরা যথাযথ প্রশিক্ষণ ও সহযোগিতার চেষ্টা করছি, যাতে আরও উদ্যোক্তা তৈরি হয়।’
লালমনিরহাটে পতিত জমি ইজারা নিয়ে বিভিন্ন ফলের বাগান করে সফলতা পেয়েছেন একরামুল হক। প্রায় শূন্য হাতে কমলা-মাল্টা চাষ শুরু করে তিনি এখন কোটিপতি। তাঁকে দেখে এলাকার অনেক তরুণ ফলবাগান করতে আগ্রহী হচ্ছেন।
একরামুল হকের বাড়ি সদর উপজেলার হাড়িভাঙ্গা এলাকায়। তিনি লালমনিরহাট ছাড়াও কুড়িগ্রাম ও নীলফামারীর বিভিন্ন স্থানে মোট ৫৫ একর জায়গায় বিভিন্ন ফলের বাগান গড়ে তুলেছেন। এসব বাগানে কয়েক প্রজাতির কমলা, মাল্টা, ড্রাগনসহ ফলের গাছ লাগিয়েছেন।তাঁর উৎপাদিত ফল জেলার চাহিদা মিটিয়ে রংপুর, ঢাকা, চট্টগ্রাম, বগুড়াসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে যাচ্ছে।
একরামুল হক বলেন, গাছের প্রতি প্রেম থেকে নার্সারি ব্যবসা, একপর্যায়ে অন্য ব্যক্তির পতিত জমি ইজারা নিয়ে ফলের বাগান করতে শুরু করি। ২০১৬ সালে লালমনিরহাটের হাড়িভাঙ্গায় বিমানবাহিনীর চার একর জায়গা ইজারা নিয়ে ২ হাজার ৩০০ মাল্টা ও ৫০০ কমলাগাছ লাগাই। তিন বছরের মাথায় গাছে ফল আসায় গত বছর ৭০ লাখেরও বেশি টাকা ব্যবসা করেছি।
একরামুলের বাগানগুলোতে কয়েক শ মানুষের কর্মসংস্থানের পাশাপাশি জেলায় মাল্টা ও কমলার নতুন বাজার তৈরি হয়েছে। খুচরা ও পাইকারিভাবে বেচাকেনায় প্রতিবছর এসব বাগান থেকে কোটি টাকারও বেশি ফল উৎপাদন হচ্ছে। বাজার ভালো হওয়ায় তাঁর ব্যবসার পরিধি দিন দিন বেড়েই চলেছে।
মাল্টা বাগানে ঘুরতে আসা স্কুলশিক্ষক সরমিন আরা হক বীথি বলেন, ‘লালমনিরহাটের মতো জায়গায় এমন বাগান সত্যিই প্রশংসার। আমাদের মনে হচ্ছে ভুটানে বেড়াতে এসেছি। খুবই ভালো লাগছে। এমন বাগান আরও হওয়া দরকার।’ স্থানীয় অনেক তরুণ তাঁর বাগান দেখে নিজেরা বাগান করতে আগ্রহী হচ্ছেন।
লালমনিরহাট জেলা কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের উপপরিচালক হামিদুর রহমান মুকুল বলেন, ‘একরামুলের ফলের বাগান দেখে অনেকে উৎসাহিত হচ্ছেন। এ ছাড়া দুই বছর ধরে জেলায় বিভিন্ন প্রজাতির কমলা ও মাল্টার বাগানের সংখ্যা বাড়ছে। আমরা যথাযথ প্রশিক্ষণ ও সহযোগিতার চেষ্টা করছি, যাতে আরও উদ্যোক্তা তৈরি হয়।’
পর্দার নায়িকারা নিজেদের বয়স আড়ালে রাখা পছন্দ করেন। এ ক্ষেত্রে ব্যতিক্রম আজমেরী হক বাঁধন। প্রতিবছর নিজের জন্মদিনে জানান দেন তাঁর বয়স। গতকাল ছিল বাঁধনের ৪১তম জন্মদিন। সোশ্যাল মিডিয়ায় নিজেই জানালেন এই তথ্য।
২ দিন আগে১০ বছরের বেশি সময় ধরে শোবিজে কাজ করছেন অভিনেত্রী শবনম ফারিয়া। নাটকের পাশাপাশি ওটিটিতে দেখা গেছে তাঁকে। সরকারি অনুদানের ‘দেবী’ নামের একটি সিনেমায়ও অভিনয় করেছেন। প্রশংসিত হলেও সিনেমায় আর দেখা মেলেনি তাঁর। ছোট পর্দাতেও অনেক দিন ধরে অনিয়মিত তিনি। এবার শবনম ফারিয়া হাজির হচ্ছেন নতুন পরিচয়ে। কমেডি রিয়েলিটি
২ দিন আগেআমাদের লোকসংস্কৃতির অন্যতম ঐতিহ্য যাত্রাপালা। গণমানুষের সংস্কৃতি হিসেবে বিবেচিত এই যাত্রাপালা নিয়ে শিল্পকলা একাডেমি আয়োজন করছে ‘যাত্রা উৎসব-২০২৪’। আগামী ১ নভেম্বর সোহরাওয়ার্দী উদ্যানের মুক্তমঞ্চে শুরু হবে ৭ দিনব্যাপী এই উৎসব।
২ দিন আগে‘বঙ্গবন্ধু’ পদবি বিলীন হবে না। হতে পারে না। যেমনটি ‘দেশবন্ধু’ চিত্তরঞ্জন দাশের পদবি বিলীন হয়নি। ইতিহাসে এসব পদবি অম্লান ও অক্ষয়। বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ব্যক্তিত্ব ছিল অনন্যসাধারণ। আপনজনকে তো অবশ্যই, শত্রুপক্ষের লোকেরাও ব্যক্তিগত পর্যায়ে তাঁর প্রতি আকৃষ্ট হতেন। পাকিস্তানি সেনাবাহিনীর উচ্চপদের
২ দিন আগে