মো. ইকবাল হোসেন
খাবারের একটি অপরিহার্য অংশ যেন সালাদ। শীত হোক বা গ্রীষ্ম কিংবা বর্ষা, প্রতিটি ঋতুতেই আমাদের খাবারের টেবিলে দেখা যায় হরেক রকমের সালাদ। কাঁচা খাওয়া যায় এমন যেকোনো সবজি বা শাকই সালাদ হিসেবে খাওয়া যায়।
ভিটামিন মিনারেলে ভরপুর এবং সহজপাচ্য খাবারের মধ্যে সালাদ অন্যতম। তবে অন্য যেকোনো ঋতুর চেয়ে শীতকালে বিভিন্ন রকমের রঙিন শাকসবজি বেশি পাওয়া যায়। তাই এ সময়ের সালাদের সৌন্দর্য এবং পুষ্টিগুণ দুটোই অনেক বেশি থাকে। শীতকালে বেশি করে সালাদ খেতে পারেন। তবে ঋতু যেটাই হোক না কেন, সালাদ প্রতিদিনই খাওয়া যায়।
শীতের সালাদের একটা আলাদা বৈশিষ্ট্য হচ্ছে, এ সময়ে অনেক রকমের রঙিন সবজি পাওয়া যায়। তাই এ সময় রঙিন বা রংধনু সালাদ খাওয়া হয় বেশি। এই রঙিন সালাদের পুষ্টিগুণও বেশি।
এ সময়ে সালাদের উপকরণ হিসেবে গাজর, টমেটো, শসা, পাতাকপি বেছে নেওয়া যায়। সঙ্গে আপেল, আনারস, আনার, পাকা পেঁপে এবং কাজুবাদাম যোগ করলে সালাদের পুষ্টিগুণ আরও বেড়ে যায়। আপনি চাইলে একটু পুদিনাপাতা, লেটুসপাতা, গোলমরিচের গুঁড়ো, অল্প কাঁচা মরিচ, পেঁয়াজ এবং সামান্য পরিমাণে সরিষার তেল বা অলিভ অয়েল দিতে পারেন। তবে সালাদে মেয়োনিজ বা চিজ না দেওয়াই উত্তম।
এমন রঙিন সালাদের পুষ্টিগুণ অন্য যেকোনো সালাদ বা রান্না করা মিক্সড সবজির চেয়ে অনেক বেশি। কারণ এখানে ব্যবহৃত প্রতিটি
সবজি আলাদা আলাদা পুষ্টিগুণে সমৃদ্ধ। সবজি উচ্চতাপে রান্না করলে অনেক পুষ্টিগুণ নষ্ট হয়ে যায়। কিন্তু সালাদের প্রতিটি উপাদানের পুষ্টিগুণ অক্ষুণ্ন থাকে।
যে সবজি বা ফল ব্যবহার করবেন
এ ছাড়া পুদিনা ও লেটুসপাতার অনেক ঔষধি গুণ আছে। তাই রঙিন সালাদ বা রংধনু সালাদকে পুষ্টির ডিনামাইট বলা হয়। এমন কোনো খাদ্য উপাদান নেই, যা রঙিন সালাদে পাওয়া যায় না। আবার খাবারের একঘেয়েমি দূর করতেও এর জুড়ি নেই।
তাই চেষ্টা করুন বেশি বেশি রঙিন সালাদ খেতে। এতে শরীরের সব ধরনের পুষ্টি উপাদানের চাহিদা মিটবে।
লেখক: পুষ্টি কর্মকর্তা, চট্টগ্রাম ডায়াবেটিক জেনারেল হাসপাতাল
খাবারের একটি অপরিহার্য অংশ যেন সালাদ। শীত হোক বা গ্রীষ্ম কিংবা বর্ষা, প্রতিটি ঋতুতেই আমাদের খাবারের টেবিলে দেখা যায় হরেক রকমের সালাদ। কাঁচা খাওয়া যায় এমন যেকোনো সবজি বা শাকই সালাদ হিসেবে খাওয়া যায়।
ভিটামিন মিনারেলে ভরপুর এবং সহজপাচ্য খাবারের মধ্যে সালাদ অন্যতম। তবে অন্য যেকোনো ঋতুর চেয়ে শীতকালে বিভিন্ন রকমের রঙিন শাকসবজি বেশি পাওয়া যায়। তাই এ সময়ের সালাদের সৌন্দর্য এবং পুষ্টিগুণ দুটোই অনেক বেশি থাকে। শীতকালে বেশি করে সালাদ খেতে পারেন। তবে ঋতু যেটাই হোক না কেন, সালাদ প্রতিদিনই খাওয়া যায়।
শীতের সালাদের একটা আলাদা বৈশিষ্ট্য হচ্ছে, এ সময়ে অনেক রকমের রঙিন সবজি পাওয়া যায়। তাই এ সময় রঙিন বা রংধনু সালাদ খাওয়া হয় বেশি। এই রঙিন সালাদের পুষ্টিগুণও বেশি।
এ সময়ে সালাদের উপকরণ হিসেবে গাজর, টমেটো, শসা, পাতাকপি বেছে নেওয়া যায়। সঙ্গে আপেল, আনারস, আনার, পাকা পেঁপে এবং কাজুবাদাম যোগ করলে সালাদের পুষ্টিগুণ আরও বেড়ে যায়। আপনি চাইলে একটু পুদিনাপাতা, লেটুসপাতা, গোলমরিচের গুঁড়ো, অল্প কাঁচা মরিচ, পেঁয়াজ এবং সামান্য পরিমাণে সরিষার তেল বা অলিভ অয়েল দিতে পারেন। তবে সালাদে মেয়োনিজ বা চিজ না দেওয়াই উত্তম।
এমন রঙিন সালাদের পুষ্টিগুণ অন্য যেকোনো সালাদ বা রান্না করা মিক্সড সবজির চেয়ে অনেক বেশি। কারণ এখানে ব্যবহৃত প্রতিটি
সবজি আলাদা আলাদা পুষ্টিগুণে সমৃদ্ধ। সবজি উচ্চতাপে রান্না করলে অনেক পুষ্টিগুণ নষ্ট হয়ে যায়। কিন্তু সালাদের প্রতিটি উপাদানের পুষ্টিগুণ অক্ষুণ্ন থাকে।
যে সবজি বা ফল ব্যবহার করবেন
এ ছাড়া পুদিনা ও লেটুসপাতার অনেক ঔষধি গুণ আছে। তাই রঙিন সালাদ বা রংধনু সালাদকে পুষ্টির ডিনামাইট বলা হয়। এমন কোনো খাদ্য উপাদান নেই, যা রঙিন সালাদে পাওয়া যায় না। আবার খাবারের একঘেয়েমি দূর করতেও এর জুড়ি নেই।
তাই চেষ্টা করুন বেশি বেশি রঙিন সালাদ খেতে। এতে শরীরের সব ধরনের পুষ্টি উপাদানের চাহিদা মিটবে।
লেখক: পুষ্টি কর্মকর্তা, চট্টগ্রাম ডায়াবেটিক জেনারেল হাসপাতাল
পর্দার নায়িকারা নিজেদের বয়স আড়ালে রাখা পছন্দ করেন। এ ক্ষেত্রে ব্যতিক্রম আজমেরী হক বাঁধন। প্রতিবছর নিজের জন্মদিনে জানান দেন তাঁর বয়স। গতকাল ছিল বাঁধনের ৪১তম জন্মদিন। সোশ্যাল মিডিয়ায় নিজেই জানালেন এই তথ্য।
২ দিন আগে১০ বছরের বেশি সময় ধরে শোবিজে কাজ করছেন অভিনেত্রী শবনম ফারিয়া। নাটকের পাশাপাশি ওটিটিতে দেখা গেছে তাঁকে। সরকারি অনুদানের ‘দেবী’ নামের একটি সিনেমায়ও অভিনয় করেছেন। প্রশংসিত হলেও সিনেমায় আর দেখা মেলেনি তাঁর। ছোট পর্দাতেও অনেক দিন ধরে অনিয়মিত তিনি। এবার শবনম ফারিয়া হাজির হচ্ছেন নতুন পরিচয়ে। কমেডি রিয়েলিটি
২ দিন আগেআমাদের লোকসংস্কৃতির অন্যতম ঐতিহ্য যাত্রাপালা। গণমানুষের সংস্কৃতি হিসেবে বিবেচিত এই যাত্রাপালা নিয়ে শিল্পকলা একাডেমি আয়োজন করছে ‘যাত্রা উৎসব-২০২৪’। আগামী ১ নভেম্বর সোহরাওয়ার্দী উদ্যানের মুক্তমঞ্চে শুরু হবে ৭ দিনব্যাপী এই উৎসব।
২ দিন আগে‘বঙ্গবন্ধু’ পদবি বিলীন হবে না। হতে পারে না। যেমনটি ‘দেশবন্ধু’ চিত্তরঞ্জন দাশের পদবি বিলীন হয়নি। ইতিহাসে এসব পদবি অম্লান ও অক্ষয়। বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ব্যক্তিত্ব ছিল অনন্যসাধারণ। আপনজনকে তো অবশ্যই, শত্রুপক্ষের লোকেরাও ব্যক্তিগত পর্যায়ে তাঁর প্রতি আকৃষ্ট হতেন। পাকিস্তানি সেনাবাহিনীর উচ্চপদের
২ দিন আগে