ছাতক (সুনামগঞ্জ) প্রতিনিধি
ছাতকের কালারুকা ইউনিয়নের রামপুর গ্রামে আট বছরের এক এতিম মাদ্রাসা ছাত্রের মারধরের ভিডিও ফেসবুকে ভাইরাল হয়েছে। এ ঘটনার পর স্থানীয়রা ক্ষোভ প্রকাশ করেছেন। তবে অভিযুক্ত শিক্ষক ও ভিডিও ধারণকারীকে অব্যাহতি দেওয়া হয়েছে বলে নিশ্চিত করেছেন মাদ্রাসা কর্তৃপক্ষ।
ঘটনাটি হাজী ইউসুফ আলী হাফিজিয়া মাদ্রাসা ও এতিমখানায় ঘটে। নির্যাতিত শিশুটির নাম আবু তাহের (৮)। সে উপজেলার রাজাপুর গ্রামের বাসিন্দা।
খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, ভাইরাল হওয়া ভিডিওটি মাস খানেক আগের। এ নিয়ে মাদ্রাসা কর্তৃপক্ষ বলছে, ভিডিওটি ভাইরাল হওয়ায় যে শিক্ষক নির্যাতন করেছিল তাঁকে এবং যে ভিডিও ধারণ করেছিলেন তাঁকেও অব্যাহতি দেওয়া হয়েছে।
দুই মিনিট ছয় সেকেন্ডের ওই ভিডিওতে দেখা যায়, পায়জামা-পাঞ্জাবি পরা তিন শিক্ষার্থী দাঁড়িয়ে আছে। শিক্ষক তাদের মধ্যে এক শিশুর দুই হাতে আঘাত করছেন। শিক্ষকের পিটুনি খেয়ে শিশুটি উচ্চকণ্ঠে কাঁদতে থাকেন। এরপরেও শিশুটির শরীরের বিভিন্ন জায়গায় আঘাত করতে থাকেন ওই শিক্ষক। একপর্যায়ে শিশুটি ওই শিক্ষকের পায়ে ধরে। পরে স্টিলের স্কেল দিয়ে ওই শিক্ষক তাকে মারতে থাকেন।
হাজী ইউসুফ আলী হাফিজিয়া মাদ্রাসা ও এতিমখানার প্রিন্সিপাল আব্দুল মুকিত কয়েক বছর আগে ওই মাদ্রাসায় নিয়োগ পান। তিনি উপজেলার রহমতপুর গ্রামের বাসিন্দা। নিয়োগের পর থেকে ওই শিক্ষক প্রায়ই শিশুদের মারধর করতেন বলে অভিযোগ রয়েছে।
প্রতিষ্ঠানের সভাপতি মো. কমর উদ্দিন বলেন, ঘটনাটি বেশ আগের। এ ঘটনায় নির্যাতনকারী শিক্ষকসহ ভিডিও ধারণকারী শিক্ষক দুজনকেই চাকরি থেকে অব্যাহতি দেওয়া হয়েছে।
হাজী ইউসুফ আলী হাফিজিয়া মাদ্রাসা ও এতিমখানার ভারপ্রাপ্ত প্রিন্সিপাল গোলাম রসুল বলেন, ‘মাওলানা আব্দুল মুকিতকে মাদ্রাসা থেকে অব্যাহতি দিয়ে আমাকে দায়িত্ব দেওয়া হয়েছে।’
ছাতক থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মিজানুর রহমান বলেন, আমরা এ বিষয়ে আগে শুনিনি। ভিডিও ভাইরাল হওয়ায় বিষয়টি জেনেছি। অভিযোগ পেলে আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
ছাতকের কালারুকা ইউনিয়নের রামপুর গ্রামে আট বছরের এক এতিম মাদ্রাসা ছাত্রের মারধরের ভিডিও ফেসবুকে ভাইরাল হয়েছে। এ ঘটনার পর স্থানীয়রা ক্ষোভ প্রকাশ করেছেন। তবে অভিযুক্ত শিক্ষক ও ভিডিও ধারণকারীকে অব্যাহতি দেওয়া হয়েছে বলে নিশ্চিত করেছেন মাদ্রাসা কর্তৃপক্ষ।
ঘটনাটি হাজী ইউসুফ আলী হাফিজিয়া মাদ্রাসা ও এতিমখানায় ঘটে। নির্যাতিত শিশুটির নাম আবু তাহের (৮)। সে উপজেলার রাজাপুর গ্রামের বাসিন্দা।
খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, ভাইরাল হওয়া ভিডিওটি মাস খানেক আগের। এ নিয়ে মাদ্রাসা কর্তৃপক্ষ বলছে, ভিডিওটি ভাইরাল হওয়ায় যে শিক্ষক নির্যাতন করেছিল তাঁকে এবং যে ভিডিও ধারণ করেছিলেন তাঁকেও অব্যাহতি দেওয়া হয়েছে।
দুই মিনিট ছয় সেকেন্ডের ওই ভিডিওতে দেখা যায়, পায়জামা-পাঞ্জাবি পরা তিন শিক্ষার্থী দাঁড়িয়ে আছে। শিক্ষক তাদের মধ্যে এক শিশুর দুই হাতে আঘাত করছেন। শিক্ষকের পিটুনি খেয়ে শিশুটি উচ্চকণ্ঠে কাঁদতে থাকেন। এরপরেও শিশুটির শরীরের বিভিন্ন জায়গায় আঘাত করতে থাকেন ওই শিক্ষক। একপর্যায়ে শিশুটি ওই শিক্ষকের পায়ে ধরে। পরে স্টিলের স্কেল দিয়ে ওই শিক্ষক তাকে মারতে থাকেন।
হাজী ইউসুফ আলী হাফিজিয়া মাদ্রাসা ও এতিমখানার প্রিন্সিপাল আব্দুল মুকিত কয়েক বছর আগে ওই মাদ্রাসায় নিয়োগ পান। তিনি উপজেলার রহমতপুর গ্রামের বাসিন্দা। নিয়োগের পর থেকে ওই শিক্ষক প্রায়ই শিশুদের মারধর করতেন বলে অভিযোগ রয়েছে।
প্রতিষ্ঠানের সভাপতি মো. কমর উদ্দিন বলেন, ঘটনাটি বেশ আগের। এ ঘটনায় নির্যাতনকারী শিক্ষকসহ ভিডিও ধারণকারী শিক্ষক দুজনকেই চাকরি থেকে অব্যাহতি দেওয়া হয়েছে।
হাজী ইউসুফ আলী হাফিজিয়া মাদ্রাসা ও এতিমখানার ভারপ্রাপ্ত প্রিন্সিপাল গোলাম রসুল বলেন, ‘মাওলানা আব্দুল মুকিতকে মাদ্রাসা থেকে অব্যাহতি দিয়ে আমাকে দায়িত্ব দেওয়া হয়েছে।’
ছাতক থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মিজানুর রহমান বলেন, আমরা এ বিষয়ে আগে শুনিনি। ভিডিও ভাইরাল হওয়ায় বিষয়টি জেনেছি। অভিযোগ পেলে আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
পর্দার নায়িকারা নিজেদের বয়স আড়ালে রাখা পছন্দ করেন। এ ক্ষেত্রে ব্যতিক্রম আজমেরী হক বাঁধন। প্রতিবছর নিজের জন্মদিনে জানান দেন তাঁর বয়স। গতকাল ছিল বাঁধনের ৪১তম জন্মদিন। সোশ্যাল মিডিয়ায় নিজেই জানালেন এই তথ্য।
২ দিন আগে১০ বছরের বেশি সময় ধরে শোবিজে কাজ করছেন অভিনেত্রী শবনম ফারিয়া। নাটকের পাশাপাশি ওটিটিতে দেখা গেছে তাঁকে। সরকারি অনুদানের ‘দেবী’ নামের একটি সিনেমায়ও অভিনয় করেছেন। প্রশংসিত হলেও সিনেমায় আর দেখা মেলেনি তাঁর। ছোট পর্দাতেও অনেক দিন ধরে অনিয়মিত তিনি। এবার শবনম ফারিয়া হাজির হচ্ছেন নতুন পরিচয়ে। কমেডি রিয়েলিটি
২ দিন আগেআমাদের লোকসংস্কৃতির অন্যতম ঐতিহ্য যাত্রাপালা। গণমানুষের সংস্কৃতি হিসেবে বিবেচিত এই যাত্রাপালা নিয়ে শিল্পকলা একাডেমি আয়োজন করছে ‘যাত্রা উৎসব-২০২৪’। আগামী ১ নভেম্বর সোহরাওয়ার্দী উদ্যানের মুক্তমঞ্চে শুরু হবে ৭ দিনব্যাপী এই উৎসব।
২ দিন আগে‘বঙ্গবন্ধু’ পদবি বিলীন হবে না। হতে পারে না। যেমনটি ‘দেশবন্ধু’ চিত্তরঞ্জন দাশের পদবি বিলীন হয়নি। ইতিহাসে এসব পদবি অম্লান ও অক্ষয়। বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ব্যক্তিত্ব ছিল অনন্যসাধারণ। আপনজনকে তো অবশ্যই, শত্রুপক্ষের লোকেরাও ব্যক্তিগত পর্যায়ে তাঁর প্রতি আকৃষ্ট হতেন। পাকিস্তানি সেনাবাহিনীর উচ্চপদের
২ দিন আগে