নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
বিচার বিভাগের সঙ্গে সংশ্লিষ্ট সবাইকে তথ্যপ্রযুক্তির সুবিধা ব্যবহার করে মামলা ব্যবস্থাপনায় গতি আনার নির্দেশ দিয়েছেন রাষ্ট্রপতি মো. আবদুল হামিদ। গতকাল বিকেলে ‘বাংলাদেশ সুপ্রিম কোর্ট দিবস-২০২১’ উদ্যাপন উপলক্ষে আয়োজিত অনুষ্ঠানে বঙ্গভবন থেকে ভার্চুয়ালি যুক্ত হয়ে এই নির্দেশ দেন তিনি।
রাষ্ট্রপতি বলেন, ‘দেশের সব আদালতের কার্যক্রম ডিজিটাল পদ্ধতিতে সম্পন্ন করার ব্যবস্থা গ্রহণ করতে হবে। এতে বিচার কার্যক্রমে বৈপ্লবিক পরিবর্তন আসবে।’
মামলা দায়ের থেকে রায় ঘোষণা পর্যন্ত সমস্ত কার্যক্রম ডিজিটাল পদ্ধতিতে সংরক্ষণের ব্যবস্থা করা জরুরি উল্লেখ করে তিনি বলেন, ‘বিচারকদের খেয়াল রাখতে হবে, মামলার রায় হওয়ার পর রায়ের কপি পাওয়ার জন্য বিচারপ্রার্থীদের যেন আদালতের বারান্দায় ঘোরাঘুরি করতে না হয়।’
রাষ্ট্রপতি বলেন, ‘শান্তি ও সংকটে বাংলাদেশ সুপ্রিম কোর্ট সংবিধানের অভিভাবক ও রক্ষক হিসেবে মর্যাদাপূর্ণ ভূমিকা পালন করছে। সংবিধানবিরোধী ইনডেমনিটি অধ্যাদেশ বাতিল করে সুপ্রিম কোর্ট ষড়যন্ত্রকারীদের সেই নীলনকশা বাস্তবায়িত হতে দেয়নি। শেষ পর্যন্ত জাতির পিতার হত্যাকারীদের বিচার করে সুপ্রিম কোর্ট তার সাংবিধানিক দায়িত্ব পালন করেছে।’
দেশ, জনগণ ও সংবিধানের প্রতি দায়বদ্ধ থেকে বিচারকেরা তাঁদের মেধা ও মনন প্রয়োগের মাধ্যমে আইনের শাসন ও ন্যায়বিচার নিশ্চিত করবেন বলেও প্রত্যাশা ব্যক্ত করেছেন মো. আবদুল হামিদ। এ সময় বাংলাদেশ সুপ্রিম কোর্টের স্থাপনার ছবি সংবলিত স্মারকগ্রন্থের মোড়ক উন্মোচন করেন তিনি।
অনুষ্ঠানে জাতীয় সংসদের স্পিকার ড. শিরীন শারমিন চৌধুরী বলেন, ‘ন্যায়ভিত্তিক সমাজ প্রতিষ্ঠা করাই সংবিধানের মূল লক্ষ্য। তবে অনেক সুযোগ-সুবিধা থাকা সত্ত্বেও এখনো নারীরা ন্যায়বিচার থেকে বঞ্চিত হচ্ছেন। তাঁদের আইনের আশ্রয় লাভের ক্ষেত্রে যে বাধাগুলো রয়েছে, তা দূর করতে সংশ্লিষ্টদের এগিয়ে আসতে হবে।’
সভাপতির বক্তব্যে প্রধান বিচারপতি সৈয়দ মাহমুদ হোসেন বলেন, ‘বিচারকের পদটি অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। যেকোনো মানুষের প্রত্যাশা—একজন বিচারক হবেন আইনের জ্ঞানে প্রাজ্ঞ, আদালতের কাজে সময়ানুবর্তী ও নিয়মনিষ্ঠ, প্রশ্নাতীতভাবে সব ক্ষেত্রে সৎ, মানবিক মর্যাদার প্রতি শ্রদ্ধাশীল এবং পরিশীলিত আচরণের একজন আদর্শ মানুষ। জনমানুষের এই যৌক্তিক প্রত্যাশা পূরণে বিচারকদের যত্নবান হতে হবে।’
বিশেষ অতিথির বক্তব্যে আইনমন্ত্রী আনিসুল হক বলেন, ‘বিচার বিভাগ এখন সম্পূর্ণ স্বাধীন। বিচারপতিগণ নির্দ্বিধায় নির্বিঘ্নে তাঁদের মতামত তুলে ধরতে পারছেন। গণতন্ত্র বিকাশে ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠায় বিচার বিভাগ কাজ করে যাচ্ছে এবং তা অব্যাহত থাকবে।’
অনুষ্ঠানে আরও বক্তব্য দেন বাংলাদেশ সুপ্রিম কোর্ট বার অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি ও বাংলাদেশ বার কাউন্সিলের চেয়ারম্যান অ্যাটর্নি জেনারেল এ এম আমিন উদ্দিন, সুপ্রিম কোর্ট বার কাউন্সিলের ভাইস চেয়ারম্যান মুহাম্মদ ইউসুফ হোসেন হুমায়ুন এবং আপিল বিভাগের বিচারপতি ওবায়দুল হাসান।
বিচার বিভাগের সঙ্গে সংশ্লিষ্ট সবাইকে তথ্যপ্রযুক্তির সুবিধা ব্যবহার করে মামলা ব্যবস্থাপনায় গতি আনার নির্দেশ দিয়েছেন রাষ্ট্রপতি মো. আবদুল হামিদ। গতকাল বিকেলে ‘বাংলাদেশ সুপ্রিম কোর্ট দিবস-২০২১’ উদ্যাপন উপলক্ষে আয়োজিত অনুষ্ঠানে বঙ্গভবন থেকে ভার্চুয়ালি যুক্ত হয়ে এই নির্দেশ দেন তিনি।
রাষ্ট্রপতি বলেন, ‘দেশের সব আদালতের কার্যক্রম ডিজিটাল পদ্ধতিতে সম্পন্ন করার ব্যবস্থা গ্রহণ করতে হবে। এতে বিচার কার্যক্রমে বৈপ্লবিক পরিবর্তন আসবে।’
মামলা দায়ের থেকে রায় ঘোষণা পর্যন্ত সমস্ত কার্যক্রম ডিজিটাল পদ্ধতিতে সংরক্ষণের ব্যবস্থা করা জরুরি উল্লেখ করে তিনি বলেন, ‘বিচারকদের খেয়াল রাখতে হবে, মামলার রায় হওয়ার পর রায়ের কপি পাওয়ার জন্য বিচারপ্রার্থীদের যেন আদালতের বারান্দায় ঘোরাঘুরি করতে না হয়।’
রাষ্ট্রপতি বলেন, ‘শান্তি ও সংকটে বাংলাদেশ সুপ্রিম কোর্ট সংবিধানের অভিভাবক ও রক্ষক হিসেবে মর্যাদাপূর্ণ ভূমিকা পালন করছে। সংবিধানবিরোধী ইনডেমনিটি অধ্যাদেশ বাতিল করে সুপ্রিম কোর্ট ষড়যন্ত্রকারীদের সেই নীলনকশা বাস্তবায়িত হতে দেয়নি। শেষ পর্যন্ত জাতির পিতার হত্যাকারীদের বিচার করে সুপ্রিম কোর্ট তার সাংবিধানিক দায়িত্ব পালন করেছে।’
দেশ, জনগণ ও সংবিধানের প্রতি দায়বদ্ধ থেকে বিচারকেরা তাঁদের মেধা ও মনন প্রয়োগের মাধ্যমে আইনের শাসন ও ন্যায়বিচার নিশ্চিত করবেন বলেও প্রত্যাশা ব্যক্ত করেছেন মো. আবদুল হামিদ। এ সময় বাংলাদেশ সুপ্রিম কোর্টের স্থাপনার ছবি সংবলিত স্মারকগ্রন্থের মোড়ক উন্মোচন করেন তিনি।
অনুষ্ঠানে জাতীয় সংসদের স্পিকার ড. শিরীন শারমিন চৌধুরী বলেন, ‘ন্যায়ভিত্তিক সমাজ প্রতিষ্ঠা করাই সংবিধানের মূল লক্ষ্য। তবে অনেক সুযোগ-সুবিধা থাকা সত্ত্বেও এখনো নারীরা ন্যায়বিচার থেকে বঞ্চিত হচ্ছেন। তাঁদের আইনের আশ্রয় লাভের ক্ষেত্রে যে বাধাগুলো রয়েছে, তা দূর করতে সংশ্লিষ্টদের এগিয়ে আসতে হবে।’
সভাপতির বক্তব্যে প্রধান বিচারপতি সৈয়দ মাহমুদ হোসেন বলেন, ‘বিচারকের পদটি অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। যেকোনো মানুষের প্রত্যাশা—একজন বিচারক হবেন আইনের জ্ঞানে প্রাজ্ঞ, আদালতের কাজে সময়ানুবর্তী ও নিয়মনিষ্ঠ, প্রশ্নাতীতভাবে সব ক্ষেত্রে সৎ, মানবিক মর্যাদার প্রতি শ্রদ্ধাশীল এবং পরিশীলিত আচরণের একজন আদর্শ মানুষ। জনমানুষের এই যৌক্তিক প্রত্যাশা পূরণে বিচারকদের যত্নবান হতে হবে।’
বিশেষ অতিথির বক্তব্যে আইনমন্ত্রী আনিসুল হক বলেন, ‘বিচার বিভাগ এখন সম্পূর্ণ স্বাধীন। বিচারপতিগণ নির্দ্বিধায় নির্বিঘ্নে তাঁদের মতামত তুলে ধরতে পারছেন। গণতন্ত্র বিকাশে ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠায় বিচার বিভাগ কাজ করে যাচ্ছে এবং তা অব্যাহত থাকবে।’
অনুষ্ঠানে আরও বক্তব্য দেন বাংলাদেশ সুপ্রিম কোর্ট বার অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি ও বাংলাদেশ বার কাউন্সিলের চেয়ারম্যান অ্যাটর্নি জেনারেল এ এম আমিন উদ্দিন, সুপ্রিম কোর্ট বার কাউন্সিলের ভাইস চেয়ারম্যান মুহাম্মদ ইউসুফ হোসেন হুমায়ুন এবং আপিল বিভাগের বিচারপতি ওবায়দুল হাসান।
পর্দার নায়িকারা নিজেদের বয়স আড়ালে রাখা পছন্দ করেন। এ ক্ষেত্রে ব্যতিক্রম আজমেরী হক বাঁধন। প্রতিবছর নিজের জন্মদিনে জানান দেন তাঁর বয়স। গতকাল ছিল বাঁধনের ৪১তম জন্মদিন। সোশ্যাল মিডিয়ায় নিজেই জানালেন এই তথ্য।
২ দিন আগে১০ বছরের বেশি সময় ধরে শোবিজে কাজ করছেন অভিনেত্রী শবনম ফারিয়া। নাটকের পাশাপাশি ওটিটিতে দেখা গেছে তাঁকে। সরকারি অনুদানের ‘দেবী’ নামের একটি সিনেমায়ও অভিনয় করেছেন। প্রশংসিত হলেও সিনেমায় আর দেখা মেলেনি তাঁর। ছোট পর্দাতেও অনেক দিন ধরে অনিয়মিত তিনি। এবার শবনম ফারিয়া হাজির হচ্ছেন নতুন পরিচয়ে। কমেডি রিয়েলিটি
২ দিন আগেআমাদের লোকসংস্কৃতির অন্যতম ঐতিহ্য যাত্রাপালা। গণমানুষের সংস্কৃতি হিসেবে বিবেচিত এই যাত্রাপালা নিয়ে শিল্পকলা একাডেমি আয়োজন করছে ‘যাত্রা উৎসব-২০২৪’। আগামী ১ নভেম্বর সোহরাওয়ার্দী উদ্যানের মুক্তমঞ্চে শুরু হবে ৭ দিনব্যাপী এই উৎসব।
২ দিন আগে‘বঙ্গবন্ধু’ পদবি বিলীন হবে না। হতে পারে না। যেমনটি ‘দেশবন্ধু’ চিত্তরঞ্জন দাশের পদবি বিলীন হয়নি। ইতিহাসে এসব পদবি অম্লান ও অক্ষয়। বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ব্যক্তিত্ব ছিল অনন্যসাধারণ। আপনজনকে তো অবশ্যই, শত্রুপক্ষের লোকেরাও ব্যক্তিগত পর্যায়ে তাঁর প্রতি আকৃষ্ট হতেন। পাকিস্তানি সেনাবাহিনীর উচ্চপদের
২ দিন আগে