অষ্টগ্রাম (কিশোরগঞ্জ) প্রতিনিধি
গৃহ ও ভূমিহীন ফায়েজা খাতুন (৩২)। বর্তমানে থাকেন প্রধানমন্ত্রীর উপহারের ঘরে। সেমিপাকা ঘরে সব সুবিধা থাকলেও, প্রথম দিকে ছিল না সুপেয় পানির ব্যবস্থা। পার্শ্ববর্তী মসজিদের টিউবওয়েল থেকে প্রয়োজনীয় পানি সংগ্রহ করতেন তিনি। অনেক সময় প্রয়োজনের সময়ও সংগ্রহ করতে পারতেন না ঠান্ডা পানি। কারণ নিজেদের নেই টিউবওয়েল।
একই কথা জাহানারা বেগম (৩১), রুবি আক্তার (২৭) গিয়াস উদ্দিনসহ (৫৬) অনেকেরই। তাঁরা সবাই বাস করেন কিশোরগঞ্জের হাওর উপজেলা মিঠামইনে রাষ্ট্রপতি আবদুল হামিদ পল্লিতে।
চলতি বছরের ২০ জুন মুজিববর্ষ উপলক্ষে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার উপহার হিসেবে ৭১টি অসহায় পরিবার পায় জমি ও ঘর।
উপজেলা সদর ইউনিয়নে এই পল্লি উদ্বোধন-পরবর্তী সময়ে অসহায় ও দরিদ্র মানুষেরা জমি, ঘর, টয়লেট পেলেও ছিল সুপেয় পানির অভাব। সম্প্রতি উপজেলা জনস্বাস্থ্য প্রকৌশল অধিদপ্তর ৭টি আর্সেনিকমুক্ত টিউবওয়েল স্থাপন করেছে। এতে খুশি সেখানকার বাসিন্দারা।
গত বুধবার সরেজমিনে ঘুরে দেখা যায়, অন্তঃসত্ত্বা রাহেলা বেগম (৩১) টিউবওয়েলে গোসল করছেন। তিনি বলেন, ‘গর্মে (গরম) কইলজা (কলিজা) ফাইট্টা গেলেও তাজা পানি পাইতাম না। সরকার পানির টেবুল (টিউবওয়েল) দিয়া আমাদের আশা ষোলোআনা পূরণ করল। এখন ইচ্ছেমতো খাওন-গোসল সব করতে পারি।’
উপজেলা জনস্বাস্থ্য প্রকৌশল অধিদপ্তর সূত্রে জানা যায়, পল্লির মানুষের সুপেয় পানির জন্য প্রতি ১০টি পরিবারের জন্য একটি করে মোট ৭টি আর্সেনিকমুক্ত টিউবওয়েল স্থাপন করা হয়।
এ ছাড়া পানির অপচয় রোধে সবার ঘরে নিরাপদ খাবার পানি পৌঁছাতে কমিউনিটি পানি সরবরাহ ব্যবস্থাপনা প্রকল্প স্থাপনের পরিকল্পনা চলছে। এতে পানির অপচয় কমানো ও পানিপ্রাপ্তি সহজ হবে।
এ বিষয়ে মিঠামইন উপজেলা জনস্বাস্থ্য প্রকৌশল অধিদপ্তরের প্রকৌশলী আকাশ বসাক বলেন, ‘অসহায় মানুষের মধ্যে দ্রুত বিশুদ্ধ পানি সরবরাহের চেষ্টা করি। তাদের ঘরে আরও সহজে পানি পৌঁছাতে একটি পাইলট প্রকল্প প্রক্রিয়াধীন রয়েছে।’
গৃহ ও ভূমিহীন ফায়েজা খাতুন (৩২)। বর্তমানে থাকেন প্রধানমন্ত্রীর উপহারের ঘরে। সেমিপাকা ঘরে সব সুবিধা থাকলেও, প্রথম দিকে ছিল না সুপেয় পানির ব্যবস্থা। পার্শ্ববর্তী মসজিদের টিউবওয়েল থেকে প্রয়োজনীয় পানি সংগ্রহ করতেন তিনি। অনেক সময় প্রয়োজনের সময়ও সংগ্রহ করতে পারতেন না ঠান্ডা পানি। কারণ নিজেদের নেই টিউবওয়েল।
একই কথা জাহানারা বেগম (৩১), রুবি আক্তার (২৭) গিয়াস উদ্দিনসহ (৫৬) অনেকেরই। তাঁরা সবাই বাস করেন কিশোরগঞ্জের হাওর উপজেলা মিঠামইনে রাষ্ট্রপতি আবদুল হামিদ পল্লিতে।
চলতি বছরের ২০ জুন মুজিববর্ষ উপলক্ষে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার উপহার হিসেবে ৭১টি অসহায় পরিবার পায় জমি ও ঘর।
উপজেলা সদর ইউনিয়নে এই পল্লি উদ্বোধন-পরবর্তী সময়ে অসহায় ও দরিদ্র মানুষেরা জমি, ঘর, টয়লেট পেলেও ছিল সুপেয় পানির অভাব। সম্প্রতি উপজেলা জনস্বাস্থ্য প্রকৌশল অধিদপ্তর ৭টি আর্সেনিকমুক্ত টিউবওয়েল স্থাপন করেছে। এতে খুশি সেখানকার বাসিন্দারা।
গত বুধবার সরেজমিনে ঘুরে দেখা যায়, অন্তঃসত্ত্বা রাহেলা বেগম (৩১) টিউবওয়েলে গোসল করছেন। তিনি বলেন, ‘গর্মে (গরম) কইলজা (কলিজা) ফাইট্টা গেলেও তাজা পানি পাইতাম না। সরকার পানির টেবুল (টিউবওয়েল) দিয়া আমাদের আশা ষোলোআনা পূরণ করল। এখন ইচ্ছেমতো খাওন-গোসল সব করতে পারি।’
উপজেলা জনস্বাস্থ্য প্রকৌশল অধিদপ্তর সূত্রে জানা যায়, পল্লির মানুষের সুপেয় পানির জন্য প্রতি ১০টি পরিবারের জন্য একটি করে মোট ৭টি আর্সেনিকমুক্ত টিউবওয়েল স্থাপন করা হয়।
এ ছাড়া পানির অপচয় রোধে সবার ঘরে নিরাপদ খাবার পানি পৌঁছাতে কমিউনিটি পানি সরবরাহ ব্যবস্থাপনা প্রকল্প স্থাপনের পরিকল্পনা চলছে। এতে পানির অপচয় কমানো ও পানিপ্রাপ্তি সহজ হবে।
এ বিষয়ে মিঠামইন উপজেলা জনস্বাস্থ্য প্রকৌশল অধিদপ্তরের প্রকৌশলী আকাশ বসাক বলেন, ‘অসহায় মানুষের মধ্যে দ্রুত বিশুদ্ধ পানি সরবরাহের চেষ্টা করি। তাদের ঘরে আরও সহজে পানি পৌঁছাতে একটি পাইলট প্রকল্প প্রক্রিয়াধীন রয়েছে।’
পর্দার নায়িকারা নিজেদের বয়স আড়ালে রাখা পছন্দ করেন। এ ক্ষেত্রে ব্যতিক্রম আজমেরী হক বাঁধন। প্রতিবছর নিজের জন্মদিনে জানান দেন তাঁর বয়স। গতকাল ছিল বাঁধনের ৪১তম জন্মদিন। সোশ্যাল মিডিয়ায় নিজেই জানালেন এই তথ্য।
২ দিন আগে১০ বছরের বেশি সময় ধরে শোবিজে কাজ করছেন অভিনেত্রী শবনম ফারিয়া। নাটকের পাশাপাশি ওটিটিতে দেখা গেছে তাঁকে। সরকারি অনুদানের ‘দেবী’ নামের একটি সিনেমায়ও অভিনয় করেছেন। প্রশংসিত হলেও সিনেমায় আর দেখা মেলেনি তাঁর। ছোট পর্দাতেও অনেক দিন ধরে অনিয়মিত তিনি। এবার শবনম ফারিয়া হাজির হচ্ছেন নতুন পরিচয়ে। কমেডি রিয়েলিটি
২ দিন আগেআমাদের লোকসংস্কৃতির অন্যতম ঐতিহ্য যাত্রাপালা। গণমানুষের সংস্কৃতি হিসেবে বিবেচিত এই যাত্রাপালা নিয়ে শিল্পকলা একাডেমি আয়োজন করছে ‘যাত্রা উৎসব-২০২৪’। আগামী ১ নভেম্বর সোহরাওয়ার্দী উদ্যানের মুক্তমঞ্চে শুরু হবে ৭ দিনব্যাপী এই উৎসব।
২ দিন আগে‘বঙ্গবন্ধু’ পদবি বিলীন হবে না। হতে পারে না। যেমনটি ‘দেশবন্ধু’ চিত্তরঞ্জন দাশের পদবি বিলীন হয়নি। ইতিহাসে এসব পদবি অম্লান ও অক্ষয়। বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ব্যক্তিত্ব ছিল অনন্যসাধারণ। আপনজনকে তো অবশ্যই, শত্রুপক্ষের লোকেরাও ব্যক্তিগত পর্যায়ে তাঁর প্রতি আকৃষ্ট হতেন। পাকিস্তানি সেনাবাহিনীর উচ্চপদের
২ দিন আগে