নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
গ্রামীণ নারীরা দেশের অর্থনীতিতে গুরুত্বপূর্ণ অবদান রাখছেন। কাজের মাধ্যমে ভূমিকা রেখে চলছেন খাদ্য নিরাপত্তা ও পল্লি উন্নয়নে। কিন্তু তাঁরা এর যথাযথ স্বীকৃতি পাচ্ছেন না। বরং প্রাপ্য মজুরি থেকে বঞ্চিত হচ্ছেন এবং অবহেলার শিকার হচ্ছেন। কোথাও কোথাও সহিংসতার মুখোমুখিও হতে হয় তাঁদের।
গতকাল বৃহস্পতিবার মানুষের জন্য ফাউন্ডেশনের ‘জলবায়ু মোকাবিলায় গ্রামীণ নারী’ শীর্ষক ওয়েবিনারের আলোচনায় এসব কথা বলেছেন বক্তারা।
ওয়েবিনারে পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন মন্ত্রণালয় সম্পর্কিত স্থায়ী কমিটির চেয়ারম্যান সাবের হোসেন চৌধুরী বলেন, ‘গ্রামীণ নারীরা খাদ্য নিরাপত্তা ও পল্লি উন্নয়নে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখছে। কিন্তু তাঁদের কাজের দৃশ্যমান কোনো স্বীকৃতি নেই। ফলে গ্রামীণ নারীরা অধিকাংশ সময় তাঁদের প্রাপ্য মজুরি থেকে বঞ্চিত হচ্ছেন। সমাজের চোখে অবহেলিত থেকে যাচ্ছেন। এ ছাড়া জলবায়ু পরিবর্তনের কারণে নারীরা পুরুষের চেয়ে ১৪ গুণ বেশি ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছেন। দেশের জন্য গ্রামীণ নারীদের অবদান কীভাবে আরও উচ্চপর্যায়ে নিয়ে যাওয়া যায়, তা নিয়ে আমাদের কাজ করতে হবে।’
গ্রামীণ ৬০ শতাংশের বেশি নারী কৃষিতে অবদান রাখছেন জানিয়ে সুইডেন দূতাবাসের রাষ্ট্রদূত আলেকজান্দ্রা বার্গ ভন লিন্ডে বলেন, ‘গ্রামীণ নারীরা ফসল উৎপাদন, গবাদিপশু পালনে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখছেন। কিন্তু তাঁদের সামাজিক অবস্থানের উন্নতি হয়নি। জলবায়ু পরিবর্তনের প্রভাব তাঁদের পরিস্থিতি আরও নাজুক করেছে।’
গ্রামীণ নারীদের জীবনমানের পদ্ধতিগত পরিবর্তনে সুইডেন সরকার কাজ করছে জানিয়ে সুইডেনের রাষ্ট্রদূত আরও বলেন, ‘উন্নয়নে নারীর গুরুত্বপূর্ণ অবদান স্বীকার করে, তাদের স্বীকৃতি প্রদানের মাধ্যমে এটি আরও শক্তিশালী করা যেতে পারে।’
মানুষের জন্য ফাউন্ডেশনের নির্বাহী পরিচালক শাহীন আনামের উপস্থাপনায় ওয়েবিনারে আলোচনায় অংশ নেন ব্রিটিশ হাইকমিশন (উন্নয়ন পরিচালক) জুডিথ হারবার্টসন, সুইজারল্যান্ড দূতাবাসের সহযোগী উপপ্রধান কোরিন হেনচোজ পিগানানি, এনজিও বিষয়ক ব্যুরোর মহাপরিচালক তরিকুল ইসলাম প্রমুখ।
গ্রামীণ নারীরা দেশের অর্থনীতিতে গুরুত্বপূর্ণ অবদান রাখছেন। কাজের মাধ্যমে ভূমিকা রেখে চলছেন খাদ্য নিরাপত্তা ও পল্লি উন্নয়নে। কিন্তু তাঁরা এর যথাযথ স্বীকৃতি পাচ্ছেন না। বরং প্রাপ্য মজুরি থেকে বঞ্চিত হচ্ছেন এবং অবহেলার শিকার হচ্ছেন। কোথাও কোথাও সহিংসতার মুখোমুখিও হতে হয় তাঁদের।
গতকাল বৃহস্পতিবার মানুষের জন্য ফাউন্ডেশনের ‘জলবায়ু মোকাবিলায় গ্রামীণ নারী’ শীর্ষক ওয়েবিনারের আলোচনায় এসব কথা বলেছেন বক্তারা।
ওয়েবিনারে পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন মন্ত্রণালয় সম্পর্কিত স্থায়ী কমিটির চেয়ারম্যান সাবের হোসেন চৌধুরী বলেন, ‘গ্রামীণ নারীরা খাদ্য নিরাপত্তা ও পল্লি উন্নয়নে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখছে। কিন্তু তাঁদের কাজের দৃশ্যমান কোনো স্বীকৃতি নেই। ফলে গ্রামীণ নারীরা অধিকাংশ সময় তাঁদের প্রাপ্য মজুরি থেকে বঞ্চিত হচ্ছেন। সমাজের চোখে অবহেলিত থেকে যাচ্ছেন। এ ছাড়া জলবায়ু পরিবর্তনের কারণে নারীরা পুরুষের চেয়ে ১৪ গুণ বেশি ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছেন। দেশের জন্য গ্রামীণ নারীদের অবদান কীভাবে আরও উচ্চপর্যায়ে নিয়ে যাওয়া যায়, তা নিয়ে আমাদের কাজ করতে হবে।’
গ্রামীণ ৬০ শতাংশের বেশি নারী কৃষিতে অবদান রাখছেন জানিয়ে সুইডেন দূতাবাসের রাষ্ট্রদূত আলেকজান্দ্রা বার্গ ভন লিন্ডে বলেন, ‘গ্রামীণ নারীরা ফসল উৎপাদন, গবাদিপশু পালনে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখছেন। কিন্তু তাঁদের সামাজিক অবস্থানের উন্নতি হয়নি। জলবায়ু পরিবর্তনের প্রভাব তাঁদের পরিস্থিতি আরও নাজুক করেছে।’
গ্রামীণ নারীদের জীবনমানের পদ্ধতিগত পরিবর্তনে সুইডেন সরকার কাজ করছে জানিয়ে সুইডেনের রাষ্ট্রদূত আরও বলেন, ‘উন্নয়নে নারীর গুরুত্বপূর্ণ অবদান স্বীকার করে, তাদের স্বীকৃতি প্রদানের মাধ্যমে এটি আরও শক্তিশালী করা যেতে পারে।’
মানুষের জন্য ফাউন্ডেশনের নির্বাহী পরিচালক শাহীন আনামের উপস্থাপনায় ওয়েবিনারে আলোচনায় অংশ নেন ব্রিটিশ হাইকমিশন (উন্নয়ন পরিচালক) জুডিথ হারবার্টসন, সুইজারল্যান্ড দূতাবাসের সহযোগী উপপ্রধান কোরিন হেনচোজ পিগানানি, এনজিও বিষয়ক ব্যুরোর মহাপরিচালক তরিকুল ইসলাম প্রমুখ।
পর্দার নায়িকারা নিজেদের বয়স আড়ালে রাখা পছন্দ করেন। এ ক্ষেত্রে ব্যতিক্রম আজমেরী হক বাঁধন। প্রতিবছর নিজের জন্মদিনে জানান দেন তাঁর বয়স। গতকাল ছিল বাঁধনের ৪১তম জন্মদিন। সোশ্যাল মিডিয়ায় নিজেই জানালেন এই তথ্য।
২ দিন আগে১০ বছরের বেশি সময় ধরে শোবিজে কাজ করছেন অভিনেত্রী শবনম ফারিয়া। নাটকের পাশাপাশি ওটিটিতে দেখা গেছে তাঁকে। সরকারি অনুদানের ‘দেবী’ নামের একটি সিনেমায়ও অভিনয় করেছেন। প্রশংসিত হলেও সিনেমায় আর দেখা মেলেনি তাঁর। ছোট পর্দাতেও অনেক দিন ধরে অনিয়মিত তিনি। এবার শবনম ফারিয়া হাজির হচ্ছেন নতুন পরিচয়ে। কমেডি রিয়েলিটি
২ দিন আগেআমাদের লোকসংস্কৃতির অন্যতম ঐতিহ্য যাত্রাপালা। গণমানুষের সংস্কৃতি হিসেবে বিবেচিত এই যাত্রাপালা নিয়ে শিল্পকলা একাডেমি আয়োজন করছে ‘যাত্রা উৎসব-২০২৪’। আগামী ১ নভেম্বর সোহরাওয়ার্দী উদ্যানের মুক্তমঞ্চে শুরু হবে ৭ দিনব্যাপী এই উৎসব।
২ দিন আগে‘বঙ্গবন্ধু’ পদবি বিলীন হবে না। হতে পারে না। যেমনটি ‘দেশবন্ধু’ চিত্তরঞ্জন দাশের পদবি বিলীন হয়নি। ইতিহাসে এসব পদবি অম্লান ও অক্ষয়। বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ব্যক্তিত্ব ছিল অনন্যসাধারণ। আপনজনকে তো অবশ্যই, শত্রুপক্ষের লোকেরাও ব্যক্তিগত পর্যায়ে তাঁর প্রতি আকৃষ্ট হতেন। পাকিস্তানি সেনাবাহিনীর উচ্চপদের
২ দিন আগে