ধনবাড়ী প্রতিনিধি
ধনবাড়ী উপজেলার ধোপাখালী ইউনিয়নে বংশাই নদের ওপর নির্মিত সেতুটি নির্মাণের ছয় বছর পার হলেও দুই পাশের সংযোগ সড়ক হয়নি। শুষ্ক মৌসুমে সেতুর দুপাশে কাঠের মই ব্যবহার করা হলেও বর্ষাকালে বন্ধ থাকে চলাচল। বিষয়টি বারবার কর্তৃপক্ষকে জানানো হলেও গুরুত্ব দেওয়া হচ্ছে না বলে অভিযোগ স্থানীয় বাসিন্দাদের। এতে করে চরম দুর্ভোগ পোহাচ্ছেন এলাকাবাসী।
জানা গেছে, গত ২০১৬-১৭ অর্থবছরে এডিপির অর্থায়নে স্থানীয় এক ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠান ব্রিজটি নির্মাণ করে।
স্থানীয় বাসিন্দারা জানান, সেতুর এপারে ধোপাখালী ওপারে যদুনাথপুর ইউনিয়ন। সেতুটি এ দুই ইউনিয়নকে সংযোগ করেছে। কিন্তু নির্মাণের পর থেকেই কোনো কাজে আসছে না সেতুটি। এতে ভোগান্তিতে পড়েছেন দুই ইউনিয়নের আট থেকে দশ গ্রামবাসী। উপজেলা এলজিইডি ও স্থানীয় জনপ্রতিনিধিদের বারবার জানানো হলেও আমলে নেয়নি কেউ।
সরেজমিনে দেখা গেছে, মাটি থেকে প্রায় নয় থেকে দশ ফুট উচ্চতায় সেতুটির অবস্থান। দুপাশের সংযোগ সড়ক না থাকায় কাঠের মই বেয়েই ওঠা-নামা করছেন পথচারীরা। তবে কোনো যানবাহন চলাজল অসম্ভব। কৃষকেরা মাথায় ও কাঁধে করে নিয়ে যাচ্ছেন তাঁদের উৎপাদিত কৃষি পণ্য। সবচেয়ে বেশি বিপাকে পড়তে হচ্ছে নারী ও শিশুদের।
যদুনাথপুর ইউনিয়নের ইসলামপুর গ্রামের বাসিন্দা মো. তসলিম উদ্দিন বলেন, উপজেলা পরিষদের সাবেক চেয়ারম্যান মীর ফরিদ আহমাদের সময় সেতুটি নির্মাণ করা হয়। সে সময় কোনো রকমে মাটি ফেলে সংযোগ সড়ক তৈরি করা হয়। পরে বর্ষার পানির তোড়ে সেখানকার মাটি ধসে যায়।
তসলিম উদ্দিন আরও বলেন, ইসলামপুর গ্রাম থেকে উপজেলা সদরে যেতে ভাড়া ও সময় লাগে অনেক বেশি। এ ছাড়া বর্ষার সময় স্কুল পড়ুয়া ছেলেমেয়েরা ওপারের শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে যেতে পারে না।
অপর বাসিন্দা সেকান্দর আলী বলেন, ‘আমরা বিষয়টি কর্তৃপক্ষকে বারবার জানাইছি। কোনো কাজ হয়নি। কেউ গুরুত্ব দেয়নি। তাঁদের কাছে গেলে শুধু কয় দেখতাছি। এ ব্রিজ থাকলেও যা, না থাকলেও তাই। এ ব্রিজ দিয়া আমরা কি করমু?’
ধোপাখালী ইউনিয়নের ধোপাখালী গ্রামের মো. নুরুল ইসলাম বলেন, ‘আমরা ভাবছিলাম সেতুটি আমাদের অনেক উপকারে আসবে। কিন্তু না, এটা শুধু নামে মাত্র। এলাকার মানুষ কৃষিকাজ কইরা জীবন চালায়। আমগর দুঃখ দেখার মানুষ কেউ নাই।’
কৃষাণি শাহিনা বেগম বলেন, কয়েক বছর আগে লোকজন আইসা ব্রিজটি দেইখা গেছে। তারা কইছে রাস্তা তাড়াতাড়ি হবে। মন চাইলে রাস্তা করলে করুক, না চাইলে না করুক।’
ধোপাখালী ইউপি সদস্য আজহারুল ইসলাম বলেন, ‘রাস্তাটির ব্যাপারে আমি একাধিকবার উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যানকে বলেছি। তিনি করে দিতে চেয়েছেন।’
জানতে চাইলে ধোপাখালীর ইউপি চেয়ারম্যান আকবর হোসেন বলেন, এ বছরই রাস্তাটি করে দেওয়া হবে।
উপজেলা প্রকৌশলী জয়নাল আবেদীন সাগর বলেন, দুর্ভোগ এড়াতে এ বছরই সংযোগ সড়ক করে দেওয়া হবে।
ধনবাড়ী উপজেলার ধোপাখালী ইউনিয়নে বংশাই নদের ওপর নির্মিত সেতুটি নির্মাণের ছয় বছর পার হলেও দুই পাশের সংযোগ সড়ক হয়নি। শুষ্ক মৌসুমে সেতুর দুপাশে কাঠের মই ব্যবহার করা হলেও বর্ষাকালে বন্ধ থাকে চলাচল। বিষয়টি বারবার কর্তৃপক্ষকে জানানো হলেও গুরুত্ব দেওয়া হচ্ছে না বলে অভিযোগ স্থানীয় বাসিন্দাদের। এতে করে চরম দুর্ভোগ পোহাচ্ছেন এলাকাবাসী।
জানা গেছে, গত ২০১৬-১৭ অর্থবছরে এডিপির অর্থায়নে স্থানীয় এক ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠান ব্রিজটি নির্মাণ করে।
স্থানীয় বাসিন্দারা জানান, সেতুর এপারে ধোপাখালী ওপারে যদুনাথপুর ইউনিয়ন। সেতুটি এ দুই ইউনিয়নকে সংযোগ করেছে। কিন্তু নির্মাণের পর থেকেই কোনো কাজে আসছে না সেতুটি। এতে ভোগান্তিতে পড়েছেন দুই ইউনিয়নের আট থেকে দশ গ্রামবাসী। উপজেলা এলজিইডি ও স্থানীয় জনপ্রতিনিধিদের বারবার জানানো হলেও আমলে নেয়নি কেউ।
সরেজমিনে দেখা গেছে, মাটি থেকে প্রায় নয় থেকে দশ ফুট উচ্চতায় সেতুটির অবস্থান। দুপাশের সংযোগ সড়ক না থাকায় কাঠের মই বেয়েই ওঠা-নামা করছেন পথচারীরা। তবে কোনো যানবাহন চলাজল অসম্ভব। কৃষকেরা মাথায় ও কাঁধে করে নিয়ে যাচ্ছেন তাঁদের উৎপাদিত কৃষি পণ্য। সবচেয়ে বেশি বিপাকে পড়তে হচ্ছে নারী ও শিশুদের।
যদুনাথপুর ইউনিয়নের ইসলামপুর গ্রামের বাসিন্দা মো. তসলিম উদ্দিন বলেন, উপজেলা পরিষদের সাবেক চেয়ারম্যান মীর ফরিদ আহমাদের সময় সেতুটি নির্মাণ করা হয়। সে সময় কোনো রকমে মাটি ফেলে সংযোগ সড়ক তৈরি করা হয়। পরে বর্ষার পানির তোড়ে সেখানকার মাটি ধসে যায়।
তসলিম উদ্দিন আরও বলেন, ইসলামপুর গ্রাম থেকে উপজেলা সদরে যেতে ভাড়া ও সময় লাগে অনেক বেশি। এ ছাড়া বর্ষার সময় স্কুল পড়ুয়া ছেলেমেয়েরা ওপারের শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে যেতে পারে না।
অপর বাসিন্দা সেকান্দর আলী বলেন, ‘আমরা বিষয়টি কর্তৃপক্ষকে বারবার জানাইছি। কোনো কাজ হয়নি। কেউ গুরুত্ব দেয়নি। তাঁদের কাছে গেলে শুধু কয় দেখতাছি। এ ব্রিজ থাকলেও যা, না থাকলেও তাই। এ ব্রিজ দিয়া আমরা কি করমু?’
ধোপাখালী ইউনিয়নের ধোপাখালী গ্রামের মো. নুরুল ইসলাম বলেন, ‘আমরা ভাবছিলাম সেতুটি আমাদের অনেক উপকারে আসবে। কিন্তু না, এটা শুধু নামে মাত্র। এলাকার মানুষ কৃষিকাজ কইরা জীবন চালায়। আমগর দুঃখ দেখার মানুষ কেউ নাই।’
কৃষাণি শাহিনা বেগম বলেন, কয়েক বছর আগে লোকজন আইসা ব্রিজটি দেইখা গেছে। তারা কইছে রাস্তা তাড়াতাড়ি হবে। মন চাইলে রাস্তা করলে করুক, না চাইলে না করুক।’
ধোপাখালী ইউপি সদস্য আজহারুল ইসলাম বলেন, ‘রাস্তাটির ব্যাপারে আমি একাধিকবার উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যানকে বলেছি। তিনি করে দিতে চেয়েছেন।’
জানতে চাইলে ধোপাখালীর ইউপি চেয়ারম্যান আকবর হোসেন বলেন, এ বছরই রাস্তাটি করে দেওয়া হবে।
উপজেলা প্রকৌশলী জয়নাল আবেদীন সাগর বলেন, দুর্ভোগ এড়াতে এ বছরই সংযোগ সড়ক করে দেওয়া হবে।
পর্দার নায়িকারা নিজেদের বয়স আড়ালে রাখা পছন্দ করেন। এ ক্ষেত্রে ব্যতিক্রম আজমেরী হক বাঁধন। প্রতিবছর নিজের জন্মদিনে জানান দেন তাঁর বয়স। গতকাল ছিল বাঁধনের ৪১তম জন্মদিন। সোশ্যাল মিডিয়ায় নিজেই জানালেন এই তথ্য।
২ দিন আগে১০ বছরের বেশি সময় ধরে শোবিজে কাজ করছেন অভিনেত্রী শবনম ফারিয়া। নাটকের পাশাপাশি ওটিটিতে দেখা গেছে তাঁকে। সরকারি অনুদানের ‘দেবী’ নামের একটি সিনেমায়ও অভিনয় করেছেন। প্রশংসিত হলেও সিনেমায় আর দেখা মেলেনি তাঁর। ছোট পর্দাতেও অনেক দিন ধরে অনিয়মিত তিনি। এবার শবনম ফারিয়া হাজির হচ্ছেন নতুন পরিচয়ে। কমেডি রিয়েলিটি
২ দিন আগেআমাদের লোকসংস্কৃতির অন্যতম ঐতিহ্য যাত্রাপালা। গণমানুষের সংস্কৃতি হিসেবে বিবেচিত এই যাত্রাপালা নিয়ে শিল্পকলা একাডেমি আয়োজন করছে ‘যাত্রা উৎসব-২০২৪’। আগামী ১ নভেম্বর সোহরাওয়ার্দী উদ্যানের মুক্তমঞ্চে শুরু হবে ৭ দিনব্যাপী এই উৎসব।
২ দিন আগে‘বঙ্গবন্ধু’ পদবি বিলীন হবে না। হতে পারে না। যেমনটি ‘দেশবন্ধু’ চিত্তরঞ্জন দাশের পদবি বিলীন হয়নি। ইতিহাসে এসব পদবি অম্লান ও অক্ষয়। বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ব্যক্তিত্ব ছিল অনন্যসাধারণ। আপনজনকে তো অবশ্যই, শত্রুপক্ষের লোকেরাও ব্যক্তিগত পর্যায়ে তাঁর প্রতি আকৃষ্ট হতেন। পাকিস্তানি সেনাবাহিনীর উচ্চপদের
২ দিন আগে