বিনোদন প্রতিবেদক, ঢাকা
প্রখ্যাত অভিনেতা হুমায়ুন ফরীদির জন্মদিন উপলক্ষে বিশেষ উদ্যোগ নিয়েছে ইমপ্রেস টেলিফিল্ম। তাঁকে নিয়ে প্রকাশ করছে বিশেষ স্মারকগ্রন্থ। ‘হুমায়ুন ফরীদি—সাধারণ এক অসাধারণ’ নামের বইটির সম্পাদনা করেছেন রেজাউর রহমান এজাজ। জানা গেছে, হুমায়ুন ফরীদির দীর্ঘদিনের সহকর্মী ও কাছের মানুষের লেখায় সমৃদ্ধ হয়েছে বইটি। চ্যানেল আইয়ের ছাদবারান্দায় আজ সন্ধ্যা ৭টায় বইটির প্রকাশনা উৎসবের আয়োজন করা হয়েছে।
অনুষ্ঠানে উপস্থিত হয়ে বাবাকে নিয়ে স্মৃতিচারণা করবেন হুমায়ুন ফরীদির মেয়ে শারারাত ইসলাম দেবযানী। আরও থাকবেন ইমদাদুল হক মিলন, পীযূষ বন্দ্যোপাধ্যায়, নাসির উদ্দিন ইউসুফ, শিমুল ইউসুফ, আফজাল হোসেন, মামুনুর রশীদ, সৈয়দ মনজুরুল ইসলাম, শুভাশীষ ভৌমিক, আনু মুহাম্মদসহ বিশিষ্ট ব্যক্তিরা। এ ছাড়া চ্যানেল আইয়ে আজ দুপুর সাড়ে ১২টায় হুমায়ুন ফরীদিকে ঘিরে প্রচারিত হবে বিশেষ তারকাকথন। অনন্যা রুমার প্রযোজনায় এতে হাজির হবেন অভিনেতা আল মনসুর ও শহীদুজ্জামান সেলিম। ফরীদির সঙ্গে কাটানো স্মৃতি, তাঁর অভিনয়জীবন—নানা দিকে আলোকপাত করবেন এ দুই অভিনেতা। এ ছাড়া আর্কাইভ থেকে ফরীদির পুরোনো সাক্ষাৎকারও প্রচার করা হবে আজকের তারকাকথনে।
হুমায়ুন ফরীদির জন্ম ২৯ মে, ১৯৫২; ঢাকার নারিন্দায়। বাবা এ টি এম নুরুল ইসলাম ছিলেন জুরিবোর্ডের কর্মকর্তা। বাবার চাকরির সুবাদে বিভিন্ন জেলায় থেকেছেন ফরীদি। জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়ার সময় বিশিষ্ট নাট্যকার সেলিম আল দীনের সংস্পর্শে আসেন। জড়িয়ে পড়েন মঞ্চনাটকের সঙ্গে। মঞ্চে তাঁর সু-অভিনীত নাটকের মধ্যে উল্লেখযোগ্য ‘শকুন্তলা’, ‘ফণীমনসা’, ‘কীত্তনখোলা’, ‘মুন্তাসির ফ্যান্টাসি’, ‘কেরামত মঙ্গল’ প্রভৃতি। ১৯৯০ সালে স্বনির্দেশিত ‘ভূত’ নাটক দিয়ে শেষ হয় ফরীদির ঢাকা থিয়েটারের জীবন।
নব্বইয়ের গোড়া থেকেই হুমায়ুন ফরীদির বড় পর্দার পথচলা শুরু হয়। বাণিজ্যিক আর বিকল্প ধারা মিলিয়ে প্রায় ২৫০টি সিনেমায় অভিনয় করেছেন তিনি। তাঁর অভিনীত টিভি নাটকের সংখ্যাও কম নয়।
প্রখ্যাত অভিনেতা হুমায়ুন ফরীদির জন্মদিন উপলক্ষে বিশেষ উদ্যোগ নিয়েছে ইমপ্রেস টেলিফিল্ম। তাঁকে নিয়ে প্রকাশ করছে বিশেষ স্মারকগ্রন্থ। ‘হুমায়ুন ফরীদি—সাধারণ এক অসাধারণ’ নামের বইটির সম্পাদনা করেছেন রেজাউর রহমান এজাজ। জানা গেছে, হুমায়ুন ফরীদির দীর্ঘদিনের সহকর্মী ও কাছের মানুষের লেখায় সমৃদ্ধ হয়েছে বইটি। চ্যানেল আইয়ের ছাদবারান্দায় আজ সন্ধ্যা ৭টায় বইটির প্রকাশনা উৎসবের আয়োজন করা হয়েছে।
অনুষ্ঠানে উপস্থিত হয়ে বাবাকে নিয়ে স্মৃতিচারণা করবেন হুমায়ুন ফরীদির মেয়ে শারারাত ইসলাম দেবযানী। আরও থাকবেন ইমদাদুল হক মিলন, পীযূষ বন্দ্যোপাধ্যায়, নাসির উদ্দিন ইউসুফ, শিমুল ইউসুফ, আফজাল হোসেন, মামুনুর রশীদ, সৈয়দ মনজুরুল ইসলাম, শুভাশীষ ভৌমিক, আনু মুহাম্মদসহ বিশিষ্ট ব্যক্তিরা। এ ছাড়া চ্যানেল আইয়ে আজ দুপুর সাড়ে ১২টায় হুমায়ুন ফরীদিকে ঘিরে প্রচারিত হবে বিশেষ তারকাকথন। অনন্যা রুমার প্রযোজনায় এতে হাজির হবেন অভিনেতা আল মনসুর ও শহীদুজ্জামান সেলিম। ফরীদির সঙ্গে কাটানো স্মৃতি, তাঁর অভিনয়জীবন—নানা দিকে আলোকপাত করবেন এ দুই অভিনেতা। এ ছাড়া আর্কাইভ থেকে ফরীদির পুরোনো সাক্ষাৎকারও প্রচার করা হবে আজকের তারকাকথনে।
হুমায়ুন ফরীদির জন্ম ২৯ মে, ১৯৫২; ঢাকার নারিন্দায়। বাবা এ টি এম নুরুল ইসলাম ছিলেন জুরিবোর্ডের কর্মকর্তা। বাবার চাকরির সুবাদে বিভিন্ন জেলায় থেকেছেন ফরীদি। জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়ার সময় বিশিষ্ট নাট্যকার সেলিম আল দীনের সংস্পর্শে আসেন। জড়িয়ে পড়েন মঞ্চনাটকের সঙ্গে। মঞ্চে তাঁর সু-অভিনীত নাটকের মধ্যে উল্লেখযোগ্য ‘শকুন্তলা’, ‘ফণীমনসা’, ‘কীত্তনখোলা’, ‘মুন্তাসির ফ্যান্টাসি’, ‘কেরামত মঙ্গল’ প্রভৃতি। ১৯৯০ সালে স্বনির্দেশিত ‘ভূত’ নাটক দিয়ে শেষ হয় ফরীদির ঢাকা থিয়েটারের জীবন।
নব্বইয়ের গোড়া থেকেই হুমায়ুন ফরীদির বড় পর্দার পথচলা শুরু হয়। বাণিজ্যিক আর বিকল্প ধারা মিলিয়ে প্রায় ২৫০টি সিনেমায় অভিনয় করেছেন তিনি। তাঁর অভিনীত টিভি নাটকের সংখ্যাও কম নয়।
পর্দার নায়িকারা নিজেদের বয়স আড়ালে রাখা পছন্দ করেন। এ ক্ষেত্রে ব্যতিক্রম আজমেরী হক বাঁধন। প্রতিবছর নিজের জন্মদিনে জানান দেন তাঁর বয়স। গতকাল ছিল বাঁধনের ৪১তম জন্মদিন। সোশ্যাল মিডিয়ায় নিজেই জানালেন এই তথ্য।
২ দিন আগে১০ বছরের বেশি সময় ধরে শোবিজে কাজ করছেন অভিনেত্রী শবনম ফারিয়া। নাটকের পাশাপাশি ওটিটিতে দেখা গেছে তাঁকে। সরকারি অনুদানের ‘দেবী’ নামের একটি সিনেমায়ও অভিনয় করেছেন। প্রশংসিত হলেও সিনেমায় আর দেখা মেলেনি তাঁর। ছোট পর্দাতেও অনেক দিন ধরে অনিয়মিত তিনি। এবার শবনম ফারিয়া হাজির হচ্ছেন নতুন পরিচয়ে। কমেডি রিয়েলিটি
২ দিন আগেআমাদের লোকসংস্কৃতির অন্যতম ঐতিহ্য যাত্রাপালা। গণমানুষের সংস্কৃতি হিসেবে বিবেচিত এই যাত্রাপালা নিয়ে শিল্পকলা একাডেমি আয়োজন করছে ‘যাত্রা উৎসব-২০২৪’। আগামী ১ নভেম্বর সোহরাওয়ার্দী উদ্যানের মুক্তমঞ্চে শুরু হবে ৭ দিনব্যাপী এই উৎসব।
২ দিন আগে‘বঙ্গবন্ধু’ পদবি বিলীন হবে না। হতে পারে না। যেমনটি ‘দেশবন্ধু’ চিত্তরঞ্জন দাশের পদবি বিলীন হয়নি। ইতিহাসে এসব পদবি অম্লান ও অক্ষয়। বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ব্যক্তিত্ব ছিল অনন্যসাধারণ। আপনজনকে তো অবশ্যই, শত্রুপক্ষের লোকেরাও ব্যক্তিগত পর্যায়ে তাঁর প্রতি আকৃষ্ট হতেন। পাকিস্তানি সেনাবাহিনীর উচ্চপদের
২ দিন আগে