নেত্রকোনা প্রতিনিধি
মুজিববর্ষ এবং স্বাধীনতার সুবর্ণজয়ন্তী উপলক্ষে নেত্রকোনা সরকারি কলেজে একাদশ শ্রেণির শিক্ষার্থীদের শীতকালীন ছবি প্রদর্শনীর উদ্বোধন করা হয়েছে। কলেজ চলাকালীন সময়ে গতকাল প্রদর্শনী শুরু হয়। চলবে ৩১ ডিসেম্বর পর্যন্ত।
গতকাল বুধবার সকাল সোয়া ১০টার দিকে কলেজটির শহীদ বুদ্ধিজীবী আরজ আলী গ্রন্থাগারে ফিতা কেটে এবং মোমবাতি জ্বালিয়ে এর উদ্বোধন করেন জেলা প্রশাসক কাজি মো. আব্দুর রহমান।
এরপর তিনি শহিদ বুদ্ধিজীবী আরজ আলী গ্রন্থাগারের দেয়ালে টাঙানো ১১ জন শিল্পীর মনোমুগ্ধকর চিত্রকর্মগুলো ঘুরে ঘুরে প্রদর্শন করেন।
চিত্র প্রদর্শন শেষে জেলা প্রশাসক কলেজটির একাদশ শ্রেণির চিত্রশিল্পীদের হাতে অভিনন্দনপত্র তুলে দেন।
অভিনন্দনপত্র পাওয়া চিত্রশিল্পীরা হলেন- স্বর্ণা সাহা, প্রমিত সরকার দীপ্র, সাকিব এস সামি, অর্পিতা রায় পূর্ণিমা, ঈশিকা অরুণিমা রোদসি, সুমিত সাহা, ফাহিয়া ইসলাম, আল নাঈম কবির আলফা, ফাহিয়া ইসলাম, সাদিয়া ওয়াজেদ তরী ও চিন্ময় কুমার সাহা।
এ সময় অন্যদের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন- নেত্রকোনা সরকারি কলেজের অধ্যক্ষ প্রফেসর মো. নুরুল বাসেত, উপাধ্যক্ষ প্রফেসর মো. আবদুল মতিন ভূঁইয়া, নেত্রকোনা শিক্ষক পরিষদের সম্পাদক দীপঙ্কর কুমার সরকার, বাংলা বিভাগের অধ্যাপক বিধান মিত্র, সহযোগী অধ্যাপক গোলাম মোস্তফা, সাংবাদিক শ্যামলেন্দু পালসহ কলেজের শিক্ষক ও শিক্ষার্থীরা।
এর আগে শহিদ বুদ্ধিজীবী আরজ আলী গ্রন্থাগারের বারান্দায় সংক্ষিপ্ত আলোচনার আয়োজন করা হয়।
আলোচনার শুরুতেই কলেজের সাংস্কৃতিক কর্মীরা দেশাত্মবোধক গান পরিবেশন করেন।
জেলা প্রশাসকের উদ্দেশ্যে মানপত্র পাঠ করেন একাদশ শ্রেণির ছাত্র নাসিফ কবীর নভ।
পরে অধ্যক্ষ নুরুল বাসেতের সভাপিতেত্ব এবং বাংলা বিভাগের সহযোগী অধ্যাপক গোলাম মোস্তফার সঞ্চালনায় প্রধান অতিথি হিসেবে বক্তব্য রাখেন জেলা প্রশাসক কাজি মো. আবদুর রহমান।
বিশেষ অতিথি ছিলেন অধ্যাপক মো. আবদুল মতিন ভূঞা ও শিক্ষক পরিষদের সম্পাদক দীপঙ্কর কুমার সরকার।
মুজিববর্ষ এবং স্বাধীনতার সুবর্ণজয়ন্তী উপলক্ষে নেত্রকোনা সরকারি কলেজে একাদশ শ্রেণির শিক্ষার্থীদের শীতকালীন ছবি প্রদর্শনীর উদ্বোধন করা হয়েছে। কলেজ চলাকালীন সময়ে গতকাল প্রদর্শনী শুরু হয়। চলবে ৩১ ডিসেম্বর পর্যন্ত।
গতকাল বুধবার সকাল সোয়া ১০টার দিকে কলেজটির শহীদ বুদ্ধিজীবী আরজ আলী গ্রন্থাগারে ফিতা কেটে এবং মোমবাতি জ্বালিয়ে এর উদ্বোধন করেন জেলা প্রশাসক কাজি মো. আব্দুর রহমান।
এরপর তিনি শহিদ বুদ্ধিজীবী আরজ আলী গ্রন্থাগারের দেয়ালে টাঙানো ১১ জন শিল্পীর মনোমুগ্ধকর চিত্রকর্মগুলো ঘুরে ঘুরে প্রদর্শন করেন।
চিত্র প্রদর্শন শেষে জেলা প্রশাসক কলেজটির একাদশ শ্রেণির চিত্রশিল্পীদের হাতে অভিনন্দনপত্র তুলে দেন।
অভিনন্দনপত্র পাওয়া চিত্রশিল্পীরা হলেন- স্বর্ণা সাহা, প্রমিত সরকার দীপ্র, সাকিব এস সামি, অর্পিতা রায় পূর্ণিমা, ঈশিকা অরুণিমা রোদসি, সুমিত সাহা, ফাহিয়া ইসলাম, আল নাঈম কবির আলফা, ফাহিয়া ইসলাম, সাদিয়া ওয়াজেদ তরী ও চিন্ময় কুমার সাহা।
এ সময় অন্যদের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন- নেত্রকোনা সরকারি কলেজের অধ্যক্ষ প্রফেসর মো. নুরুল বাসেত, উপাধ্যক্ষ প্রফেসর মো. আবদুল মতিন ভূঁইয়া, নেত্রকোনা শিক্ষক পরিষদের সম্পাদক দীপঙ্কর কুমার সরকার, বাংলা বিভাগের অধ্যাপক বিধান মিত্র, সহযোগী অধ্যাপক গোলাম মোস্তফা, সাংবাদিক শ্যামলেন্দু পালসহ কলেজের শিক্ষক ও শিক্ষার্থীরা।
এর আগে শহিদ বুদ্ধিজীবী আরজ আলী গ্রন্থাগারের বারান্দায় সংক্ষিপ্ত আলোচনার আয়োজন করা হয়।
আলোচনার শুরুতেই কলেজের সাংস্কৃতিক কর্মীরা দেশাত্মবোধক গান পরিবেশন করেন।
জেলা প্রশাসকের উদ্দেশ্যে মানপত্র পাঠ করেন একাদশ শ্রেণির ছাত্র নাসিফ কবীর নভ।
পরে অধ্যক্ষ নুরুল বাসেতের সভাপিতেত্ব এবং বাংলা বিভাগের সহযোগী অধ্যাপক গোলাম মোস্তফার সঞ্চালনায় প্রধান অতিথি হিসেবে বক্তব্য রাখেন জেলা প্রশাসক কাজি মো. আবদুর রহমান।
বিশেষ অতিথি ছিলেন অধ্যাপক মো. আবদুল মতিন ভূঞা ও শিক্ষক পরিষদের সম্পাদক দীপঙ্কর কুমার সরকার।
পর্দার নায়িকারা নিজেদের বয়স আড়ালে রাখা পছন্দ করেন। এ ক্ষেত্রে ব্যতিক্রম আজমেরী হক বাঁধন। প্রতিবছর নিজের জন্মদিনে জানান দেন তাঁর বয়স। গতকাল ছিল বাঁধনের ৪১তম জন্মদিন। সোশ্যাল মিডিয়ায় নিজেই জানালেন এই তথ্য।
২ দিন আগে১০ বছরের বেশি সময় ধরে শোবিজে কাজ করছেন অভিনেত্রী শবনম ফারিয়া। নাটকের পাশাপাশি ওটিটিতে দেখা গেছে তাঁকে। সরকারি অনুদানের ‘দেবী’ নামের একটি সিনেমায়ও অভিনয় করেছেন। প্রশংসিত হলেও সিনেমায় আর দেখা মেলেনি তাঁর। ছোট পর্দাতেও অনেক দিন ধরে অনিয়মিত তিনি। এবার শবনম ফারিয়া হাজির হচ্ছেন নতুন পরিচয়ে। কমেডি রিয়েলিটি
২ দিন আগেআমাদের লোকসংস্কৃতির অন্যতম ঐতিহ্য যাত্রাপালা। গণমানুষের সংস্কৃতি হিসেবে বিবেচিত এই যাত্রাপালা নিয়ে শিল্পকলা একাডেমি আয়োজন করছে ‘যাত্রা উৎসব-২০২৪’। আগামী ১ নভেম্বর সোহরাওয়ার্দী উদ্যানের মুক্তমঞ্চে শুরু হবে ৭ দিনব্যাপী এই উৎসব।
২ দিন আগে‘বঙ্গবন্ধু’ পদবি বিলীন হবে না। হতে পারে না। যেমনটি ‘দেশবন্ধু’ চিত্তরঞ্জন দাশের পদবি বিলীন হয়নি। ইতিহাসে এসব পদবি অম্লান ও অক্ষয়। বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ব্যক্তিত্ব ছিল অনন্যসাধারণ। আপনজনকে তো অবশ্যই, শত্রুপক্ষের লোকেরাও ব্যক্তিগত পর্যায়ে তাঁর প্রতি আকৃষ্ট হতেন। পাকিস্তানি সেনাবাহিনীর উচ্চপদের
২ দিন আগে