আনোয়ার হোসেন, মনিরামপুর (যশোর)
যশোরের মনিরামপুরে মুজিববর্ষ উপলক্ষে প্রধানমন্ত্রীর দেওয়া উপহারের ৩৭টি ঘরের প্রায় অর্ধেক ফাঁকা পড়ে আছে। বরাদ্দ পাওয়ার পর থেকে এ পল্লির ১৬টি ঘরে বসবাস করেন না কেউ। ঘরে তালা মেরে রেখে তাঁরা পুরোনো ঠিকানায় অবস্থান করছেন। লোকশূন্য পড়ে থাকা ঘরের বারান্দায় স্থান পেয়েছে গোখাদ্য ও রান্নার খড়ি।
এলাকাবাসীর অভিযোগ, ঘর বরাদ্দ দেওয়ার সময় প্রকৃত ভূমিহীন যাচাই করা হয়নি। ভিটেমাটি আছে, এমন অনেকে ঘর পেয়েছেন। তাঁরা এখানে না থেকে ঘর তালাবদ্ধ রেখে পুরোনো বাড়িতে থাকছেন। আবার কেউ কেউ গোপনে টাকা নিয়ে ঘরে অন্য লোক তুলে দিয়েছেন।
সরেজমিন উপজেলার শিরিলী গ্রামের আশ্রয়ণপল্লি ঘুরে দেখা গেছে, রাজু মিয়া, আলমগীর হোসেন, প্রকাশ দাস, উজ্জ্বল দাস, সাধন দাস, তিলক দাস, শামীম হোসেন, নিবারণ চন্দ্র দাস, সকিনা খাতুন, শাহীন হোসেন, মুনসুর আলী, আলমগীর হোসেন, জবেদা বেগম, রশিদা বেগম ও আমিনুরের ঘর তালাবদ্ধ পড়ে আছে।
গত বছর মুজিব শতবর্ষ উপলক্ষে কাশিমনগর ইউনিয়নের শিরিলী গ্রামে খাসজমিতে ভূমিহীনদের জন্য সংযুক্ত টয়লেট, রান্নাঘরসহ দুই কক্ষের রঙিন টিনের আধা পাকা ৩৭টি ঘর নির্মিত হয়েছে। প্রতিটি ঘরে ব্যয় ধরা হয় ১ লাখ ৭১ হাজার টাকা।
ওই বছরের মাঝামাঝি সময়ে ওই ইউনিয়নের ইত্যা, কাশিমনগর, নাদড়া, সুন্দ্রাসহ অন্য গ্রামের ভূমিহীনদের ঘরগুলো বরাদ্দ দেয় উপজেলা প্রশাসন। শুরুতে সব ঘরেই লোকজন বসবাস শুরু করেন। কিছুদিন পর অনেকে আশ্রয়ণের ঘর ছেড়ে পুরোনো ঠিকানায় ফিরে যান। আবার কেউ কেউ প্রথম থেকে উপহারের ঘরে না উঠে তালাবদ্ধ রেখেছেন বলে জানিয়েছেন স্থানীয়রা।
আশ্রয়ণের বাসিন্দা আব্দুল কাদের বলেন, ‘সরকারিভাবে কিছু পাইনে। আশপাশের লোকজন কাজে নেয় না। এ জন্যি লোকজন থাকতি চায় না।’
কাশিমনগর ইউপির চেয়ারম্যান তৌহিদুর রহমান বলেন, ‘আশ্রয়ণের ফাঁকা ঘরগুলোর ব্যাপারে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তাকে একাধিকবার জানিয়েছি। যাঁরা থাকেন না, তাঁদের বরাদ্দ বাতিল করে প্রকৃত ভূমিহীনের মাঝে ঘরগুলো বরাদ্দ দিতে বলেছি।’
সহকারী কমিশনার (ভূমি) আলী হাসান বলেন, ‘খবর পেয়ে গত সপ্তাহে শিরিলী আশ্রয়ণ প্রকল্পে সরেজমিন কয়েকটি ঘর ফাঁকা পেয়েছি। কেউ না থাকায় ইতিমধ্যে ছয়টি ঘরের বরাদ্দ বাতিল করা হয়েছে। বাকিগুলোর বিষয়ে খোঁজখবর নেওয়া হচ্ছে।’
যশোরের মনিরামপুরে মুজিববর্ষ উপলক্ষে প্রধানমন্ত্রীর দেওয়া উপহারের ৩৭টি ঘরের প্রায় অর্ধেক ফাঁকা পড়ে আছে। বরাদ্দ পাওয়ার পর থেকে এ পল্লির ১৬টি ঘরে বসবাস করেন না কেউ। ঘরে তালা মেরে রেখে তাঁরা পুরোনো ঠিকানায় অবস্থান করছেন। লোকশূন্য পড়ে থাকা ঘরের বারান্দায় স্থান পেয়েছে গোখাদ্য ও রান্নার খড়ি।
এলাকাবাসীর অভিযোগ, ঘর বরাদ্দ দেওয়ার সময় প্রকৃত ভূমিহীন যাচাই করা হয়নি। ভিটেমাটি আছে, এমন অনেকে ঘর পেয়েছেন। তাঁরা এখানে না থেকে ঘর তালাবদ্ধ রেখে পুরোনো বাড়িতে থাকছেন। আবার কেউ কেউ গোপনে টাকা নিয়ে ঘরে অন্য লোক তুলে দিয়েছেন।
সরেজমিন উপজেলার শিরিলী গ্রামের আশ্রয়ণপল্লি ঘুরে দেখা গেছে, রাজু মিয়া, আলমগীর হোসেন, প্রকাশ দাস, উজ্জ্বল দাস, সাধন দাস, তিলক দাস, শামীম হোসেন, নিবারণ চন্দ্র দাস, সকিনা খাতুন, শাহীন হোসেন, মুনসুর আলী, আলমগীর হোসেন, জবেদা বেগম, রশিদা বেগম ও আমিনুরের ঘর তালাবদ্ধ পড়ে আছে।
গত বছর মুজিব শতবর্ষ উপলক্ষে কাশিমনগর ইউনিয়নের শিরিলী গ্রামে খাসজমিতে ভূমিহীনদের জন্য সংযুক্ত টয়লেট, রান্নাঘরসহ দুই কক্ষের রঙিন টিনের আধা পাকা ৩৭টি ঘর নির্মিত হয়েছে। প্রতিটি ঘরে ব্যয় ধরা হয় ১ লাখ ৭১ হাজার টাকা।
ওই বছরের মাঝামাঝি সময়ে ওই ইউনিয়নের ইত্যা, কাশিমনগর, নাদড়া, সুন্দ্রাসহ অন্য গ্রামের ভূমিহীনদের ঘরগুলো বরাদ্দ দেয় উপজেলা প্রশাসন। শুরুতে সব ঘরেই লোকজন বসবাস শুরু করেন। কিছুদিন পর অনেকে আশ্রয়ণের ঘর ছেড়ে পুরোনো ঠিকানায় ফিরে যান। আবার কেউ কেউ প্রথম থেকে উপহারের ঘরে না উঠে তালাবদ্ধ রেখেছেন বলে জানিয়েছেন স্থানীয়রা।
আশ্রয়ণের বাসিন্দা আব্দুল কাদের বলেন, ‘সরকারিভাবে কিছু পাইনে। আশপাশের লোকজন কাজে নেয় না। এ জন্যি লোকজন থাকতি চায় না।’
কাশিমনগর ইউপির চেয়ারম্যান তৌহিদুর রহমান বলেন, ‘আশ্রয়ণের ফাঁকা ঘরগুলোর ব্যাপারে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তাকে একাধিকবার জানিয়েছি। যাঁরা থাকেন না, তাঁদের বরাদ্দ বাতিল করে প্রকৃত ভূমিহীনের মাঝে ঘরগুলো বরাদ্দ দিতে বলেছি।’
সহকারী কমিশনার (ভূমি) আলী হাসান বলেন, ‘খবর পেয়ে গত সপ্তাহে শিরিলী আশ্রয়ণ প্রকল্পে সরেজমিন কয়েকটি ঘর ফাঁকা পেয়েছি। কেউ না থাকায় ইতিমধ্যে ছয়টি ঘরের বরাদ্দ বাতিল করা হয়েছে। বাকিগুলোর বিষয়ে খোঁজখবর নেওয়া হচ্ছে।’
ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের কুমিল্লা এলাকায় যাত্রীবাহী বাসে ডাকাতি বেড়েই চলছে। এ কারণে চালক ও যাত্রীদের কাছে আতঙ্কের নাম হয়ে উঠছে এই সড়ক। ডাকাতির শিকার বেশি হচ্ছেন প্রবাসফেরত লোকজন। ডাকাতেরা অস্ত্র ঠেকিয়ে লুট করে নিচ্ছে সর্বস্ব। আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর পরিচয়েও ঘটছে ডাকাতির ঘটনা।
৪ দিন আগেবিআরটিসির বাস দিয়ে চালু করা বিশেষায়িত বাস র্যাপিড ট্রানজিট (বিআরটি) লেনে অনুমতি না নিয়েই চলছে বেসরকারি কোম্পানির কিছু বাস। ঢুকে পড়ছে সিএনজিচালিত অটোরিকশা, ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা। উল্টো পথে চলছে মোটরসাইকেল। অন্যদিকে বিআরটিসির মাত্র ১০টি বাস চলাচল করায় সোয়া চার হাজার কোটি টাকার এই প্রকল্প থেকে...
১৬ জানুয়ারি ২০২৫গাজীপুর মহানগরের বোর্ডবাজার এলাকার ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীরা পিকনিকে যাচ্ছিলেন শ্রীপুরের মাটির মায়া ইকো রিসোর্টে। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক থেকে বাসগুলো গ্রামের সরু সড়কে ঢোকার পর বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে যায় বিআরটিসির একটি দোতলা বাস...
২৪ নভেম্বর ২০২৪ঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
২০ নভেম্বর ২০২৪