রাহুল শর্মা, ঢাকা
রাজধানীর ঐতিহ্যবাহী শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান ভিকারুননিসা নূন স্কুল অ্যান্ড কলেজের তহবিলের ১ কোটি ৫৯ লাখ টাকার হিসাব নেই। প্রতিষ্ঠানের উন্নয়নকাজের জন্য গঠিত প্রজেক্ট কমিটির আহ্বায়ক ও গভর্নিং বডির এক সদস্য ওই টাকা অগ্রিম নিয়েছিলেন। তবে পরে সমন্বয় না করায় বা তহবিলে ফেরত না দেওয়ায় এই গরমিল হয়েছে।
শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের অধীন পরিদর্শন ও নিরীক্ষা অধিদপ্তরের (ডিআইএ) তদন্তে বিষয়টি উঠে এসেছে। তদন্ত প্রতিবেদনে এ জন্য প্রতিষ্ঠানটির তৎকালীন গভর্নিং বডির সভাপতি ও অধ্যক্ষকে দায়ী করা হয়েছে। বলা হয়েছে, ‘বাস্তবায়নাধীন উন্নয়ন প্রকল্পের কাজের ক্ষেত্রে বিধিমালা লঙ্ঘনের জন্য কলেজের অধ্যক্ষ ও পরিচালনা কমিটির সভাপতি দায়ী হবেন।’ এর আগে ঢাকা শিক্ষা বোর্ডের তদন্তেও অগ্রিম বাবদ নেওয়া অর্থ সমন্বয় না করা অথবা কলেজ তহবিলে জমা না দেওয়ার বিষয়টি উল্লেখ করা হয়েছে।
প্রতিবেদন অনুযায়ী, ২০২১ সালে ভিকারুননিসা নূন স্কুল অ্যান্ড কলেজে উন্নয়নকাজ হয়। ওই কাজের জন্য অগ্রিম বাবদ নগদ ও চেকে ১ কোটি ৫৯ লাখ টাকা নিয়েছিলেন প্রজেক্ট কমিটির আহ্বায়ক ও গভর্নিং বডির সদস্য সিদ্দিকী নাসির উদ্দিন। সে সময় কলেজের অধ্যক্ষের দায়িত্বে ছিলেন অধ্যাপক ফওজিয়া রেজওয়ান। ডিআইএর প্রতিবেদনের বিষয়ে জানতে চাইলে তিনি বলেন, ‘যে কাজ হয়েছে, সে কাজেরই বিল দেওয়া হয়েছে। অর্থ কমিটি ছাড় দিয়েছে বলেই টাকা দেওয়া হয়েছে। এখানে কোনো অনিয়ম হয়নি। প্রজেক্ট কমিটির আমি শুধু উপদেষ্টা ছিলাম।’
গভর্নিং বডির তৎকালীন সভাপতি মো. মোস্তাফিজুর রহমান বর্তমানে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের জননিরাপত্তা বিভাগের সিনিয়র সচিব। প্রতিবেদনের বিষয়ে জানতে চেয়ে মোবাইলে ফোন ও এসএমএস দিলেও তিনি সাড়া দেননি। তবে বর্তমান গভর্নিং বডির চেয়ারম্যান ঢাকার বিভাগীয় কমিশনার মো. সাবিরুল ইসলাম বলেন, প্রতিবেদনটি তিনি এখনো দেখেননি। তাই এখনই মন্তব্য করতে চান না।
১৯৫২ সালের ১৪ জানুয়ারি বেইলি রোডে যাত্রা শুরু হয় ভিকারুননিসা নূন স্কুল অ্যান্ড কলেজের। পরে বসুন্ধরা, আজিমপুর, ধানমন্ডিতে শাখা খোলা হয়। সব মিলিয়ে এই শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে (বাংলা ও ইংরেজি মাধ্যম) শিক্ষার্থী ২৭ হাজারের বেশি। শিক্ষক ও কর্মকর্তা-কর্মচারী প্রায় ১ হাজার।
জানা যায়, ভিকারুননিসার বিষয়ে ডিআইএর চারজন কর্মকর্তা তদন্ত করেন। তদন্ত প্রতিবেদন গত মাসের (জুলাই) শেষ দিকে শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের মাধ্যমিক ও উচ্চ শিক্ষা বিভাগের সচিবের কাছে পাঠায় ডিআইএ। পরবর্তী পদক্ষেপ সম্পর্কে জানতে ডিআইএর পরিচালক অধ্যাপক অলিউল্লাহ মো. আজমতগীরকে একাধিকবার ফোন ও এসএমএস করা হলেও তিনি সাড়া দেননি।
তদন্ত প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ভিকারুননিসায় বিভিন্ন উন্নয়নকাজের জন্য ২০২০ সালের অক্টোবরে প্রজেক্ট কমিটি করা হয়। এই কমিটির আহ্বায়ক করা হয় গভর্নিং বডির মাধ্যমিক শাখার সদস্য (অভিভাবক প্রতিনিধি) সিদ্দিকী নাসির উদ্দিনকে। পরের মাসে কমিটির সদস্যসংখ্যা ৩ জন বাড়িয়ে ১২ জন করা হয়। উন্নয়নকাজের মধ্যে রয়েছে বিভিন্ন শাখার গেট সংস্কার, ভবন মেরামত ও সৌন্দর্যবর্ধন। তবে দরপত্র আহ্বান না করে সরাসরি ২০২১ সালে এসব কাজ করা হয়। এসব কাজ বাবদ প্রজেক্ট কমিটির আহ্বায়ক সিদ্দিকী নাসির উদ্দিন নগদ ও চেকের মাধ্যমে বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানকে পরিশোধের জন্য ১ কোটি ৫৯ লাখ টাকা অগ্রিম নেন। বারবার তাগাদা দিলেও তিনি বিল-ভাউচারের মাধ্যমে এই অর্থ সমন্বয় করেননি অথবা কলেজ তহবিলে জমাও দেননি। তদন্তকালে উপস্থিত থাকার অনুরোধ সত্ত্বেও তিনি আসেননি। তবে পরে ডিআইএ কার্যালয়ে এসে তাঁর বক্তব্য ও রেকর্ড উপস্থাপন করেন।
সূত্র বলেছে, গভর্নিং বডির নির্বাচন নিয়ে উচ্চ আদালতে মামলা থাকায় দীর্ঘদিন ধরে গভর্নিং বডির সভায় থাকছেন না নাসির উদ্দিন। তদন্তের বিষয়ে বক্তব্য জানতে একাধিকবার তাঁর ইস্কাটনের বাসায় গিয়ে দেখা পাওয়া যায়নি। পরে একাধিকবার মোবাইলে ফোন ও এসএমএস করেও সাড়া মেলেনি।
ভিকারুননিসা নূন স্কুল অ্যান্ড কলেজের বর্তমান ভারপ্রাপ্ত অধ্যক্ষ কেকা রায় চৌধুরী ডিআইএর প্রতিবেদনের বিষয়ে বলেন, প্রতিবেদন তিনি এখনো দেখেননি। অনিয়ম হলে বিধি অনুযায়ী ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
এর আগে ঢাকা শিক্ষা বোর্ডের তদন্তেও অগ্রিম বাবদ নেওয়া অর্থ সমন্বয় না করা অথবা কলেজ তহবিলে জমা না দেওয়ার বিষয়টি এসেছে। বোর্ডের তদন্ত প্রতিবেদনে গভর্নিং বডির চেয়ারম্যান এবং সব সদস্যের কাছ থেকে অর্থ আদায় করে তহবিলে জমা দেওয়ার সুপারিশ করা হয়।
কাজের মান ও আনুষঙ্গিক বিষয় নিয়ে শিক্ষা প্রকৌশল অধিদপ্তরও তদন্ত করে প্রতিবেদন দেয়। প্রতিবেদনে বলা হয়, বসুন্ধরা, ধানমন্ডি শাখার ভবন সংস্কার ও মেরামতকাজে প্রাক্কলন করা হয়নি। কাজ সরাসরি করায় ভাউচার অনুযায়ী প্রাক্কলন করা হয়েছে।
সার্বিক বিষয়ে জানতে চাইলে শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের মাধ্যমিক ও উচ্চ শিক্ষা বিভাগের যুগ্ম সচিব (নিরীক্ষা ও আইন) মূকেশ চন্দ্র বিশ্বাস বলেন, ‘তদন্ত প্রতিবেদন পেয়েছি। বিধি অনুযায়ী পরবর্তী পদক্ষেপ নেওয়া হবে।’
রাজধানীর ঐতিহ্যবাহী শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান ভিকারুননিসা নূন স্কুল অ্যান্ড কলেজের তহবিলের ১ কোটি ৫৯ লাখ টাকার হিসাব নেই। প্রতিষ্ঠানের উন্নয়নকাজের জন্য গঠিত প্রজেক্ট কমিটির আহ্বায়ক ও গভর্নিং বডির এক সদস্য ওই টাকা অগ্রিম নিয়েছিলেন। তবে পরে সমন্বয় না করায় বা তহবিলে ফেরত না দেওয়ায় এই গরমিল হয়েছে।
শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের অধীন পরিদর্শন ও নিরীক্ষা অধিদপ্তরের (ডিআইএ) তদন্তে বিষয়টি উঠে এসেছে। তদন্ত প্রতিবেদনে এ জন্য প্রতিষ্ঠানটির তৎকালীন গভর্নিং বডির সভাপতি ও অধ্যক্ষকে দায়ী করা হয়েছে। বলা হয়েছে, ‘বাস্তবায়নাধীন উন্নয়ন প্রকল্পের কাজের ক্ষেত্রে বিধিমালা লঙ্ঘনের জন্য কলেজের অধ্যক্ষ ও পরিচালনা কমিটির সভাপতি দায়ী হবেন।’ এর আগে ঢাকা শিক্ষা বোর্ডের তদন্তেও অগ্রিম বাবদ নেওয়া অর্থ সমন্বয় না করা অথবা কলেজ তহবিলে জমা না দেওয়ার বিষয়টি উল্লেখ করা হয়েছে।
প্রতিবেদন অনুযায়ী, ২০২১ সালে ভিকারুননিসা নূন স্কুল অ্যান্ড কলেজে উন্নয়নকাজ হয়। ওই কাজের জন্য অগ্রিম বাবদ নগদ ও চেকে ১ কোটি ৫৯ লাখ টাকা নিয়েছিলেন প্রজেক্ট কমিটির আহ্বায়ক ও গভর্নিং বডির সদস্য সিদ্দিকী নাসির উদ্দিন। সে সময় কলেজের অধ্যক্ষের দায়িত্বে ছিলেন অধ্যাপক ফওজিয়া রেজওয়ান। ডিআইএর প্রতিবেদনের বিষয়ে জানতে চাইলে তিনি বলেন, ‘যে কাজ হয়েছে, সে কাজেরই বিল দেওয়া হয়েছে। অর্থ কমিটি ছাড় দিয়েছে বলেই টাকা দেওয়া হয়েছে। এখানে কোনো অনিয়ম হয়নি। প্রজেক্ট কমিটির আমি শুধু উপদেষ্টা ছিলাম।’
গভর্নিং বডির তৎকালীন সভাপতি মো. মোস্তাফিজুর রহমান বর্তমানে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের জননিরাপত্তা বিভাগের সিনিয়র সচিব। প্রতিবেদনের বিষয়ে জানতে চেয়ে মোবাইলে ফোন ও এসএমএস দিলেও তিনি সাড়া দেননি। তবে বর্তমান গভর্নিং বডির চেয়ারম্যান ঢাকার বিভাগীয় কমিশনার মো. সাবিরুল ইসলাম বলেন, প্রতিবেদনটি তিনি এখনো দেখেননি। তাই এখনই মন্তব্য করতে চান না।
১৯৫২ সালের ১৪ জানুয়ারি বেইলি রোডে যাত্রা শুরু হয় ভিকারুননিসা নূন স্কুল অ্যান্ড কলেজের। পরে বসুন্ধরা, আজিমপুর, ধানমন্ডিতে শাখা খোলা হয়। সব মিলিয়ে এই শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে (বাংলা ও ইংরেজি মাধ্যম) শিক্ষার্থী ২৭ হাজারের বেশি। শিক্ষক ও কর্মকর্তা-কর্মচারী প্রায় ১ হাজার।
জানা যায়, ভিকারুননিসার বিষয়ে ডিআইএর চারজন কর্মকর্তা তদন্ত করেন। তদন্ত প্রতিবেদন গত মাসের (জুলাই) শেষ দিকে শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের মাধ্যমিক ও উচ্চ শিক্ষা বিভাগের সচিবের কাছে পাঠায় ডিআইএ। পরবর্তী পদক্ষেপ সম্পর্কে জানতে ডিআইএর পরিচালক অধ্যাপক অলিউল্লাহ মো. আজমতগীরকে একাধিকবার ফোন ও এসএমএস করা হলেও তিনি সাড়া দেননি।
তদন্ত প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ভিকারুননিসায় বিভিন্ন উন্নয়নকাজের জন্য ২০২০ সালের অক্টোবরে প্রজেক্ট কমিটি করা হয়। এই কমিটির আহ্বায়ক করা হয় গভর্নিং বডির মাধ্যমিক শাখার সদস্য (অভিভাবক প্রতিনিধি) সিদ্দিকী নাসির উদ্দিনকে। পরের মাসে কমিটির সদস্যসংখ্যা ৩ জন বাড়িয়ে ১২ জন করা হয়। উন্নয়নকাজের মধ্যে রয়েছে বিভিন্ন শাখার গেট সংস্কার, ভবন মেরামত ও সৌন্দর্যবর্ধন। তবে দরপত্র আহ্বান না করে সরাসরি ২০২১ সালে এসব কাজ করা হয়। এসব কাজ বাবদ প্রজেক্ট কমিটির আহ্বায়ক সিদ্দিকী নাসির উদ্দিন নগদ ও চেকের মাধ্যমে বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানকে পরিশোধের জন্য ১ কোটি ৫৯ লাখ টাকা অগ্রিম নেন। বারবার তাগাদা দিলেও তিনি বিল-ভাউচারের মাধ্যমে এই অর্থ সমন্বয় করেননি অথবা কলেজ তহবিলে জমাও দেননি। তদন্তকালে উপস্থিত থাকার অনুরোধ সত্ত্বেও তিনি আসেননি। তবে পরে ডিআইএ কার্যালয়ে এসে তাঁর বক্তব্য ও রেকর্ড উপস্থাপন করেন।
সূত্র বলেছে, গভর্নিং বডির নির্বাচন নিয়ে উচ্চ আদালতে মামলা থাকায় দীর্ঘদিন ধরে গভর্নিং বডির সভায় থাকছেন না নাসির উদ্দিন। তদন্তের বিষয়ে বক্তব্য জানতে একাধিকবার তাঁর ইস্কাটনের বাসায় গিয়ে দেখা পাওয়া যায়নি। পরে একাধিকবার মোবাইলে ফোন ও এসএমএস করেও সাড়া মেলেনি।
ভিকারুননিসা নূন স্কুল অ্যান্ড কলেজের বর্তমান ভারপ্রাপ্ত অধ্যক্ষ কেকা রায় চৌধুরী ডিআইএর প্রতিবেদনের বিষয়ে বলেন, প্রতিবেদন তিনি এখনো দেখেননি। অনিয়ম হলে বিধি অনুযায়ী ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
এর আগে ঢাকা শিক্ষা বোর্ডের তদন্তেও অগ্রিম বাবদ নেওয়া অর্থ সমন্বয় না করা অথবা কলেজ তহবিলে জমা না দেওয়ার বিষয়টি এসেছে। বোর্ডের তদন্ত প্রতিবেদনে গভর্নিং বডির চেয়ারম্যান এবং সব সদস্যের কাছ থেকে অর্থ আদায় করে তহবিলে জমা দেওয়ার সুপারিশ করা হয়।
কাজের মান ও আনুষঙ্গিক বিষয় নিয়ে শিক্ষা প্রকৌশল অধিদপ্তরও তদন্ত করে প্রতিবেদন দেয়। প্রতিবেদনে বলা হয়, বসুন্ধরা, ধানমন্ডি শাখার ভবন সংস্কার ও মেরামতকাজে প্রাক্কলন করা হয়নি। কাজ সরাসরি করায় ভাউচার অনুযায়ী প্রাক্কলন করা হয়েছে।
সার্বিক বিষয়ে জানতে চাইলে শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের মাধ্যমিক ও উচ্চ শিক্ষা বিভাগের যুগ্ম সচিব (নিরীক্ষা ও আইন) মূকেশ চন্দ্র বিশ্বাস বলেন, ‘তদন্ত প্রতিবেদন পেয়েছি। বিধি অনুযায়ী পরবর্তী পদক্ষেপ নেওয়া হবে।’
ঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
২ দিন আগেদেশের পরিবহন খাতের অন্যতম নিয়ন্ত্রণকারী ঢাকা সড়ক পরিবহন মালিক সমিতির কমিটির বৈধতা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। সাইফুল আলমের নেতৃত্বাধীন এ কমিটিকে নিবন্ধন দেয়নি শ্রম অধিদপ্তর। তবে এটি কার্যক্রম চালাচ্ছে। কমিটির নেতারা অংশ নিচ্ছেন ঢাকা পরিবহন সমন্বয় কর্তৃপক্ষ (ডিটিসিএ) ও বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্তৃপক্ষের...
২ দিন আগেআলুর দাম নিয়ন্ত্রণে ব্যর্থ হয়ে এবার নিজেই বিক্রির উদ্যোগ নিয়েছে সরকার। বাজার স্থিতিশীল রাখতে ট্রেডিং করপোরেশন অব বাংলাদেশের (টিসিবি) মাধ্যমে রাজধানীতে ভ্রাম্যমাণ ট্রাকের মাধ্যমে ভর্তুকি মূল্যে আলু বিক্রি করা হবে। একজন গ্রাহক ৪০ টাকা দরে সর্বোচ্চ তিন কেজি আলু কিনতে পারবেন...
২ দিন আগেসপ্তাহখানেক আগে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ফেসবুকে অনেকের ওয়াল বিষাদময় হয়ে উঠেছিল ফুলের মতো ছোট্ট শিশু মুনতাহাকে হত্যার ঘটনায়। ৫ বছর বয়সী সিলেটের এই শিশুকে অপহরণের পর হত্যা করে লাশ গুম করতে ডোবায় ফেলে রাখা হয়েছিল। প্রতিবেশী গৃহশিক্ষকের পরিকল্পনায় অপহরণের পর তাকে নির্মমভাবে হত্যা করা হয়...
২ দিন আগে