ড. এ. এন. এম. মাসউদুর রহমান
সচ্চরিত্র মানব জীবনের অমূল্য সম্পদ। রমজান মাস সচ্চরিত্র গঠনের সর্বোত্তম মৌসুম। সচ্চরিত্র বলতে খোদাভীতি, ধৈর্য, সহনশীলতা, সহমর্মিতা, পরোপকার, কৃতজ্ঞতা, লেনদেনে স্বচ্ছতা ইত্যাদি বোঝায়। এ মাসের প্রধান ইবাদত সাওম বা রোজা পালন করা। রোজা পালনের মাধ্যমে মানুষ নিজেকে সচ্চরিত্রবান হিসেবে গড়ে তুলতে পারে। উত্তম চরিত্র গঠনে রোজার ভূমিকা অপরিসীম। নিচে সে সম্পর্কে আলোচনা করা হলো—
খোদাভীরুতা: রোজা পালনের মৌলিক উদ্দেশ্য হলো খোদাভীতি অর্জন করা। তাই খোদাভীতি অর্জনের নিমিত্তে পূর্বের সব নবী-রাসুল ও তাঁদের উম্মতরা রোজা পালন করেছেন। এ প্রসঙ্গে আল্লাহ বলেন, ‘হে ইমানদারগণ, তোমাদের ওপর সাওম ফরজ করা হয়েছে, যেমন ফরজ করা হয়েছিল তোমাদের পূর্ববর্তীদের ওপরে। যাতে তোমরা খোদাভীতি অর্জন করতে পারো।’ (সুরা বাকারা, আয়াত: ১৮৩)
উদাহরণস্বরূপ বলতে পারি, রমজান মাসে ক্ষুধা অথবা পিপাসায় কাতর হয়ে কোনো রোজাদার একাকী নির্জনে পানাহার করতে পারে অথবা সুযোগ বুঝে নিষিদ্ধ কোনো কাজ করতে পারে। কিন্তু কেউ তা করে না। বরং আল্লাহর ভয়ে সূর্যাস্ত পর্যন্ত অপেক্ষা করে। এমনকি এক সেকেন্ড আগেও ইফতার করার সুযোগ গ্রহণ করে না। এটি খোদাভীতির অনন্য দৃষ্টান্ত। কারণ, আল্লাহ তাআলা সর্বদ্রষ্টা ও সর্বশ্রোতা। প্রত্যেক রোজাদার এমন মানসিকতা পোষণ করে বলেই পানাহার ও অনাচার পরিহার করে। এভাবে তারা খোদাভীরুতা অর্জন করে।
ধৈর্যশীলতা: রমজান মাসে পানাহারের পাশাপাশি বিভিন্ন হালাল কাজ হারাম হয়ে যায়। যা ব্যক্তিকে ধৈর্যধারণ করতে শেখায়। মহানবী (সা.) বলেন, ‘এটি ধৈর্যের মাস, আর ধৈর্যের প্রতিদান জান্নাত ছাড়া আর কিছু নয়।’ (মিশকাত)
সহমর্মিতা: রোজা ব্যক্তিকে সহমর্মী করে তোলে। মহানবী (সা.) বলেন, ‘রোজার মাস সহমর্মিতা ও সহযোগিতা প্রদানের মাস। এ মাসে মুমিনের রিজিক প্রশস্ত করে দেওয়া হয়। যে ব্যক্তি এ মাসে কোনো রোজাদারকে ইফতার করাবে, তার গুনাহ ক্ষমা করা হয় এবং তাকে জাহান্নাম থেকে মুক্তি দেওয়া হয়।’ (মিশকাত)
কোরআনের জ্ঞানার্জন: রোজা পালনের পাশাপাশি ব্যক্তি কোরআন তিলাওয়াত করে অগণিত সওয়াব লাভ করতে পারে এবং কোরআনের জ্ঞানে নিজেকে আলোকিত করতে পারে। কারণ, রমজান মাসেই কোরআন অবতীর্ণ হয়েছে। আর কোরআন সত্য-মিথ্যার পার্থক্যকারী। আল্লাহ তাআলা বলেন, ‘রমজান মাস, যাতে অবতীর্ণ করা হয়েছে কোরআন, যা মানুষের জন্য হেদায়েত এবং সত্য পথযাত্রীদের জন্য সুস্পষ্ট পথনির্দেশ। আর ন্যায় ও অন্যায়ের মাঝে পার্থক্যকারী। কাজেই তোমাদের মধ্যে যে কেউ এ মাসটি পাবে সে যেন রোজা রাখে।’ (সুরা বাকারা, আয়াত: ১৮৫)
অপর দিকে এ মাসে কোরআন তিলাওয়াত করলে ফরজ ইবাদত করার সমপরিমাণ সওয়াব পাওয়া যায়।
নিষ্পাপ হওয়া: মাহে রমজান অতীত গুনাহসমূহ মার্জনার মাস। মাহে রমজান আমাদের জন্য যে সওগাত নিয়ে এসেছে, তা যেন অন্তঃসারশূন্য সাওম পালনের মাধ্যমে আনুষ্ঠানিকতায় পরিণত না হয়। বরং তা যেন রহমত, মাগফিরাত ও জাহান্নাম থেকে মুক্তি চাওয়ার মাধ্যমে অতিবাহিত হয়। তাই মহানবী (সা.) ইমানের সঙ্গে ক্ষমার আশা নিয়ে সাওম পালন করতে নির্দেশ দিয়েছেন। তিনি বলেন, ‘যে ব্যক্তি ইমানসহ সওয়াবের আশায় রোজা পালন করবে তার অতীতের সব গুনাহ ক্ষমা করে দেওয়া হবে।’ (আবু দাউদ)
অন্য হাদিসে এসেছে, ‘এক রমজান থেকে অপর রমজান পর্যন্ত যদি কোনো ব্যক্তি কবিরা গুনাহ থেকে বিরত থাকে, তবে তার সব সগিরা গুনাহ ক্ষমা করে দেওয়া হয়।’ (বুখারি)
অনুরূপভাবে তারাবিহর নামাজ আদায় করার অনেক ফজিলত রয়েছে। মহানবী (সা.) বলেন, ‘যে ব্যক্তি আল্লাহর ওপর দৃঢ় বিশ্বাস রেখে সওয়াবের নিয়তে তারাবিহর নামাজ আদায় করে, সে স্বীয় গুনাহ থেকে ওই দিনের মতো নিষ্পাপ হয়ে যায়, যেদিন তার মা তাকে প্রসব করেছিলেন।’ (নাসায়ি)
অশ্লীলতা পরিহার: রোজাদারের জন্য মিথ্যা, চোগলখুরি, পরনিন্দাসহ সব ধরনের অশ্লীল কাজ নিষিদ্ধ। মহানবী (সা.) বলেন, ‘যে ব্যক্তি রোজা রেখে মিথ্যা কথা ও তদনুযায়ী কাজ থেকে বিরত থাকে না, তার উপবাস করাতে আল্লাহর কোনো প্রয়োজন নেই।’ (বুখারি)
রোজাদার ব্যক্তি কখনো ওজনে কম দিতে পারে না, দুর্নীতি করতে পারে না, মদ্যপান করতে পারে না। এমনকি এসব কাজের চিন্তাও করতে পারে না। কোনোভাবে রোজাদারের সঙ্গে কারও ঝগড়া লাগলে তিনি চুপ থাকবেন। মহানবী (সা.) বলেন, ‘যদি কেউ রোজাদারের সঙ্গে ঝগড়ায় লিপ্ত হয় অথবা মারামারি করে, তখন সে যেন বলে আমি রোজাদার।’ (নাসায়ি)
অর্থাৎ, রোজামুখে গালমন্দ করা বা সংঘাতে লিপ্ত হওয়া যায় না। দীর্ঘ এক মাস এর চর্চা করলে ব্যক্তি অতি সহজেই অশ্লীলতা পরিহার করে সুখীসমাজ উপহার দিতে সক্ষম হয়।
রোজা ব্যক্তিকে নিন্দনীয় চরিত্র থেকে দূরে রাখে এবং সচ্চরিত্রের বিভিন্ন শাখায় উন্নীত করে। তাই মানব জীবনে সচ্চরিত্রবান হওয়ার বিকল্প নেই। মহানবী (সা.) বলেন, ‘উত্তম চরিত্রের দ্বারা ব্যক্তি রাতে নফল নামাজ আদায়কারী এবং দিনে রোজা পালনকারীর মতো সওয়াব লাভ করে।’ (আবু দাউদ)
ড. এ. এন. এম. মাসউদুর রহমান, সহযোগী অধ্যাপক, ইসলামিক স্টাডিজ, রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়
সচ্চরিত্র মানব জীবনের অমূল্য সম্পদ। রমজান মাস সচ্চরিত্র গঠনের সর্বোত্তম মৌসুম। সচ্চরিত্র বলতে খোদাভীতি, ধৈর্য, সহনশীলতা, সহমর্মিতা, পরোপকার, কৃতজ্ঞতা, লেনদেনে স্বচ্ছতা ইত্যাদি বোঝায়। এ মাসের প্রধান ইবাদত সাওম বা রোজা পালন করা। রোজা পালনের মাধ্যমে মানুষ নিজেকে সচ্চরিত্রবান হিসেবে গড়ে তুলতে পারে। উত্তম চরিত্র গঠনে রোজার ভূমিকা অপরিসীম। নিচে সে সম্পর্কে আলোচনা করা হলো—
খোদাভীরুতা: রোজা পালনের মৌলিক উদ্দেশ্য হলো খোদাভীতি অর্জন করা। তাই খোদাভীতি অর্জনের নিমিত্তে পূর্বের সব নবী-রাসুল ও তাঁদের উম্মতরা রোজা পালন করেছেন। এ প্রসঙ্গে আল্লাহ বলেন, ‘হে ইমানদারগণ, তোমাদের ওপর সাওম ফরজ করা হয়েছে, যেমন ফরজ করা হয়েছিল তোমাদের পূর্ববর্তীদের ওপরে। যাতে তোমরা খোদাভীতি অর্জন করতে পারো।’ (সুরা বাকারা, আয়াত: ১৮৩)
উদাহরণস্বরূপ বলতে পারি, রমজান মাসে ক্ষুধা অথবা পিপাসায় কাতর হয়ে কোনো রোজাদার একাকী নির্জনে পানাহার করতে পারে অথবা সুযোগ বুঝে নিষিদ্ধ কোনো কাজ করতে পারে। কিন্তু কেউ তা করে না। বরং আল্লাহর ভয়ে সূর্যাস্ত পর্যন্ত অপেক্ষা করে। এমনকি এক সেকেন্ড আগেও ইফতার করার সুযোগ গ্রহণ করে না। এটি খোদাভীতির অনন্য দৃষ্টান্ত। কারণ, আল্লাহ তাআলা সর্বদ্রষ্টা ও সর্বশ্রোতা। প্রত্যেক রোজাদার এমন মানসিকতা পোষণ করে বলেই পানাহার ও অনাচার পরিহার করে। এভাবে তারা খোদাভীরুতা অর্জন করে।
ধৈর্যশীলতা: রমজান মাসে পানাহারের পাশাপাশি বিভিন্ন হালাল কাজ হারাম হয়ে যায়। যা ব্যক্তিকে ধৈর্যধারণ করতে শেখায়। মহানবী (সা.) বলেন, ‘এটি ধৈর্যের মাস, আর ধৈর্যের প্রতিদান জান্নাত ছাড়া আর কিছু নয়।’ (মিশকাত)
সহমর্মিতা: রোজা ব্যক্তিকে সহমর্মী করে তোলে। মহানবী (সা.) বলেন, ‘রোজার মাস সহমর্মিতা ও সহযোগিতা প্রদানের মাস। এ মাসে মুমিনের রিজিক প্রশস্ত করে দেওয়া হয়। যে ব্যক্তি এ মাসে কোনো রোজাদারকে ইফতার করাবে, তার গুনাহ ক্ষমা করা হয় এবং তাকে জাহান্নাম থেকে মুক্তি দেওয়া হয়।’ (মিশকাত)
কোরআনের জ্ঞানার্জন: রোজা পালনের পাশাপাশি ব্যক্তি কোরআন তিলাওয়াত করে অগণিত সওয়াব লাভ করতে পারে এবং কোরআনের জ্ঞানে নিজেকে আলোকিত করতে পারে। কারণ, রমজান মাসেই কোরআন অবতীর্ণ হয়েছে। আর কোরআন সত্য-মিথ্যার পার্থক্যকারী। আল্লাহ তাআলা বলেন, ‘রমজান মাস, যাতে অবতীর্ণ করা হয়েছে কোরআন, যা মানুষের জন্য হেদায়েত এবং সত্য পথযাত্রীদের জন্য সুস্পষ্ট পথনির্দেশ। আর ন্যায় ও অন্যায়ের মাঝে পার্থক্যকারী। কাজেই তোমাদের মধ্যে যে কেউ এ মাসটি পাবে সে যেন রোজা রাখে।’ (সুরা বাকারা, আয়াত: ১৮৫)
অপর দিকে এ মাসে কোরআন তিলাওয়াত করলে ফরজ ইবাদত করার সমপরিমাণ সওয়াব পাওয়া যায়।
নিষ্পাপ হওয়া: মাহে রমজান অতীত গুনাহসমূহ মার্জনার মাস। মাহে রমজান আমাদের জন্য যে সওগাত নিয়ে এসেছে, তা যেন অন্তঃসারশূন্য সাওম পালনের মাধ্যমে আনুষ্ঠানিকতায় পরিণত না হয়। বরং তা যেন রহমত, মাগফিরাত ও জাহান্নাম থেকে মুক্তি চাওয়ার মাধ্যমে অতিবাহিত হয়। তাই মহানবী (সা.) ইমানের সঙ্গে ক্ষমার আশা নিয়ে সাওম পালন করতে নির্দেশ দিয়েছেন। তিনি বলেন, ‘যে ব্যক্তি ইমানসহ সওয়াবের আশায় রোজা পালন করবে তার অতীতের সব গুনাহ ক্ষমা করে দেওয়া হবে।’ (আবু দাউদ)
অন্য হাদিসে এসেছে, ‘এক রমজান থেকে অপর রমজান পর্যন্ত যদি কোনো ব্যক্তি কবিরা গুনাহ থেকে বিরত থাকে, তবে তার সব সগিরা গুনাহ ক্ষমা করে দেওয়া হয়।’ (বুখারি)
অনুরূপভাবে তারাবিহর নামাজ আদায় করার অনেক ফজিলত রয়েছে। মহানবী (সা.) বলেন, ‘যে ব্যক্তি আল্লাহর ওপর দৃঢ় বিশ্বাস রেখে সওয়াবের নিয়তে তারাবিহর নামাজ আদায় করে, সে স্বীয় গুনাহ থেকে ওই দিনের মতো নিষ্পাপ হয়ে যায়, যেদিন তার মা তাকে প্রসব করেছিলেন।’ (নাসায়ি)
অশ্লীলতা পরিহার: রোজাদারের জন্য মিথ্যা, চোগলখুরি, পরনিন্দাসহ সব ধরনের অশ্লীল কাজ নিষিদ্ধ। মহানবী (সা.) বলেন, ‘যে ব্যক্তি রোজা রেখে মিথ্যা কথা ও তদনুযায়ী কাজ থেকে বিরত থাকে না, তার উপবাস করাতে আল্লাহর কোনো প্রয়োজন নেই।’ (বুখারি)
রোজাদার ব্যক্তি কখনো ওজনে কম দিতে পারে না, দুর্নীতি করতে পারে না, মদ্যপান করতে পারে না। এমনকি এসব কাজের চিন্তাও করতে পারে না। কোনোভাবে রোজাদারের সঙ্গে কারও ঝগড়া লাগলে তিনি চুপ থাকবেন। মহানবী (সা.) বলেন, ‘যদি কেউ রোজাদারের সঙ্গে ঝগড়ায় লিপ্ত হয় অথবা মারামারি করে, তখন সে যেন বলে আমি রোজাদার।’ (নাসায়ি)
অর্থাৎ, রোজামুখে গালমন্দ করা বা সংঘাতে লিপ্ত হওয়া যায় না। দীর্ঘ এক মাস এর চর্চা করলে ব্যক্তি অতি সহজেই অশ্লীলতা পরিহার করে সুখীসমাজ উপহার দিতে সক্ষম হয়।
রোজা ব্যক্তিকে নিন্দনীয় চরিত্র থেকে দূরে রাখে এবং সচ্চরিত্রের বিভিন্ন শাখায় উন্নীত করে। তাই মানব জীবনে সচ্চরিত্রবান হওয়ার বিকল্প নেই। মহানবী (সা.) বলেন, ‘উত্তম চরিত্রের দ্বারা ব্যক্তি রাতে নফল নামাজ আদায়কারী এবং দিনে রোজা পালনকারীর মতো সওয়াব লাভ করে।’ (আবু দাউদ)
ড. এ. এন. এম. মাসউদুর রহমান, সহযোগী অধ্যাপক, ইসলামিক স্টাডিজ, রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়
পর্দার নায়িকারা নিজেদের বয়স আড়ালে রাখা পছন্দ করেন। এ ক্ষেত্রে ব্যতিক্রম আজমেরী হক বাঁধন। প্রতিবছর নিজের জন্মদিনে জানান দেন তাঁর বয়স। গতকাল ছিল বাঁধনের ৪১তম জন্মদিন। সোশ্যাল মিডিয়ায় নিজেই জানালেন এই তথ্য।
২ দিন আগে১০ বছরের বেশি সময় ধরে শোবিজে কাজ করছেন অভিনেত্রী শবনম ফারিয়া। নাটকের পাশাপাশি ওটিটিতে দেখা গেছে তাঁকে। সরকারি অনুদানের ‘দেবী’ নামের একটি সিনেমায়ও অভিনয় করেছেন। প্রশংসিত হলেও সিনেমায় আর দেখা মেলেনি তাঁর। ছোট পর্দাতেও অনেক দিন ধরে অনিয়মিত তিনি। এবার শবনম ফারিয়া হাজির হচ্ছেন নতুন পরিচয়ে। কমেডি রিয়েলিটি
২ দিন আগেআমাদের লোকসংস্কৃতির অন্যতম ঐতিহ্য যাত্রাপালা। গণমানুষের সংস্কৃতি হিসেবে বিবেচিত এই যাত্রাপালা নিয়ে শিল্পকলা একাডেমি আয়োজন করছে ‘যাত্রা উৎসব-২০২৪’। আগামী ১ নভেম্বর সোহরাওয়ার্দী উদ্যানের মুক্তমঞ্চে শুরু হবে ৭ দিনব্যাপী এই উৎসব।
২ দিন আগে‘বঙ্গবন্ধু’ পদবি বিলীন হবে না। হতে পারে না। যেমনটি ‘দেশবন্ধু’ চিত্তরঞ্জন দাশের পদবি বিলীন হয়নি। ইতিহাসে এসব পদবি অম্লান ও অক্ষয়। বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ব্যক্তিত্ব ছিল অনন্যসাধারণ। আপনজনকে তো অবশ্যই, শত্রুপক্ষের লোকেরাও ব্যক্তিগত পর্যায়ে তাঁর প্রতি আকৃষ্ট হতেন। পাকিস্তানি সেনাবাহিনীর উচ্চপদের
২ দিন আগে