ফুলগাজী (ফেনী) প্রতিনিধি
উজানের পাহাড়ি ঢল ও মুহুরী নদীর বাঁধ ভেঙে ফেনীর ফুলগাজীতে চলাচলের পাকা সড়কের ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে। কিন্তু এক মাসেও এসব সড়ক সংস্কার করা হয়নি। ফলে দুর্ভোগ নিয়েই চলতে হচ্ছে স্থানীয় বাসিন্দাদের।
এলাকাবাসী অভিযোগ করছেন, বন্যার শুরুতে প্রতিশ্রুতি দিলেও এ জনসাধারণের দুর্ভোগে কোনো জনপ্রতিনিধি বা সরকারি কর্মকর্তার নজরে আসছে না।
ক্ষতিগ্রস্ত এলাকা ঘুরে দেখা যায়, মুহুরী নদীর স্রোতে ফুলগাজী থেকে শালধর বাজার সড়কের মাঝামাঝি দেড়পাড়া এলাকা এবং উত্তর দৌলতপুর পাকা সড়কে বড় ধরনের গর্তের সৃষ্টি হয়েছে। ফলে চলাচলের একেবারে অনুপযোগী হয়ে আছে সড়কটি। ঝুঁকি নিয়ে চলছে মানুষ। যেকোনো সময় দুর্ঘটনা ঘটতে পারে।
উত্তর দৌলতপুর এলাকার আশরাফ আলী (৩২) বলেন, ‘এলাকার সড়কটি ভেঙে গেছে প্রায় এক মাস হয়ে গেছে। কিন্তু এখন পর্যন্ত কোনো ধরনের সংস্কার করা হয়নি। এলাকার মানুষের চলাফেরা কঠিন হয়ে গেছে। কিন্তু ফুলগাজী বাজারে যাওয়ার মতো বিকল্প পথ নেই। দুর্ঘটনা বা কেউ অসুস্থ হলে গাড়ি যাওয়ার মতো কোনো ব্যবস্থা নেই।’
আশরাফ আলীর অভিযোগ, বর্ষায় জনপ্রতিনিধিরা এসে বলেছিলেন, পানি নামার সঙ্গে সঙ্গে সড়কটি চলাচলের উপযোগী করে দেবেন। কিন্তু পানি নামলেও কোনো জনপ্রতিনিধির খোঁজখবর নেই। আমরা চাই রাস্তাটি অন্তত চলাচল উপযোগী করে দেওয়া হোক।
দেড়পাড়া এলাকার হানিফ জানান, বন্যা শেষ হওয়ার পরও এলাকার বাসিন্দারা চলাচলের জন্য কষ্ট করছে। কর্মকর্তা বা জনপ্রতিনিধি কেউই এখন পর্যন্ত এসে দেখে যাননি। তাই এলাকার মানুষ চাঁদা তুলে বালু ফেলে কোনো রকম চলাচলের উপযোগী করেছে।
উপজেলা এলজিইডি প্রকৌশলী সৈয়দ আসিফ মাহমুদ বলেন, ‘এলজিইডির যেসব সড়ক বন্যায় ক্ষতি হয়েছে, সেসব সংস্কার করার জন্য লিখিতভাবে জেলা অফিসে পাঠানো হয়েছে। বরাদ্দ এলে কাজ শুরু হবে।’
উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান মো. আবদুল আলিম বলেন, আমরা চেষ্টা করছি দ্রুত ভাঙনকবলিত এলাকার সড়কগুলো স্থায়ীভাবে মেরামত করার জন্য। বিভিন্ন প্রকল্প দিয়ে এই সড়কগুলো মেরামত করব। তাই একটু সময়ক্ষেপণ হচ্ছে। তবে খুব অল্প সময়ের মধ্যে কাজ সম্পূর্ণ করা হবে।
উজানের পাহাড়ি ঢল ও মুহুরী নদীর বাঁধ ভেঙে ফেনীর ফুলগাজীতে চলাচলের পাকা সড়কের ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে। কিন্তু এক মাসেও এসব সড়ক সংস্কার করা হয়নি। ফলে দুর্ভোগ নিয়েই চলতে হচ্ছে স্থানীয় বাসিন্দাদের।
এলাকাবাসী অভিযোগ করছেন, বন্যার শুরুতে প্রতিশ্রুতি দিলেও এ জনসাধারণের দুর্ভোগে কোনো জনপ্রতিনিধি বা সরকারি কর্মকর্তার নজরে আসছে না।
ক্ষতিগ্রস্ত এলাকা ঘুরে দেখা যায়, মুহুরী নদীর স্রোতে ফুলগাজী থেকে শালধর বাজার সড়কের মাঝামাঝি দেড়পাড়া এলাকা এবং উত্তর দৌলতপুর পাকা সড়কে বড় ধরনের গর্তের সৃষ্টি হয়েছে। ফলে চলাচলের একেবারে অনুপযোগী হয়ে আছে সড়কটি। ঝুঁকি নিয়ে চলছে মানুষ। যেকোনো সময় দুর্ঘটনা ঘটতে পারে।
উত্তর দৌলতপুর এলাকার আশরাফ আলী (৩২) বলেন, ‘এলাকার সড়কটি ভেঙে গেছে প্রায় এক মাস হয়ে গেছে। কিন্তু এখন পর্যন্ত কোনো ধরনের সংস্কার করা হয়নি। এলাকার মানুষের চলাফেরা কঠিন হয়ে গেছে। কিন্তু ফুলগাজী বাজারে যাওয়ার মতো বিকল্প পথ নেই। দুর্ঘটনা বা কেউ অসুস্থ হলে গাড়ি যাওয়ার মতো কোনো ব্যবস্থা নেই।’
আশরাফ আলীর অভিযোগ, বর্ষায় জনপ্রতিনিধিরা এসে বলেছিলেন, পানি নামার সঙ্গে সঙ্গে সড়কটি চলাচলের উপযোগী করে দেবেন। কিন্তু পানি নামলেও কোনো জনপ্রতিনিধির খোঁজখবর নেই। আমরা চাই রাস্তাটি অন্তত চলাচল উপযোগী করে দেওয়া হোক।
দেড়পাড়া এলাকার হানিফ জানান, বন্যা শেষ হওয়ার পরও এলাকার বাসিন্দারা চলাচলের জন্য কষ্ট করছে। কর্মকর্তা বা জনপ্রতিনিধি কেউই এখন পর্যন্ত এসে দেখে যাননি। তাই এলাকার মানুষ চাঁদা তুলে বালু ফেলে কোনো রকম চলাচলের উপযোগী করেছে।
উপজেলা এলজিইডি প্রকৌশলী সৈয়দ আসিফ মাহমুদ বলেন, ‘এলজিইডির যেসব সড়ক বন্যায় ক্ষতি হয়েছে, সেসব সংস্কার করার জন্য লিখিতভাবে জেলা অফিসে পাঠানো হয়েছে। বরাদ্দ এলে কাজ শুরু হবে।’
উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান মো. আবদুল আলিম বলেন, আমরা চেষ্টা করছি দ্রুত ভাঙনকবলিত এলাকার সড়কগুলো স্থায়ীভাবে মেরামত করার জন্য। বিভিন্ন প্রকল্প দিয়ে এই সড়কগুলো মেরামত করব। তাই একটু সময়ক্ষেপণ হচ্ছে। তবে খুব অল্প সময়ের মধ্যে কাজ সম্পূর্ণ করা হবে।
ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের কুমিল্লা এলাকায় যাত্রীবাহী বাসে ডাকাতি বেড়েই চলছে। এ কারণে চালক ও যাত্রীদের কাছে আতঙ্কের নাম হয়ে উঠছে এই সড়ক। ডাকাতির শিকার বেশি হচ্ছেন প্রবাসফেরত লোকজন। ডাকাতেরা অস্ত্র ঠেকিয়ে লুট করে নিচ্ছে সর্বস্ব। আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর পরিচয়েও ঘটছে ডাকাতির ঘটনা।
৪ দিন আগেবিআরটিসির বাস দিয়ে চালু করা বিশেষায়িত বাস র্যাপিড ট্রানজিট (বিআরটি) লেনে অনুমতি না নিয়েই চলছে বেসরকারি কোম্পানির কিছু বাস। ঢুকে পড়ছে সিএনজিচালিত অটোরিকশা, ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা। উল্টো পথে চলছে মোটরসাইকেল। অন্যদিকে বিআরটিসির মাত্র ১০টি বাস চলাচল করায় সোয়া চার হাজার কোটি টাকার এই প্রকল্প থেকে...
১৬ জানুয়ারি ২০২৫গাজীপুর মহানগরের বোর্ডবাজার এলাকার ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীরা পিকনিকে যাচ্ছিলেন শ্রীপুরের মাটির মায়া ইকো রিসোর্টে। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক থেকে বাসগুলো গ্রামের সরু সড়কে ঢোকার পর বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে যায় বিআরটিসির একটি দোতলা বাস...
২৪ নভেম্বর ২০২৪ঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
২০ নভেম্বর ২০২৪