অষ্টগ্রাম (কিশোরগঞ্জ) প্রতিনিধি
কিশোরগঞ্জের ইটনার জয়সিদ্ধি ইউনিয়নের ভয়রা সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়। কাগজে-কলমে ছয়জন শিক্ষক। তা সত্ত্বেও নৈশপ্রহরী দিয়ে পাঠদানের অভিযোগ উঠেছে। বিদ্যালয়টি শিক্ষকদের নিয়মিত পাঠদান না করানোর কারণে নৈশপ্রহরীকে দিয়ে শিক্ষা কার্যক্রম চালাতে হচ্ছে বলে অভিযোগ শিক্ষার্থী ও অভিভাবকদের।
খোঁজ নিয়ে জানা যায়, ১৯৩৬ সালে প্রতিষ্ঠিত ভয়রা সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে বর্তমান শিক্ষার্থী ২১৫ জন। প্রধান শিক্ষক ও পাঁচজন সহকারী শিক্ষকের মধ্যে দুজন প্রেষণে অন্য বিদ্যালয়ে কর্মরত। তাঁদের মধ্যে প্রধান শিক্ষক মো. নজরুল ইসলাম ছুটিতে হাসপাতালে চিকিৎসা নিচ্ছেন।
বাকি তিন শিক্ষক থাকলেও যথাসময়ে বিদ্যালয়ের না আসার অভিযোগ তাঁদের বিরুদ্ধে।
শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে দুই দিন সাপ্তাহিক ছুটির প্রথম দিন গত রোববার বেলা সাড়ে ১১টার দিকে সরেজমিনে দেখা গেছে, বিদ্যালয়টিতে তখন পর্যন্ত কোনো শিক্ষক উপস্থিত ছিলেন না। সকাল থেকে বিভিন্ন শ্রেণিতে পাঠদান করছেন নৈশপ্রহরী মো. নরু আলম। পরে দুপুর ১২টায় তিনিই বাজান ছুটির ঘণ্টা।
পরে ১২টার দিকে বিদ্যালয়ে আসেন মো. ইকবাল হোসেন। তখনো বিদ্যালয়ে অনুপস্থিত ছিলেন শিক্ষক মুক্তাহার ইয়াসমিন ও পপি দাস।
স্থানীয় বাসিন্দারা জানান, এই বিদ্যালয়ে শিক্ষকেরা যথাসময়ে বিদ্যালয়ে আসেন না। তাঁরা পাঠদানে উদাসীন। এ নিয়ে শিক্ষার্থীদের পড়াশোনার ব্যাঘাত ঘটছে।
বিদ্যালয়ের বিদ্যোৎসাহী মো. মাহাতুবুদ্দিন বলেন, ‘আমিও স্কুলে এসে, দেখি কোনো স্যার-ম্যাডাম নেই। এই অভিযোগ আগেও শুনেছি। এখন আমরা নিজ চোখে দেখলাম। এভাবে চললে আমাদের সন্তানদের পড়াশোনা কীভাবে হবে?’
প্রধান শিক্ষক নজরুল ইসলাম মুঠোফোনে বলেন, ‘আমি রোগী নিয়ে কিশোরগঞ্জে হাসপাতালে আছি। উপজেলা শিক্ষা কর্মকর্তাকে জানিয়েছি। অন্য শিক্ষকদের বিদ্যালয়ে যথাসময়ে হাজির থাকতে বলেছি। পরে জানতে পারি, ১২টা পর্যন্ত কেউ বিদ্যালয়ে যাননি।’
ইটনা উপজেলা শিক্ষা কর্মকর্তা মো. আকিকুর রেজা খান গত রোববার আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘বিষয়টি জেনেছি। আমি বাইরে আছি। আমার সংশ্লিষ্ট ক্লাস্টারের সহকারী শিক্ষা কর্মকর্তাকে তদন্ত করার কথা বলেছি। তদন্ত করে যথাযথ ব্যবস্থা নেওয়া হবে।’
কিশোরগঞ্জের ইটনার জয়সিদ্ধি ইউনিয়নের ভয়রা সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়। কাগজে-কলমে ছয়জন শিক্ষক। তা সত্ত্বেও নৈশপ্রহরী দিয়ে পাঠদানের অভিযোগ উঠেছে। বিদ্যালয়টি শিক্ষকদের নিয়মিত পাঠদান না করানোর কারণে নৈশপ্রহরীকে দিয়ে শিক্ষা কার্যক্রম চালাতে হচ্ছে বলে অভিযোগ শিক্ষার্থী ও অভিভাবকদের।
খোঁজ নিয়ে জানা যায়, ১৯৩৬ সালে প্রতিষ্ঠিত ভয়রা সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে বর্তমান শিক্ষার্থী ২১৫ জন। প্রধান শিক্ষক ও পাঁচজন সহকারী শিক্ষকের মধ্যে দুজন প্রেষণে অন্য বিদ্যালয়ে কর্মরত। তাঁদের মধ্যে প্রধান শিক্ষক মো. নজরুল ইসলাম ছুটিতে হাসপাতালে চিকিৎসা নিচ্ছেন।
বাকি তিন শিক্ষক থাকলেও যথাসময়ে বিদ্যালয়ের না আসার অভিযোগ তাঁদের বিরুদ্ধে।
শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে দুই দিন সাপ্তাহিক ছুটির প্রথম দিন গত রোববার বেলা সাড়ে ১১টার দিকে সরেজমিনে দেখা গেছে, বিদ্যালয়টিতে তখন পর্যন্ত কোনো শিক্ষক উপস্থিত ছিলেন না। সকাল থেকে বিভিন্ন শ্রেণিতে পাঠদান করছেন নৈশপ্রহরী মো. নরু আলম। পরে দুপুর ১২টায় তিনিই বাজান ছুটির ঘণ্টা।
পরে ১২টার দিকে বিদ্যালয়ে আসেন মো. ইকবাল হোসেন। তখনো বিদ্যালয়ে অনুপস্থিত ছিলেন শিক্ষক মুক্তাহার ইয়াসমিন ও পপি দাস।
স্থানীয় বাসিন্দারা জানান, এই বিদ্যালয়ে শিক্ষকেরা যথাসময়ে বিদ্যালয়ে আসেন না। তাঁরা পাঠদানে উদাসীন। এ নিয়ে শিক্ষার্থীদের পড়াশোনার ব্যাঘাত ঘটছে।
বিদ্যালয়ের বিদ্যোৎসাহী মো. মাহাতুবুদ্দিন বলেন, ‘আমিও স্কুলে এসে, দেখি কোনো স্যার-ম্যাডাম নেই। এই অভিযোগ আগেও শুনেছি। এখন আমরা নিজ চোখে দেখলাম। এভাবে চললে আমাদের সন্তানদের পড়াশোনা কীভাবে হবে?’
প্রধান শিক্ষক নজরুল ইসলাম মুঠোফোনে বলেন, ‘আমি রোগী নিয়ে কিশোরগঞ্জে হাসপাতালে আছি। উপজেলা শিক্ষা কর্মকর্তাকে জানিয়েছি। অন্য শিক্ষকদের বিদ্যালয়ে যথাসময়ে হাজির থাকতে বলেছি। পরে জানতে পারি, ১২টা পর্যন্ত কেউ বিদ্যালয়ে যাননি।’
ইটনা উপজেলা শিক্ষা কর্মকর্তা মো. আকিকুর রেজা খান গত রোববার আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘বিষয়টি জেনেছি। আমি বাইরে আছি। আমার সংশ্লিষ্ট ক্লাস্টারের সহকারী শিক্ষা কর্মকর্তাকে তদন্ত করার কথা বলেছি। তদন্ত করে যথাযথ ব্যবস্থা নেওয়া হবে।’
ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের কুমিল্লা এলাকায় যাত্রীবাহী বাসে ডাকাতি বেড়েই চলছে। এ কারণে চালক ও যাত্রীদের কাছে আতঙ্কের নাম হয়ে উঠছে এই সড়ক। ডাকাতির শিকার বেশি হচ্ছেন প্রবাসফেরত লোকজন। ডাকাতেরা অস্ত্র ঠেকিয়ে লুট করে নিচ্ছে সর্বস্ব। আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর পরিচয়েও ঘটছে ডাকাতির ঘটনা।
৩ দিন আগেবিআরটিসির বাস দিয়ে চালু করা বিশেষায়িত বাস র্যাপিড ট্রানজিট (বিআরটি) লেনে অনুমতি না নিয়েই চলছে বেসরকারি কোম্পানির কিছু বাস। ঢুকে পড়ছে সিএনজিচালিত অটোরিকশা, ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা। উল্টো পথে চলছে মোটরসাইকেল। অন্যদিকে বিআরটিসির মাত্র ১০টি বাস চলাচল করায় সোয়া চার হাজার কোটি টাকার এই প্রকল্প থেকে...
১৬ জানুয়ারি ২০২৫গাজীপুর মহানগরের বোর্ডবাজার এলাকার ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীরা পিকনিকে যাচ্ছিলেন শ্রীপুরের মাটির মায়া ইকো রিসোর্টে। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক থেকে বাসগুলো গ্রামের সরু সড়কে ঢোকার পর বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে যায় বিআরটিসির একটি দোতলা বাস...
২৪ নভেম্বর ২০২৪ঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
২০ নভেম্বর ২০২৪