নাগেশ্বরী (কুড়িগ্রাম) প্রতিনিধি
কুড়িগ্রামের নাগেশ্বরী উপজেলার চরাঞ্চলে এবার ডাল জাতীয় শস্যের বাম্পার ফলন হয়েছে। পাশাপাশি বাজারে ভালো দাম পেয়ে হাসি ফুটেছে চাষিদের মুখে।
খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, উপজেলার কেদার, বল্লভেরখাষ, কচাকাটা, নারায়ণপুর, কালিগঞ্জ, নুনখাওয়া, বামনডাঙ্গা ও রায়গঞ্জ ইউনিয়নের বিস্তীর্ণ চরাঞ্চলে মাষ কলাই, মসুর, মুগ, মটর ও খেসারির চাষ করেন কৃষকেরা। আবহাওয়া অনুকূলে থাকায় চাষের পরপরই মাঠ ভরে যায় সবুজ গাছে। কোনো প্রকার রোগ-বালাই ছাড়াই ফুল ও ফল আসে গাছে। এখন কাটা-মাড়াইয়ের কাজ চলছে। প্রকারভেদে প্রতি বিঘায় ৪ থেকে ৬ মণ ডাল পাওয়া যাচ্ছে। প্রতি মণ ২ হাজার থেকে সাড়ে ৩ হাজার টাকায় বিক্রি হচ্ছে।
উপজেলা কৃষি দপ্তর সূত্রে জানা যায়, এবার লক্ষ্যমাত্রার চেয়ে বেশি ডাল শস্য চাষ হয়েছে। এর মধ্যে মাষ কলাই চাষ হয়েছে লক্ষ্যমাত্রার দ্বিগুণ পরিমাণ জমিতে। মাষ কলাই চাষের লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করা হয়েছিল ১২০ হেক্টর জমিতে, চাষ হয়েছে ২৭৫ হেক্টরে। এ ছাড়া মসুর ১৯৫ হেক্টর, খেসারি ১৫০ হেক্টর, মুগ ১৩৫ হেক্টর, শুল্টি ১০ হেক্টর ও মটর ৬ হেক্টর জমিতে চাষ হয়েছে।
সরেজমিনে দেখা গেছে, কাটা-মাড়াই নিয়ে ব্যস্ত সময় পার করছেন চরাঞ্চলের মানুষ। কেউ খেত থেকে এসব ফসল কেটে বাড়িতে নিয়ে আসছেন। আবার কেউ রোদে শুকিয়ে মাড়াইয়ের উপযোগী করে তুলছেন। কৃষক পরিবারের নারী-পুরুষ, শিশু-বৃদ্ধ সবাই ব্যস্ত।
কচাকাটা ইউনিয়নের আবু বক্কর জানান, তিনি ৬ বিঘা জমিতে এবার মাষ কলাই চাষ করেছেন। বীজ, হালচাষ, সার সব মিলে বিঘা প্রতি ১ হাজার ২০০ টাকা খরচ হয়েছে। মাড়াই শেষে চার মণ কলাই পেয়েছেন। বর্তমানে মাষ কলাই মণ প্রতি ২৮ শ টাকায় বিক্রি হচ্ছে। এতে লাভের আশা করছেন তিনি।
একই এলাকার সুজলা রহমান জানান, তিনি দুই বিঘা জমিতে মাষ কলাই ও দুই বিঘায় শুল্টি চাষ করেছেন। কাটা-মাড়াই শুরু হয়েছে। ভালো লাভের প্রত্যাশা তাঁর।
কালিগঞ্জ ইউনিয়নের কমেদপুর এলাকার কৃষক আল মামুন জানান, দুধকুমার নদের বিস্তীর্ণ চরাঞ্চলে ব্যাপকভাবে ডালের চাষ হয়েছে। চরাঞ্চলে এবার কোনো জমিই পতিত পড়ে নেই।
নাগেশ্বরী উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা শাহরিয়ার হোসেন বলেন, ‘এবার উপজেলায় ডাল শস্য চাষের লক্ষ্যমাত্রা ছাড়িয়ে গেছে। সব ধরনের ডালের ফলনও ভালো হয়েছে। এতে লাভবান হবেন চাষিরা।’
কুড়িগ্রামের নাগেশ্বরী উপজেলার চরাঞ্চলে এবার ডাল জাতীয় শস্যের বাম্পার ফলন হয়েছে। পাশাপাশি বাজারে ভালো দাম পেয়ে হাসি ফুটেছে চাষিদের মুখে।
খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, উপজেলার কেদার, বল্লভেরখাষ, কচাকাটা, নারায়ণপুর, কালিগঞ্জ, নুনখাওয়া, বামনডাঙ্গা ও রায়গঞ্জ ইউনিয়নের বিস্তীর্ণ চরাঞ্চলে মাষ কলাই, মসুর, মুগ, মটর ও খেসারির চাষ করেন কৃষকেরা। আবহাওয়া অনুকূলে থাকায় চাষের পরপরই মাঠ ভরে যায় সবুজ গাছে। কোনো প্রকার রোগ-বালাই ছাড়াই ফুল ও ফল আসে গাছে। এখন কাটা-মাড়াইয়ের কাজ চলছে। প্রকারভেদে প্রতি বিঘায় ৪ থেকে ৬ মণ ডাল পাওয়া যাচ্ছে। প্রতি মণ ২ হাজার থেকে সাড়ে ৩ হাজার টাকায় বিক্রি হচ্ছে।
উপজেলা কৃষি দপ্তর সূত্রে জানা যায়, এবার লক্ষ্যমাত্রার চেয়ে বেশি ডাল শস্য চাষ হয়েছে। এর মধ্যে মাষ কলাই চাষ হয়েছে লক্ষ্যমাত্রার দ্বিগুণ পরিমাণ জমিতে। মাষ কলাই চাষের লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করা হয়েছিল ১২০ হেক্টর জমিতে, চাষ হয়েছে ২৭৫ হেক্টরে। এ ছাড়া মসুর ১৯৫ হেক্টর, খেসারি ১৫০ হেক্টর, মুগ ১৩৫ হেক্টর, শুল্টি ১০ হেক্টর ও মটর ৬ হেক্টর জমিতে চাষ হয়েছে।
সরেজমিনে দেখা গেছে, কাটা-মাড়াই নিয়ে ব্যস্ত সময় পার করছেন চরাঞ্চলের মানুষ। কেউ খেত থেকে এসব ফসল কেটে বাড়িতে নিয়ে আসছেন। আবার কেউ রোদে শুকিয়ে মাড়াইয়ের উপযোগী করে তুলছেন। কৃষক পরিবারের নারী-পুরুষ, শিশু-বৃদ্ধ সবাই ব্যস্ত।
কচাকাটা ইউনিয়নের আবু বক্কর জানান, তিনি ৬ বিঘা জমিতে এবার মাষ কলাই চাষ করেছেন। বীজ, হালচাষ, সার সব মিলে বিঘা প্রতি ১ হাজার ২০০ টাকা খরচ হয়েছে। মাড়াই শেষে চার মণ কলাই পেয়েছেন। বর্তমানে মাষ কলাই মণ প্রতি ২৮ শ টাকায় বিক্রি হচ্ছে। এতে লাভের আশা করছেন তিনি।
একই এলাকার সুজলা রহমান জানান, তিনি দুই বিঘা জমিতে মাষ কলাই ও দুই বিঘায় শুল্টি চাষ করেছেন। কাটা-মাড়াই শুরু হয়েছে। ভালো লাভের প্রত্যাশা তাঁর।
কালিগঞ্জ ইউনিয়নের কমেদপুর এলাকার কৃষক আল মামুন জানান, দুধকুমার নদের বিস্তীর্ণ চরাঞ্চলে ব্যাপকভাবে ডালের চাষ হয়েছে। চরাঞ্চলে এবার কোনো জমিই পতিত পড়ে নেই।
নাগেশ্বরী উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা শাহরিয়ার হোসেন বলেন, ‘এবার উপজেলায় ডাল শস্য চাষের লক্ষ্যমাত্রা ছাড়িয়ে গেছে। সব ধরনের ডালের ফলনও ভালো হয়েছে। এতে লাভবান হবেন চাষিরা।’
ঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
৩ দিন আগেদেশের পরিবহন খাতের অন্যতম নিয়ন্ত্রণকারী ঢাকা সড়ক পরিবহন মালিক সমিতির কমিটির বৈধতা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। সাইফুল আলমের নেতৃত্বাধীন এ কমিটিকে নিবন্ধন দেয়নি শ্রম অধিদপ্তর। তবে এটি কার্যক্রম চালাচ্ছে। কমিটির নেতারা অংশ নিচ্ছেন ঢাকা পরিবহন সমন্বয় কর্তৃপক্ষ (ডিটিসিএ) ও বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্তৃপক্ষের...
৩ দিন আগেআলুর দাম নিয়ন্ত্রণে ব্যর্থ হয়ে এবার নিজেই বিক্রির উদ্যোগ নিয়েছে সরকার। বাজার স্থিতিশীল রাখতে ট্রেডিং করপোরেশন অব বাংলাদেশের (টিসিবি) মাধ্যমে রাজধানীতে ভ্রাম্যমাণ ট্রাকের মাধ্যমে ভর্তুকি মূল্যে আলু বিক্রি করা হবে। একজন গ্রাহক ৪০ টাকা দরে সর্বোচ্চ তিন কেজি আলু কিনতে পারবেন...
৩ দিন আগেসপ্তাহখানেক আগে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ফেসবুকে অনেকের ওয়াল বিষাদময় হয়ে উঠেছিল ফুলের মতো ছোট্ট শিশু মুনতাহাকে হত্যার ঘটনায়। ৫ বছর বয়সী সিলেটের এই শিশুকে অপহরণের পর হত্যা করে লাশ গুম করতে ডোবায় ফেলে রাখা হয়েছিল। প্রতিবেশী গৃহশিক্ষকের পরিকল্পনায় অপহরণের পর তাকে নির্মমভাবে হত্যা করা হয়...
৩ দিন আগে